আমাদের উদযাপিত শেষ দূর্গা পুজোর কিছু বিশেষ মুহূর্তের আলোকচিত্র (A few photographs of our last celebrated Durga Puja occasion)
২০১৯ সালেই ছিল আমাদের সর্বশেষ দূর্গা পূজা উদযাপন । করোনার কারণে ২০২০ সালে পুজো দেখা হয়নি । ২০২১ সালেও যে দেখতে পাব এমন আশাও আর করি না । ২০১৯ সালের আমাদের উদযাপিত সর্বশেষ সেই দুর্গাপূজার কিছু বিশেষ ছবি আপনাদের সাথে এখানে শেয়ার করলাম । আশা করি ভালো লাগবে ।
সম্পূর্ণ প্রতিমা কাঁসা-পিতল এর alloy এ তৈরী । দেখতে কিন্তু দারুন , তাই না !
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৫ই অক্টোবর ২০১৯, রাত ৯ টা বেজে ১৭ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
একটি পুজো মণ্ডপের বাইরের অংশ , কারুকার্য খচিত বাইরের অংশটি । দেখতে অপূর্ব ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৫ই অক্টোবর ২০১৯, দুপুর ১ টা বেজে ৩৬ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
সিদ্ধিদাতা গণেশের মূর্তি , এটি মূল পুজো মণ্ডপের বাইরের মাঠে অবস্থিত ছিল । মর্মর শ্বেত পাথরের তৈরী মূর্তিটি ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৫ই অক্টোবর ২০১৯, দুপুর ১ টা বেজে ৪৬ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
মূল পূজামণ্ডপে ঢোকার প্রবেশদ্বারে ছিল এই ভাস্কর্যটি । অপূর্ব ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৫ই অক্টোবর ২০১৯, সন্ধ্যা ৭ টা বেজে ১৯ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
প্রবেশদ্বার দিয়ে একটু ভিতরে এগোলে পাওয়া যাবে এই বিশাল কাঠের তৈরী মুখোশটি ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৫ই অক্টোবর ২০১৯, সন্ধ্যা ৭ টা বেজে ৩৬ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কোন শিল্পীর বানানো এই ঠাকুরটি তা জানা নেই, কিন্তু দেখতে অপূর্ব সুন্দর ছিল ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৫ই অক্টোবর ২০১৯, সন্ধ্যা ৭ টা বেজে ৪০ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গৌতম বুদ্ধের আবক্ষ মূর্তি । টেরাকোটার তৈরী এটা ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৫ই অক্টোবর ২০১৯, রাত ৯ টা বেজে ১০ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
এটিও টেরাকোটার, শুধু গৌতম বুদ্ধের মস্তক ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৫ই অক্টোবর ২০১৯, রাত ৯ টা বেজে ১২ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গৌতম বুদ্ধের মহা পরিনির্বাণ । মাটির তৈরী এটি ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৫ই অক্টোবর ২০১৯, রাত ৯ টা বেজে ১৯ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিপিক্যাল দূর্গা প্রতিমা , কিন্তু দেখতে চমৎকার । মাটির তৈরী ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৫ই অক্টোবর ২০১৯, রাত ৯ টা বেজে ৩৭ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
চীনেমাটির তৈরী মুখোশ ।পূজা মণ্ডপের অলংকরণে ব্যবহৃত ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৬ই অক্টোবর ২০১৯, সন্ধ্যা ৬ টা বেজে ৩৮ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
মণ্ডপের মূল গর্ভগৃহের প্রবেশদ্বারের বাইরে একজোড়া ড্রাগনের মূর্তি ছিল , এটি তারই একটি ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৭ ই অক্টোবর ২০১৯, রাত ১ টা বেজে ২৭ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
