পার্সোনাল ফেসবুক ওয়াল থেকে কিছু পুরোনো স্মৃতি শেয়ার
হ্যালো বন্ধুরা,
আশা করি শীতে সবাই কেঁপে যাচ্ছেন; সবাইকে জানাই শীতের সন্ধ্যার হিমশীতল শুভেচ্ছা ।
আজকে কি পোস্ট করি, কি পোস্ট করি ভাবতে ভাবতে সন্ধ্যার দিকে ঘুমিয়েই পড়েছিলাম । এখন উঠে তাই ভাবছিলাম, কী পোস্ট করা যায় । শেষমেশ ভেবে বের করলাম যে ফেসবুকে শেয়ার করা কিছু পুরোনো স্মৃতি আমার স্টিমিট বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলে কেমন হয় ! যেমন ভাবা তেমন কাজ । কিছু ছবি ডাউনলোড করে ফেললাম । তারপরে এখন গুছিয়ে বসেছি শেয়ার করার জন্য । তো চলুন শুরু করা যাক ।
মোট ১৪টি ফটোগ্রাফ শেয়ার করেছি এখানে ।আশা করছি আপনাদের ভালোই লাগবে ।
আমার চুলের এই দশা করেছে তনুজা, দক্ষিণেশ্বরে পুজো দেওয়ার পরে স্কাই ওয়াকে তোলা সেলফি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : এপ্রিল, ২০১৯
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিনটিন জন্মানোর পরে হসপিটাল থেকে বাড়ি ফিরে একটু সাজু গুজু করে এই সেলফি তুলেছিল তনুজা । সেদিন একটা বিশেষ দিন ছিলো আবার । টিনটিন তার বয়স ১ সপ্তাহ পূর্ণ করে ফেলেছিলো । ফার্স্ট সপ্তাহ passed অন earth ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : অক্টোবর, ২০১৮
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিনটিন বাবুকে নিয়ে আমাদের প্রথম পুজো কাটানোর একটি মুহূর্ত ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : অক্টোবর, ২০১৯
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
তাজমহলের সামনে সেলফি দু'জনের । কোনও এক শীতার্ত দিনের দুপুরে তোলা সেলফি ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ডিসেম্বর, ২০১৯
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
অন্নপ্রাশনের পরের দিন তোলা ছবি এটি । ছোট্ট টিনটিন বাবু । বয়স ছ'মাস ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : মার্চ, ২০১৯
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
চুল উস্কো খুস্কো, মুড অফ । ঘুম থেকে জোর করে ওঠানোর পর টিনটিন বাবু । বয়স ১ বছর ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : সেপ্টেম্বর, ২০১৯
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
কাকার সাথে তোলা সেলফি টিনটিন বাবুর । কাকার ছবি অবশ্য ঢেকে দেওয়া প্রাইভেসি ইস্যুর কারণে । বয়স ৮ মাস ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : মে, ২০১৯
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
চার মাসের ছোট্ট টিনটিন বাবু । গোল গাল, নাদুস নুদুস ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : মে, ২০১৯
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
টিনটিন বাবু এখন নিজেই এক জন ফটোগ্রাফার ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : মে, ২০১৯
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
বিয়ের পর আমাদের প্রথম পুজো দেখার সময় তোলা সেলফি ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : মে, ২০১৯
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
বিধানসভা ভোট দেওয়ার পরে তোলা একটি সেলফি । বর্তমানে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ভোটদানে বিরত থাকার একটা টেন্ডেন্সি ইদানিং খুবই চোখে পড়ে, যা মোটেও কাম্য নয় । ভোট দেওয়া আমাদের সবার একটি নৈতিক দায়িত্ত্ব ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : এপ্রিল, ২০২১
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus এবং Oppo
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
আপনার পুরনো দিনের স্মৃতি জড়িত ফটোগুলো খুবই উপভোগ করলাম দাদা।
আপনাদের রোমান্টিক কাপল পিক আর এই ছবিটা সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। টিনটিনের চুলের স্টাইল একদম ওর বাবার মতই। মুড অফ থাকা অবস্থায় ওকে দেখতে খুবই দারুন লাগছে। 🥰
পুরো পরিবারের ছবি , বিশেষ করে টিনটিনের ছোট বেলার ছবি গুলো বেশ সুন্দর। তাছাড়াও রোমিও এবং জুলিয়েটকে তো সুন্দর লাগছেই । শুভেচ্ছা রইল ভাই ।☺🙏❤
ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনার ফেসবুকের ছবিগুলো স্টিমেট প্লাটফর্মের মাধ্যমে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে। বৌদি এই কাজটা মোটেও ঠিক করে নাই দাদা আপনার চুল গুলো জোর পূর্বক ভাবে কেটে দিয়ে 😄।
চার মাসের ছোট্ট টিনটিন বাবু । গোল গাল, নাদুস নুদুস ।
এই ছবিটি দেখে আমার কাছে মনে হচ্ছে ছেলেটা একদমই অবুঝ যেন কিচ্ছুই বোঝে নাহ। আমি টিনটিন বাবুর হাসির মায়ার পরেছি এই ছবিটির মাধ্যমে। মায়াবি একটি হাসি।
দোয়া রইল দাদা আপনার এবং বৌদির জন্য সেই সাথে টিনটিন বাবুর জন্যেও যেন হাজার বছর বেচে এই থাকে এই হাসিটা নিয়েই💖।
আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে দাদা। আপনার স্মৃতিগুলো দেখে আমার ব্যক্তিগতভাবে অনেক ভালো লেগেছে। বৌদি আর আপনাকে বেশ মানিয়েছে। আর আমাদের ছোট্ট টিনটিন বাবুকে দেখে আমার অনেক ভালো লেগেছে। ছোট্ট টিনটিন এখন বেশ বড় হয়ে গেছে।
সব মিলিয়ে আপনার পুরো পরিবারের জন্য রইলো একবুক ভালোবাসা!
