নাটকের প্রথমেই যা দেখতে পাবো তা হলো একজন রংমিস্ত্রির বাড়ি রঙ করে। চম্পা চরিত্রে অভিনয় করা মেহেজাবিন হঠাৎ দেখা দেয় এবং তার কাছে রংমিস্ত্রি এক গ্লাস পানি চেয়ে এক গ্লাস শরবত পায়। শরবত খেতে গিয়্র দেখে তা আসলে মানুষের রক্ত। পরে রংমিস্ত্রি কাজ ফেলে ভয়ে পালায়।
পরের দৃশে আমজাদ নামের একজন ভদ্রলোক গাড়ির গ্যারেজে গাড়ি সারাতে এসে রাশেদ চরিত্রে অভিনয় করা নিশোর সাথে পরিচিত হয় এবং রাশেদ কে একজন মনোবিজ্ঞানী হিসেবে দেখানো হয় যে কিনা ভুতপ্রেতের চাইতে সাইন্স বেশি বিশ্বাস করে। আমজাদ সাহেব তার নারিন্দায় কেনা কয়েক মাসের নতুন বাড়ির ভুতুড়ে গল্পের কাহিনি শুনায়।
অল্প একটু শুনে রাশেদ বেশ আগ্রহ প্রকাশ করে এবং কি ঘটেছে তা শুনতে চায়। আমজাদ সাহেব বলেন যে তিনি রাতে ঘুমাচ্ছিলেন হঠাৎ একটা মেয়ের কান্নার আওয়াজ তাদের কানে আসে। এতো রাতে কে কান্না করে তা দেখতে তিনি এবং তার স্ত্রী বাইরে বেরিয়ে এসে দেখে কেউ একজন একটি লাশ নিয়ে বাইরে দাঁড়িয়ে আছে। আমজাদ সাহেব তাদের চলে যেতে বলে।
পরক্ষণেই চম্পা ভয়ানক রুপ নিয়ে তাদের সামনে চলে আসায় তারা ভয় পেয়ে যায়। তারপর তার ছেলে এবং ছেলের বউয়ের সাথে ঘটে যাওয়া কাহিনি বর্ণনা করেন। পরে বলেন তার ছেলেও সাইন্সের ছাত্র ছিলো। সেও একসময় এসবের কথা শুনলে হাসতো। কিন্তু সে এখন ঠিকই কান্না করে।
একদিন আমজাদ সাহেব এর ছেলে বাসার ছাদে ধুমপান করছিলো, সেখানে হঠাৎ উদয় হয় চম্পার। আমজাদ সাহেবের ছেলে তাকে জিজ্ঞেস করে সে এ বাড়ির কারো কাছে এসেছে কিনা। চম্পা বলে সে ছোট বেলায় নায়িকা হতে চেয়েছিলো কিন্তু দুষ্ট লোকের পাল্লায় পরে তার সম্মানহানী হয় এবং পরে সে আত্মহত্যা করে। গল্প শুনানোর এক পর্যায়ে চম্পার চেহারা বিকট বিশ্রি হয়ে যায় যা দেখে আমজাদ সাহেবের ছেলে অজ্ঞান হয়ে যায়।
রাশেদ এগুলো শুনে সাইন্সের কিছু টার্মস বোঝানোর চেষ্টা করে আমজাদ সাহেব কে। আমজাদ সাহেব এতে চেতে যায়। রাশেদ কে বারে বারে জিজ্ঞেস করতে থাকে সে কে? সে কি মিশির আলী নাকি যে এত বড় একটা ঘটনা মুখে মুখে সমাধান করে ফেলছে। রাশেদ তার পূর্ব অভিজ্ঞতা জানায় আমজাদ সাহেবকে। আমজাদ সাহেব তাকে বলে সে যদি বিষয়টাকে এতোই তুচ্ছভাবে দেখে থাকে তাহলে প্রমাণ করে দেখাক যে তাদের বাসার সবার দৃষ্টিভ্রম হচ্ছে। রাশেদকে এর জন্য যত টাকা লাগে অফার করে। রাশেদ জানায় সে এ কাজ গুলো প্যাশনের এর জায়গা থেকে করে এবং তাদের যে কোথাও ভুল হচ্ছে তা প্রমাণ করে দেয়ার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে।
রাশেদ তাদের বাড়িতে একদিন চলে যায় এবং বাসার সবার সাথে দেখা করে উপরের কামরা গুলোতে উঁকি মারতে গিয়ে বলে যে সে তাদের এমন দৃষ্টিভ্রমের কারণ খুজে পেয়েছে। বলে যে তাদের ফার্নেস এর ফুটো আছে যেটা থেকে প্রচুর পরিমাণ কার্বনডাইঅক্সাইড বের হয় যার কারণে অনেক সমস্যা হয় যার মধ্যে দৃষ্টিভ্রমও হতে পারে। পর তার ছেলে একটা জার্নালের কাহিনী তুলে এনে রাশেদের সাথে একমত হয়।
