গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কিছু ফটোগ্রাফি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে গোধূলি বেলার কিছু ছবি ভাগ করে নিচ্ছি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
আজ কিন্তু ভীষণ গরম পড়েছে বলা যেতে পারে ।একটা দরকারি কাজে আমি আর ব্ল্যাক্স বাইরে বেরিয়ে ছিলাম ।কিন্তু সেই কাজ খুব কম সময়ের মধ্যেই হয়ে গেছিল ।আর বাড়িও খুব একটা যেতে ইচ্ছা করছিল না। মনে হচ্ছিল কোথা থেকে ঘুরে তারপর বাড়ি ফিরি। সাথে সাথেই ঠিক করলাম যে গ্রামের দিকে যাই। আর চলেও গেলাম তখনও সন্ধ্যে হতে প্রায় এক ঘন্টা বাকি। আর এই সময়টা আমার গ্রামের রাস্তা বা গঙ্গার ঘাট খুবই ভালো লাগে।
গ্রামে যাওয়ার সাথে সাথে গ্রামের আরও ভেতরের দিকে ঢুকে গেলাম। যেখানে জনবসতি একেবারেই নেই ।শুধু চারিদিকে মাঠ আর পুকুর। এত সুন্দর লাগছিল বলে বোঝাতে পারবো না। প্রচুর ছেলেরা মাঠে ফুটবল খেলছিল তখন। এছাড়াও দিনশেষে প্রচুর মানুষ কাজ থেকে বাড়ি ফিরছে ।
কলকাতার দিকে থাকলে কখনোই এরকম রাস্তাঘাট গাছপালা দেখার সুযোগ হয় না। যখনই এই গ্রামে ঘুরতে আসি, যেন মনে হয় প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস নিই আর ঘুরে বেড়াই।
এছাড়াও খুব কমন কিছু গাছ চোখে পড়ল ।সত্যি বলতে এই গাছ আমার কখনো আগে দেখা হয়নি ।তার মধ্যে একটি হল আকন্দ ফুলের গাছ। শুনেছি রাস্তার আশেপাশে এই গাছ হতে দেখা যায় ।কিন্তু আমার কক্ষনো চোখে পড়েনি। এত বছরে এই প্রথম দেখলাম। আমার তো খুবই ভালো লেগেছে।
আরা ধুতুরা ফুলের গাছ দেখলাম। মনে হয় এর আগে দেখেছি কিন্তু আজকে এত কাছ থেকে এত সুন্দর ভাবে দেখলাম আরো যেন ভালো লাগছিল ।সব মিলিয়ে আজকে গোধূলি বেলার পরিবেশ ভীষণ এনজয় করেছি। তাই আপনাদের সাথেও সেই মুহূর্তটা ভাগ করে নিলাম।
ডিভাইস | iphone15 plus |
---|---|
লোকেশন | (কলকাতা ) |
ক্রেডিট | @swagata21 |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
বাহ্! ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি বৌদি। তীব্র গরমে জনজীবন একেবারে অতিষ্ঠ হয়ে গিয়েছে। তবে এমন খোলামেলা জায়গায় বিকেল বেলা সময় কাটাতে ভীষণ ভালো লাগে। অনেকদিন পর ধুতরা ফুলের গাছ দেখে খুব ভালো লাগলো। সবমিলিয়ে পোস্টটি বেশ উপভোগ করলাম। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি।
ইদানিং গরম একটু বেশিই পরছে। আসলে গ্রামের দিকে বিকেলের পরিবেশ বেশ ভালো লাগে,কতদিন হলো গ্রামে যাওয়া হয় না।ছবিগুলো দেখে বেশ ভালো লাগলো।গ্রামে বিকেল করে ছেলেরা খেলাধুলা করে দেখতেই ভালো লাগে।ধন্যবাদ
গ্রামীন সৌন্দর্য উপভোগ করতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আর যদি সেটা হয় সন্ধ্যার কিছুক্ষণ আগের মুহূর্ত তাহলে তো কথাই নেই। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর লাগছে। পুকুর এবং মাঠের ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। আপনি এবং ব্ল্যাক্স দাদা খুব ভালো সময় অতিবাহিত করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বুঝতে পারলাম।
গ্রামের প্রকৃতি দৃশ্য সবসময়ই দারুণ হয়ে থাকে। সবসময়ই আমাদের মুগ্ধ করে। এবং এই দিকে শুধু মাঠ এবং পুকুর বললেন তাহলে তো জায়গাটা আরও ভালো এবং মনমুগ্ধকর হওয়ার কথা। আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে সেটা বোঝা যাচ্ছে। সত্যি চমৎকার একটা বিকেল কাটিয়েছেন দুজন দিদি।
