মজাদার মুখরোচক ও লোভনীয় চটপটি রেসিপি ||~~
সকলকে শুভেচ্ছা । আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। আর আপনারা সবাই সবসময় ভালো থাকবেন, এটাই প্রত্যাশা করি।💕
💞মজাদার চটপটি রেসিপির গল্প 💞
নিয়ে এলাম আজ,
সাথী রান্নাঘরে চলছে
তারি কারুকাজ,
সঙ্গে থাকবে সৃজনশীলতার
মজাদার সেই গল্প,
গল্প মাঝে খুঁজে পাবে
মহা অণুকল্প।
)
☆꧁ সাথী রান্না ঘরে "মজাদার চটপটির গল্প"꧂☆
রাতের আঁধার ঘনিয়ে এসেছে। আকাশের তারা গুলো ঝিকিমিকি করছে, আর বাতাসে হালকা শীতের পরশ। ছুটির দিনের শেষ রাতটা পরিবারের সবাই একসঙ্গে বসে কাটাবে বলে মা ঠিক করল, সবাই মিলে কিছু আনন্দময় মুহূর্ত ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য।
মা আজ একটু ভিন্ন কিছু করার সিদ্ধান্ত নিল। সন্তানদের প্রিয় চটপটি রান্না করবে। ছোট থেকে এই চটপটি যেন তাদের সবার পছন্দের খাবার হয়ে উঠেছে। মা যখন রান্নাঘরে ঢুকে চুলার আঁচ বাড়িয়ে দিল, তখন মনে পড়ে গেল কতবারই তো সে সন্তানদের জন্য এই চটপটি বানিয়েছে। তাদের ছোট ছোট হাত দিয়ে চটপটি মেখে খাওয়া, মুখে ঝাল লাগলে মায়ের দিকে পানির জন্য হাত বাড়িয়ে দেওয়া—সবকিছুই তার চোখের সামনে ভেসে উঠল।
এখন সবাই বড় হয়েছে, কিন্তু মায়ের সেই ভালোবাসার চটপটির স্বাদ একটুও বদলায়নি। মা বাটি ভর্তি করে চটপটি তুলে আনল। উপরে নিজের হাতে ভাজা পেঁয়াজ আর বিট লবণ ছিটিয়ে দিয়ে সন্তানদের সামনে রাখল। সন্তানরা যেন অপেক্ষা করতে পারছিল না, সবাই একসঙ্গে খেতে শুরু করল।
একটা গল্পের মতোই চটপটি খাওয়ার মুহূর্তগুলো মায়ের চোখে পানি এনে দিল। কত স্মৃতি, কত ভালোবাসা মিশে আছে এই প্রতিটি চামচে। সন্তানরা খেতে খেতে মায়ের দিকে তাকিয়ে হাসল। "মা, তুমি জানো, তোমার বানানো চটপটির মতো স্বাদ আমরা কোথাও পাইনি।"
মা সন্তানের মুখে এই কথাগুলো শুনে হাসল। তার জন্য এটাই ছিল সবচেয়ে বড় পুরস্কার। "তোমাদের খুশি দেখেই আমার সব কষ্ট দূর হয়ে যায়," মা মৃদু স্বরে বলল।
সেই রাতটা কেটে গেল হাসি-আনন্দে। মায়ের তৈরি চটপটি যেন শুধু একটা খাবার নয়, বরং মা আর সন্তানদের ভালোবাসার একটা চিহ্ন। এই মুহূর্তগুলো যেন একসঙ্গে বেঁধে রাখে তাদের সম্পর্কের সুতো। মা জানত, যতই দিন চলে যাক, এই মুহূর্তগুলোই সন্তানদের মনে থেকে যাবে। মায়ের চটপটি যেমন মায়ের ভালোবাসার প্রতীক, তেমনি সন্তানের কাছে এক অমূল্য স্মৃতি হয়ে থাকবে।
♥☆꧁:: সাথী রান্না ঘর .::. ꧂☆♥
সাথী রান্নাঘরে আবারও সবাইকে স্বাগতম। আজ আমি নিয়ে এসেছি আপনাদের সকলের জন্য খুবই চমৎকার একটি রেসিপি। আর সেটা ইতিমধ্যে আপনারা জেনে গিয়েছেন। বন্ধুরা আজ সাথী রান্নাঘরে থাকছে সুস্বাদু মজাদার চটপটি রেসিপি।
☆꧁প্রয়োজনীয় উপকরন꧂☆
চটপটির ডাল
আলু
আদা
রসুন
জিড়া গুঁড়া
লালমরিচের গুঁড়া
ধনিয়া গুঁড়া
হলুদ
তেজপাতা
লং, এলাচ
পেঁয়াজ
লবণ
তেল
- প্রথমে ডাল এবং আলুগুলো ভালো করে ধুয়ে একটা রাইস কুকারে সিদ্ধ করতে বসালাম
- এবার ডাল এবং আলুগুলো ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে গেলে এরপর পানি ঝরিয়ে নেব। এবং আলুগুলো ঠিক এভাবে ভর্তা করে নেব।
