Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০২
Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০২
পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০১
হ্যালো বন্ধুরা,
আশা করি শীতকালীন ছুটি আপনারা ভালোই উপভোগ করছেন ।
আজকে আমার "Indian Museum ভ্রমণ" এর দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হলাম । প্রথম পর্বে আমি আপনাদের সামনে প্রাচীন কালের বেশ কিছু প্রত্নতাত্ত্বিক মূর্তির ফটোগ্রাফ শেয়ার করেছিলাম । সব গুলিই গ্রানাইট পাথর খোদাই করে নির্মিত । সম্রাট অশোকের আমলের মূর্তি ওগুলো । বেশ কিছু অক্ষত আছে, আবার অনেক গুলিই ভগ্নপ্রায় ।
আজকে আরও ১০ টি নতুন ফটোগ্রাফ শেয়ার করবো । এগুলির সব গুলিই সম্রাট অশোকের আমলের প্রস্তর নির্মিত মূর্তি ।
তো আর কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে নেওয়া যাক আজকের ফোটোগ্রাফগুলি ।
আংশিক ধ্বংসপ্রাপ্ত সম্রাট অশোকের আমলের প্রস্তর ভাস্কর্য - নারী মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
The female and the tree: An ancient Indian motif, a public lecture
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
>আংশিক ধ্বংসপ্রাপ্ত সম্রাট অশোকের আমলের প্রস্তর ভাস্কর্য - দন্ডায়মান গৌতম বুদ্ধ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
খুব বড় এক জন শিল্প বোদ্ধাকে পাওয়া গিয়েছে । একেই বলে বাপকা বেটা । পুরাতাত্ত্বিক আর্টের উপর আমার একটা বাড়তি ঝোঁক আছে । সেটা আমার তিন বছরের ছেলের মধ্যে পুরোমাত্রায় বিদ্যমান । ৪ ঘন্টা ধরে ঘুরে ঘুরে সব আর্ট দেখেছে । এর মধ্যে নো কান্না, নো খাওয়া ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
আংশিক ভগ্নপ্রায় এক বণিক ও দুই গণিকার জলকেলিরত মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গৌতম বুদ্ধের বোধিপ্রাপ্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
গান্ধারা বুদ্ধ মৈত্রয়ী
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য - "প্রার্থনারত সম্রাট অশোক"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য - "বুদ্ধের জীবনী"
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
2400 বছরেরও বেশি পুরানো, মূর্তিগুলি ভালভাবে সংরক্ষিত, সম্রাট অশোকের গল্পটি খুব আকর্ষণীয়। একটু পড়তে উইকিপিডিয়া দেখুন।
এটা অবিশ্বাস্য যে 26-এ আমি কখনই একটি যাদুঘরে যাইনি, আমি কখনও একটি চিড়িয়াখানায় যাইনি, আমি এমনকি সৈকতেও যাইনি, আমি এখনও জীবন উপভোগ করতে পারিনি আমি আশা করি একদিন এটি করব।
দাদা,এইসব ভাস্কর্য ও পুরোনো মূর্তিগুলো দেখলে শরীরের মধ্যে একরকম শিহরণ কাজ করে।অন্যরকম অনুভূতি তা বলে বোঝানো যাবে না।এছাড়া পুরোনো সেই সব ইতিহাস ঘেঁটে দেখতে ইচ্ছে করে।এত সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করেছেন যে প্রত্যেকটিই সুস্পষ্ট।আমরা দূর থেকে মূর্তিগুলো দেখে ভালো উপভোগ করছি আপনারা কাছ থেকে দেখে অনেক বেশি আনন্দ উপভোগ করেছেন এটি নিশ্চিত।
টিনটিন বাবাইকে এতটাই মিষ্টি ও কিউট লাগছে কি বলবো ।মনে হচ্ছে কাছে পেলে আদর করে দিতাম।তবে হ্যাঁ, টিনটিন বাবুকে একদম পুতুল পুতুল ও মেয়েদের মতো দেখতে লাগছে এই ছবিতে আমার কাছে।দাদা আপনার সব গুন,প্রতিভা টিনটিনের মধ্যে থাকবে ।অনেক অনেক আদর ও ভালোবাসা রইলো টিনটিনের জন্য"💝💝।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো দাদা আপনার ও আপনার পরিবারের সকলের জন্য।
