"আমার বাংলা ব্লগ" তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে স্পেশ্যাল DIY কনটেস্ট -তিনটি DIY প্রজেক্ট
নমস্কার বন্ধুরা,
আমার বাংলা ব্লগ ১১ই জুন তিন বছরে পদার্পণ করছে ।আমার বাংলা ব্লগকে নিয়ে আমি যাই বলবো তাই মনে হয় আমার জন্য অনেক কম বলা হয়ে যাবে। কারণ আমার কাছে আমার বাংলা ব্লগ আমার পুরো জীবনটাকেই বদলে দিয়েছে। বলা যায় একটা নতুন জীবন পেয়েছি আমি এখান থেকে। । আমি যখন আমার বাংলা ব্লগে জয়েন হয়েছি তখন আমার বাংলা ব্লগের বয়স ৪ মাস ।একদম নতুন ইউজার সেখান থেকেই এবিবি স্কুলের প্রথম ব্যাচের ইউজার ছিলাম। আজ সেই প্রথম ব্যাচে ইউজার থেকেই মডারেটর। আর মডারেটর থেকেই এডমিন হওয়া ।এই পুরো জার্নিটাতে অনেক ভালো স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে।
আর গত বছর আমার বাংলা ব্লগের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে যখন বৃষ্টি আপু কনটেস্টের আয়োজন করেছিলেন ,তখন আমি প্রায় কুড়ি দিনের জন্য উত্তরাখান্ড ঘুরতে গিয়েছিলাম। উত্তরাখন্ড থাকাকালীনই কন্টেস্ট আমার চোখে পড়ে ।কিন্তু আমার ইচ্ছা থাকলেও কোনো উপায় ছিল না ।তাই অংশগ্রহণ করতে পারিনি তখন একটু খারাপ লেগেছিল যে এত সুন্দর একটা কনটেস্ট তাও আবার ইউজারদের দেওয়া কনটেস্ট। তখন সবার অংশগ্রহণ দেখেছিলাম এবং আমার খুব ভালো লেগেছিল ।এই বছর আমি ভাবতে পারিনি যে আবারও এই বছর এত সুন্দর একটা কনটেস্ট রিক্রিয়েট করা হবে। দেখার সাথে সাথেই মনে হয়েছিল যেভাবেই হোক এই কন্টেস্টের অংশগ্রহণ আমি করবোই। আর তার জন্যই আজ আমি তৃতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে তিনটে diy বানিয়েছি। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক আমার তিনটে diy প্রজেক্ট গুলো।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
আমার বাংলা ব্লগ দেখতে দেখতে তিন বছরে পড়ছে ।আর সেই উপলক্ষে আমাদের @rme দাদা আমাদের এডমিন মডদের জন্য স্পেশাল diy কনটেস্টের আয়োজন করেছেন। আসলেই কনটেস্টে অংশগ্রহণ করতে খুবই ভালো লাগে ।আর এরকম একটা আনন্দের দিনের জন্য একটা এত সুন্দর কনটেস্ট না অংশগ্রহণ করেও থাকা যায় না ।
প্রথমেই আমি যে জিনিসটা আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি সেটা হচ্ছে ক্লে দিয়ে দুটি রাজহাঁস। এখানে আমি জোড়া রাজহাঁসকে ভালোবাসা ও আবেগের প্রতীক হিসাবে ব্যবহার করেছি ।এমনকি তাদের ঘাড় হৃদয়ের মতো আকৃতির বলে বিশ্বাস করা হয়।আর আমাদের সবার কাছে ভালোবাসার আরেক নাম আমার বাংলা ব্লগ ।