দিদি আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর একটি পোস্ট লিখে শেয়ার করলেন। তা দেখে খুবই ভালো লাগলো। এছাড়াও আপনার পোস্ট পড়ে জানতে পারলাম যখন গ্রামের ভিতরে ঢুকে ছিলেন ঠিক ওই মুহূর্ত গ্রামের প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং চারিদিকে পুকুর দেখতে পেয়ে আপনার কাছে খুবই ভালো লেগেছিল। আসলে গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মধ্যে একটা অন্যরকম মাধুর্য রয়েছে। যা আপনার পোস্টের মাধ্যমে ফুটে উঠেছে। এরপরে দেখতে পেলেন সেখানে বেশ কয়েকজন ছেলেরা খেলা খেলতেছে সাথে একজন পুকুর পাড়ে মাছ ধরতেছে এ বিষয়টা বেশ ভালো লাগলো দেখে। খুব সুন্দর একটা মুহূর্ত উপভোগ করলেন এবং সেখান থেকে বেশ কয়েকটি ফটোগ্রাফি শেয়ার করুন দেখে মুগ্ধ হলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
গ্রামীণ সৌন্দর্যের অনেক সুন্দর সুন্দর দৃশ্যের ফটোগ্রাফি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার তোলা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখতে অসাধারণ সুন্দর লাগছে। আসলে গ্রামের এরকম সুন্দর সুন্দর দৃশ্যগুলো দেখলে প্রাণটা জুড়িয়ে যায়। অনেক সুন্দর একটি ফটোগ্রাফির পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কালকে প্রচন্ড গরম ছিল।আমিও বিয়ের দাওয়াত খেতে গেছিলাম গরমের জালায় ভালোমতো খেতে পারি নাই। মানুষজন সব গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়তেছে। এই গরমের মাঝেও গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কিছু ফটোগ্রাফি তুলে ধরেছেন। একটা বৃদ্ধ মহিলা মাছ ধরতেছে, এটা দেখে আমার অনেক অনেক ভালো লাগতেছে। ধুতুরা ফুলের গাছ এটাও আজকে আমি নতুন দেখলাম। সর্বশেষে কলার ফটোগ্রাফিটা বেশ চমৎকার ছিল। প্রতিটা ফটোগ্রাফি অসাধারণ ছিল।
এইমাত্র ছোট দাদার পোস্টে গ্রামের কিছু দৃশ্য দেখে আসলাম, এখন আবার আপনার পোষ্টের মাধ্যমে দেখছি আরো অসাধারণ কিছু দৃশ্য। সত্যি শহরে থাকলে কিন্তু গ্রামের এইসব দৃশ্যগুলো দেখার সুযোগ হয় না। আর এইরকম দৃশ্যগুলো উপভোগ করাটা অনেক বেশি আনন্দের। অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম আপনার মাধ্যমে। আমি নিজেও কিন্তু গ্রামের দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে পছন্দ করি।
চমৎকার কিছু গ্রামীণ দৃশ্যের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। যেহেতু কাজে গেলেন কাজটি শেষ করলেন বাকি সময়টুকু গ্রামের প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করলেন। আমরা যত শহরে থাকি না কেন যত শহরের দৃশ্য উপভোগ করি না কেন গ্রামীণ দৃশ্যের ধারের কাছেও হবে না শহরের দৃশ্যগুলো। অনেক ভালো লাগলো আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে।
গ্রামের প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলো বরাবরই অনেক ভালো লাগে দিদি। আর কলকাতা শহরে থাকলে আসলে এই সৌন্দর্যগুলো উপভোগ করা যায় না। তুমি আজকে সত্যিই অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করেছ। খুব ভালো লাগলো এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে। তাছাড়া অনেকদিন পর বড়শি দিয়ে মাছ ধরা দেখলাম দিদি, তোমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে।