ক্যামেরার লেন্সবন্দী কক্সবাজারে কাটানো কিছু টুকরো মুহূর্ত
গতমাসের প্রথম দিকে ছিলাম বাংলাদেশ ট্যুরে । অনেক জায়গায় ঘুরেছি বাংলাদেশে । খুলনা, বাগেরহাট, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ এবং কক্সবাজার । সিলেটে যাওয়ার কথা ছিল আমাদের । তবে সেটা পরে ক্যানসেল করেছিলাম । কারণ টাইম ছিল না আর । এমনিতেই দু'সপ্তাহের ট্যুর শেষ করতে করতে তিন সপ্তাহ অতিক্রান্ত হয়ে গিয়েছিলো । এরই মধ্যে টুক করে একবার বাংলাদেশের সব চাইতে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত এবং বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে ঘুরে এসেছিলাম ।
তিনদিনের এই ট্যুরে সমুদ্রের তীরে ব্যাপক ঘোরাফেরা, কেনাকাটা আর চুটিয়ে খাওয়া দাওয়া হলো । এর আগে আমার কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ নিয়ে অনেক গুলো পর্ব দিয়েছি । আজকের পোস্টে কক্সবাজার ভ্রমণের আমাদের অনেকগুলি টুকরো-টাকরা মুহূর্ত গুলি সাজিয়ে তুলেছি ।
এ ছবি গুলি তেমন কোনো ইম্পরট্যান্ট ছবি নয়, তাই আগের কোনো এপিসোডে শেয়ার করিনি । ভাবলাম আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করি ছবিগুলি । কয়েকটি ছবি আমাদের হোটেলের, কয়েকটি রাতের বেলায় সমুদ্র তীরের, কয়েকটি দিনের বেলার সমুদ্র সৈকতের আর কয়েকটি হলো কক্সবাজার একুরিয়ামের ।
ছবিগুলিতে প্রধান বিষয় হলো নিজেদের উপস্থিতি । কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানের সাথে স্মৃতি বিজড়িত নিজেদের ছবিগুলি এখানে শেয়ার করা হলো । আশা করছি খুব একটা খারাপ লাগবে না আপনাদের । বেশিরভাগ ছবিই টিনটিনের । তার জীবনের প্রথম সমুদ্র দেখা এই কক্সবাজারেই ।
খুবই উত্তেজিত ছিল সে এ জন্য । সমুদ্র এবং সমুদ্র তীর যে তার কাছে খুবই ভালো লেগেছিলো সেটা তার মুখের অভিব্যক্তিই বলে দিয়েছিলো ।
হোটেলের লাউঞ্জে । অপেক্ষার প্রহর আর কাটে না ।
তারিখ : ০৭ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : বিকেল ৩ টা ৫০ মিনিট
স্থান : ককক্সবাজার, বাংলাদেশ
সন্ধ্যায় হোটেলের সুইমিং পুলে গিয়েছিলাম । ইচ্ছে ছিল একটু সাঁতার কাটার । বাট জানুয়ারি মাস চলছিল । তো বোঝেনই তো ! শেষমেশ তাই আর সাঁতার কাটা হলো না আর ।
তারিখ : ০৭ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : সন্ধ্যা ৫ টা ৪০ মিনিট
স্থান : ককক্সবাজার, বাংলাদেশ
সন্ধ্যায় সী বীচে গিয়েছিলাম ঘুরতে । তো সেখানে গিয়ে দেখি এক জায়গায় পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের বোতল আর আবর্জনা দিয়ে এই প্লাস্টিক দৈত্য তৈরী করেছে । এটা একটা গণসচেতনতামূলক বার্তা । সমুদ্রের প্লাস্টিক দূষণ নিয়ে ।
তারিখ : ০৭ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা ২০ মিনিট
স্থান : ককক্সবাজার, বাংলাদেশ
দোকানে সারি সারি শুঁটকি মাছ । বিক্রির অপেক্ষায় ।
তারিখ : ০৭ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ৩০ মিনিট
স্থান : ককক্সবাজার, বাংলাদেশ
সী বীচে টিনটিনবাবু । বেজায় খুশি ।
তারিখ : ০৮ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট
স্থান : ককক্সবাজার, বাংলাদেশ
মেরিন একুয়ারিয়ামে টিনটিন বাবু
তারিখ : ০৯ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : সকাল ১১ টা ৩০ মিনিট
স্থান : ককক্সবাজার, বাংলাদেশ
মেরিন একুয়ারিয়ামের ভেতরের সাজসজ্জা
তারিখ : ০৯ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : সকাল ১১ টা ৪৫ মিনিট
স্থান : ককক্সবাজার, বাংলাদেশ
বিশাল টাইগার শার্ক (তৈরী করা ) এর মুখের সামনে টিনটিন ও তনুজা
তারিখ : ০৯ জানুয়ারি ২০২৩
সময় : সকাল ১১ টা ৫০ মিনিট
স্থান : ককক্সবাজার, বাংলাদেশ
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
পরিশিষ্ট
আজকের টার্গেট : ৫০০ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 500 trx)
তারিখ : ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
টাস্ক ১৭০ : ৫০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
