পৃথিবীটা গোল || @shy-fox 10% beneficiary
পৃথিবীটা গোল এটা আগে শুনেছিলাম এবং লোকমুখে এটাও শুনেছি গোল পৃথিবীতে কখন কার সঙ্গে দেখা হয়ে যায়, এটা নাকি বলা খুব মুশকিল । যাইহোক এমন ঘটনা আমার সঙ্গে এর আগে কখনো ঘটেনি । তবে আজকে চেম্বারে যে ঘটনাটা ঘটেছে, এটার জন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না । তবে বেশ ভালোই লেগেছে আমার কাছে বিষয়টি ।
আমার এখনো খুব ভালোভাবে মনে আছে । ভদ্রলোকের সঙ্গে আমার প্রথম দেখা হয়েছিল রাত্রিবেলা । হয়তো ভদ্রলোক তার বাচ্চার জন্মনিবন্ধনের বিষয়গুলো নিয়ে একটু চিন্তিত ছিল এবং সেই গুলো ঠিক করতেই এসেছিল তাদের গ্রামের বাড়ির ইউনিয়ন পরিষদে । আর আমিও রাত্রিবেলা চেম্বার থেকে বাসায় ফিরছিলাম । ছোট্ট একটা অটোর মধ্যেই তার সঙ্গে স্বল্প সময়ের মাঝেই আমার ভাবের আদান-প্রদান হয়ে গিয়েছিল ।
কিছুদিন আগেও আমি বলেছিলাম, হীরার ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য, জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন ব্যাপার গুলোর জন্য আমাকে বেশ অনেকটাই ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছিল । হয়তো ভদ্রলোকের সমস্যাটা আমার মত ছিল না কিন্তু তার সমস্যাটা একটু ভিন্ন ছিল । আমি জন্ম নিবন্ধন নিয়ে ভুগেছি আমার প্রিয়তমা স্ত্রীর জন্য আর ভদ্রলোক ঝামেলায় ভুগেছে মূলত তার বাচ্চার জন্ম নিবন্ধন সঠিক করার জন্য । আমাদের মাঝে সম্ভবত তফাৎ এতোটুকুই ছিলো ।
তখনো শীতকাল চলছিল । যাইহোক এই পথে খুব একটা বেশি গাড়ি চলাচল রাত্রিবেলা করেনা । ছোট অটোর মাঝে দুইজন বেশ ভালোই কথা বলতে বলতে কখন যে ১০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়েছি , তা বুঝে উঠতে পারি নি । কখন যে আমাদের গন্তব্যে এসেছি তাও বলতে পারিনি । ভদ্রলোক বগুড়া যাবে আর আমি আমার গন্তব্যে নেমে যাব । যাত্রাপথে বেশ ভালোই কথা হল এবং একটা সময় গিয়ে , আমি তাকে আমার চেম্বারে কফির দাওয়াত দিয়েছিলাম । সেও আমাকে সৌজন্যবশত বলেছিল, বগুড়ায় কখনো গেলে তার বাসায় যাওয়ার জন্য ।
এর মাঝে আর কমপক্ষে দুই মাসের মত সময় তাঁর সঙ্গে দেখা নেই । আর ঐদিন রাতেও যে তার চেহারা আমি খুব ভালোভাবে দেখেছিলাম , সেটাও আমার মনে ছিল না । কারণ আমি মানুষের চেহারা খুব একটা বেশি মনে রাখতে পারি না । এটাই একদম সত্য কথা । তবে গলার স্বর আমি, মনে রাখতে পারি ।
ভদ্রলোকের ছোট বাচ্চার হুট করে আঘাত পেয়ে, সামনের দাঁতে ব্যথা পেয়েছিল এবং বেশ খানিকটা রক্তক্ষরণ হয়েছিল । ভদ্রলোক আমার কথা মনে রেখেছিল । আমি যে এলাকাতে চেম্বার করি, সেই এলাকাতে তার গ্রামের বাড়ি । সেখানকার এক ফার্মেসির দোকানদারের কাছ থেকে, সে আমার মোবাইল নাম্বারটা সংগ্রহ করেছিল এবং আমার কর্পোরেট ফোনে সে আমাকে ফোন দিয়েছিল ।
অবশেষে কথা বলার এক পর্যায়ে সে আমাকে বলেই ফেলল, আমার সঙ্গে সে যাত্রাপথে কথা বলেছিল । আমিও প্রথমে সঠিক মনে করতে পাচ্ছিলাম। তবে পরে বুঝতে পেরেছি এইটা ঐ ভদ্রলোক। যেহেতু সে আমার কাছে ফোন দিয়েছে এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত ব্যাপার নিয়ে আলোচনা করেছিল । তাই আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করেছি তাকে ফোনে সমাধান দেওয়ার জন্য এবং বলেছিলাম সময় পেলে তার বাচ্চাকে নিয়ে আমার চেম্বারে সশরীরে দেখা করার জন্য ।