মন্দিরের গর্ভগৃহের ভিতরের দেয়ালে টেরাকোটার তৈরী গৌতম বুদ্ধের বিভিন্ন মূর্তি ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৭ ই অক্টোবর ২০১৯, রাত ১ টা বেজে ৩৬ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গর্ভগৃহে মূল প্রতিমার ঠিক আগেই বিশাল বুদ্ধ মূর্তি । দারুন দেখতে ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ ও সময় : ০৭ ই অক্টোবর ২০১৯, রাত ১ টা বেজে ৪৪ মিনিট
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : HUAWEI
ক্যামেরা মডেল : LLD-AL20
ফোকাল লেংথ : ৩ মিমিঃ
জয় মা 🙏
আমার দেখা সেরা পোস্ট গুলোর মধ্যে এটি একটি । এত সুন্দর কাজগুলো যদি কখনো সামনাসামনি দেখতে পারতাম, ধন্য হয়ে যেতাম একদম। মা সকলের মঙ্গল করুক, সকলের মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করুক। ❤️
করোনা মিটে যাক, না হলে পুজোর সেই আনন্দ আর হবে না । আপনাকে আমাদের ব্লগে স্বাগতম :)
আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ।ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য ❤️
ছবিগুলি দেখে আপনার সুন্দর মতামতের জন্য জানাই আন্তরিক ভালোবাসা , ভালো থাকবেন :)
ফটোগ্রাফিগুলো খুবই চমৎকার হয়েছে। এই দৃশ্যগুলোর সাথে আমি আগে থেকেই পরিচিত কারন আমি যে অঞ্চলে শৈশব পার করেছি এটা ছিলো হিন্দু প্রধান এলাকা।
কিন্তু উপর হতে তিন নম্বরের চিত্রটি যেটি মূল পূজামণ্ডপে ঢোকার প্রবেশদ্বারে ছিল, সেটার মর্মার্থ বুঝতে ব্যর্থ হয়েছি!
আমিও বুঝতে পারিনি, angel family সম্ভবত ।
হতে পারে, তবে আমি প্রথমে বুঝেছিলাম bitcoin family :D
ধর্ম যার যার, উৎসব আনন্দ হোক সবার । ধন্যবাদ আপনার মুহূর্তগুলো আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর এই মন্তব্যটি করার জন্য ।
দাওয়াত দিলেন না তো দাদা। একা একাই সবগুলোই আনন্দ করে মজা শেষ করে দিলেন।
২০১৯ সালে তো আমি স্টিমিটে একটিভ ছিলাম না , করোনা মিটে যাক তারপরে দেখা যাবে ।
মায়ের ছবিগুলি চমৎকারভাবে ক্যামেরাবন্দি হয়েছে।এত সুন্দর মুহুর্তগুলি আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ দাদা।
দুর্গাপুজোর ছবিগুলি দেখে ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম :)
বাহ, অন্য রকম চেষ্টা।
আপনার ছবি তোলা সবসময়ই অসাধারণ।
অনেক ধন্যবাদ আর শুভ কামনা জানাই :)
পূজোর মেলার কথা মনে করিয়ে দিলেন দাদা।পূজোর সময়গুলোতে সারাটাদিন বন্ধু-বান্ধব মেলায় সময় কাটাতাম। সময় খারাপ যাচ্ছে বিধায় গতবার থেকে তেমনটা একদমই হয়না।ছবিগুলো খুব সুন্দর তুলেছেন।
ইশ, ছোটবেলার কথা মনে করিয়ে দিলেন । গ্রামের পুজোয় মেলা, বিশাল মাঠে । অসংখ্য খাবার আর খেলনার দোকান , কিন্তু প্রতিদিন হাতে পেতাম মাত্র ২০ টাকা মেলায় খরচ করার জন্য :(
টাকা পাওয়া মাত্রই আমার খরচ হতো নাগরদোলায় চড়তে এবং লটারি কাটতে।
নাগরদোলায় জীবনেও কোনোদিন উঠিনি আমি খরচ করতাম ছোলা -ঘুগনি , তেলে ভাজা, জিলিপি আর পাঁপড় খেয়ে । আর খেলনার মধ্যে কিনতাম খেলনা পিস্তল, টেনিস বল আর ব্যাট ।
এটা কি শোনালেন দাদা? তাহলে তো দেখতেছি মেলার মজাই পাননি।আমাদের কাছে মূল আকর্ষণ ঐ নাগরদোলাই ছিল।একদম উপরে উঠে পুরো এলাকাটা দেখতে পাওয়াটা আরো বেশি উত্তেজনাপূর্ণ ছিল ।
ভয় করতো, এখনো করে :(
Hi @rme - I am closing down @endingplagiarism so please can you cancel your delegation. I will make the final rewards payment once the final post has paid out. Thank you for supporting this initiative and I am sure that @endplagiarism04 will welcome the your delegation if you would like the initiative to continue. Thank you.
ok, please, subscribe our community:)