- এবার একটি কড়াই এর মধ্যে পেঁয়াজ এবং তেল দিয়ে পেঁয়াজগুলো ভালো করে ভেজে নেব। সেই সাথে ডাল চিনি লং এলাচ এবং তেজপাতাও দিয়ে দিব।
- এবার সবগুলো মসলার উপকরণ দিয়ে ভালো করে মসলাগুলো ভেজে নেয়ার পর, আলু যেগুলো ভর্তা করে রেখেছি সেগুলো দিয়ে ভালো করে ভেজে নেব।
- এবার সবগুলো উপকরণ ভালোভাবে কোষে নেওয়ার পর এবার ডাল গুলো দিয়ে ভালো ভাবে কষে নিয়ে হালকা একটু পানি দিয়ে কয়েক মিনিট জাল দিবো।
- এবার চুলা থেকে নামিয়ে নিয়ে গরম গরম পরিবেশন করব। পরিবেশন করার আগে ভাজা পেঁয়াজ কিছুটা উপর দিয়ে ছিটিয়ে দেবো ঠিক এভাবে।
- তৈরি হয়ে গেল আমার সুস্বাদু মজাদার গরম গরম চটপটি । ভীষণ লোভনীয় এবং মুখোরোচক এই রেসিপিটি আমাদের পরিবারের সবারই ভীষণ পছন্দের। খেতে দারুন টেস্টি হয়েছিল।
তো বন্ধুরা আমার আজকের এই রেসিপিটি যদি, আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে, তবেই আমার সার্থকতা। আপনারা সকলেই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। টা টা,,
আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।
বিষয়: রেসিপি
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই এই কমিউনিটির সকল সদস্য কে, ধন্যবাদ.......
চটপটি রেসিপি, সত্যি খুবই অসাধারণ লোভনীয় নিয়ে একটি রেসিপি। চটপটি পছন্দ করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া খুবই কষ্টকর। আমার অনেক প্রিয় একটি খাবার চটপটি। আপনার ফটো রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু একটি রেসিপি হয়েছে। রেসিপি তৈরির উপস্থাপনাটা খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
এটা একদম ঠিক বলেছেন চটপটি পছন্দ করে না এমন মানুষের সংখ্যা প্রায় কম। আমাদের পরিবারেরও সবাই চটপটি খেতে ভীষণ পছন্দ করে। সুন্দর মন্তব্য করে উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
চটপটি আমার খুব পছন্দের একটা রেসিপি। বিকেলের নাস্তায় এরকম চটপটি হলে খুবই ভালো লাগে খেতে। ভাবি মজার একটা রেসিপি পাশাপাশি খুব সুন্দর একটা গল্প শেয়ার করেছেন। পোস্টটা দেখে খুবই ভালো লাগলো। চটপটি দেখতেও খুবই লোভনীয় লাগছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুস্বাদু একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
চটপটি আমাদের পরিবারের আমরা সবাই খুব বেশি পছন্দ করি। তবে বাসায় বানানো এই রেসিপিটা অনেক স্বাস্থ্যসম্মত হয় এবং অনেক বেশি মজাদার। আর তাই মাঝে মাঝে এই রেসিপিটা আমরা বাসায় করে থাকি।ধন্যবাদ আপু আপনার কাছেও ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম।
আপু কতদিন এই চটপটি ফুচকা খাই না। মামার বাড়ি ও যাওয়া হয় না, বগুড়া তে ও যাওয়া হচ্ছে না তাই খাওয়াও হচ্ছে না। আপনার রেসিপি টি দেখে ভিষণ লোভ লাগছে।ধন্যবাদ আপু আপনাকে এত সুন্দর রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আহারে!! আমি চাই আপনি খুব দ্রুত মামার বাড়ি গিয়ে চটপটি ফুচকা খেয়ে আসেন। আর সম্ভব হলে আমি নিজেই একবাটি পাঠিয়ে দিতাম। মজা করে খেতেন। আমারও ভালো লাগতো।
বেশ অন্য রকম একটি চটপটির রেসিপি শেয়ার করেছেন। টক ছাড়া এমন চটপটি রেসিপি কখনও খাওয়া হয়নি। দেখে মনে হচ্ছে বেশ হয়েছিল খেতে। বেশ লোভনীয় লাগছে। ধন্যবাদ রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
