আশা করি সবাই ভাল আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সাথে নিউটাউন কফি হাউসে কাটানো একটি বিকেলের কথা ভাগ করে নিলাম।
কলকাতা এই নামটার সঙ্গে একেবারে অঙ্গাঙ্গিভাবে যে ক্যাফে তথা রেস্টুরেন্টে জড়িত সেটি হল কলকাতার ইন্ডিয়ান কফি হাউজ ।কফি হাউস নামটি শুনলেই আমাদের একমাত্র বইপাড়া কলেজ স্ট্রিটের কথাই সবার প্রথম মাথায় আসে। কলকাতার কফি হাউজ মানুষের কাছে একটা নস্টালজিয়া আর এই নস্টালজিক কফি হাউজের দ্বিতীয় সংস্করণ তৈরি হয়েছে নিউটাউনে।
এই কফি হাউসটি কলকাতার রাজারহাট এর কাছেই অবস্থিত ।অ্যামিটি ইউনিভার্সিটির বিপরীত দিকেই রয়েছে এই কফি হাউস।মাঝে মাঝে যখনই আমার মন চায় তখনই এই নিউটাউন কফি হাউসে ঘুরে আসি। এই জায়গাটা এতটাই শান্ত আর নিরিবিলি যে মাঝেমাঝেই মন ছুটে যায় ওখানে যাওয়ার জন্য। এই নিউটাউন অঞ্চলটি কলেজ স্ট্রিটের থেকে অনেকটাই যানবাহন আর কোলাহলমুক্ত ।চারিদিকটা এতটাই শান্ত ও সবুজ গাছপালা দিয়ে ঘেরা যে একবার গেলেই বারবার যেতে ইচ্ছা করবে যে কারও।
নিউটাউন কফি হাউজের বাইরের গঠন একটা রাজকীয় প্রাসাদ এর মতো।এছাড়াও এই কফি হাউস একটি বিশাল হলঘরের মতনই একটি ঘর ।ঘরের দেওয়াল গুলোতে নানান রকম ছবি বিশেষ করে পুরনো কলকাতার ছবি গুলো এখানে টাঙানো রয়েছে।
এই কফি হাউজের অন্দরসজ্জা কলেজস্ট্রিট কফি হাউসের কনসেপ্ট নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। এখানে সবথেকে ভালো লাগে খুব হালকা সাউন্ড এ রবীন্দ্র সংগীত চলতে থাকে সবসময় ।এছাড়া এখানে আলাদা করে একটা লাইব্রেরি রয়েছে যেখানে বসেই নানান রকমের বই পড়া যাবে ,এছাড়াও যদি কোনো বই পছন্দ হয়ে থাকে সেটা কিনে নেওয়ারও ব্যবস্থা রয়েছে।
কলেজ স্ট্রিটের কফি হাউজের মতনই এখানে সমস্ত কিছু সাজানো হয়েছে, উঁচু সিলিং ফ্যান থেকে ব্যালকনি সবকিছুই।
আমি এখানে আসার পরেই সবার প্রথমে কফি নিলাম। কফির টেস্ট খুবই সুন্দর বলতে গেলে কলেজস্ট্রিট কফি হাউজের তুলনায় অনেকটাই ভালো ।তারপরেই স্যান্ডউইচ , চাউমিন নিলাম ,প্রত্যেকটি খাবার এখানে খুবই ভালো ,আর তার সাথে এখানে সবার ব্যবহারও ভীষণ ভালো । সবার কথা ভেবে সব রকমের খাবার খুব কম দামের মধ্যে রয়েছে।
খাওয়া দাওয়া আর গল্পের মাঝে কিভাবে যে একটা সুন্দর বিকেল কেটে গেল আমি বুঝতেই পারলাম না । এইভাবে একটি সুন্দর বিকেল কাটানোর কথা আমি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম।
নিউ টাউন কফি হাউজ এই নামটার সাথে যেন ভেতরের পরিবেশের অনেক মিল রয়েছে। ভিতরের পরিবেশ টা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে তাছাড়া খাবারগুলো দেখেও বেশ লোভনীয় মনে হয়েছে। আপনার কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ দিদি।
নিউ টাউন কফি হাউস এর পরিবেশটা খুবই সুন্দর ছিল। কফি খেয়ে উপভোগ করা মুহূর্তর একটি জায়গা ।আমি কফি খেতে খুবই পছন্দ করি। যেটা বিকেল মুহূর্তে কফি হাউসে গিয়ে খাওয়া হয় ।আপনি আজকে খুব সুন্দর মুহূর্ত পার করলেন আমাদের কাছে ভাল লেগেছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আমি যখন কলকাতায় গিয়েছিলাম তখন বইপাড়া কলেজ স্ট্রিটের কফি হাউসে গিয়েছিলাম। গিয়ে এত ভাল লেগেছিল যে কি আর বলব। আপনার এই কফি হাউসের দ্বিতীয় সংস্করণ ভেতরটা দেখতে একদম বইপাড়ার কফি হাউজের মতোই লাগছে। এটা দেখে একদমই বোঝার উপায় নাই যে এটি দ্বিতীয় সংস্করণ। খুব ভালো লাগলো দেখে। পরবর্তীতে কলকাতায় গেলে অবশ্যই এখানে একবার যাওয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
