আমার বাংলা ব্লগ। রেনডম ফটোগ্রাফি। কিছু অনুভূতি।

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago
আমার বাংলা ব্লগের সহযোগী এবং সহযোদ্ধাদের জানাই আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সকলে ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে এক প্রকার ভালো আছি। অনেকদিন আমার বাংলা ব্লগে আসা হয় না, আমার কর্ম ব্যস্ততার কারণে। তবুও ভালোবাসার টানে আবার ফিরে এলাম আমার বাংলা ব্লগে। তাই আজকে আপনাদের মাঝে নিয়ে এলাম "রেনডম ফটোগ্রাফি" সেই সাথে "কিছু অনুভূতি"। আশা করি সকলেরই ভালো লাগবে।

কিছু অনুভূতি।

আমার ভালবাসার আরেক নাম আমার বাংলা ব্লগ। যেখানে না আসলেই নিজের কাছে অস্বস্তি বোধ হয়। আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুদের সাথে কথা না বলতে পারলে মনে হয় যেন কিছু একটা হারিয়ে ফেলেছি। এবং কি মনে হয় যেন আমার অস্বস্তি বেড়ে যায়। কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, আমি এতটাই কাজের চাপে পড়েছি যে আমার বাংলা ব্লগে আসা বা কাজ করা আমার পক্ষে একেবারে অসম্ভব হয়ে পড়ে। তবুও যতই দিনরাত কাজ করি না কেন, মন পড়েছিল আমার বাংলা ব্লগে। কিন্তু অতিরিক্ত ডে নাইট ডিউটি করার কারণে মাথায় কোন কিছুই কাজ করত না। তাই মন এবং ব্রেন যদি কাজ না করে সেখানে আমি কিভাবে কাজ করব।

আবারো কাজের কিছুটা হালকা হওয়ার কারণে আমার বাংলা ব্লগে ফিরে এসে সস্তির নিঃশ্বাস ছাড়ছি। এমন মনে হচ্ছে আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুদের মাঝে আসতে পেরে সত্যিই আমি আনন্দিত। সবার কাছে আমার একটাই চাওয়া দোয়া করবেন আমি যেন সবসময় আমার বাংলা ব্লগে আপনাদের সাথে থেকে সুন্দর ভাবে কাজ করে যেতে পারি। মনের অনেক আনন্দ ছড়াতে চাই আমার বাংলা ব্লগে। কিন্তু যদিও আমাদের বাস্তব জীবন গুলো মাঝে মাঝে কিছু জটিলতা সৃষ্টি হয়। আমার বাংলা ব্লগে মনের মত কাজ করতে পারছি না তাই আমি সবার কাছে দোয়া এবং ভালবাসা চাই। যাতে আমি আমার বাংলা ব্লগে আগের মত সুন্দর ভাবে কাজ করে যেতে পারি।

রেনডম ফটোগ্রাফি। কিছু অনুভূতি।

ফটোগ্রাফি - ১

20220711_134920.jpg
শৈশবের স্মৃতির কথা মনে পড়লে কারই বা ইচ্ছে করেনা সেই অতীতে ফিরে যেতে। যদিও আপনারা দেখতে পাচ্ছেন ঢালাই করা একটা উঠানের মত, ঝোপ ঝাড়ের ভিতরে। একসময় এই জায়গাটা এমন ছিল না। খুবই সুন্দর অনেক বড় একটা খেলার মাঠ ছিল। আর এই খেলার মাঠটা ছিল আমাদের মেম্বার কাকার। যেখানে প্রতিদিনই বিকেল বেলায় মিলন মেলা হতো পাড়ার ছোট বড় সবার। এই মাঠেই সকাল বিকাল খেলা করে বেড়ে উঠেছিলাম। আজ এই বাড়িতে মানুষজন নেই বললেই চলে। কিছু কাজের মানুষ আছে আর এই বাড়ির মানুষগুলো সবাই শহরে বন্দরে বাহিরে সেটেল হয়ে যাওয়াতে বাড়িটা একেবারেই ঝোপ ঝাড়ে পরিণত হয়েছে। যদিও নিজেও কর্মব্যস্ততার কারণে আগের মতো এ বাড়িতে আর যাওয়া হয় না। কিন্তু এবার এসে নিজের কাছেও খারাপ লাগছে। এত সুন্দর পরিপাটি জায়গাগুলো মনে হয় যেন জঙ্গল হয়ে গেছে।


