পেঁয়াজু রেসিপি❤️
হ্যালো,
আমার বাংলা ব্লগ বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই। আশা করছি ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি আপনাদের আশীর্বাদ ও সৃষ্টিকর্তার কৃপায়।
আমি @shapladatta বাংলাদেশ থেকে। আমার বাংলা ব্লগের একজন ভেরিফাই নিয়মিত ইউজার। আমি গাইবান্ধা জেলা থেকে আপনাদের সঙ্গে যুক্ত আছি।
আজ আমি আপনাদের সাথে ভাগ করে নেবো চমৎকার সুন্দর সুস্বাদু পেয়াজু রেসিপি।আশা করছি আপনাদেরকে ভালো লাগবে।
আজকে বেশ ভালোই লাগছে।একা একা বাড়িতে থাকা হয় সব সময় হঠাৎ যদি বাড়িতে আপনজন আসে তাহলে বেশ ভালো ফিল হয়।
গতকাল ছোট জা এসেছে আজকে ননদ এসেছে বেশ ভরা ভরা বাড়ি। গল্প গুজবে কেটে গেলো দিনটি।সব থেকে ভালো লাগছে আমার বরও এসেছে এবং অনেক দিন পর তাঁরা চার ভাইবোন এক সাথে একই বাড়িতে। সবার বাচ্চাদের পরিক্ষা শেষ তাই এসেছে বাড়িতে।বাচ্চাদের সারাদিনের হৈ-হুল্লোড় বেশ ভালো লাগছে দেখতে।মনে মনে ভাবছিলাম আমার মেয়েটা মা ছারা হয়ে গেছে এখন আর আগের মতো সব সময় মা মা বলে না।অল্পতেই কান্না করে না অনেক কিছু বোঝে।
পেঁয়াজু আমার খুবই পছন্দের। পেঁয়াজু করেছিলাম তিনদিন আগে আর আজকে ভাবলাম শেয়ার করি।
তো চলুন দেখা যাক রেসিপিটি কেমন।
মসুর ডাল বাটা |
---|
পেঁয়াজ কুচি |
কাঁচা মরিচ কুচি |
আদা কুচি |
ভোজ্য তেল |
লবন |
হলুদ |
প্রথম ধাপ
প্রথমে মসুর ডাল ভিজিয়ে রেখে তা বেঁটে নিয়েছি।
দ্বিতীয় ধাপ
এখন মসুর ডালে আগে থেকে কুচি করে রাখা সব উপকরণ দিয়ে মেখে নিয়েছি।
তৃতীয় ধাপ
এখন চুলায় কড়াই বসিয়েছি ও তাতে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে গরম করে নিয়েছি।
চতুর্থ ধাপ
এখন মাখা ডাল গুলো হাত দিয়ে বড়া আকার করে গরম তেলে দিয়েছি।
পঞ্চম ধাপ
এখন পেঁয়াজু বড়া গুলো এপিঠ ওপিঠ ভালো করে ভেজে নিয়েছি।
ষষ্ঠ ধাপ
পরিবেশের জন্য তুলে নিয়েছি।
পরিবেশের জন্য তৈরি
এই ছিলো আমার আজকের মজাদার মুখরোচক পেঁয়াজু রেসিপি। আশা করছি ভালো লাগবে।আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আবারও দেখা হবে অন্য কোন পোস্টের মাধ্যমে।
সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।
টাটা
পোস্ট | বিবরণ |
---|---|
পোস্ট তৈরি | @shapladatta |
শ্রেণী | রেসিপি |
ডিভাইস | OppoA95 |
লোকেশন | বাংলাদেশ |
আমি হৈমন্তী দত্ত। আমার স্টিমিট আইডিরঃshapladatta. জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। শখঃবাগান করাও নিরবে গান শোনা,শপিং করা। ভালো লাগে নীল দিগন্তে কিংবা জোস্না স্নাত খোলা আকাশের নিচে বসে থাকতে।কেউ কটূক্তি করলে হাসি মুখে উড়িয়ে দেই গায়ে মাখি না।পিছু লোকে কিছু বলে এই কথাটি বিশ্বাস করি ও সামনে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।বিপদকে ও অসুস্থতার সাথে মোকাবেলা করার সাহস রাখি সহজে ভেঙ্গে পরি না। সবাইকে নিয়ে ভালো থাকার চেষ্টা করি আর মনে প্রাণে বিশ্বাস করি পর হিংসা আপন ক্ষয়। ধন্যবাদ ।