আমার বাংলা ব্লগ আমাদের এবং এই কমিউনিটির অনেক ইউজারের জীবনের একটি নতুন দিক খুলে দিয়েছে। আমার বাংলা ব্লগ সবার কাছে আবেগের জায়গা যেখানে প্রতি মুহূর্তে সুখ-দুঃখ ভাগ করে নেওয়া যায় ।এবং এই একটা কমিউনিটি যেখানে এপার বাংলা ওপার বাংলা মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে ,অর্থাৎ একটা বন্ধন তৈরি করেছে ।তা কিন্তু এই ভালোবাসার জোরেই ।আর আমরা সবাই চাই এই ভালোবাসার জোর যেন আরো দৃঢ় সম্পন্ন হয় এবং আরও অটুট বন্ধনে আবদ্ধ থাকে ।সেই বন্ধনের প্রতীক হিসেবেই আমার এই প্রচেষ্টা ।
উপকরণ
• কার্ডবোর্ড
• আর্ট পেপার
• ক্লে
• টিস্যু পেপার
• আঠা
প্রথম ধাপ
•প্রথমে একটি কার্ডবোর্ড, আর্ট পেপার,একটি ক্লে, টিস্যু পেপার ,আঠা নিয়ে নিলাম।
দ্বিতীয় ধাপ
•এরপর আর্ট পেপার দিয়ে কার্ড বোর্ডটা মুড়িয়ে নিলাম ।
তৃতীয় ধাপ
•এরপর হাতে করে সাদা রংয়ের ক্লে নিয়ে গোল করে নিলাম। তারপর হাঁসের পেটের স্টাইলের ডিজাইন করে নিলাম।তারপর হাসের গলার ডিজাইন করে নিলাম।
চতুর্থ ধাপ
•এরপর আরেকটা হাঁসের পেটের দিকটা ক্লে দিয়ে বানিয়ে গলার ক্লে গুলো বসিয়ে দিলাম ।
পঞ্চম ধাপ
•এরপর জল করার জন্য নীল রঙের ক্লে নিয়েছিলাম ,তার সাথে সাদা রঙের ক্লে মিশিয়ে নিয়েছিলাম।
ষষ্ঠ ধাপ
•এরপর জল করে নিলাম ক্লে দিয়ে।
সপ্তম ধাপ
• এরপর টিস্যু পেপার ছোট ছোট করে টুকরো কেটে, হাঁসের পেটের দিকটা ক্লের উপর ফুটো করে বসিয়ে দিয়েছিলাম ,যাতে পালকগুলো বোঝা যায়।
অষ্টম ধাপ
•এরপর হাঁসের ঠোঁটটা করার জন্য কমলা রঙের ক্লে ব্যবহার করেছিলাম। তারপরেই প্লাস্টিকের দুটো চোখ আঠা দিয়ে বসিয়ে দিয়েছি।
নবম ধাপ
•এরপর গাছের ডালপালা পেন্সিল দিয়ে এঁকে নিয়েছি ও তার সাথে আমার বাংলা ব্লগ লিখে স্কেচ পেন দিয়ে রং করে দিয়েছি ।
দশম ধাপ
•এরপর খয়েরী ক্লে দিয়ে ডাল গুলো লাগিয়ে দিলাম।
একাদশ ধাপ
•তারপর সবুজ রঙের ক্লে দিয়ে ছোট ছোট পাতা করার চেষ্টা করেছি।
দ্বাদশ ধাপ
•এরপর লাল রঙের ক্লে দিয়ে গাছে ঝুলে থাকা ফল বোঝাতে চেয়েছি ।তার জন্য লাল ক্লে গোল গোল করে লাগিয়েছি।
ত্রয়োদশ ধাপ
•এইভাবে পুরোটা কমপ্লিট করলাম।
নিজের মতন করে করা কিছু ফটোগ্রাফি।
এবার আমি আপনাদের সঙ্গে দ্বিতীয় DIY টি ভাগ করে নিলাম ।
মাটির থালায় কলকা ডিজাইন
সংস্কৃতির ইতিহাসে বাঙ্গালী জাতির শত শত বছরের ঐতিহ্য মৃৎশিল্প। বর্তমান যুগে প্লাস্টিকের ব্যবহারে এই মৃৎশিল্প গুলো একেবারেই হারিয়ে গেছে। আজ থেকে বেশ কয়েক বছর আগে পর্যন্ত গ্রামের মানুষ মাটির থালা ,বাসন ,কলসি , হাঁড়ি সব কিছুই ব্যবহার করতো এবং তাদের ব্যবহারিক জীবনের সাথে যেন মৃৎশিল্প একেবারে মিশে থাকতো।