এমনিতেই যে গরম পড়েছে , তার মধ্যে আবহাওয়ার অবস্থা খুব একটা ভাল যাচ্ছে না । আজ একটু অন্যান্যদিনের থেকে তাড়াতাড়িই চেম্বারে গিয়েছে । এমনিতেই গ্রাম এলাকা, তারমধ্যে এখানকার লোকজন দাঁত সম্পর্কে খুবই অসচেতন । মোটামুটি চেম্বারে বসে নিজের কাজগুলো করছিলাম । হুট করে একটা বয়স্ক লোক এসে, আমার রিসিপশনিস্ট কে বলছিল তার অর্থনৈতিক সমস্যা কিন্তু তার দাঁতে ভীষণ ব্যথা করছে । আমি ব্যাপারগুলো পাশের রুম থেকে শুনতে পাচ্ছিলাম । অবশেষে রিসিপশনিস্ট কে ডেকে বললাম, রোগীটাকে ভিতরে আসতে দিন ।
যখন আমি রোগীটার সঙ্গে কথা বলছিলাম এবং তার ডায়াগনোসিস করছিলাম, ঠিক সেই মুহূর্তেই ঐ ভদ্রলোক হাজির হয়েছে আমার চেম্বারে তার বাচ্চাকে নিয়ে । আমি তাকে অনুগ্রহপূর্বক বসতে বললাম রিসিপশন রুমে । অবশেষে রোগীর কাজ শেষ করার পরে, রোগীকে বিদায় করে দিয়ে । সেই ভদ্রলোক কে আমার রুমে আসতে বললাম ।
চেষ্টা করলাম তার সঙ্গে কথা বলার জন্য এবং তার বাচ্চাকে স্বচক্ষে দেখার জন্য এবং তাকে কিছু পরামর্শ দিলাম । আমি তখন পর্যন্ত জানিনা, সেই ভদ্রলোকের সঙ্গে আমার অন্যভাবে আর একটা পরিচয় হয়ে যাবে । সত্যি আমি নিজেও অবাক হয়ে গিয়েছি, যখন শুনেছি সে আমার হাংআউট শো এর কথা শোনে । আমি প্রথমে কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে গিয়েছে ,কথাটা শোনার পরে । কিন্তু পরবর্তীতে যখন জানতে পারলাম, সে আমাদের বাংলা ব্লগের @saymaakter ম্যাডামের স্বামী । তখন ব্যাপারটা আমাকে বেশ চমকপ্রদ করেছে ।
সত্যি বলতে কি, আমি পুরোপুরি খোলামেলা স্বভাবের একজন মানুষ । কিছুদিন আগে সায়মা ম্যাডাম এখানে একটা ঝামেলায় অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে জড়িয়ে গিয়েছিল । তারপরে সেই কেসটা আমি নিজেই হ্যান্ডেল করেছি এবং তাকে বলেছি যদি আপনি ভালো কাজ করেন, তাহলে অবশ্যই একটা সময় গিয়ে আপনি সফল হবেন ।
সেই সুদূর বগুড়া থেকে ভদ্রলোক আমার সঙ্গে দেখা করতে এসেছে । আমি মনেকরি আমি কৃতজ্ঞ যে, এতদূর থেকে সে আমার মতো সাধারণ একজন মানুষের সঙ্গে, দেখা করতে এসেছে । ব্যাপারটা বেশ আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে । ঐ যে বললাম , পৃথিবীটা গোল । কখন কার সঙ্গে কিভাবে দেখা হয়ে যাবে এবং কখন কার সঙ্গে কিভাবে পরিচয় হয়ে যাবে , এটা বলা খুবই মুশকিল । যাইহোক আজকের সন্ধ্যার অভিজ্ঞতাটা আমার কাছে , বেশ ভালো ছিল । সায়মা ম্যাডামের জন্য শুভেচ্ছা রইল । তার ব্লগিং ক্যারিয়ার আরো ভাল ও সুন্দর হোক । এই কামনাই করছি । ধন্যবাদ জাফিরুল ভাই , আমাকে এইভাবে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য ।
ভালো থাকুন সর্বদা ।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
এই পৃথিবীটা গোল। আর আমাদের চলার পথে আমরা কখন কার সাথে পরিচিত হয়ে যাবো তা বলা মুশকিল। আসলে পুরো ব্যাপারটি আমার কাছে খুবই ইন্টারেস্টিং লেগেছে। সত্যি ভাইয়া এভাবে যে কখনো পরিচিত কারো সাথে দেখা হবে সেটা ভাবাই যায় না। পুরো বিষয়টি অনেক আনন্দের। আসলে এই লেখাগুলো যখন পড়েছিলাম তখন আমারও মন চাচ্ছিল আপনার সাথে গিয়ে একটু দেখা করে আসি। তবে দেখা হবে কোন একদিন ইনশাআল্লাহ। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ভাইয়া। ভালো থাকুন এবং সুস্থ্য থাকুন এই কামনা করছি। আপনার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো ভাইয়া। ♥️♥️♥️♥️♥️
