ফোটোগ্রাফি পোস্ট : "বাংলাদেশের পুজো -১৫"
পূর্ণ ব্রহ্ম শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের ভেতর শ্রীরামের অবতার দর্শন।
তারিখ : ২০ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : সন্ধ্যা ৮ টা ০৫ মিনিট
স্থান : শিকদারবাড়ি, বাগেরহাট, খুলনা, বাংলাদেশ ।
সৃষ্টির দেবতা ব্রহ্মা । মানব জাতি হলো তাঁর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি । মানব জীবনের জন্ম আর মৃত্যু দু'ই অবিচ্ছেদ্য জন্ম-মৃত্যু চক্রের । মৃত্যুর পরে আবার নব জীবন লাভ হয় । সেই জীবনের সমাপ্তিও শেষে মৃত্যুতেই হয়ে থাকে । এই ভাবে জন্ম-মৃত্যুর চক্র চলতেই থাকে, অবিরত ।
তারিখ : ২০ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : সন্ধ্যা ৮ টা ০৫ মিনিট
স্থান : শিকদারবাড়ি, বাগেরহাট, খুলনা, বাংলাদেশ ।
জগদ্ধাত্রী দেবী । ইনিও দেবী দুর্গারই আরেকটি রূপ । দেবী জগদ্ধাত্রীর বাহন সিংহ, আবার কোথাও কোথাও ঘোটক ।
তারিখ : ২০ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : সন্ধ্যা ৮ টা ০৫ মিনিট
স্থান : শিকদারবাড়ি, বাগেরহাট, খুলনা, বাংলাদেশ ।
শ্রী শ্রী লোকনাথ । এঁনাকে স্বয়ং শিবের অবতার রূপে মানা হয়ে থাকে ।
তারিখ : ২০ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : সন্ধ্যা ৮ টা ০৫ মিনিট
স্থান : শিকদারবাড়ি, বাগেরহাট, খুলনা, বাংলাদেশ ।
কালীভক্ত সাধক রামপ্রসাদ । দুর্দান্ত দস্যুরা অবধি তাঁর শ্যামা সংগীতে মুগ্ধ হয়ে দস্যুবৃত্তি ছেড়ে তাঁর শিষ্যত্ত্ব গ্রহণ করে । তাঁর অনাবিল ভক্তি ও পূজায় স্বয়ং শ্যামা মা তাঁর ঘরের ভাঙা বেড়া মেরামতির কাজে তাঁকে সাহায্য করেছিলেন । রামপ্রসাদের মতো ভক্তের প্রতি শ্রী শ্রী শ্যামা মায়ের ছিল অপরিসীম স্নেহ । রামপ্রসাদ কালীকে নিজের কন্যারূপে পায়ে আলতা পরিয়ে দিতেন ।
তারিখ : ২০ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : সন্ধ্যা ৮ টা ০৫ মিনিট
স্থান : শিকদারবাড়ি, বাগেরহাট, খুলনা, বাংলাদেশ ।
মহাসাধক বামাক্ষ্যাপা । তিনি ছিলেন তাঁরা মায়ের সাধক । তাঁরা, শ্যামা সবই মহাকালীরই এক একটা পৃথক রূপ । তারাপীঠের মহাশ্মশানে পঞ্চমুন্ডীর আসনে বসে সাধনা করে তিনি সিদ্ধি লাভ করেন । এঁনার সহিত অনেক বিখ্যাত মনীষীদের সাক্ষাৎ হয়েছিল - মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রভৃতি । অনেক অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন বামাক্ষ্যাপা । মহা শ্মশানে গভীর রাত্রে সাধনায় বসতেন তিনি । প্রায়ই রাতে অভুক্ত রয়ে যেতেন । তখন স্বয়ং মা তাঁরা এসে তাকে পরমান্ন খাইয়ে যেতেন । মায়ের কাছে একজন বালকের মতোই তিনি আবদার করতেন সময় সময় ।
শ্রীকৃষ্ণের মূর্তির পদযুগল ধরে মহাপ্রভুর অন্তিম যাত্রা । ওঁনার অন্তিম যাত্রা সম্পর্কে মোট দু'টি প্রবাদ চালু আছে - এক. কৃষ্ণ মূর্তি বক্ষে জড়িয়ে নীলাচলের সমুদ্রের গভীরে বিলীন হয়ে যাওয়া এবং দুই. পুরীর মন্দিরের জগন্নাথের মূর্তির মধ্যে বিলীন হয়ে যাওয়া ।
তারিখ : ২০ অক্টোবর, ২০২৩
সময় : সন্ধ্যা ৮ টা ০৫ মিনিট
স্থান : শিকদারবাড়ি, বাগেরহাট, খুলনা, বাংলাদেশ ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
------- ধন্যবাদ -------
পরিশিষ্ট
আজকের টার্গেট : ৫৫৫ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 555 trx)
তারিখ : ১২ নভেম্বর ২০২৩
টাস্ক ৪১০ : ৫৫৫ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