পরের দুই সপ্তাহ ঠিকঠাক চলে। রাশেদকে এনে তার প্রিয় বিরিয়ানি খাওয়ানোর জন্য টেবিলে বসে। যখন আমজাদ সাহেব এর স্ত্রী বিরিয়ানির ঢাকতা খুলে দেখে একটি খাশির মাথা রাখা বিরিয়ানির পরিবর্তে এবং চম্পা হঠাৎ হানা দিয়ে সবাইকে বিব্রত করে দেয়। এতে রাশেদ ও ভয় পায় সবার সাথে৷
আমজাদ সাহেব উত্তেজিত হয়ে রাশেদকে বলে দেখো বিষয় টা এত সোজা না। রাশেদ এরমত হয়। পরে রাশেদ তার কাজের সাহায্যের জন্য একজন সহযোগী নিয়োগ দেয়। তারা দুই জন মিলে ঘটনার রহস্য উদঘাটন করার চেষ্টা করে। সহযোগী বলে বাড়িতে EMF(Electromotive force) এর পরিমাণ অত্যাধিক। রাশেদ আমজাদ সাহেবকে বুঝায় যে এর ফলেও হ্যালুসিনেশন হতে পারে। তারপর হঠাৎ মেশিনে বাজনা বেজে উঠে এবং তারা এর সোর্স বের করতে মেশিনের সাথে সাথে ঘুরতে থাকে এবং একটা মেয়ের ছবির কাছে এসে থামে।
একদিন দুপুরে আমজান সাহেব ঘুমাচ্ছি। ঘুম থেকে উঠেই টিভিতে দেখে চম্পাকে দেখাচ্ছে এবং পরক্ষণে চম্পা আমজাদ সাহেবকে ভয় দেখায়।
পরবর্তীতে রাশেদ EMF এর সোর্স খুঁজতে থাকে।
এক রাতে চম্পা তার পাশে আসলে রাশেদ একে মনের ভুল বলে তাড়িয়ে দিতে চায়। কিন্তু চম্পা তাকে শাশানি দেয়।
পরের দৃশ্যে দেখা যাবে আমজাদ সাহেব তার স্ত্রীর সাথে রাশেদ এর সাথে বসে গুরুত্বপূর্ণ আলাপ করছে। ওদিকে তার ছেলে আর ছেলের বউ বাইরে থেকে বাসায় ফিরছে। বাড়ির উঠোনে চম্পা তাদের সামনে দেখা দেয় এতে আমজাদ সাহেবের পুত্র বউ অজ্ঞান হয়ে যায় এবং তার ছেলে প্রচন্ড ভয় পায়।
এরপর দেখা যায় রাশেদ রাতে বিছানায় শুয়ে আছে এবং তার পাশে চম্পা এসে তাকে বলে এ বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার পরও কেন গেলো না। পরে তার ঘাড় মটকে দেয়। বাড়ির সবাই তার চিৎকার শুনে রুমের দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে রাশেদকে উদ্ধার করে। তার কিছু দিনের মধ্যেই আমজাদ সাহেব বাড়ি বিক্রি করে চলে যায়।
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmYvFLv1L46U4N8xYjRoB8FsVxU9VxG9REFUJAjCkcr5oZ/S20621-17295256.jpg) |
১৫ দিন পর আবার রাশেদ সে বাড়িতে ফিরে এসে চম্পাকে সামনে আসার জন্য বলে। চম্পা সামনে এসে বলে "তুমি আসছো?" এরপর কাছে এসে রাশেদকে জড়িয়ে ধরে।
পিছন থেকে দেখা যায় রাশেদ এর সহযোগী আর একজন ভদ্রলোক এসে তাদের বাহ বা দেয়। বলে তাদের কারণেই সে তার পূর্বপুরুষের ভিটে বাড়ি ফেরত পেলো। যদিও ভদ্রলোক বেশি টাকার বিনিময়েই তার পৈত্রিক ভিটে কিনতে চেয়েছিলো আমজাদ সাহেবের কাছ থেকে কিন্তু তিনি রাজি হননি। তাই এই কৌশলের সাহায্য নিতে হয়েছে বলে জানান। তাদের অভিনয়ের প্রশংসায় সে পঞ্চমুখ হয়ে যায়। ওদিকে কেউ একজন বন্ধি অবস্থায় রাশেদ রাশেদ বলে চিৎকার করতে থাকে বাক্সের ভিতর থেকে। আর এদিকে চম্পা মুচকি হেসে নাটক শেষ করে দেয়।
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRsJKf2r9DWRdqqiCgFRUu5YUjJBJQDYwV131Y9fgbQ7K/siam.png)
