বান্দরবানে শেষদিন। নীলগিরি, চিম্বুক পাহাড়, শৈলপ্রপাত।
ট্রাভেল ব্লগ
- The 31th August , 2021
- Monday
আজ আমাদের বান্দরবান ভ্রমণের শেষ দিন। এ পর্যন্ত আজকের দিনটি আমার সবচেয়ে ভালো কেটেছে। সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করেছি আজকের এই দিনেই। আজকের দিনটা ছিল মেঘলা। মাঝেমধ্যেই বৃষ্টির দেখা পেয়েছি। পাহাড়ি অঞ্চলে ভ্রমণের সময় বৃষ্টির দিন গুলোই পারফেক্ট বলে আমি মনে করি । ভেজা পরিবেশে পাহাড় ট্রেকিংয়ে কষ্ট বেশি হয় কিন্তু দর্শনে প্রশান্তি বেশি। সবমিলিয়ে পারফেক্ট একটা দিন ছিল আমাদের জন্য। আজকে আমরা পরিদর্শন করেছি নীলগিরি, চিম্বুক পাহাড় ও ঝর্ণা। সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থান ছিল নীলগিরি পাহাড়। অনেক ছোটবেলা থেকেই মেঘ নিয়ে আমি অনেক স্বপ্ন দেখতাম। ভাবতাম ওই দূর আকাশের মেঘগুলো যদি আমি নিজে হাতে ধরতে পারতাম, আর ঐখানে নিজে গিয়ে যদি দেখতে পারতাম খুব কাছ থেকে, তাহলে কতই না ভালো হতো।
যাই হোক, আজকে সারাদিন আমি যে স্থানগুলোতে গিয়েছি সেগুলোর কথা আর আমার অভিজ্ঞতা আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
আজকে খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠতে হয়েছে। আজকে আমাদের প্রথম পরিকল্পনা ছিল নীলগিরি পাহাড়ে যাওয়ার। সেখানে যত সকাল-সকাল যাওয়া যায় ততই বেশি সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করা যায়। আমরা সবাই ঘুম থেকে উঠেছিলাম সকাল 4 টার দিকে। ঘুম থেকে উঠেই সবাই ফ্রেশ হয়ে রেডি হয়ে গেলাম। সবাই রেডি হতে হতে প্রায় সাড়ে পাঁচটা বেজে গিয়েছিলো। যাবার আগে আমাদের রুমের বেলকনি থেকে একটু ঘুরে আসলাম। বেলকনিতে গিয়ে আমিতো অবাক। দেখলাম আমাদের রুমের সামনে যে পাহাড় টা আছে সেই পাহাড়ের চূড়া ঘন সাদা মেঘে আচ্ছন্ন হয়ে আছে। আকাশ থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি ও পরছিল।
Device : Redmi Note 9 Pro Max
What's 3 Word Location :https://w3w.co/visual...
এরপর আর দেরি না করে সবাই আমাদের হোটেলের নিচে চলে গেলাম। সেখানে আগে থেকে একটি গাড়ি বুক করা ছিল। সেই গাড়িতে উঠে আমরা নীলগিরির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।
আমাদের হোটেল থেকে নীলগিরি ৪৯ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। প্রথম পনেরো বিশ কিলোমিটার স্বাভাবিকভাবে গত দিনের মতোই পাহাড়ি আঁকাবাঁকা রাস্তায় এগোচ্ছিলাম। এটি স্বাভাবিক লাগছিল। কিন্তু ১৫/২০ কিলোমিটার অতিক্রম করার পর অন্যরকম একটা নতুন অভিজ্ঞতা হল আমাদের। আমরা এতক্ষণে অনেক উপরে উঠে গেছিলাম। প্রায় ৩০০০ মিটার হবে। আমরা যে রাস্তা দিয়ে এগোচ্ছিলাম সেটি ছিল একটি উঁচু পাহাড়ি রাস্তা। আর অনেক দূরে বড় বড় পাহাড় দেখা যাচ্ছিল। মাঝখানের অংশে সাদা কুয়াশার মতো মেঘ ভেসে বেড়াচ্ছিল। এই মেঘ গুলো বেশি একটা ভালো লাগছিল না। কারণ এগুলো ছিল সাধারণ কুয়াশার মতোই দেখতে অনেকটা।
Device : Redmi Note 9 Pro Max
What's 3 Word Location :https://w3w.co/softens...