কিন্তু বর্তমান যুগে সবকিছুই আধুনিক হয়ে যাওয়াতে আমরা মৃৎশিল্পকে প্রায় ভুলতেই বসেছি। তেমনভাবে বাংলা ভাষাও কিন্তু আজকাল আধুনিকতার ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে ।প্রত্যেকেই এখন ইংরেজি ভাষা এবং হিন্দি ভাষাকে অনেকখানি গুরুত্ব দেয়। এমনকি যারা বাঙালি তারাও বাংলা ভাষাকে খুব একটা গুরুত্ব দিতে চায় না। এ ক্ষেত্রে এর থেকে বেশি লজ্জার মনে হয় আর কিছু হয় না।সেক্ষেত্রে আমার বাংলা ব্লগ কিন্তু সব সময় আমাদের মাতৃভাষাকে গুরুত্ব দিয়ে এসেছে। আর গুরুত্ব দিয়ে আসবেও।আমার বাংলা ব্লগ বাঙ্গালীদের জন্য অনেক বড় প্রাতিষ্ঠানিক জায়গা ।যেখানে আমরা খুব সহজে নিজের মাতৃভাষায় নিজের কথাগুলোকে তুলে ধরতে পারি । তেমনভাবেই আমি বাংলার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে তুলে ধরার জন্যই মাটির থালায় কলকা ডিজাইন করেছি । এর আগেও হয়তো অনেকবার অনেক পোস্টে কলকা ডিজাইন করেছি। বেশিরভাগটাই পাতায় আর খাতার উপর করেছি এবং সেটা আপনাদের সাথে ভাগ ও করেছি ।কিন্তু আজকে একটু ইউনিক করার জন্যই আমি মাটির থালা ব্যবহার করেছি।
উপকরণ
• একটি মাটির থালা
• দুটো জিরো নম্বরের তুলি
• সাদা, হলুদ ,সবুজ ,লাল রঙের এক্রেলিক কালার
প্রথম ধাপ
•প্রথমে একটি মাটির থালা ,দুটো জিরো নম্বরের তুলি, আর সাদা, হলুদ, সবুজ, লাল রঙ এই চারটে এক্রেলিক কালার নিলাম।
দ্বিতীয় ধাপ
• এরপর বড় তুলির ব্রাশ দিয়ে লাল রং দিয়ে পুরো থালাটা লাল রং করে নিয়েছিলাম।
তৃতীয় ধাপ
•এরপর সাদা রংয়ের এক্রেলিক কালার দিয়ে নিজের মতন করে কিছু আলপনার ডিজাইন করে নিয়েছিলাম।
চতুর্থ ধাপ
•এরপর আলপনার পাশ দিয়ে ছোট ছোট সাদা গোল গোল করে এঁকে নিচ্ছি।
পঞ্চম ধাপ
•এরপর হলুদ ও সবুজ রং দিয়ে ছোট ছোট পাতার নকশা করে আলপনা করে নিয়েছি।
ষষ্ঠ ধাপ
•এরপর হলুদ রং দিয়ে পাখির গায়ের রংটা করে নিয়ে,লাল রং দিয়ে কিছু ডিজাইন করলাম।
সপ্তম ধাপ
• এভাবে পুরোটা হয়ে গেলে শেষে বাংলা অক্ষরে আমার বাংলা ব্লগ লিখে দিলাম।
অষ্টম ধাপ
•এই ভাবে পুরো থালাটা কমপ্লিট করলাম।এবং সবশেষে আমি একটা মাটির গ্লাস ও ডিজাইন করে নিয়েছিলাম।
নবম ধাপ
নিজের মতন করে করা কিছু ফটোগ্রাফি।
এই আঁকাটার ক্ষেত্রে কিছু কথা না বললেই নয় যখনই আলপনা ডিজাইন করা হয় বা আপনারা হয়তো এই বিষয়টা বুঝবেন, যারা আলপনা ডিজাইন করেন,প্রতিমুহূর্তে প্রতি স্টেপে এক হাতে করতে করতে পুরো ছবিটা তোলা সম্ভব হয় না ।আমি অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে এটা করার চেষ্টা করেছিলাম ।যেহেতু এটা আমি প্রথমবার মাটির থালায় করছিলাম । আর তার থেকেও বড় কথা যেহেতু আমি এটা প্রতিযোগিতা জন্য করেছি তাই অনেকটা নিখুঁতভাবে করার চেষ্টা করছিলাম ।তাই বারবার ছবি তুললে মনোযোগ অনেকটা নষ্ট হয়।এইজন্য যতটা পেরেছি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি । এরপর আমি আপনাদের সঙ্গে পরবর্তী কোনো পোস্টে এই আলপনা আঁকার ডিজাইন খুব ডিটেলসে দেবো।