ভিকি জাহিদ বরাবরই ভালো ভালো কাজ আমাদের উপহার দেয় আমরা সবাই জানি। এবারেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। এটা অল্প কিছু সত্য ঘটনাও বলা যায়। লোকমুখে শোনা যায় হারুন রশিদ নামের একজন ব্যবসায়ী ১৯৬৩ সালে ঢাকার নারিন্দায় সৌখিন এক বাড়ি বানায় এবং বাড়ির নাম তার একমাত্র কন্যা চম্পার নামে রাখে। বেশ কিছুদিন পর এলাকার লোকজন দেখে বাড়ির ছাদে চম্পার লাশ ঝুলছে এবং সদর দরজায় তালা মেরে বাড়ির অন্যান্য সদস্যরা উধাও। তাদের আর খোঁজ পাওয়া যায় নি পরে।সত্য কতটুকু সেটা কারোরই জানা নেই। তবে ভিকি জাহিদ তার পরিচালনায় গল্পটাকে এত ভয়ানক করে তুলেছিলো দেখলে গা শিউরে উঠে। এখানে মেহেজাবিন এর অভিনয় জাস্ট দুর্দান্ত। পরিচালকের মেইন ফোকাসই ছিলো হয়তো তার দিকে। আফরান নিশো কেমন অভিনয় করে আমাদের সবারই জানা। বেশ চরিত্রের সাথে মেলে ধরার চেষ্টা করেছেন নিজেকে তিনি। অন্যান্য কাস্ট বেশ ভালো এফোর্ট দিয়েছে দেখেই বোঝা যায়।
এক কথায় সবাই ভালো করার চেষ্টা করেছেন। যদিও সময় স্বল্পতার জন্য অনেক কিছুই হয়তো ডিটেইলে তুলে ধরা সম্ভব হয়নি। তাও বলতে হবে বেশ ভালো হয়েছে। শেষের দিকে রেখে দেওয়া অল্প একটু রহস্য একে আরো দুর্দান্ত করে রেখেছে।
![](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRsJKf2r9DWRdqqiCgFRUu5YUjJBJQDYwV131Y9fgbQ7K/siam.png)
নাটকটির ইউটিউব লিংক
শেয়ার করা সব ছবি এখান থেকে স্ক্রিনশট নেয়া
ধন্যবাদ সবাইকে।
ভালো থাকবেন সবাই।
সবার জন্য শুভকামনা।
![2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9xBEnshRDSVua5J9tfneqYmTykad6e45JWJ8nD2xQm2GCLhDHXW9g25SxugWCoAi3D22U3571jpHMFrwvchLVQhxhATMitu.gif](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmfRETShxA5EQdPmpF6ChkQd5MkXJPifATT3TZdvk5sEC1/2N61tyyncFaFVtpM8rCsJzDgecVMtkz4jpzBsszXjhqan9xBEnshRDSVua5J9tfneqYmTykad6e45JWJ8nD2xQm2GCLhDHXW9g25SxugWCoAi3D22U3571jpHMFrwvchLVQhxhATMitu.gif)
আপনিতো দেখছি ভাই খুব সুন্দর নাটক রিভিউ করতে শিখে গেছেন। অবশ্য নাটকটাও আমার কাছে খুবই ভাল লাগা। এক কথায় বললে বলা যায় ফেভারিট নাটক ছিল এটা।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
শিখছি ভাই প্রতিনিয়তই। আপনাদের দোয়া আর ভালোবাসা আজীবন এমনই থাকুক আমার প্রতি।
এই নাটকটি আমার কাছে নতুন লাগলো ভাইয়া। আরফান নিশো ও মেহজাবিনের নাটক গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আমি যখনই সময় পাই এদের নাটক গুলো দেখি। আজ আপনার নাটকের রিভিউ পোস্ট এর মাধ্যমে পুরো পোস্টটি পড়তে পেরে অনেক ভালো লাগলো। নাটকের অনেক কিছুই জানতে পেলাম। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আপু।
তবে নিজে দেখলে বেশ শিউরে উঠবেন। বেশ হরর সিন আছে এতে।
আরফান নিশো এবং মেহজাবিনের নাটক গুলো সব সময় আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। কিন্তু আসবে আপনি আমাদের মাঝে সেই নাটকটির রিভিউ শেয়ার করেছেন সেটি এখন পর্যন্ত আমার দেখা হয়নি।আপনার শেয়ার করা নাটকের ভিডিওটি পড়লাম কবি রোমাঞ্চকর কাহিনী যা করার মাধ্যমেই আমার গা শিউরে উঠছিল, নাজানি দেখতে কেমন ভালো লাগবে। আশা করি খুব দ্রুত আমি এই নাটকটি দেখে নিব।