আরও একটু উপরে যাওয়ার পর আমাদের সম্পূর্ণটা মেঘের মধ্যে দিয়েই যেতে হয়েছে। আশেপাশে তেমন কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। এভাবে সৌন্দর্য দর্শন করতে করতে আমরা এগিয়ে চললাম আমাদের গন্তব্যের উদ্দেশ্যে। যাত্রাপথে এক জায়গায় আমরা থামলাম সেখানে ছিল আর্মির ক্যাম্প। আর্মি ক্যাম্পের পাশেই একটি রেস্টুরেন্ট সেখানে বসে আমরা সকালের খাবারটা খেয়ে নিলাম ।
Device : Redmi Note 9 Pro Max
What's 3 Word Location :https://w3w.co/likens...
আমরা সকালে খেয়েছিলাম মুরগির মাংসের বিরিয়ানি। খুবই সুস্বাদু ছিল খাবারটা। আমরা সবাই খাওয়া-দাওয়া শেষ করলাম। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে প্রত্যেকের জন্য আরও এক প্যাকেট খাবার সাথে করে নিয়ে গেলাম। পাহাড়ের উপরে গিয়ে যদি খিদে লাগে তাহলে যাতে সহজেই খেতে পারি। এরপর আমরা পুনরায় যাত্রা শুরু করলাম। প্রায় ৮ টার দিকে আমরা পাহাড়ে পৌছে গেলাম।
এটা কি স্বপ্ন নাকি কল্পনা আমি কিছুই বুঝে উঠতে পারছিনা। এ যেন মেঘের রাজ্যে ঢুকে পড়েছি । মনটা কেমন অস্থির হয়ে গেল। এত সুন্দর দৃশ্য আমি আগে কখনো দেখেনি। এতো ছবির চেয়েও সুন্দর। এই সৌন্দর্যের কোনো উপমা হয় না। এ যেন নিজেই নিজের উপমা।
Device : Redmi Note 9 Pro Max
What's 3 Word Location :https://w3w.co/attain..
আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলাম সেখানে মেঘগুলো উড়ে আসছিল। আর একটা হিমেল স্পর্শ অনুভব করছিলাম। পাশের রেস্টুরেন্ট থেকে এক কাপ চা নিয়েছিলাম। চায়ের কাপটা নিয়ে আমি ভিউ পয়েন্ট দাড়িয়েছিলাম। চায়ের কাপে একটি চুমুক দিচ্ছিলাম আর এই অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করছিলাম। এর থেকে ভালো অনুভূতি আর হতে পারে না।
যাইহোক আমার মনে হয় আমার ট্যুর এর সবচেয়ে বেস্ট স্থানটি ছিল এটাই।অনেকক্ষণ যাবৎ ছিলাম আমরা প্রায় দুপুর বারোটা পর্যন্ত। আর আমরা অনেক ভোরে এসেছিলাম তো এজন্য অনেক ভালো সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারছি। অনেক কিছু দেখতে পারছি। অনেক সময় নীলগিরিতে থাকার পর দুপুর বারোটার দিকে আমরা ব্যাক করলাম। এবার আমাদের গন্তব্য ছিল চিম্বুক পাহাড়। চিম্বুক পাহাড়ে যাওয়ার আগে আমরা আদিবাসীদের মার্কেটে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে আমি অনেকগুলো চাদর কিনেছি। বোম উপজাতিদের নিজে হাতে বানানো চাদর। উপজাতি মেয়েদের চেহারাও অনেক সুন্দর হয় সেটা বুঝলাম। আমার একটা ফ্রেন্ড একটি উপজাতি মেয়ের নাম্বার নিয়ে এসেছিল। সেই মেয়েটির কাছ থেকেই চাদরগুলো কিনেছিলাম।
কেনাকাটা শেষ হওয়ার পর চিম্বুক পাহাড়ে উঠলাম সবাই। কিন্তু চিম্বুক পাহাড়ে উঠে একটু হতাশই হলাম। কারণ এখানে বিশেষ কিছু ছিল না দেখার মত । আমরা যেটা গতকাল নীলাচল পাহাড় থেকে দেখে এসেছি সে রকমই সবকিছু। এজন্য আর বেশিক্ষণ অপেক্ষা না করে আমরা আবার রওনা হলাম আমাদের পরবর্তী গন্তব্যের উদ্দেশ্যে। পরবর্তীতে আমরা গেলাম শৈলপ্রপাত ঝর্ণা তে। সেখানে যেয়ে আমরা দুপুরের খাবার খেলাম।
Device : Redmi Note 9 Pro Max
What's 3 Word Location :https://w3w.co/visages..