FUkUE5bzkAZT3HzV5tJDiU2ik81PCd4JCyhWnRcDN8XJsVFY3UNB8DCRWUhECrBewyvr56XLHQLFtR3iJUgyYXhoNnQzaPV4fGATT2PmXhFCBxcFCr2kEHS2obaiYPVBvHXcZ5NDLfrZh4qAU4CWzpqmK5XnDexEGztE.png


ফটোগ্রাফি - ২

20220711_134959.jpg
বাড়ির একটু ভিতরে প্রবেশ করেই দেখি খুব সুন্দর একটা বিল্ডিং তৈরি হয়েছে নতুন। যদি এই বিল্ডিং এ এখন পর্যন্ত আমার আসা হয়নি। আর এটা হচ্ছে মেম্বার কাকার ছোট ভাই জসীমউদ্দীন চেয়ারম্যান। যিনি দীর্ঘদিন যাবত চেয়ারম্যান ছিলেন। তারা তিন ভাই তার মধ্যে চেয়ারম্যান হচ্ছে মেজো। বাড়িটা দেখে চোখ আটকে যাওয়ার মতো। যদিও পুরনো বিল্ডিং টা সেই আগের রাজমহলের মতোই ছিল। সেই ছবিটা আমার নেওয়া হয়নি, যদি কখনো আবার সুযোগ হয় আপনাদের সাথে শেয়ার করব।


FUkUE5bzkAZT3HzV5tJDiU2ik81PCd4JCyhWnRcDN8XJsVFY3UNB8DCRWUhECrBewyvr56XLHQLFtR3iJUgyYXhoNnQzaPV4fGATT2PmXhFCBxcFCr2kEHS2obaiYPVBvHXcZ5NDLfrZh4qAU4CWzpqmK5XnDexEGztE.png


ফটোগ্রাফি - ৩

20220711_135627.jpg
বাড়ির আরো ভিতর প্রবেশ করে দেখি সেই সুন্দর বড় পুকুরটা এখন আর পুকুরের মতো দেখা যায় না। ক্যামেরার মধ্যে ভেসে এসেছে বড় একটা খালের মত। শুধু পুকুরের মদ্য খান দেখা যাচ্ছে। আর চতুর্পাশে এতটাই ঝোপ ঝাড়ে বেড়ে গেছে বোঝার কায়দা নেই যে এখানে বড় একটা পুকুর আছে। বড়সি দিয়ে বছরের পর বছর মাছ ধরেছি কাকা এবং বাবার সাথে। যদিও এখন এই পুকুরগুলো আর কাকারা নিজেদের মতো করে মাছ চাষ করে না। আমাদেরও তেমন একটা আসা হয় না। বর্তমান সময়ের সাথে মানুষগুলো মনের অনেক পরিবর্তন হয়ে গেছে। এখন আর কাউকে কারো পুকুরে নামতে দেওয়া হয় না। অতীতে কেউ কাউকে বাধা দিত না, যে যার মত মাছ ধরত, চাহিদা অনুযায়ী নিয়ে যেত। এখন আর সেই দিন নেই, ফুরিয়ে গেছে।


FUkUE5bzkAZT3HzV5tJDiU2ik81PCd4JCyhWnRcDN8XJsVFY3UNB8DCRWUhECrBewyvr56XLHQLFtR3iJUgyYXhoNnQzaPV4fGATT2PmXhFCBxcFCr2kEHS2obaiYPVBvHXcZ5NDLfrZh4qAU4CWzpqmK5XnDexEGztE.png