ওয়াও আপু আজকে আপনার পোস্টটি দেখে খুবই ভালো লাগলো। বৈচিত্র্যময় আলোকচিত্র নিয়ে আমাদের মাঝে হাজির হয়েছেন।নিউটাউন কফি হাউস খুবই অসাধারণ দেখতে। আপনার আলো কচিত্র গুলো মাধ্যমে কফি হাউজের সৌন্দর্য এবং চারদিকের পরিবেশ খুবই ভালো লেগেছে আমার কাছে। আপনি খুব সুন্দর করে খাওয়া দাওয়া আর গল্পের মাধ্যমে অসাধারণ মুহূর্ত অতিবাহিত করে করে। প্রতিটি মুহূর্ত খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ ।করেছেন। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
কি চমৎকার জায়গা দিদি,👌। নিজেই নিজেকে ভুলে যাব এমন পরিবেশে থাকলে। আমি নিউটাউন কফি হাউজের নাম আগেও শুনেছি। যাওয়ার সৌভাগ্য এখনো হয়ে ওঠে নি দিদি। আজ তোমার এত সুন্দর পোস্ট টা দেখে যাওয়ার ইচ্ছে আরো বহুগুণ বেড়ে গেল। খাবার গুলো সব আমার পছন্দের ছিল দিদি। দেখেই মুখে জল চলে আসলো। রবীন্দ্র সংগীত এর সাথে এমন হালকা খাওয়া দাওয়া, উফ ভাবতেই মন টা কেমন কেমন করে উঠছে।
নিউ টাউন কফি হাউজ এই নামটার সাথে যেন ভেতরের পরিবেশের অনেক মিল রয়েছে। ভিতরের পরিবেশ টা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে তাছাড়া খাবারগুলো দেখেও বেশ লোভনীয় মনে হয়েছে। আপনার কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ দিদি।
নিউ টাউন কফি হাউস এর পরিবেশটা খুবই সুন্দর ছিল। কফি খেয়ে উপভোগ করা মুহূর্তর একটি জায়গা ।আমি কফি খেতে খুবই পছন্দ করি। যেটা বিকেল মুহূর্তে কফি হাউসে গিয়ে খাওয়া হয় ।আপনি আজকে খুব সুন্দর মুহূর্ত পার করলেন আমাদের কাছে ভাল লেগেছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আমি যখন কলকাতায় গিয়েছিলাম তখন বইপাড়া কলেজ স্ট্রিটের কফি হাউসে গিয়েছিলাম। গিয়ে এত ভাল লেগেছিল যে কি আর বলব। আপনার এই কফি হাউসের দ্বিতীয় সংস্করণ ভেতরটা দেখতে একদম বইপাড়ার কফি হাউজের মতোই লাগছে। এটা দেখে একদমই বোঝার উপায় নাই যে এটি দ্বিতীয় সংস্করণ। খুব ভালো লাগলো দেখে। পরবর্তীতে কলকাতায় গেলে অবশ্যই এখানে একবার যাওয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
ওয়াও আপু আজকে আপনার পোস্টটি দেখে খুবই ভালো লাগলো। বৈচিত্র্যময় আলোকচিত্র নিয়ে আমাদের মাঝে হাজির হয়েছেন।নিউটাউন কফি হাউস খুবই অসাধারণ দেখতে। আপনার আলো কচিত্র গুলো মাধ্যমে কফি হাউজের সৌন্দর্য এবং চারদিকের পরিবেশ খুবই ভালো লেগেছে আমার কাছে। আপনি খুব সুন্দর করে খাওয়া দাওয়া আর গল্পের মাধ্যমে অসাধারণ মুহূর্ত অতিবাহিত করে করে। প্রতিটি মুহূর্ত খুব সুন্দর ভাবে উপভোগ ।করেছেন। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
কি চমৎকার জায়গা দিদি,👌। নিজেই নিজেকে ভুলে যাব এমন পরিবেশে থাকলে। আমি নিউটাউন কফি হাউজের নাম আগেও শুনেছি। যাওয়ার সৌভাগ্য এখনো হয়ে ওঠে নি দিদি। আজ তোমার এত সুন্দর পোস্ট টা দেখে যাওয়ার ইচ্ছে আরো বহুগুণ বেড়ে গেল। খাবার গুলো সব আমার পছন্দের ছিল দিদি। দেখেই মুখে জল চলে আসলো। রবীন্দ্র সংগীত এর সাথে এমন হালকা খাওয়া দাওয়া, উফ ভাবতেই মন টা কেমন কেমন করে উঠছে।
অনেক সুন্দর জায়গা। একদিন সময় করে অবশ্যই যাবো আর সেদিন পুরো দিন আমরা শুধু ঘুরবো আর গল্প করবো।
হ্যাঁ দিদি আমি তোমাকে এই জায়গারটার কথাই বলছিলাম। সেদিন অনেক গল্প করবো😍।