খাবার খাওয়া শেষ করে আমি আর আমার একটি বন্ধু ঝর্ণার পানি নেমে আসার পথ ধরে সামনে এগোতে গিয়েছিলাম। কিন্তু সামনে প্রচন্ড গভীর হাওয়াই আর বেশিদূর যেতে পারিনি। এরপর আমরা সবাই গাড়িতে উঠে আমাদের হোটেলের উদ্দেশ্যে চলে আসলাম। ঘণ্টাখানেকের মধ্যে আমাদের হোটেলে পৌঁছে গেলাম। হোটেলে এসে ফ্রেশ হয়ে সবাই কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিলাম।
এটি ছিল আমাদের বান্দরবানের শেষদিন। এজন্য ভাবলাম সন্ধ্যার সময় একটু হাঁটাহাঁটি করে আসা যাক। আমরা সবাই মিলে আদিবাসীদের একটি মার্কেটে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে আদিবাসীদের কিছু ঐতিহ্যবাহী পোশাক কিনেছি।
Device : Redmi Note 9 Pro Max
What's 3 Word Location :https://w3w.co/disengage..
কেনাকাটা শেষ করে সবাই একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে রাতের খাবার শেষ করি। রাতের খাবার খেয়ে আমরা সবাই রুমে গিয়ে যার যার মতো বিশ্রাম নিই। তখন আমরা সবাই মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম যে আগামীকাল আমরা বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিব। যদিও একটু ভালো লাগছিল, আবার একটু খারাপও লাগছিল।
যাইহোক এটাই ছিল আমার ভ্রমন যাত্রার দৈনন্দিন গল্পের শেষ পর্ব। যদিও এই পোস্টটি আমি বাড়িতে এসে লিখছি। বান্দরবানের থাকা অবস্থায় পোস্ট লেখার মত তেমন কোনো এনার্জি ছিলনা। সারাদিন ঘোরাঘুরি করে পোস্ট লেখার ইচ্ছেটিও জাগতনা মনে। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি যারা আমার প্রত্যেকটি ব্লগ পড়েছেন আর কমেন্ট করেছেন। সকলেই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ।
Support @amarbanglablog by delegating STEEM POWER.
100 SP | 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP |
কত সুন্দর মেঘ।সত্যিই এটিমেঘের রাজ্য।মাঝে মাঝে আমার মনে হয় একমুঠো মেঘ ধরার।কিন্তু দাদা সেই সুযোগ টা আপনার হয়েছে।মনে হচ্ছে মেঘেদের মেলা বসেছে।আমি পড়েছি বইতে দাদা পাহাড়ের উপরে খুবই শীতল বায়ু প্রবাহিত হয়, আর কোনো কম ফোলা চিপসের প্যাকেট নিয়ে উপরে উঠলে প্যাকেটটি ফুলতে ফুলতে এক সময় ফেটে যায়।জানি না কতটা সত্য?ধন্যবাদ দাদা,সুন্দর ফোটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
ভাই দেখে মনে হচ্ছে এটা যেন স্বর্গ। পৃথিবীর মধ্যে এইরকম সুন্দর জায়গা ভাবা যায়না। অসাধারণ লাগছে দৃশ্যগুলো।
বিশেষ করে এই ছবিটি দেখে মনে হচ্ছে পাহাড় টা মেঘের উপরে। নিচে দিয়ে মেঘ ভেসে যাচ্ছে। অসাধারন ভাষায় না প্রকাশ করার মতো একটি জায়গা। এবং আদিবাসীদের মার্কেটে পোষাকের দাম কেমন?? এবং আপনারা তো দেবতাখুম এখানে যান নাই??