এবার আমি আপনাদের সঙ্গে তৃতীয় DIY টি ভাগ করে নিলাম ।
নিজের হাতে সেলাই করা ABB রুমাল
রুমাল আমাদের প্রতিদিনের অত্যন্ত ব্যবহারিক জিনিস বলা যেতে পারে। যা প্রতিটি মানুষের সাথেই থাকে। সেই হিসেব করেই আমার বাংলা ব্লগ কিন্তু প্রতিটি মানুষের সাথে প্রতিমুহূর্তে জড়িয়ে রয়েছে । তাই আজ আমি রুমালের উপর নিজের হাতে একটি সেলাই করেছি। এবং তাতে আমার বাংলা ব্লগের ABB লিখেছি। এই রুমাল প্রতিনিয়ত আমার সাথেই থাকবে ।
উপকরণ
• গোলাপি রঙের কাপড়
• হলুদ সুতো
• গোলাপি সুতো
• নীল সুতো
• সবুজ সুতো
• লাল সুতো
• পেন্সিল
• ছুঁচ
• কাঁচি
প্রথম ধাপ
•প্রথমে একটি গোলাপী রঙের কাপড় ,নীল, হলুদ, সবুজ ,লাল ,গোলাপি এবং মেরুন রঙের সুতো নিয়ে নিলাম।
দ্বিতীয় ধাপ
• এরপর কাপড়টাকে আড়াআড়িভাবে চার কোনা কেটে নিলাম ।
তৃতীয় ধাপ
•এরপর পেন্সিল দিয়ে কাপড়টার এক কোনায় ফুলের ডিজাইন এঁকে নিলাম।
চতুর্থ ধাপ
পঞ্চম ধাপ
•এরপর ফুলের পাপড়ি গুলো গোলাপি রঙের সুতো দিয়ে সার্টিন স্টিচ সেলাই করলাম ।
ষষ্ঠ ধাপ
•এরপর নীল রংয়ের সুতো দিয়ে আরেকটা ফুলের পাপড়ি করলাম।
সপ্তম ধাপ
• এরপর হলুদ রঙের সুতো দিয়ে কুড়িগুলো করে নিয়েছিলাম, আর সবুজ রঙের সুতো দিয়ে পাতা গুলো সেলাই করলাম ।
অষ্টম ধাপ
•এরপর ছোট ছোট কলকাগুলো কাঁথা স্টিচ করে সবুজ আর নীল রঙ এর সুতো দিয়ে সেলাই করলাম।
নবম ধাপ
•এরপর হলুদ সুতো দিয়ে ভরাট করলাম।
দশম ধাপ
•এভাবে পুরো ফুলটা সেলাই হয়ে গেলে ABB লেখাটা চেন সেলাই করলাম।
একাদশ ধাপ
দ্বাদশ ধাপ
•এরপর সাইডগুলো মুরে হেম সেলাই করলাম ।
ত্রয়োদশ ধাপ
•সবশেষে হেরিনবোন স্টিচ দিয়ে চারপাশটা সুন্দর করে সেলাই করে নিলাম।
চতুর্দশ ধাপ
•এইভাবে পুরোটা কমপ্লিট করলাম।
পঞ্চদশ ধাপ
নিজের মতন করে করা কিছু ফটোগ্রাফি।
একসাথে তিনটি DIY প্রজেক্ট:
VOTE @bangla.witness as witness
OR
__
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
তিনটি প্রজেক্ট অনেক সুন্দর হয়েছে। তোমার হাতের কাজ দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। তবে থালা ও গ্লাসটা আমার জন্য। আর কাউকে ভাগ দিবো না।
থালা আর গ্লাস তোমার জন্য রেখে দিয়েছি । আমি সকাল থেকে ভাবছিলাম তুমি দেখেছো কি না পোস্টটা। রুমাল দেখেছো? সাইড দিয়ে সেলাই করে দিয়েছি । তারপর আরও ভালো লাগছে। তুমি বললে বলে😘😘😘😘😘😘😘
টিনটিনের নজরে পড়লে সব হারাতে হবে। 😜😜🤣
wowww.