চটপটি খেতে আমরা সবাই পছন্দ করি। আর আপনি এত সুন্দর করে বাসায় রান্না করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো আপু। আপনার রান্নাঘরে দেখছি বেশ মজার খাবার রান্না হয়েছে। চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু।
চটপটি আমার অনেক প্রিয়,মাঝেমাঝে ঘরে নিজেও বানাই। তবে আজকে আপনার চটপটির রেসিপি দেখে অনেক বেশি খেতে ইচ্ছে করছে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন।
এটা ঠিক যে এই রেসিপিটি দেখলে খেতে ইচ্ছে করে কারণ আমরা সবাই চটপটির ভক্ত। কারণ চটপটি মানেই লোভনীয় কিছু। আপনাকে খাওয়াতে পারলে অনেক বেশি খুশি হতাম ধন্যবাদ আপু মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
চটপটি আমার অনেক পছন্দ আর ঘরোয়া ভাবে যেকোনো রেসিপি তৈরি করলে সেই রেসিপিটি অবশ্যই স্বাস্থ্যসম্মত। আপু আপনার চটপটি রেসিপিটি দেখে যেমন লোভনীয় লাগছে।খেতেও নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।অনেক ধন্যবাদ আপু লোভনীয় একটি রেসিপি এবং গল্প শেয়ার করার জন্য।
সত্যি কথা বলতে কি খেতেও দুর্দান্ত স্বাদের হয়েছিল এই মজাদার লোভনীয় চটপটি গুলো। আর বাড়িতে নিজের হাতে তৈরি করে খাওয়ার মজাই আলাদা। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে সত্যিই খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। চটপটি খেতে আমি অনেক ভালোবাসি। চটপটি সত্যি একটা মুখরুচোক খাবার। চটপটি দেখলেই যেন লোভ সামলাতে পারি না। আপনার এই চটপটি রেসিপিটি ছিল খুবই লোভনীয়। আপনি দেখতে খুব সুন্দর করে বাসায় চটপটি তৈরি করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই প্রসেসটি খুব সুন্দরভাবে শেয়ার করার জন্য।
আসলেই চটপটি এতটাই মুখরচোখ এবং লোভনীয় যে সবাই পছন্দ করে খেতে। আর তাইতো মাঝেমধ্যে বাসায় বানিয়ে আমরা মজা করে খাই।
মায়ের রান্না করা প্রিয় খাবার গুলো যখন খেতে পারি তখন অনেক তৃপ্তি পাই। চটপটি যেটা আমরা বাইরে গেলে বেশি খেয়ে থাকি আমার কাছে ভালই লাগে যেটা অনেকের কাছে খুবই প্রিয় ।অনেক সুন্দর একটি রেসিপি ছিল আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
মায়ের হাতের রান্না অন্যরকম স্বাদের অন্যরকম তৃপ্তির হয়ে থাকে। চটপটি সাধারণত মানুষ বাইরে গেলেই বেশি খেয়ে থাকে। আমরাও মাঝে মাঝে খেতে যাই। চমৎকার মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
একেবারে মুখরোচক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। চটপটি আমার ভীষণ পছন্দ। যদিও এই রেসিপিটা বাসায় তেমন একটা তৈরি করা হয় না। তবে বাহিরে গিয়ে মাঝেমধ্যে সন্ধ্যার পর চটপটি খাওয়া হয়। যাইহোক বেশ ভালো লাগলো রেসিপিটা দেখে। এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলেই চটপটি এতটাই মুখরচোক আর লোভনীয় খাবার যে, প্রত্যেকটা মানুষই এই খাবারটি পছন্দ করে।। আপনার পছন্দের তালিকায় ও চটপটির নাম শুনে বেশ ভালো লাগলো।অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য প্রিয় ভাইয়া ।