দাদা খুবই ভালো লাগলো আপনার পুরনো স্মৃতি কথাগুলো জেনে। খুব সুন্দর করে ছবিগুলো তুলেছেন এবং যত্ন সহিত রেখে দিয়েছেন।
আপনাদের সুন্দর কিছু মুহূর্ত, টিনটিন এবং বৌদির সাথে ছবিগুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো দাদা।
ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সেই পুরনো স্মৃতিগুলো আজ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো আমাদের টিনটিন সোনার জন্য।
দাদা স্মৃতির পাতা থেকে খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আপনাকে, বৌদি এবং টিনটিন বাবুকে সুন্দরভাবে দেখতে পেলাম। 2019 সালের এই ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমি দেখে অনেক আনন্দ উপভোগ করেছি। সত্যি টিনটিন বাবু অনেক সুন্দর ছোটবেলা থেকেই। আপনার এবং বৌদির এই সুন্দর স্মৃতির ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। আপনাদের জন্য রইল শুভকামনা।
প্রথমেই অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে দাদা পার্সোনাল ফেসবুক ওয়াল থেকে কিছু পুরোনো স্মৃতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। টিনটিন বাবুর এই ছবিটি আমার ভিশন পছন্দ হয়েছে। টিনটিন বাবু দেখতে ঠিক আপনার মতো। দোয়া করি টিনটিন বাবু বড় হয়ে আপনার মতো হোক। দাদা বৌদির সাথে সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার জন্য আপনাকে আবারো অসংখ্য ধন্যবাদ। দাদা আপনার পুরো পরিবারের জন্য দোয়া রইলো ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় এই কামনাই করছি।
দাদা আপনাদের দুইজনার জুটি দারুণ মানিয়েছে এবং খুবই ভালো লাগলো আপনাদের পুরোনো দিনের ছবিগুলো দেখে।এগুলো স্মৃতি হয়ে থেকে যাবে দীর্ঘদিন।আর টিনটিন বাবুকে এতটাই কিউট ও গলু গলু লাগছে ছবিতে যে আমার তো ওকে আদর করতে মন চাইছে।প্রত্যেকটি ছবিতে দারুণ পোজ দিয়েছে টিনটিন বাবু।দেখতে ভীষণ কিউট লাগছে ,আমার তো সবগুলো ছবিই ভালো লেগেছে।টিনটিন বাবুর জন্য অফুরন্ত ভালোবাসা ও আদর রইলো।আপনাদের ও আপনার পরিবারের জন্য রইলো অনেক অনেক শুভকামনা।ধন্যবাদ দাদা সুন্দর ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য।
দাদা আপনাকে কি বলে যে আপনাকে ধন্যবাদ দেব সেটা বুঝে উঠতে পারছিনা ,আপনার আজকের পোস্ট এতোটা এতোটা ভালো লাগলো যা বলার বলার বাহিরে। সবার ছবি দেখে অনেক অনেক ভালো লাগলো। দাদা প্রতিটি ছবি অসাধারণ সুন্দর লাগলো ,আমাদের টিনটিন এতোটা কিউট মাশাআল্লাহ। দাদা আপনি আর বৌদিকে এতোটা মানাইছে। সব মিলিয়ে অসাধারণ।