ফটোগ্রাফি - ৪

20220711_135650.jpg
এটা হচ্ছে আমাদের দিঘী। যে দিঘীটা আমাদের গ্রামের মধ্যখানে অবস্থিত। পুরো গ্রামে তিনটি পাড়ার মধ্যখানে হচ্ছে দিঘীটা। এটা হচ্ছে দিঘীর পূর্বপাড় আর এখানে ছোটবেলার হাজার স্মৃতি রয়ে গেছে। কত দুষ্টামি কত খেলাধুলা করতাম। এখানে সব ধরনের শাকসবজি ফলানো হতো দিঘির পাড়ে ছোট ছোট ভিটের মাঝে। এখন আর সেগুলোতে কেউ কোন ফসল করে না। সত্যিই কেন জানি সব কিছু রূপকথার গল্পের মত নিজের কাছে মনে হয়, অনেক পরিবর্তন হয়ে গেছে। এখন আর গ্রামের মানুষ ঠিক মতো ফসল ফলায় না। কাজ করে না, সব কিছু কিনে খেতেই সাচ্ছন্ন বোধ করে।


FUkUE5bzkAZT3HzV5tJDiU2ik81PCd4JCyhWnRcDN8XJsVFY3UNB8DCRWUhECrBewyvr56XLHQLFtR3iJUgyYXhoNnQzaPV4fGATT2PmXhFCBxcFCr2kEHS2obaiYPVBvHXcZ5NDLfrZh4qAU4CWzpqmK5XnDexEGztE.png


ফটোগ্রাফি - ৫

20220711_135708.jpg
শালাবাবু বেড়াতে এসেছিল ঘুরতে বেরিয়েছিলাম, এর আগেও অনেকগুলো ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছিলাম। সে ঘুরতে বের হওয়াতে পুরো পাড়াটা ভালো করে ঘুরে বেড়িয়েছি দুজনে মিলে। আড্ডা দেওয়ার কেন্দ্রবিন্দুগুলোতে সেলফি তুলতে ভুলি নাই। তাই শালাকে সাথে নিয়ে একটা সেলফি নিলাম। যদিও পরিবেশটা আমার কাছে দারুণ লেগেছে, জানিনা আপনাদের কাছে কেমন লাগে।


FUkUE5bzkAZT3HzV5tJDiU2ik81PCd4JCyhWnRcDN8XJsVFY3UNB8DCRWUhECrBewyvr56XLHQLFtR3iJUgyYXhoNnQzaPV4fGATT2PmXhFCBxcFCr2kEHS2obaiYPVBvHXcZ5NDLfrZh4qAU4CWzpqmK5XnDexEGztE.png


ফটোগ্রাফি - ৬

20220711_140023.jpg
আমি যেখানে দাঁড়িয়ে আছি এটা দিঘির তিনভাগের এক ভাগ অর্থাৎ মধ্যভাগের একটু মাঝামাঝি জায়গায়। এখন আর সেই জায়গাটা দিঘির মধ্যে নেই। এখন হয়ে গেছে অনেক বড় প্রজেক্ট এর রাস্তা। আর সেখানে অনেক ফল পাকালির গাছ লাগানো হয়েছে। পেঁপে গাছের পেঁপে দেখে আমি অবাক হয়ে গেছি। গাছের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শুধু পেপে আর পেপে। যা সত্যি নিজে চোখে না দেখলে বিশ্বাস করার মতো না। এর মাঝে আরো বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি লাগানো আছে। তবে কাকাদের নিজেদের চাষাবাদকৃত হলে নেওয়া যেত। কিন্তু এখন সবকিছু লিজের মধ্যে দিয়ে দিয়েছে। তাই অন্যের জিনিস না জেনে ধরাটা একেবারেই বোকামি হবে। শ্মশানের মত জায়গা কোন মানুষ জন নেই আশেপাশে, তার মাঝে এত ফল ফাঁকালি কি আশ্চর্য তাই না।


FUkUE5bzkAZT3HzV5tJDiU2ik81PCd4JCyhWnRcDN8XJsVFY3UNB8DCRWUhECrBewyvr56XLHQLFtR3iJUgyYXhoNnQzaPV4fGATT2PmXhFCBxcFCr2kEHS2obaiYPVBvHXcZ5NDLfrZh4qAU4CWzpqmK5XnDexEGztE.png