গা শিউরে উঠার মতোই একটি নাটক। বেশ ভালো একটি কাজ। সময় পেলে চট করে দেখে নিয়েন।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
চম্পা হাউস নাটকটি আমি দেখেছিলাম। আফরান নিশো ও মেহজাবিন চমৎকার অভিনয় করেছে। প্রথমে ভেবেছিলাম ভূত আছে, তারপর দেখলাম ভূত নেই এরাই নাটক করছে। আর টুইস্ট তো একেবারে শেষে এসে যখন দেখলাম আসলেই ভূত আছে।
আপনি চমৎকারভাবে নাটকটির রিভিউ উপস্থাপন করেছেন।
জ্বি আপু টুইস্ট টা শেষের দিকে। কি হচ্ছে নাটকেই বুঝাই যাচ্ছিলো না। একবার মনে হচ্ছে ভূত আছে আবার মনে হচ্ছে নেই। আবার শেষে বুঝা যাচ্ছে সত্যি আছে।
ধন্যবাদ আপু।
অনেক আগের চম্পা হাউজ নাটকটি দেখেছিলাম। প্রথমে একটু ভয় লাগলেও পরে অবশ্য তারা ভয় লাগেনি। পুরো নাটকটি তাদের প্লান মতাবেক হলেও শেষের দিকে আসল ভূত বের হয়। কিন্তু সবার শেষে আসল মেহেজাবিনকে বন্দি করে ভূত মেহজাবিন বের হয়। তাই নাটকটির শেষের দিকে ভালো লাগেনি।
হয়তো এরপর আরো কিছু রেখে দিয়েছেন পরিচালক। যেমনটা আমরা পুনর্জন্ম তে দেখেছিলাম। দেখা যাক কি করে। দ্বিতীয় পার্ট আসলে আসতেও পারে।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
কিছুদিন আগেই আমিও চম্পা হাউজ নাটকটি সম্পূর্ণ দেখেছি। প্রথমে বুঝতে পারিনি যে শেষের দিকে নাটকটি এরকম একটি ইউটার্ন নিবে। শেষে কিনা সত্যিই ভূত থাকে। আর বন্দী থাকা মেহজাবিনের জন্য খুবই খারাপ লাগে। যাই হোক সবকিছু মিলিয়ে নাটকটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছিল। ধন্যবাদ এই সুন্দর নাটকটির এত সুন্দর রিভিউ পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জ্বি আপু আপনাকেও ধন্যবাদ।
হয়তো আটকে থাকা মেহেজাবিন মুক্ত হবে পরের কোন পর্বে। কারণ দ্বিতীয় পার্ট আসার সম্ভাবনা আছে। তারপরও দেখা যাক আসে কিনা।
সুন্দর একটি নাটক রিভিউ আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন নাটক রিভিউ দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে নাটকটা অনেক বেশি সুন্দর যদিও দেখা হয়নি এখন পর্যন্ত। সংক্ষিপ্ত করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
বাহ খুবই অসাধারণ নাটকের রিভিউ করেছেন আপনি। নাটকটি দেখে খুব ভালো লাগলো।আরফান নিশো এবং মেহজাবিনের নাটক গুলো সব সময় আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। এত অসাধারন এটাকে রিভিউ দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
ধন্যবাদ ভাই। নাটকটি আসলেই অনেক ভালো ছিলো। দেখে অনেক ভালো লেগেছে জন্য শেয়ার করার সাহস পেয়েছি। মেহেজাবিন আর নিশো প্রায় সময়ই আমাদের ভালো কাজ উপহার দেয়।
অসাধারণ ভাবে আপনি বর্ণনা করেছেন। এই নাটকটা আমিও কিছুদিন আগেই দেখেছিলাম। তবে শেষ পরিণতিতে সত্যিই ভয়াবহ। আসল চম্পাকে সে আটকে রাখে এবং বাইরে যে চম্পা টা ঘুরে বেড়ায় সেই হয়তো আসল ভূত ধন্যবাদ।
জ্বি ভাই বিশাল হরর একটা নাটক। আমার মনে হয় এর দ্বিতীয় কোন পার্ট আসবে। আসল চম্পাকে হয়তো উদ্ধার করা হবে।