পেঁয়াজু খেতে কম বেশি সবাই পছন্দ করেন। মচমচে পেঁয়াজু খেতে একটু বেশি মজাদার লাগে। আপনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব সুন্দর করে পেঁয়াজু রেসিপি তৈরি করে দেখিয়েছেন। যে কেউ খুব সহজেই তৈরি করতে পারবেন।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি দেখছি আজকে খুবই সুন্দর করে পেঁয়াজু রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা পেঁয়াজু রেসিপি টি দেখে লোভ লেগে গেল আপু। আপনি ধারাবাহিক ভাবে খুবই সুন্দর করে পেঁয়াজু রেসিপি টি সম্পন্ন করেছেন। বিশেষ করে শীতকালে পেঁয়াজু খেতে অনেক মজা লাগে। আপনার তৈরি করা রেসিপি টি অসাধারণ হয়েছে আপু।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
পেয়াজু আমাদের বাসায় প্রায় সময় তৈরি করা হয়। বিকেলের নাস্তায় গরম গরম পেঁয়াজু ভালোই লাগে খেতে। এই রেসিপিটা আমার আম্মু বেশ পছন্দ করে তাই মাঝেমধ্যেই তৈরি করে। আপনার রেসিপি টা দেখে খুবই ভালো লাগলো। খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
পেঁয়াজ কুচি দিয়ে এত সুন্দর পেঁয়াজের বড়া বানিয়ে ফেলেছ দেখে খুব ভালো লাগছে। শুধু ইচ্ছে থাকলেও দু-একটা টেস্ট করে দেখতে পারলাম না। ছবিতে দেখেই শান্ত রইলাম। তবে দেখে মনে হচ্ছে খুব সুস্বাদু হয়েছিল। যাই হোক এখান থেকেই দু-একটা তুলে খেয়ে নিলাম। বোনের বানানো খাবার বলে কথা। সকলে এমন ভাবেই ভালো থেকো।
ধন্যবাদ দাদা সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
এমন ঝাল ঝাল রেসিপি গুলো আমার কাছে সব সময় ভালো লাগে। তৈরি করা সম্ভব হয়ে ওঠে না তাই মাঝেমধ্যে বাজার থেকে কিনে খাওয়ার চেষ্টা করে থাকি। খুবই ভালো লেগেছে আপনার লোভনীয় রেসিপি তৈরি করা দেখে।
আমিও বেশি সময় বাজারের থেকে কিনে খাই।
পেঁয়াজু রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। একটা রেসিপি পরিবেশন আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করেছেন জন্য।
অত্যান্ত লোভনীয় একটি রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার এই পেঁয়াজু রেসিপি তৈরির বর্ণনা গুলো পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে পেয়াজু তৈরিতে কাঁচামরিচ গোল গোল করে কেটে দেওয়াটা দেখে। এ ধরনের পেঁয়াজু খেতে আমার খুবই ভালো লাগে।
আমার পেঁয়াজু রেসিপিটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করেছেন জন্য।
পেঁয়াজু রেসিপি দেখলেই খেতে ইচ্ছে করে। তেলে ভাজি করার পর পেয়াজু রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। অনেক লোভনীয়ভাবে পরিবেশন করেছেন, মজাদার রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দিদি।
আপনাকে ও ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আমরা যারা একা একা বাসায় থাকি তাদের বাসায় হঠাৎ গেস্ট আসলে বেশ ভালো সময় কাটে। আপনার ননদ এবং জা আসাতে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন। যাই হোক খুব মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। শীতের সময় এরকম পেঁয়াজু খেতে খুবই ভালো লাগে। দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে।
ঠিক বলেছেন আপু হঠাৎ গেস্ট আসলে বেশ ভালো লাগে।