"ছাদে হাঁটতে গিয়ে মজার ছলে কিছু ফটোগ্রাফি"
বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি।বেশ কিছুদিন পর বিকাল বেলা বাবুকে নিয়ে ছাদে হাঁটতে গেলাম। এখন আর খুব একটা ছাদে যাওয়া হয় না। তবে গতকাল বিকালে ছাদে গেলাম হাঁটতে।আমার সাথে টিনটিন বাবু গিয়েছিলো। আসলে। অনেক দিন পর ছাদে গিয়েছিলাম তাই। খুবই ভালো লাগছিলো। আর টিনটিন বাবু ও বেশ খেলছিলো। ছাদে। আমার বাগান নষ্ট হয়ে যাওয়াতে আর ভালো লাগে না। আমার খুবই সখের বাগান ছিলো। ওই বাগানের পিছনে আমি অনেক টাকা খরচ করেছি। কিন্তু টাকা বড় কিছু না। আমার অনেক সখের গাছ ছিলো। সেটা তো আপনারা অনেকে জানেন। এখন ছাদে অন্য লোকের কিছু গাছ রয়েছে। সেই গাছে কিছু ফুল ফুটেছিলো। বাবু ভেবেছিলো গাছ গুলো আমাদের তাই গাছে জল দেওয়ার জন্য বায়না করছিলো। ওকে বুঝিয়ে বলাতে শান্ত হয়ে গেল। আর লোকের গাছে হাত দিলো না। ওর একটা গুণ আছে অপরের জিনিসে কখনো হাত দেয় না বা নিতে ও চায়। শুধু বলবে আমাকে এটা কিনে দেবে।
ছাদে গিয়ে দেখি বেশ কিছু কিছু ফুল ফুটেছে। ফুল দেখলেই আমার ফটোগ্রাফি করতে মন চায়। এই ফুল গিল গুলো এত সুন্দর থোকা ধরে ছিলো যে দেখতে বেশ সুন্দর লাগছিলো। এই ফুলের গাছ গুলো বেশ কাঁটা যুক্ত হয়ে থাকে। এটি মুকুট ফুল। তবে এই ফুলের ছবি এর আগে
অনেকবার আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়েছে।
হটাৎ কিছুক্ষণ পর দেখি সারা আকাশ হলুদ হয়ে এসেছে। আবার কিছু কিছু জায়গায় ঘন কালো মেঘ। শুনেছি এই আকাশে এই। মেঘ মানে বর্ষা আসার লক্ষণ। চারিদিকে হলুদ হয়ে গেছে । টিনটিন বাবু এটা দেখে চিৎকার করে বলে মাম্মা sky yellow হয়ে গেছে। আসলে বাবু একটাই সমস্যা হলো বাংলাটা ঠিক ভাবে বলতে পারে না আর হটাৎ করে কিছু বলতে গেলে ইংরেজী তে বলে। আগেই বলেছি বাংলাটা খুব একটা পছন্দ করে না। আকাশের এ রকম হলুদ রং দেখে ওর খুব ভালো লাগছিলো।
বেশ কয়েক রকম ফুল ফুটেছে। এখন বর্ষার সময় তাই বর্ষার ফুল গুলো ফুটবে। বেশ কিছু নয়নতারা, সাদা কাট গোলাপ ও ছোট সাদা গোলাপ আর ও কয়েক রকমের ফুল ফুটেছিলো। কিন্তু বাবু দুষ্টুমির জন্য আর ছবি তোলা হয়ে ওঠেনি। অনেক দিন পর ছাদে পরিবেশটা খুব ভালো লাগছিলো।কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করে এসেছিলাম। আজ এই পর্যন্তই । আপনারা সবাই ভালো থাকবেন।
ছাদ থেকে অনেক সুন্দর ভাবে ফটো ধারণ করেছেন বৌদি। বেশ ভালো লাগলো আপনার এই সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে। আবার সেখান থেকে আকাশের ছবি ধারণ করেছেন। সব অনেক সুন্দর ছিল কিন্তু। এই সময়ের আকাশে যখন তখন মেঘ জমবে এটাই স্বাভাবিক।
বাহ্ দারুন ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন তো বৌদি। ফটোগ্রাফির সাথে সাথে টিনটিন বাবুর মানসিকতা নিয়ে বেশ সুন্দর কিছু কথাও জানতে পারলাম। আমার কাছে যেমন ছাদ বাগানের ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগলো, তেমনি করে ভালো লাগলো টিনটিন বাবুর মানসিকতাও।
বেশ দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন বৌদি। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। আসলে শখের জিনিস নষ্ট হয়ে গেলে অনেক কষ্ট লাগে।ছাদ বাগানের গাছগুলো আপনার অনেক প্রিয় এটা আপনার অন্য পোষ্টের মাধ্যমে জানতে পেরেছিলাম।টিনটিন বাবুর সম্পর্কে জানতে পেয়ে আরো ভালো লাগলো। আকাশের ও ফুলের সুন্দর্য বেশ দারুন ভাবে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ বৌদি আপনাকে ।
জ্বী বৌদি, আপনার শখের বাগান এবং নানা ধরনের ফুলের কথা সবই আমাদের মনে আছে। এটা সত্যি টিনটিন বাবুর দারুণ একটা গুন। আজকের ফুলগুলোর দৃশ্য সত্যি সুন্দর ছিলো। সুস্থ ও ভালো থাকবেন, এই দোয়া করছি সব সময়।
দিদি আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। আসলে দিদি ছাদে হাটাহাটি করলে বেশ ভালো লাগে এবং প্রকৃতির দৃশ্যটা দেখে আরো ভালো লাগে। আপনি দেখছি ছাদে গিয়ে মজার ফলে বেশ কয়েকটি সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি করেছেন দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। সেই সাথে নয়ন তারা ফুলটি দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো অসংখ্য ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
আসলেই শখের বাগান নষ্ট হয়ে গেলে মনটা একেবারে খারাপ হয়ে যায়। যাইহোক আমাদের টিনটিন বাবু এখনই অনেক কিছু খুব ভালোভাবে বুঝে। তাইতো অন্যের গাছে হাত দেয়নি। আপনার মতো আমারও ফুলের ফটোগ্রাফি করতে ভীষণ ভালো লাগে বৌদি। তাইতো আমি প্রায়ই ফুলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করে থাকি। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি বৌদি। বিশেষ করে নয়নতারা ফুল এবং হলুদ রঙের আকাশ দেখে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি। ভালো থাকবেন সবসময়।
এট অনেক বড় এবং ভালো একটা গুণ। এই গুণটা সব বাচ্চাদের মধ্যে থাকে না। অনেকদিন পর আপনার পোস্ট দেখছি বৌদি। অনেক সুন্দর একটা সময় কাটিয়েছেন ছাদে। ফটোগ্রাফি গুলো বেশ সুন্দর ছিল। ধন্যবাদ আমাদের সাথে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।
আমরা প্রথম ছবির ফুলগুলারে বলি নয়টার ফুল।