ফটোগ্রাফি - ৭

20220711_135814.jpg
মাছ চাষ করার জন্য দিঘীটাকে টুকরো টুকরো করে ফেলা হয়েছে এবং কি আলাদা আলাদা করে প্রজেক্ট তৈরি করা হয়েছে। এখন আর সেই বিশাল দীঘিটা নেই। এখন হয়ে গেছে অনেকগুলো পুকুর যা সত্যি অনেক কিছু ভাবায়। এদিকে তো একসময় আসতে খুব ভয় হত। আর এখন দেখলে মনে হয় না এখানে দিঘি বলতে কিছু ছিল। সময়ের বিবর্তনের সব কিছু পরিবর্তনশীল যেমনটা বিশ্বাস করি। এখনকার পরিবেশ পরিস্থিতি দেখে আমার বিশ্বাস করতেই হচ্ছে যে এইখানে দিঘি বলতে কিছু ছিল না।


FUkUE5bzkAZT3HzV5tJDiU2ik81PCd4JCyhWnRcDN8XJsVFY3UNB8DCRWUhECrBewyvr56XLHQLFtR3iJUgyYXhoNnQzaPV4fGATT2PmXhFCBxcFCr2kEHS2obaiYPVBvHXcZ5NDLfrZh4qAU4CWzpqmK5XnDexEGztE.png


ফটোগ্রাফি - ৮

20220711_140013.jpg
সারি সারি পেঁপে গাছ লাগানো আমি যতটা না অবাক হয়েছি আমার শালা বাবু এর চাইতে বেশি অবাক হয়েছে। পেপে গাছ গুলো দেখে সত্যিই অবাক করার মত ছিল। সবগুলো পেপে গাছ প্রতিটা গাছে ফলে ভরপুর। এতটাই আনন্দ উপভোগ করেছি যা বিশ্বাস করার মত নয়। উপরওয়ালার দেওয়া প্রচুর রিযিকের সমাহার। আল্লাহ চাইলে কি না হয়। এমন দেখা গেছে একটা পেতে গেছে দুই তিনটা ফল ধরেছে। কিন্তু এখানে এসে যতগুলো পেঁপে গাছ দেখেছি সবগুলো পেপে গাছে ফলে পরিপূর্ণ।


FUkUE5bzkAZT3HzV5tJDiU2ik81PCd4JCyhWnRcDN8XJsVFY3UNB8DCRWUhECrBewyvr56XLHQLFtR3iJUgyYXhoNnQzaPV4fGATT2PmXhFCBxcFCr2kEHS2obaiYPVBvHXcZ5NDLfrZh4qAU4CWzpqmK5XnDexEGztE.png


ফটোগ্রাফি - ৮

20220711_135821.jpg
এই পুকুরটা হচ্ছে দিঘির দক্ষিণ কর্নার এ, পুকুরটা আরো অনেক বড়। আর এই কুকুরটার ফটোগ্রাফিটা নিয়েছে ঠিক মাঝখান থেকে। দিঘির অপরূপ সৌন্দর্য মনে হয় কিছুক্ষণের জন্য হারিয়ে গিয়েছিলাম। সেই শৈশবে অতীতের দিনগুলোকে খুব মিস করছিলাম। এমনকি এই ঘুরে বেড়িয়ে গল্প করছিলাম এখানে কত মাছ ধরেছি তার কোন হিসেব নেই। বছরের পর বছর এই দিঘী থেকে যে যার চাহিদা অনুযায়ী মাছ ধরত এবং শাকসবজি শাপলার অফুরন্ত ভান্ডার ছিল। এখন শুধুই গাছপালা আর বড় বড় পুকুর ব্যতীত অন্য কিছু নেই।


FUkUE5bzkAZT3HzV5tJDiU2ik81PCd4JCyhWnRcDN8XJsVFY3UNB8DCRWUhECrBewyvr56XLHQLFtR3iJUgyYXhoNnQzaPV4fGATT2PmXhFCBxcFCr2kEHS2obaiYPVBvHXcZ5NDLfrZh4qAU4CWzpqmK5XnDexEGztE.png


