আমি আবার মেলায় ঢুকলে শুধু ভাজাভুজির দিকে নজর দেই কারণ ওটা না খেলে আমার পেটের মধ্যে মোচড় দেবে ।
প্রথমে ঘুগনি চোখে পড়লো তাই সেখানে খানিকটা ঘুগনি খেয়ে নিলাম। এরপর কিছুক্ষন আবার দাঁড়িয়ে সামনে একটা কফির দোকান দেখলাম আর সেখানে বসে কফিও মেরে নিলাম।
খুবি মাজা পেয়েছি লাইন গুলো পড়ে । মূলত ভাজা ভুজি দিকে অধিকাংশ মানুষের ঝোক থাকে। এদিকে মেলায় বড় বড় চিংড়ি ভেজে সাজিয়ে রাখে আর আমার চোখ পড়ে ঠিক ঐ দিকেই। আপনাদের ওখানে খাবারের মান ভাল এবং বিভিন্ন আইটেমের খাবার পাওয়া যায়। আমরা নাগর দোলায় উঠে কতই না মজা করতাম। উপর থেকে যখন নিচের দিকে নামে তখন গা শির শির করে ওঠে। আমরা মাটিতে চটি রেখে আবার এক পাক খেয়ে আবার চটি হাতে নিয়ে ঘুরতাম নাগর দোলা। আপনার পোষ্ট টি পড়ে সেই স্মৃতি মনে পড়ে গেল। এবারো বৈশাখী মেলাতে গিয়েছিলাম দাদা। তবে আপনার কথাই ঠিক যে মেলার আগের মত জৌলস আর নেই। আর ঐ যে বললেন পিস্তল কেনার বায়না করতেন, আমিও ঠিক একি রকম বায়না করতাম।ছোট টাইপ পিস্তল গুলো টিনের তৈরী ভিতরে রোল পটকা থাকতো। ট্রিগার টিপলেই এক এক করে ফুটতো আর গুলির রোল একিট করে বেরিয়ে আসতো। ছোট্ট ছোট্ট কাগজের কৌটায় এই গুলির রোল গুলো থাকতো। এবার বহু খুজেছি ঔগুলো কিন্তু পেলাম না। আমাদের এখানে বৈশাখী মেলা চলছে। আজ শেষ হবে। হয়তো আর দুই দিন থাকতে পারে। বৃষ্টি হয়নি এদিকে। প্রচুর লোকের ভীর যে কারনে গরমে মেলার ভেতর বেশিক্ষন থাকতে পারি নি। দুই দিন গিয়েছি বাবা কে নিয়ে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো ভাল ছিল। এখান থেকে দেখে নিলাম ওখানকার বৈশাখী মেলা। ভাল থাকবেন দাদা। শুভেচ্ছা ও ভালবাসা নেবেন।