অবশ্যই ভাই আমরা তো সবাই একই পরিবারের মানুষ, অবশ্যই সময় সুযোগ হলে দেখা হবে । শুভেচ্ছা রইল।
ভাইয়া বিষয়টা কিন্তু অবাক করার মতোই ছিল। আমার মনে হয়না আপনি এই কাহিনীটা আশা করেছিলেন। একটা মানুষের সাথে আগে ও কথা হয়েছিল তবে তখন ও কিন্তু এই বিষয়ে জানা ছিল না। যাইহোক সত্যি খুবই ভালো লাগলো। লিখেছেন অনেক সুন্দর করে ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমি আসলেই সারপ্রাইজ হয়েছিলাম ব্যাপারটাতে । তবে এইটা সত্য কথা হুটহাট এমন সারপ্রাইজ হইলে ভালোই লাগে ।
পৃথিবীতে আসলেই গোল। আমাদের যে কার সাথে কখন দেখা হয়ে যাবে সেটা আসলে আমরা বুঝতে পারি না। হয়তো আমাদের ঘুরতে ঘুরতে এক সময় এক জায়গায় এসে পড়ি সেজন্যই হয়তো আমাদের এই একজনের সাথে আরেকজনের দেখা হয়ে পড়ে। আপনার পুরো গল্পটা পরলাম খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে এই অনুভূতি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আর আপনার জন্য শুভকামনা রইল ভাই।
ধন্যবাদ আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য ভাই ।
ভাইয়া পৃথিবীটা গোল। এই গোলাকার পৃথিবীর মধ্যে চলার পথে কখন কার সাথে কিভাবে দেখা হবে তা আসলেই চমকের ব্যাপার। আমারও মনে আছে ভাইয়া একজনের বাসায় যাওয়ার জন্য অটোতে উঠে ছিলাম। যার অটোতে উঠে ছিলাম তার বাসায় যাব আমি কিন্তু আমি জানতাম না তার বাসায় যাচ্ছি আমি। আমি শুধু জায়গাটার নাম বলেছি ওই অটো ড্রাইভার আমাকে সেই জায়গার মধ্যে নিয়ে গেছে। পরক্ষণে আমি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম আমি এক ভদ্রলোকের বাসায় যাব। তিনি নাম জানতে চাইল আমি বলে দিলাম। সে বলে আমার নাম এটা। তখন আমি অবাক হয়ে গেলাম। যাইহোক ভাইয়া আপনার ব্যাপারটা জেনে অবাক হয়েছি। আশাকরি সায়মা আক্তার আপুর স্বামীর সাথে দেখা হয়ে আপনার অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া পুরো ঘটনা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
সারপ্রাইজ ব্যাপার গুলো আসলে অনেকটা এইরকমই । কখন কার সঙ্গে কি ঘটবে বলা যায় না ।
স্টোরিটা পড়ে ভালো লাগলো অনেক। আসলে আমারা সবাই ভিন্ন জায়গায় থাকলেও এক ছাদের নিচেই সবাই বাস করি। তাই ঘুরে ফিরে আমাদের সবার সাথে সবার দেখে হতে পারে। মানুষের পরিচয় কখন কার সাথে হয় বলা যায় না। এভাবে অপ্রত্যাশিত ভাবে কারো সাথে দেখা হলে ভালো লাগে অনেক। সারপ্রাইজ এর মতো ফিল কাজ করে। যদি কখনো আপনাদের ঔদিকে যাই অবশ্যই আপনার চেম্বারে যাবো। হয়তো চেহারা দেখে চিনবেন না তবে পরিচয় দিয়ে নাম বললে অবশ্যই চিনবেন। 😜💕💕
অবশ্যই আসবেন । চেম্বারে কেন বাসায় সোজা বাসায় চলে আসবেন। শুভেচ্ছা রইল।
আসলেই পৃথিবীটা গোল।কবে যে কার সাথে দেখা হয় যায় তা বুঝাই যায়না।আপনি তো ওইদিন বললেন ই কাহিনী,আজকে একেবারে সম্পূর্ণটা পড়লাম।এগুলোই তো পাওয়া যে মানুষগুলো এতো দূর থেকে হলেও একটু দেখা করার জন্য আসে।