৫৫৫ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : e7dd88a8646cdfb00d659419d10f93c00b6a7512f04b2732bb1566c36fc41e59
টাস্ক ৪১০ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
প্রতিটি পোস্ট এর মতো এই পোস্টটের মাধ্যমেও বিভিন্ন কাহিনী জানার সুযোগ হল। বেশ কিছু জানতে পারলাম এই পোস্টের মাধ্যমে । আর ফটোগ্রাফিগুলো বেশ সুন্দর তুলেছেন। যার মাধ্যমে বিভিন্ন দেবতা তৈরির শিল্পীদের সম্পর্কেও জানতে পারলাম। কত যত্ন নিয়ে বানিয়েছেন এই সকল দেবতাদের তা আপনার ফটোগ্রাফি দেখে বোঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ দাদা।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
বাংলাদেশে এসে খুব ভালোভাবেই পুজো উপভোগ করেছেন এবং প্রত্যেকটা অবতারের ছবি তুলেছেন। আসলে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই মনে হচ্ছে শিল্পী কত দক্ষ, কত সুন্দর করে এগুলো তৈরি করেছে। সবগুলো ফটোগ্রাফি সুন্দর হয়েছে দাদা খুব ভালো লাগলো আজকের পোস্টটি দেখতে পেরে।
বাংলাদেশে এসে ঘুরে ঘুরে অনেকগুলো পুজো দেখেছেন দাদা মনে হচ্ছে । আপনার এই পুজোর ফটোগ্রাফি পোস্ট এর মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম যেগুলো আগে অজানা ছিল । প্রথমে ভাঙ্গা বেড়ার ছবিটা দেখে বুঝতে পারিনি পরে আপনার পোস্টটি পড়ে বুঝতে পারলাম যে ব্যারা মেরামতের কাজে সাহায্য করা হচ্ছে । ভালই লাগলো দাদা আপনার পোস্টটি দেখে আবার অনেক কিছু জানতেও পারলাম এখান থেকে । ছোটবেলায় আমরা অনেক পুজো দেখেছি ইদানিং আর দেখা হয় না ।
গতবারের পূজার ফটোগ্রাফি গুলো থেকে এবারের পূজার ফটোগ্রাফিগুলো একেবারে ভিন্ন লেগেছে দাদা। গতবারে পূজা গুলোতে ডেকোরেশনে বেশি ছিল। আর এবারে বিভিন্ন কাহিনী নিয়ে বেশিরভাগ পূজা মন্ডপ তৈরি করেছে মনে হলো। তাছাড়া আপনি প্রতিটি বিষয়ে এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন যে মনে হয়েছিল নিজেই সামনাসামনি দেখছি। খুব ভালো লাগলো দাদা।
দাদা বাংলাদেশে এত সুন্দর করে পূজা মন্ডপ সাজানো হয় সেটা আমার জানা ছিল না। আপনার কভার ফটো গুলো দেখে রীতিমত অবাক হয়। এত নিখুঁত কাজ আমি কোথাও দেখিনি। ধন্যবাদ দাদা।
আপনার আগের পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো নির্দিষ্ট একটা কাহিনী নিয়ে ছিল রামায়ন না হলে মহাভারত। কিন্তু আজকের ফটোগ্রাফি গুলো বেশ আলাদা ছিল। তবে আজ আরও নতুন কিছু জানতে পারলাম। পাশাপাশি মূর্তিগুলো বেশ দারুণ। সবমিলিয়ে চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন দাদা। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য দাদা।
বাহ্! আজকের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে একেবারে মুগ্ধ হয়ে গেলাম দাদা। ফটোগ্রাফি গুলো একেবারে ক্লিয়ার এসেছে এবং দেখে মনে হচ্ছে একেবারে সামনে থেকে দেখছি। শ্রী শ্রী লোকনাথ এর ফটোগ্রাফি দেখে খুব ভালো লাগলো। বাবা লোকনাথ আশ্রম আমাদের নারায়ণগঞ্জের বারদী তে অবস্থিত। বেশ কয়েকবার গিয়েছিলাম সেখানে ঘুরতে। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
বাংলাদেশের পুজোর ১৫ ,পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার লাগছে দাদা।সনাতন ধর্মের অনেক অজানা বিষয় জানতে পারলাম পোস্টটি পড়ে।ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার হয়েছে।ধন্যবাদ দাদা সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।