ফটোগ্রাফি - ৯

20220711_135904.jpg
পেঁপে গাছের ফুল এবং ফলের সৌন্দর্য এতটাই মুগ্ধ করেছে যে শুধু পেপে গাছের মুকুলের ভরে আছে ফুলে আর ফলে। এতটা আনন্দ অনুভব আর কখনো হয়েছে কিনা আমার কাছে সন্দেহ জেগে। পেপে গাছের ফুলের সৌন্দর্য এতটাই মুগ্ধ হয়েছি যা বলার বাহুল্য। আপনাদের কাছে কেমন লাগবে বা কেমন লেগেছে অবশ্যই জানাবেন। আমার কাছে সবগুলো ফটোগ্রাফি থেকে সেরা ফটোগ্রাফি ছিল এটা।


FUkUE5bzkAZT3HzV5tJDiU2ik81PCd4JCyhWnRcDN8XJsVFY3UNB8DCRWUhECrBewyvr56XLHQLFtR3iJUgyYXhoNnQzaPV4fGATT2PmXhFCBxcFCr2kEHS2obaiYPVBvHXcZ5NDLfrZh4qAU4CWzpqmK5XnDexEGztE.png


কেমন লেগেছে আমার রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো, সেই সাথে কিছু অনুভূতি। আশা করি সকলেরই ভালো লাগবে। ভালো মন্দ কমেন্টে জানাবেন। সাপোর্ট দিয়ে সাথে থাকবেন। আজকের মত বিদায় নিচ্ছি, সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 2 years ago 

আপনার রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ফটোগ্রাফি গুলো অনেক দুর্দান্ত হয়েছে। পেঁপে গাছের ফুল এবং ফলের সৌন্দর্য দেখে খুব মুগ্ধ হলাম। পুকুরে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য হৃদয় ছুঁয়ে গেলো। এত চমৎকার ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

 2 years ago 

গঠনমূলক মন্তব্য করে উৎসাহ দেওয়ার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

 2 years ago 

প্রকৃতির কিছু অপরূপ ছবি তুলে সেটা আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। দেখে খুবই ভালো লাগছে। ঠিকই বলেছেন অতীত মনে পড়লে খারাপ লাগে মনে হয় আবার যদি ফিরে পেতাম সেই পুরনো স্মৃতি পুরোন অতীত। আপনাদের খেলার মাঠটা বেশ সুন্দর ছিল। পেঁপে গেছে বেশ পেঁপে ধরেছে।

 2 years ago 

আসলে ভাই পেঁপে গাছের ফটোগ্রাফি না নিয়ে পারলাম না, দেখে আমিও অবাক হয়ে গিয়েছিলাম।

 2 years ago 

জি ভাইয়া আপনাকে অনেক দিন পর দেখলাম। যাক আপানার শত ব্যস্ততা কাটিয়ে আপনি আমাদের মাঝে যে ফিরে এসেছেন এটাই অনেক। ফিরে এসেই আপনি তো দেখছি গ্রাম বাংলার অপরুপ প্রকৃতি নিয়ে আমাদের মাঝে একটি সুন্দর ফটোগ্রাফি করে ফেললেন। আপনার গ্রাম বাংলার এই প্রকৃতি যে আমাকে গ্রামের দিকে টেনে নিচ্ছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।

 2 years ago 

কিরে আসতে পারলাম কই আবার সেই ব্যস্ততায় পড়ে গেলাম। আপনার উৎসাহে আমি মুগ্ধ, শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 2 years ago 

অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভালো লাগলো ভাইয়া। আসলে ব্যস্ততা আমাদের জীবনের অংশ। ব্যস্ততার কারণে হয়তো আপনি আমাদের মাঝে থাকতে পারেন না। তবুও আপনি ব্যস্ততা কাটিয়ে উঠে আমাদের মাঝে আবারও হাজির হয়েছেন দেখে ভালো লাগলো। যাইহোক ভাইয়া প্রকৃতির মাঝে সময় কাটাতে সত্যি ভালো লাগে। পেঁপে ফুলগুলো দেখতে ভীষণ সুন্দর লাগছে। দারুন সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।

 2 years ago 

ঠিকই বলেছেন ব্যস্ততার জীবনের অংশ। তাইতো বার বার সেই ব্যস্ততার মধ্যে পড়ে যাই। আবার সেই অনাকাঙ্ক্ষিত সময়টা চলে আসছে। সুন্দরবনন্তব্য দিয়ে সাথে থাকার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.

