উত্তরাখণ্ডের কিছু ফটোগ্রাফি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে উত্তরাখণ্ডের কিছু ছবি ভাগ করে নিচ্ছি। আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
অনেকেই হয়তো জানেন আমি উত্তরাখণ্ডে ঘুরতে গিয়েছিলাম । সেই উত্তরাখন্ড থেকে বেশ অনেক জায়গায় আমরা ঘুরে ছিলাম।বেশিরভাগ সময় আমাদের ট্রাভেলার বাসে করে আমার সময়টা কেটেছিল কারণ একটা জায়গা থেকে আরেকটা জায়গায় দুরত্ব ২০০ কিমি আবার ৩০০কিমি ছিল তাহলে বুঝতে পারছেন কতটা দূরত্ব ছিল একটা জায়গা থেকে আরেকটা জায়গায় যেতে। প্রায় ১২ -১৩ ঘন্টা মতো বাসেই কেটে গেছে।তো সারাটা রাস্তা যখন আমরা বাসে ছিলাম একটুও বোর হইনি। আর কি করে সময়টা চলে গেছিল বুঝতেই পারিনি ।
বাইরে কোথাও ঘুরতে না গেলে কখনো বোঝা যায় না যে প্রকৃতির কি অসম্ভব রূপ।আমরা কোনোদিন শহর থেকে বেরিয়ে প্রকৃতিটাকে খুব একটা অনুভব করি না, কিন্তু একেবার অনুভব করার সুযোগ পেলে সেটা মনে হয় হাতছাড়া করা যায় না। বাসে করে যাওয়ার সময় শুধু সুন্দর প্রকৃতিটাকে উপভোগ করতে করতে করতে গেছি ,যেখানেই তাকিয়েছি,সেখানে শুধু পাহাড় আর পাহাড়। কুড়িটা দিন শুধু পাহাড়ের সৌন্দর্য্য দেখেছি ।আর চারিদিকে নদী ,গাছপালা সব মিলিয়ে এক রূপকে খুঁজে পেয়েছি।বাসে যেতে যেতে যতটুকু পেরেছি কয়েকটা ফটোগ্রাফি করেছি ।তার কিছু ফটো আছে আমি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি ।আশা করি আপনাদেরও সেইসকল দৃশ্য দেখতে ভালো লাগবে।
VOTE @bangla.witness as witness

OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

অনেক সুন্দর একটি পরিবেশে গিয়েছিলেন দিদি পাহাড়ি অঞ্চল সত্যিই মানুষের মনকে মুগ্ধ করে ।আপনি অনেক পথ জার্নি করেছেন কিন্তু প্রকৃতির এই অপরূপ সৌন্দর্য দেখলে সেটা আর মনে থাকে না যত দীর্ঘই হোক পথ। ভালো লাগলো আপনার কাটানো মুহূর্তের দৃশ্য পটভূমির ফটোগ্রাফি দেখে।
দিদি কুড়িটা দিন চোখের নিমিষে হারিয়ে যাওয়ার কথাই এতো সুন্দর পাহাড় আর প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখে।আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে। বাস থেকে ও খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন পাহাড় আর প্রকৃতির সৌন্দর্য। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ দিদি।
সত্যি দিদি বাহিরে কোথাও ঘুরতে না গেলে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আমরা দেখতে পাই না। আর প্রকৃতি যে এত সুন্দর তা কখনো বুঝতেই পারি না। আসলে এরকম কোন জায়গায় ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ কখনো হবে কিনা জানিনা তবে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যিই চোখ ফেরাতে পারছি না। জায়গাটি সত্যিই অনেক সুন্দর।
ঠিক বলেছেন আপু, আমাদের শহরকেন্দ্রিক জীবনে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য খুব বেশি একটা উপভোগ করা হয় না। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে গেলে দূরে কোথাও ঘুরে বেরিয়ে আসতে হয়। উত্তরখান্ডের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বেশ বুঝতে পারছি এই জায়গার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ঠিক কতটা। উত্তরখান্ডের ফটোগ্রাফি দেখেই যতটা ভালো লাগছে আমার বিশ্বাস স্বচক্ষে এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে পারলে চোখ দুটোকে জুড়িয়ে নেয়া যেত। যাইহোক আপু, উত্তরখান্ডের চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফির সাথে খুব সুন্দর বর্ণনা তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপু আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে তো আমি চোখ ফেরাতে পারছি না।উত্তরাখণ্ডের কিছু ফটোগ্রাফি, মনে হচ্ছে যেন আপনি স্বপ্নের দেশের কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। প্রতিটি ফটোগ্রাফি এত সুন্দর ছিল মনে হচ্ছিল যেন আপনি ডিএসএলআর ক্যামেরা দিয়ে উঠানো হয়েছে ফটোগ্রাফি গুলো। শুভকামনা রইল আপু এবং এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফির আশায় রইলাম।
ভারতের উত্তরাখণ্ড এত সুন্দর। ফটোগুলো দেখে তো বুঝা যায় ইউরোপ আমেরিকার কোন জায়গার ফটো। ভারত একমাত্র দেশ যেখানে পৃথিবীর সব সুন্দর্য দেখা যায়। আর তার প্রমানও পেলাম। ধন্যবাদ আপু।
উত্তরাখণ্ডে ঘুরতে যেয়ে করা ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে দিদি। আসলে দিদি আপনি ঠিকই বলেছেন শহর থেকে দূরে কোথাও ঘুরতে না গেলে প্রভৃতির অসম্ভব সুন্দর রূপকে উপভোগ করা যায় না। পাহাড়ের ফটোগ্রাফি গুলো অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আসলেই দিদিভাই আমরা শহুরে জীবনে থেকে একদম যান্ত্রিক হয়ে গিয়েছি। তাই সময় সুযোগ পেলে এভাবে যদি প্রকৃতির কাছাকাছি ছুটে যাওয়া যায়, তাহলে সেটা অবশ্যই নিজের মানসিক প্রশান্তির জন্য কিছুটা হলেও ভালো হয়। বেশি ভালো লেগেছে পাহাড়ী ঝর্ণার ছবিগুলো।
পাহাড়ের এই সমস্ত দৃশ্য গুলো দেখতে আমারও বেশ ভালো লাগে। আর বাইরের পরিবেশে গিয়ে এই প্রাকৃতিক পরিবেশগুলো উপভোগ করার মজাই আলাদা। অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আপনাকে ক্যামেরা বন্দি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন খুবই ভালো লেগেছে নতুন স্থান সম্পর্কে জানতে এবং তার দৃশ্য দেখতে।
আমাদের সবার উচিত মানসিক প্রশান্তির জন্য এমন জায়গায় মাঝেমধ্যে ঘুরতে যাওয়া। লং জার্নি করার সময় যদি প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্য এভাবে উপভোগ করা যায়,তাহলে তো বোরিং লাগার প্রশ্নই আসে না। প্রতিটি ফটোগ্রাফি এককথায় দুর্দান্ত হয়েছে। দিদি আপনার ফটোগ্রাফির দক্ষতা বেশ ভালো এটা বলতেই হয়। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি। ভালো থাকবেন সবসময়।