"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা -৬৫ || শেয়ার করো তোমার ঐতিহ্যবাহী পিঠে পুলির রেসিপি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন, সুস্থ আছেন।আজকে আমি হাজির হয়েছি একটা বিশেষ কারণে।আমি একটি ঘোষণা করতে চলেছি,কি কেউ কিছু অনুমান করতে পারলেন কি? হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন,আমি ঘোষণা করতে চলেছি আমার বাংলা ব্লগের ৬৫তম প্রতিযোগিতার বিষয় ও সংশ্লিষ্ট নিয়মাবলী।
পিঠে যা পড়ে, তাই সয়। আর সইতে সইতেই আজকের বাঙালির ঝুলিতে বাঙালিয়ানা প্রায় বাংলার বাঘের মতোই বিলুপ্ত। তবে বাঘ থাক বা না থাক, বাঘের গায়ে মাখার মতো মাঘের শীত এখনও একটু আধটু উঁকি দিয়ে যায় এই বাংলায়। আর সেই শীতের হাওয়ায় চাদর জড়িয়ে বাঙালি মেখে নেয় টুকরো টুকরো স্মৃতির ওম। সেই স্মৃতির কোলাজে সামনের সারিতেই উঠে আসে পিঠে।শীত কাল মানেই পিঠা তৈরির ধুম পড়ে যায় সবার ঘরে ঘরে। শীতের দিন মানেই নানা রকমের পিঠে খাওয়ার দিন। পিঠেপুলি খেতে কে না ভালোবাসে। শীতকালে বাঙালির পিঠা ছাড়া একেবারেই বেমানান। আর শহরে মেলা বসলেই পিঠে পুলির জন্য একটা এখন আলাদাই স্টল বসে , এখনও কিন্তু সেই পিঠা উৎসবে বাঙ্গালীর চিরন্তন সত্তাটুকু হারিয়ে যায়নি বরং দিনে দিনে আধুনিক সংস্করণ বেড়ে গেছে ।বাঙালির পিঠা এখন দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বের প্রায় ৮০টি দেশে পৌঁছে গেছে। আমাদের আদি সংস্কৃতির একটা অপরিহার্য অংশ হলো পিঠা। পিঠারও কিন্তু অনেক রকম ভাগ আছে। যেমন চিতই পিঠা, ভাপা পিঠা, পাটিসাপটা, দুধ পিঠা ,জামাই পিঠা, সাজ পিঠা, দুধ পিঠা, ঝাল পিঠা ,মালাই পিঠা, ক্ষীরকুলি এরকম বিভিন্ন ধরনের বাহাড়ি নামের পিঠা রয়েছে।
চলুন তাহলে আর কোনো কথা বাড়াচ্ছি না, নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন এতক্ষন আমি কোন কনটেস্ট নিয়ে আলোচনা করছি। দেরি না করে তৈরি করে ফেলুন ঐতিহ্যবাহী পিঠে পুলির রেসিপি।আপনারা ঠিকই ধরেছেন এবারে আমার বাংলা ব্লগের ৬৫তম প্রতিযোগিতার বিষয় হলো
আশা করি প্রত্যেকেই এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন । শুভকামনা রইল আপনাদের জন্য ।
নির্দেশিকাঃ
- প্রতিযোগিতাটি শুধুমাত্র আমার বাংলা ব্লগ এর সদস্যদের জন্য।
- পোষ্টটি অবশ্যই আমার বাংলা ব্লগ এর মাধ্যমে করতে হবে।
- আপনার ঐতিহ্যবাহী পিঠে পুলির রেসিপিতে কমপক্ষে ২০০ শব্দ থাকতে হবে।
- Plagiarism নিষিদ্ধ , তাই Plagiarism পাওয়া গেলে অংশগ্রহণ বাতিল বলে গণ্য হবে।
- কারো লেখা কিংবা ফটোগ্রাফি কপি করা যাবে না।
- কপিরাইট ফটো ব্যবহার করলে সোর্স উল্লেখ করতে হবে।
- পোষ্ট করার পর আর এডিট করা যাবে না , সুতরাং ভালোভাবে রিভিউ করে পোষ্ট করতে হবে।
- অংশগ্রহনের সময়সীমা ২৮ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯টা পর্যন্ত (বাংলাদেশী সময়)। নির্দিষ্ট সময়ের পর অংশগ্রহণ বাতিল বলে গণ্য হবে।
- আপনার প্রথম পাঁচটি ট্যাগ এর মধ্যে অবশ্যই #abbcontest-65, #recipe-contest এবং #amarbanglablog এই তিনটি ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে।
- ১০% এর বেশী বানান ভুলের কারনে অংশগ্রহণ বাতিল গণ্য হতে পারে, সুতরাং এই ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে।
- আপনাকে অবশ্যই আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি subscribe করতে হবে এবং পোস্টটি Re-steem করতে হবে।
- আপনার অংশগ্রহণের পোস্টের লিংকটি এই পোস্টের নিচে কমেন্ট করার মাধ্যমে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
পুরস্কারঃ
- প্রথম স্থান অধিকারী - ৩৫ স্টিম
- দ্বিতীয় স্থান অধিকারী - ২৫ স্টিম
- তৃতীয় স্থান অধিকারী - ২০ স্টিম
- চতুর্থ স্থান অধিকারী - ১৪ স্টিম
- পঞ্চম স্থান অধিকারী - ১২ স্টিম
- ষষ্ঠ স্থান অধিকারী- ১০ স্টিম
- সপ্তম স্থান অধিকারী- ৯ স্টিম
- বিশেষ পুরস্কার- ১৫ স্টিম
এই প্রতিযোগিতার বিচারক মন্ডলীর দায়িত্বে থাকবেনঃ
ID | Designation | Role |
---|---|---|
@rme | Founder | Infrastructure development & all programming works |
@blacks | Co-Founder | All administrative works |
@winkles | Executive Admin India Region | All administrative works in India region |
@hafizullah | Executive Admin Bangladesh Region | All administrative works in Bangladesh region |
