Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৫
Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৫
পূর্বের এপিসোড : Indian Museum ভ্রমণ -পর্ব ০৪
শুভ সকাল বন্ধুরা,
শীতের দুপুরের উষ্ণ ওয়েলকাম সবাইকে ।
কেমন আছেন আপনারা ? আশা করি শীতের দুপুর ভালোই উপভোগ করছেন আপনারা ।আজ দুপুরে আমি আবারো আপনাদের সামনে আমার কলকাতা মিউজিয়াম পরিভ্রমণের পঞ্চম পর্ব নিয়ে হাজির হলাম । গত পর্বে আমি আপনাদেরকে বেশ কিছু দুষ্প্রাপ্য সুপ্রাচীন ভাস্কর্য্যের ফটো শেয়ার করেছি । সেগুলি সবই মৌর্য, কুষাণ, গুপ্ত, মগধ, গান্ধার, কুরু, কোশল, শূরসেন, পাঞ্চাল, অবন্তী প্রভৃতি প্রাচীণ সাম্রাজ্যের ।
আজকেও আমি উক্ত সব প্রাচীন সাম্রাজ্যের আরো বেশ কিছু সুপ্রাচীন প্রস্তর নির্মিত ভাস্কর্য -এর বিভিন্ন ফটোগ্রাফ শেয়ার করবো । বিশাল বিশাল ১০ টি হলঘর জুড়ে হাজার পাঁচেকের উপর এই সব প্রাচীন মূর্তি রয়েছে । আমি মোট ৭টি পর্বে ৭০টির মতো এই সব সুপ্রাচীন মূর্তির ফটোগ্রাফ শেয়ার করছি । এই ৭টি পর্ব শেষ হলে মিউজিয়ামের নতুন গ্যালারি শেয়ার করবো ।
তো চলুন শুরু করা যাক আজকের ফটোগ্রাফি এপিসোড । আশা করি, ভালোই লাগবে আপনাদের ।
চতুর্ভূজ, তিন মুখমন্ডলের সৃষ্টিকর্তা ব্রম্মার প্রস্তরনির্মিত মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
অসুরদলনী দেবী দুর্গার সুপ্রাচীন পাথরের মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্ষীর সমুদ্রে অনন্তনাগের উপরে মহা যোগনিদ্রায় শায়িত ভগবান বিষ্ণুর মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
মহামায়ার দন্ডায়মান প্রস্তর মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
শঙ্খ, চক্র, পদ্ম, গদাধারী চতুর্ভুজ বিষ্ণুর প্রস্তর খোদিত মূর্তি, মূর্তিটি অনেকাংশেই ভগ্ন
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
বেলে পাথরে নির্মিত যক্ষের মূর্তি
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ২১ শে ডিসেম্বর ২০২১
স্থান : Indian Museum, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর ছিলো। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমেই এই দূর্লব ভাস্কর্যগুলো দেখার সৌভাগ্য হলো।
প্রতিটি ভাস্কর্যের দিকে তাকিয়ে মনে হচ্ছে যারা এইগুলো পাথের খোদাই করে বানিয়েছে। তারা খুবই দক্ষ কারিগর। আজকের ভাস্কর্যগুলো বরাবরের মতো খুব সুন্দর ছিলো।
আপনার জন্য শুভকামনা রইলো দাদা।
এতো পুরনো ভাস্কর্যগুলো দেখে সত্যিই অনেক ভালো লেগেছে দাদা। পুরনো যে কোন জিনিসের উপর আমার আগে থেকেই একটা টান আছে। তাই আপনার পোস্টটি দেখে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। প্রত্যেকটি অনেক সুন্দর ভাবে তুলেছেন দাদা। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
বরাবরের মতো এবারও আপনার মিউজিয়াম ভ্রমণের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যিই আমার অনেক ভালো লাগলো। প্রাচীনকালে কত সুন্দর সুন্দর মূর্তি তৈরি করা হয়েছে আপনার পোস্ট না দেখলে বুঝা যেত না। প্রাচীনকালে অনেক দক্ষ কারিগর ছিল এটা তার বাস্তব উদাহরণ। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা
বরাবরের মতো আবারো আজকে কলকাতা মিউজিয়াম এর সুন্দর ভাস্কর্যগুলো দেখার সুযোগ হলো, আপনি খুবই সুন্দর ভাবে পঞ্চম পর্বে আমাদের এই প্রাচীন পাথরে খোদাই করা ভাস্কর্য গুলো দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। আসলেই আপনি খুবই সুন্দরভাবে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের ভাস্কর্যগুলো দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। এভাবে হয়তো কোনোদিন দেখা হতো না। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
৫ হাজারের উপরে এত সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য রয়েছে, জেনে আমি সত্যিই অবাক হয়ে গেলাম।কত বড় এই মিউজিয়াম ভাবা যায়। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদের দেখার সুযোগ হলো। আসলেই এই মিউজিয়ামটি প্রাচীন ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছে পা।থরের এই ভাস্কর্যগুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আমাদের দেখার সুযোগ করে দেওয়ার।
ভাস্কর্য গুলা কত ধৈর্য সহকারে যত্ন নিয়ে তারা বানিয়েছেন।দাদা আপনার তোলা ছবি দেখেই বুঝা যায় আপনি অনেক উপভোগ করেছেন,মিউজিয়ামে।আমরাও আপনার মাধ্যমে অনেক কিছু দেখতে পেলাম।ধন্যবাদ আপনাকে।
দাদা আপনাকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনি সবসময়ই ব্যতিক্রম কিছু এবং দুর্লভ কিছু ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করেন। এই পর্বের ছবিগুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম এত সুন্দর কারুশিল্প এর আগে কখনো দেখিনি।
বেলে পাথরের তৈরি যক্ষের মূর্তিটা আমি বার বার দেখতেছি দাদা।আসলে বুঝে উঠতে পারতেছি না এটা আসলে কী।আপনি সবগুলো ছবির ডিটেইলস কত সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন যা পড়ে বুঝতে পারি সহজেই কোনটা কি। আর তো মাত্র ২ পর্ব, পরবর্তীতে নতুন মিউজিয়ামের ফটোগ্রাফি দেখার জন্য আকুল আগ্রহ প্রকাশ করছি দাদা।
তাহলে সামনে আমরা আরো চমৎকার কিছু দৃশ্য দেখতে পাবো। বিশাল বড় মিউজিয়াম এটা, আর সংগ্রহগুলোও বেশ চমৎকার। আজকের ফটোগ্রাফিগুলো বেশ ছিলো, ধন্যবাদ।