DIY - ( এসো নিজে করি ) [ কাগজ দিয়ে বাঁশি তৈরি ] || আমার বাংলা ব্লগ || 10% to @shy-fox
স্বাগতম সবাইকে,
আশা করি, সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালোই আছি। অনেক দিন ধরেই চিন্তা করছি রঙিন খাতা দিয়ে কিছু বানানো যাক। কিন্তু কি বানানো যায় তা চিন্তা করতে থাকি। একটা সময় মনে হলো, রঙিন পেপার দিয়ে বাঁশি বানালে কেমন হয়।
তো যেই কথা সেই কাজ। বানিয়ে ফেললাম একটা বাঁশি। আর নিচে সেগুলোর ধাপ তুলে ধরলাম।
তো চলুন শুরু করা যাকঃ-
↘️ বাঁশির সাথে আমি↙️
- রঙিন পেপার ধরনের।
- কাচি
- গাম
- পেপার
📸↘️ 【ধাপঃ ০১】↙️📸
সর্বপ্রথমে, সকল উপকরণ একসাথে করে নিতে হবে।
📸↘️ 【ধাপঃ ০২】↙️📸
তারপর ২য় পর্যায়ে হলুদ রঙের পেপারটিকে গোল করে নিয়ে গাম দিয়ে আটকিয়ে নিতে হবে।
📸↘️ 【ধাপঃ ০৩】↙️📸
এরপর গোল করে রাখা হলুদ রঙের পেপারটার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্যে, নীল রঙের কিছু পেপার চিকন করে কেটে নিলাম।
📸↘️ 【ধাপঃ ০৪】↙️📸
গোল করে নীল রঙের পেপারটি পেচিয়ে নিয়ে দেখতে এমন হয়েছে।
📸↘️ 【ধাপঃ ০৫】↙️📸
এই পর্যায়ে আমি ময়ূরের পাখার মত বানানোর জন্যে সবুজ রঙের পেপার কেটে নেই।
📸↘️ 【ধাপঃ ০৬】↙️📸
এই পর্যায়ে আমি পুরো ময়ূরের পাখার মতো বানিয়ে নিয়েছি বিভিন্ন রঙের পেপার দিয়ে। আর সেগুলোকে গাম দিয়ে আটকিয়ে দিয়েছে এবং তা কিছু সময়ের জন্যে শুকাতে রেখে দিয়েছি।
📸↘️ 【ধাপঃ ০৭】↙️📸
এই পর্যায়ে আমি বাঁশির মুখটা কেটে নিয়েছি।
📸↘️ 【ধাপঃ ০৮】↙️📸
এই পর্যায়ে আমি আমার পেপার বানানো ময়ূরের পাখাটি বাঁশির পিছন অংশের সাথে গাম দিয়ে আটকিয়ে দেই এবং আবারো তা কিছু সময় শুকানোর জন্যে রেখে দেই।
📸↘️ 【ধাপঃ ০৯】↙️📸
পরিশেষে, তৈরি হয়ে গেলো আমাদের কাগজ দিয়ে বানানো সেই কাঙ্খিত বাঁশি।
📸আমি ছবি তুলতে যেসব গ্যাজেট ব্যবহার করেছি!📸
ডিভাইস | ভিভো Y11 |
---|---|
Location | https://what3words.com/enjoys.tadpole.circular |
আশা করি, আপনাদের আমার বানানো এই বাঁশিটি সবার ভালো লেগেছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার সম্পর্কে কিছু কথাঃ-
আমি মোঃ আবু হেনা সরকার। আর আমার ডাক নাম সাগর। আমি একজন স্বাধীন চেতনাময়ী ছেলে। যে সবসময় স্বাধীনতাকে প্রাধান্য দেই। আমি লিখতে, পড়তে, ফটোগ্রাফি, ভিডিওগ্রাফি, বিশ্লেষন এবং কোনো অজানা বিষয় সম্পর্কে জানতে ভীষণ আগ্রহী ও ভালোবাসি। আমি একজন মিশুক ছেলে। সবার সাথে মিশতে আমার অনেক ভালো লাগে।
![sagor bordar.png](
ভাইয়া আপনার বাঁশিটি অনেক সুন্দর হয়েছে দেখে মনে হচ্ছে জীবন্ত বাসের মতো যাইহোক আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইল ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
মামা অনেক সুন্দর হয়েছে বাঁশিটি। দেখে মনে হচ্ছে অরজিনাল বাঁশের বাঁশি। ধন্যবাদ মামা।
ধন্যবাদ মামা।
কাগজ দিয়ে বাঁশি তৈরির ধাপগুলো খুব সুন্দরভাবে বিবরণ দিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর কাজটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া।
খুবই সুন্দর হইছে ভাই। আপনাকে দেখে মনে হচ্ছে কৃষ্ণের মত বাশি বাজিয়ে রাধাকে ডাকছেন।
তাই ভাইয়া, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আমি প্রথমে ভেবেছি আপনি বাঁশি বাজাচ্ছেন পরে অবশ্য ভুল ভেঙেছে। দারুণ হয়েছে । ক্রিয়েটিভ একটি কাজ আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
বাঁশি বাংলার ঐতিহ্য। কিন্তু এখন আর রাখালের হাতে বাঁশি দেখা যায় না। মাঝে মধ্যে গানের মধ্যেই বাঁশির সুর শোনা যায়। বাঁশি এখন হারানো ঐতিহ্য বলা যায়। কাগজের বাঁশিটা সুন্দর তৈরি করেছেন ভাই। তা কীরকম বাজাতে পারেন একটু শোনালেন না।
😁😁😁আমার সত্যিকারের ও বাঁশি ছিলো, বাজাতেও পারতাম কিন্তু এখন প্রাক্টিস না থাকায় সব ভূলে গেছি ভাই।
ইস রে মিস করলাম।।
কাগজের তৈরি বাঁশি দেখতে বেশ চাকচিক্য দেখাচ্ছে।খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আপনি।ধন্যবাদ আপনাকে আপনার দক্ষতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
আপনাকে তো কৃষ্ণের মতো লাগছে ভাইয়া।সুন্দর হয়েছে বাঁশীটি।ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
তাই আপু, তবে আমি তো মানুষ আর আমি সাগর 😍
বাঁশিটি দেখে মনে হচ্ছে না যে এইটা কাগজের।মনে হচ্ছে এইটা বাঁশের বাশি।ভাই এইটা বাজে কি।তাহলে একটা গান গাইয়েন।সবমিলে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট,ধন্যবাদ আপনাকে।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাইয়া আপনার বাঁশি টা অনেক সুন্দর হয়েছে। দেখে মনে হচ্ছে করিস কৃষ্ণের মতো বাঁশি বাজাচ্ছেন।
হাহা, তাই আপু। ধন্যবাদ আপনাকে