Manually curated by @jasonmunapasee

r2cornell_curation_banner.png

 2 years ago 

আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি মানেই যেন সৃজনশীলতার এক অন্যতম মাধ্যম। এখানে আমরা একটা পরিবার গড়ে উঠেছি যে পরিবারের মধ্যে রয়েছে অনেক অনেক ভালোবাসা এবং অনেক স্মৃতি, যে স্মৃতিগুলো কখনোই মুছে ফেলা সম্ভব নয়। আপনি কাজের প্রেসারে এখানে তেমন একটা সময় দিতে পারছেন না তবে এই কাজ একটা সময় হয়তো শেষ হয়ে যাবে আপনি ফ্রি সময় অতিবাহিত করবেন তখন আপনি বাংলা ব্লগ এ নিয়মিত কাজ করবেন বলে আশা রাখি। যাইহোক সুন্দর অনুভূতির সঙ্গে চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। চমৎকার এই ফটোগ্রাফি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

 2 years ago 

আমিও সেই সময়ের অপেক্ষার প্রহর গুনছি, কখন অবসর হব কখন আমার বাংলা ব্লগে দ্রুত গতিতে কাজ করতে পারব। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।

 2 years ago 

রেনডম ফটোগ্রাফির সাথে আপনি আপনার পুরনো স্মৃতি নিয়ে বেশ ভালো অনুভূতি শেয়ার করেছেন। আসলে লেখাগুলো পড়তে পড়তে আমি নিজেও যেন হারিয়ে গিয়েছি আমাদের চিরচেনা গ্রামে। আগের অবস্থান আর বর্তমান অবস্থান মিলিয়ে মনে হয় যেন সব কিছু কতই না বদলে গেছে। প্রযুক্তির সাথে সাথে দিনগুলো বদলে যাচ্ছে। আর মানুষগুলোও বদলে যাচ্ছে। সবাই আলাদা হয়ে যাচ্ছে আগের মত আর মাঠের মধ্যে একসাথে খেলতে আসা হয় না। কারণ সবাই এখন মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকে। তবে আজকে যে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করেছেন খুবই ভালো লাগছে দেখে। বর্তমানে হাইব্রিড জাতের পেঁপে গুলো লাগানোর কারণে বেশ ভালো ফলন দেখা যায়। তবে এটাই বুঝি না আমরা অনেকগুলো পেঁপে গাছ রোপন করেছি কিন্তু এভাবে কখনো ফলন হয়নি।

 2 years ago 

আমি যতদূর জানি ফল গাছকে রোপন করলে সেখানে ভাগ্যের সাথে কিছু মিল থাকে।তবে কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে। পরিশ্রম করে যান ভালো ফলন পাবেন। ঠিকই বলেছেন বর্তমান যুগ অনেক পরিবর্তন হয়ে গেছে।

 2 years ago 

আসলেই অতিরিক্ত ডে নাইট ডিউটি শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।তবুও পেটের দায়ে কাজ করতেই হবে।গ্রাম্য পরিবেশ সবসময় আমার খুবই ভালো লাগে।আপনার তোলা প্রত্যেকটি ছবিই সুন্দর।পেঁপে গাছে তো দারুণ পেঁপে ধরেছে,ধন্যবাদ আপনাকে ।

 2 years ago 

আসলে শরীরের অবস্থা খুব একটা ভালো নেই। অতিরিক্ত ডিউটির কারণে মাথায় কোন কিছুই আসে না। সেই কারণে কাজ করতে পারছি না। দোয়া করবেন যাতে আপনাদের মাঝে আগের মত ফিরে আসতে পারি।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.14
JST 0.030
BTC 60238.27
ETH 3215.90
USDT 1.00
SBD 2.46