৫০০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : 6e889b8d94f87ed32a30481044cf1f4586eb553d79c6a715d3f9bf3ceef36a39
টাস্ক ১৭০ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR
গণসচেতনতা মূলক যে প্লাস্টিকের দৈত্য তৈরি করা হয়েছে ভাই, এইটা আসলেই সময় উপযোগী। কারণ দিন দিন পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বেশ ভালোই উপভোগ করলাম ছবি গুলো।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
দাদা নমস্কার
আশা করি আপনি অনেক ভালো আছেন ৷ আপনি যেখানেই ভ্রমন করেন তার অনেক এপিসোড কিংবা নানা রকন ফটোগ্রাফ ও নানা ধরনের অনুভুতি পেয়ে থাকি ৷ আপনি পরিবার নিয়ে বাংলাদেশে ভ্রমন করতে এসে অনেক অনেক পোস্ট শেয়ার করেছেন ৷ তার প্রতিটি ফটোগ্রাফি ছিল অসাধারণ ৷
সব মিলে অনেক ভালো লাগলো দাদা ৷
দাদা কিছুদিন আগে টিভিতে এই প্লাস্টিক দৈত্য দেখেছিলাম, আর যারা এটি তৈরি করেছে তাদের সাক্ষাতকার নিয়েছে। এটা একটি প্রতীকী প্রতিবাদ। যাক আমাদের পরিবেশ আমাদের রক্ষা করতে হবে এই দানবের থেকে।
হোটেলের সুইমিং পুল অসাধারণ দেখাচ্ছে। মেরিন একুরিয়াম দেখা হয়নি আমার। ভেতরের ছবিগুলো দেখতে পেলে দারুন হতো। টিনটিন সোনাকে দারুন দেখাচ্ছে। আপনারা একটু আনন্দ করেছেন এটাই অনেক বড় বিষয়।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য।
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
আপনারা নিশ্চয়ই কক্সবাজারে অনেক সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছিলেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বুঝতে পারলাম আপনারা কক্সবাজারে অনেক জায়গায় ঘুরেছিলেন। এবারে সিলেট ঘুরতে পারেননি তো কি হয়েছে আশা করি পরে কোনদিন বাংলাদেশে এসে সিলেট ঘুরে যাবেন। যাই হোক ধন্যবাদ ভাই আপনার কক্সবাজারে কাটানো টুকরো টুকরো মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দাদা এই প্লাস্টিকের দৈত্য দেখে ভারতের একটি হিন্দি ছবির কথা মনে হয়ে গেল, সম্ভাব্য রোবট টু সিনেমা। ওই সিনেমাতে অক্ষয় খান্না ঠিক এভাবে বিভিন্ন রকমের লোহ দিয়ে এ রকম একটি দৈত্য হয়েছিল। তবে যাই হোক দাদা এটি গণসচেতন মূলক বার্তা। এটি আমাদের কিছু শিক্ষা দিয়ে থাকে। দাদা আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে আপনারা বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাফেরা করেছেন এবং খুবই সুন্দর সুন্দর জিনিস দেখেছেন। অনেক আনন্দ উপভোগও করেছেন। দাদা শীতের সময় সুইমিং পুলে সাঁতার কাটলে নির্ঘাত ঠান্ডা লেগে যেত। সমুদ্রের পাড়ে টিনটিন বাবুকে দেখতে অনেক চমৎকার লাগছে।
দাদা আপনি বাংলাদেশে এসে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরেছেন জেনে খুব ভালো লাগছে। আপনার আজকের পোস্টটি পড়ে সত্যিই খুব ভালো লাগলো কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে টিনটিনের ফটোগ্রাফিটা খুবই সুন্দর লাগছে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে টিনটিন খুবই খুশি । টিনটিন বাবুর প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর হয়েছে। হোটেলের সুইমিংপুলের ফটোগ্রাফি টা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আর ভালো লেগেছে গনসচেতনামূলক প্লাস্টিকের বোতল বা প্লাস্টিক জাতীয় জিনিস দিয়ে তৈরি করা এই দৈত্য টি দেখে। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে আপনারা কক্সবাজারে খুব ভালো সময় পার করেছেন ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
সমুদ্রের পাড়ে টিনটিনের হাসি মাখা মুখ দেখে সত্যি অনেক ভালো লাগলো দাদা। প্রথমবার সমুদ্রের পাড়ে গিয়ে টিনটিনের বেশ ভালো লেগেছে বোঝাই যাচ্ছে। ফটোগ্রাফিগুলো দারুণ হয়েছে। সমুদ্রের দূষণ রোধ করার জন্য প্লাস্টিকের তৈরি মূর্তিটি বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ দাদা দারুন সব ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
you have a very beautiful post, I like to share with you