হুম ভালোই ছিল আমার এই অভিজ্ঞতাটা । ধন্যবাদ আপু আপনার মন্তব্যের জন্য।
আসলে ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন যে পৃথিবী গোলাকার। কখন কার সাথে সম্পর্ক তৈরি হয় আবার কখন কার সাথে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায় বলা কঠিন। তবে সবচেয়ে ভালো লাগলো যে অটোর ভিতরে 10 মিনিটের পরিচয় আপনার সাথে দেখা করতে এসেছে এটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। অনেক মানুষ এমনও দেখেছি যে বছরের পর বছর সম্পর্ক থাকার পরেও তাকে ভুলে যেতে দেখেছি। সবাই তো এক না। খুব সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ভাই। ভালো লাগলো অনেক। সুন্দর একটি মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
একদিন আপনিও চলে আসুন, দেখা হবে । আপনিও তো আমাদের এলাকাতেই থাকেন। যাইহোক শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
ইনশাল্লাহ ভাই ❤।
পৃথিবীটা গোলকার এই কথাটি শুধু আমি সবার কাছ থেকে শুনেছি এবং বইতে পড়েছি। এই গোলাকার পৃথিবীতে আমরা সবাই সবার এটাও মানি। কিন্তু একই জায়গার বাসিন্দা হয়েও যখন কেউ কাউকে চিনতে না পারা সেটা একটা বিষয় যখন সেই চিনতে না পারাটা হঠাৎ সারপ্রাইজ হয়ে যায় ফেস টু ফেস তাহলে সেই ব্যাপারটার মত আর সারপ্রাইজ কিছু থাকেনা । আপনি যে আমাদেরকে নিয়ে এত সুন্দর ভাবে লিখবেন তা আমি কল্পনাও করতে পারিনি। আপনি আমাদেরকে নিয়ে অনেক সুন্দরভাবে লেখাটি প্রেজেন্ট করেছেন সবার মাঝে আমার অনেক ভালো লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো আপনার জন্য ।
সত্যি বলতে কি , আমি মানুষ হিসাবে কেমন তা আমি জানি না । তবে দিনশেষে মানুষের পাশে কতটুকু থাকতে পারলাম এবং কতটুকু মানুষের মনে জায়গা করতে পারলাম এটা নিয়েই মাঝেমাঝেই চিন্তা করি । তবে ভাইয়া কিন্ত আমাকে বেশ ভালোই সারপ্রাইজ দিয়েছে । যারা ভালো কাজের সঙ্গে থাকতে চায়, তাদের পাশে থাকতে ভালোই লাগে । শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য। ভালো থাকবেন। 😊🙏
সত্যি পৃথিবীটা গোল কখন কার সাথে বা কিভাবে দেখা হয় সেটা কেউ বলতে পারে না। হঠাৎ করে এমন মানুষের সাথে দেখা হয় এটা কল্পনা করা মুশকিল পড়ে। পরে বেশ ভালো লাগলো যে আমার বাংলা ব্লগের একজন মেম্বারের স্বামীর সাথে আকস্মিকভাবে দেখা হওয়ার মাধ্যম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সেই মুহূর্তগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আমার তো মাঝেমধ্যেই ইচ্ছা হয় সবার সঙ্গেই দেখা করি এবং ভালো সময় কাটাই । চলে আসুন একদিন দেখা হবে ।
অবশ্যই কোনো একদিন দেখা হবে ইনশাআল্লাহ।
পৃথিবীটা গোলাকার, যেকোনো সময় যেকোনো লোকের সাথে দেখা হয়ে যেতে পারে। এ কারণে একটি গানে আলা হয়েছে"কাভি আলবিদা না কেহেনা" আলবিদা বলে ফেললে তখন দেখা গেছে কথাটা ঠিক থাকেনা। কেননা গোলাকার পৃথিবীতে একদিন না একদিন তো কারো সাথে দেখা হয়ে যেতে পারে। এ কারণে কারো সাথে শেষ দেখায় কখনো আলবিদা বলতে নেই। ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনার গানের উক্তিটাও বেশ ভালোই ছিল ।ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।