@swagata21 | Community Admin India Region | All administrative works in India region |
@nusuranur | Community Admin Bangladesh Region | All administrative works in Bangladesh region |
@rex-sumon | Regulatory compliance Admin | Control the quality of entire community |
@moh.arif | Witness & Dev Team Admin | All administrative works in Witness & Dev Team |
@shuvo35 | Social Media & Marketing Admin | All administrative works in Social Networking |
ধন্যবাদ সবাইকে।
@swagata21
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
শীত মানে পিঠেপুলির সমাহার। পিঠাপুলি ছাড়া শীতের সকালটা একেবারেই জমে না। এই সময় প্রত্যেকের ঘরে ঘরে বিভিন্ন ধরনের পিঠে পুলির আয়োজন করা হয়। বিশেষ করে গ্রাম বাংলায় এ ধরনের আয়োজন বেশি হয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের পিঠে পুলির রেসিপি নিয়ে দারুন একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে দেখে ভালো লাগলো। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অনেক ধরনের নতুন নতুন পিঠে পুলির রেসিপি দেখার সুযোগ পাবো। প্রতিযোগিতাটি আয়োজন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
একদম সময় উপযোগী দারুণ একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে এবার, আশা করছি দারুণ স্বাদের সকল পিঠার রেসিপি দেখতে পাবো। অনেক ধন্যবাদ
শীতকাল মানে বিভিন্ন রকমের পিঠার আয়োজনে বাড়ি বাড়ি মেতে ওঠার উৎসব। আর এই পিঠার আমেজ নিয়ে খুবই সুন্দর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অনেক মজার মজার পিঠা রেসিপি দেখতে পাবো। আর এই রেসিপির প্রতিযোগিতাটি আয়োজন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঐতিহ্যবাহী পিঠে পুলির রেসিপি প্রতিযোগিতা খুব ভালো হয়েছে। প্রতিযোগিতায় এবার চমৎকার সব রেসিপি দেখতে পাওয়া যাবে। অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করবো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে দিদি চমৎকার একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য।
শীতকালে পিঠাপুলি খেতে খুব ভালো লাগে। বিশেষ করে গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে পিঠার উৎসব জমে যায়। আমার তো বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি করে খেতে চেষ্টা করি। এমন একটি প্রতিযোগিতা দেখে খুবই ভালো লাগলো। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করব। আশা করি সবার কাছ থেকে অনেক সুন্দর সুন্দর পিঠা পুলির রেসিপি দেখতে পাবো।
শীতের পিঠা গুলো খেতে অনেক মজা। আপনি ঠিক সময়ে সঠিক একটা রেসিপি করেছেন। এবার হয়তো বিভিন্ন ধরনের পিঠা খেতে পারবো।চেষ্টা করবো অংশ গ্রহণ করার জন্য।
চমৎকার একটি কনটেস্টের আয়োজন করেছেন দিদি। সময়ের সাথে মিল রেখে কনটেস্ট এর আয়োজনটি যথার্থ হয়েছে। আশা করব এইবারও গতবারের তুলনায় চমৎকার সব পিঠা রেসিপি দেখতে পারবো। ধন্যবাদ দিদি শেয়ার করার জন্য।
বেশ দারুণ একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিযোগিতাটি সময় উপযোগী হয়েছে কারণ শীতকাল মানে পিঠাপুলি খাওয়ার ধুম পরে বাঙালিদের ঘরে ঘরে।প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করব। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অনেক ইউনিক ইউনিক রেসিপি গুলো দেখতে পাবো। ধন্যবাদ দিদি আপনাকে চমৎকার একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য।
শীতের আমেজ পড়তে না পড়তেই বাঙালির ঘরে ঘরে বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি শুরু হয়েছে ৷ পিঠা বাঙালির ঐতিহ্য আবেগ ৷ এই সুসময়ে এমন চমৎকার একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন দেখে সত্যিই ভীষণ ভালো লাগলো ৷ দারুণ কিছু দেখার অপেক্ষায় রইলাম ৷ এবং নিজের সেরাটাও দেওয়ার চেষ্টা করবো ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি
চমৎকার একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। শীতকালে তো পিঠাপুলি খাওয়ার ধুম পড়ে যায়। যদিও শীতের তীব্রতা বাড়তে সময় লাগবে আরও কিছুদিন। তখন পিঠাপুলি খেতে দারুণ লাগবে। যাইহোক এতো চমৎকার একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।