শীতকালীন ছুটি নেই দাদা আমাদের আপনি আজকেও অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। টিনটিন বাবুকে দেখে মনে হচ্ছে সে অনেক আনন্দ উপভোগ করেছে। দাদা আপনার পরিবারের জন্য শুভকামনা রইলো ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় এই কামনাই করি
দাদা,আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে ভাস্কর্যগুলো ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন আমার খুব ভালো লাগছে। আমাদের টিনটিন বাবু তিন চার ঘন্টা ধরে সম্রাট অশোক রাজত্বকালের সেই পুরনো ভাস্কর্যগুলো ঘুরে ঘুরে দেখছে এর মধ্যে আমাদের চোখের মনি টিনটিন বাবুর কোন কান্নাকাটি নেই শুনে খুবই ভালো লাগলো দাদা।
মৌর্য সম্রাট অশোক সর্বভারতীয় সম্রাট ছিলেন। তিনি মৌর্য শাসন আমালের শ্রেষ্ঠ সম্রাট ছিলেন। তার শাসন আমলের বিভিন্ন মূর্তি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো দাদা। বিশেষ করে সম্রাট অশোকের শাসন আমালের নারীমূর্তি আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে। প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে। টিনটিনকে দেখতে খুবই মিষ্টি লাগছে। টিনটিন অনেক উপভোগ করেছে এই মুহূর্তগুলো সেটা বোঝাই যাচ্ছে টিনটিনকে দেখে। টিনটিন বাবুর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
সত্যিই খুব ভালো লাগলো প্রতিটি প্রাচীন নিদর্শন। সবথেকে ভালো লেগেছে একজন খুদে বোদ্ধা যিনি তিন ঘণ্টা যাবত সব খুঁটিয়ে দেখছিলেন আর কোন বিরক্ত করেনি। বিশেষ করে তার জন্য দোয়া রইল, সে একদিন মস্ত বড় মনের মানুষ হোক ♥️
আজব!!! মাত্র তিন বছরেই টিনটিন বাবু কিভাবে এমন শিল্পবোদ্ধা হয়ে গেল। মনে হচ্ছে তিনি যেন একজন এক্সপার্ট। সাধারণত শিশুরা এগুলো খুব একটা পছন্দ করে না। তাই বলতেই হচ্ছে আসলেই বাপকা বেটা। আরেকটি ব্যাপার ভাঙ্গা মূর্তি দেখলেই আমার ভিশন কষ্ট লাগে। অক্ষত মূর্তির সংখ্যা খুবই কম। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে ছবিগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
এক কথায় অসাধারন কিছু নিদর্শন দেখলাম। আসলেই পুরানো দিনের কারুকাজ গুলা সব সময় ভালো হয়ে থাকে। দেখলেই প্রান জুড়িয়ে যায়। আমার কাছে বুদ্ধের জীবনী ভাস্কর্য টা অনেক অনেক ভালো লেগেছে। আর টিনটিন বাবুর কথা না বললেই নয়। এত্তো কিউট লাগতেছে।
টিনটিন বাবু খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে সব কারুকার্য দেখছে, আদপে ভারতীয় যাদুঘরে সব খুঁটিয়ে দেখার মতোই ভাস্কর্যের সম্ভার।
আমি আর নবনিতা ২০২০ সালে গিয়েছিলাম। দারুন অভিজ্ঞতা হয়েছিলো। পুরাতাত্ত্বিক ভাস্কর্য নিয়ে আমারও একটু কৌতূহল আছে।
দাদা ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম এর ভাস্কর্যের ফটোগ্রাফি গুলো সত্যিই অসাধারণ সুন্দর হয়েছে। কত নিখুঁতভাবে ভাস্কর্যগুলো তৈরি করেছে দেখে বোঝা যাচ্ছে। আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলোর মাধ্যমে আমরা সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্যগুলো দেখতে পারলাম। আর দাদা আমাদের টিনটিন বাবুকে খুবই সুন্দর লাগছে। মনে হচ্ছে খুবই আনন্দে আছে। ভাস্কর্যগুলোর দেখে টিনটিন বাবু এতই মুগ্ধ হয়ে গেছে যে খাওয়ার কথা ভুলে গিয়েছে। দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সাথে এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।