এক্কেবারে তিন রকমের জিনিস। ভীষণ সুন্দর হয়েছে দিদি। এগুলো ঘরে সাজিয়ে রাখার মত। 👌👌
অনেক ভালো লাগলো দাদা আপনার থেকে এত সুন্দর একটা কমেন্ট পেয়ে ❤️।একদম সব সময় থেকে যাওয়ার জন্যই এটা বানিয়ে রাখলাম।
ওয়াও একসাথে তিনটি ডাই প্রজেক্ট, সবগুলোই দারুন হয়েছে দিদি। প্রথম আপনিই হবেন দিদি।।আমাদেরকে কিন্তু জিলাপি খাওয়াতে হবে।
❤️❤️। অবশ্যই জিলাপি খাওয়াবো । প্রথম না হলেও খাওয়াবো🤭🤭।
♥♥ আপনিই হবেন দিদি।।।
বাহ্! ডাই প্রজেক্ট তিনটি দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি বৌদি। আপনার হাতের কাজ আসলেই অসাধারণ হয়ে থাকে। কোনটা রেখে কোনটার প্রশংসা করবো সেটাই বুঝতে পারছি না। প্রতিটি ডাই একেবারে নিখুঁতভাবে তৈরি করেছেন। যাইহোক এতো সুন্দর ক্রিয়েটিভিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
অনেক ধন্যবাদ দাদা। ভালো লাগলো অনেক আপনার মন্তব্য পড়ে।
একসঙ্গে তিনটা প্রজেক্ট, দিদিভাই দারুণ ছিল উপস্থাপনা। চোখ বন্ধ করে বলে দিচ্ছি, আপনি সত্যিই ভালো কিছু ডিজার্ভ করেন। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
তিনটা আলাদা আলাদা সৌন্দর্য কোনটা রেখে কোনটাকে ভালো বলবো সেটাই তো বুঝতে পারছি না যেন একটার চেয়ে আরেকটা বেশি সুন্দর। সবগুলাই অনেক ভালো লেগেছে দিদি আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
নতুন কিছু মানেই ক্রিয়েটিভিটি, জাস্ট মুগ্ধ হয়ে গেলাম দিদি, তিনটাই সেরা কিছু হয়েছে, নিঃসন্দেহে সেরা প্রজেক্ট এগুলো।
বর্ষপূর্তি উপলক্ষে খুবই সুন্দর কিছু জিনিস তৈরি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। একই পোষ্টের মাঝে তিনটা জিনিস দেখতে পেলাম তাই এটা আমার কাছে খুবই ভালো লাগছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত পরিশ্রম করে এত সুন্দর জিনিস তৈরি করে আমাদের কাছে শেয়ার করার জন্য।
গতবছর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করার ঋণটা মনে হয় এবার পুষিয়ে নিলেন হা হা। চমৎকার লাগছে আপনি তিনটা ডাই প্রজেক্টই। তবে আমার কাছে সবচাইতে ভালো লেগেছে মাটির থালার উপর সুন্দর কারুকার্য টা। এটা অসাধারণ করেছেন দিদি। বাকি দুইটাও বেশ চমৎকার ছিল। ধন্যবাদ আমাদের সাথে পোস্ট টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
আমার বাংলা ব্লগ এমন একটি কমিউনিটি এখানে যারা শুরু থেকে কাজ করছে সবারই নতুন একটি জীবন নতুন একটি পরিবার সম্পৃক্ত করেছে। যেটা আপনার ক্ষেত্রে সেটা আমাদেরকে ক্ষেত্রেও। যাইহোক, আজকে তিনটি সুন্দর সুন্দর ডাই তৈরি করলেন প্রথমটি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। রাজহাঁসের সৌন্দর্য এতটাই ভালো লেগেছে শুধু দেখতে ইচ্ছে করছিল। অন্যান্য দুটি গাই এর মধ্যে আমার বাংলা ব্লগের আবেগ ভালোবাসার জড়িয়ে আছে। সেটাই প্রমাণ করলেন ভালো লাগলো।