আমরা মেঘেরও উপরে ছিলাম ।
স্বাভাবিক মনে হয়েছে।
ওখানে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল কিন্তু শেষপর্যন্ত আর যাওয়া হয়ে ওঠেনি। গাড়িও ভাড়া করেছিলাম কিন্তু পরে ক্যান্সেল করে দিছি।
ও আচ্ছা। ধন্যবাদ।
ভাই আপনার এই পোস্টটার জন্য আমি অপেক্ষা করছিলাম। আপনার ছবি তোলার হাত এমনিতেই অসাধারণ। আর এমন জায়গায় গিয়েছেন। যেখানে যে কেউ ছবি তুললে সে ছবি দেখতে অনেক ভালো লাগবে। আপনার ছবিগুলো দেখার জন্য আমি অপেক্ষা করছিলাম। অসাধারণ সব ছবি তুলেছেন। আপনার ছবি দেখে মনে হচ্ছে এখনই ব্যাগ নিয়ে রওনা দিই। বান্দরবান যাওয়ার খুব ইচ্ছা। কিন্তু কিছু সমস্যার কারণে যাওয়া হচ্ছে না। তবে আশা করি খুব শীঘ্রই বান্দরবান ঘুরে আসতে পারবো। আপনার পোস্টটি চমৎকার হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
ভ্রমণ গল্পগুলো আজকে শেষ করলাম। আগামীকাল থেকে ফটোগ্রাফি আর ভিডিও আপলোড দেয়া শুরু করব।
নিঃসন্দেহে আমরা চমৎকার কিছু ছবি এবং ভিডিও দেখতে পারবো। অপেক্ষায় থাকলাম ভাই।
যদিও আমি ছবিগুলো দেখে নিজের মনকে খুব ভালোভাবে সান্তনা দিচ্ছি, তবে মনে মনে অস্থির লাগছে যদি একটু যেতে পারতাম । ভালোই উপভোগ করেছেন সময় গুলো । আমি ব্যক্তিগতভাবে প্রথম এপিসোড পছন্দ করেছিলাম এবং দ্বিতীয়টাও পছন্দ করলাম আর দ্বিতীয়টা পছন্দ করার বিশেষ কারণ এই প্রকৃতির সৌন্দর্য গুলোর জন্য। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
আমার নিজের কাছে সবচেয়ে ফেভারিট এপিসোড এটাই।
ওরে কত মেঘরে! ভাই কিছু নিয়ে আসতে পারলেন না পলিতে ভরে। আমি গেলেতো অর্ধেক ভরে নিয়ে আসতাম বাড়ীর জন্য, হি হি হি হি
পাহাড়ী এলাকায় ভ্রমন মানেই পুরো সময়টা দারুণভাবে উপভোগ করা। আমার জীবনে এখন পর্যন্ত সেরা ট্যুর হিসেবে হৃদয়ে স্থান নিয়ে আসে সাজেক ভ্যালির ভ্রমন। আপনার মেঘের ফটোগ্রাফিগুলো সত্যি দারুণ হয়েছে। ধন্যবাদ
পলিতে ভরে আনার চিন্তাভাবনা আমিও করেছি কিন্তু সবার সামনে বললে কেমন দেখা যায় তাই আর বলিও নাই 😁
ভাইয়া আমার তো দেখেই যেতে ইচ্ছে করতেছে।আসলেই কি মেঘ এমন থাকে!কি অদ্ভুত। আমি প্রথম দেখাতে ভাবলাম এডিট কিন্তু ভালো ভাবে খেয়াল করলে দেখলাম এডিটিং এর এ ও নেই!!
যেমন আপনার ছবি তুলার হাত ছিলো অতিরিক্ত ভালো তেমন ভালো ছিলো জায়গাটাও।
আমার তো তর সইছে না যাওয়ার জন্য।কিন্তু পারমিশন এই মূহুর্তে কোনোদিনো দিবেনা আম্মু। :(
তাই আপনার পোস্ট দেখেই মন ভরাই এখন।
কত সুন্দর এক মেঘের রাজ্য। বাহ কত সুন্দর দৃশ্য। এত কাছ থেকে মেঘ দেখতে কতনা ভালো লাগে। অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন আপনি। অনেক ভালো লাগলো ছবি গুলো দেখতে ও আপনার লেখা গুলো পরে। ধন্যবাদ আপনাকে।
সবকিছু বাস্তবভিত্তিক হওয়া সত্বেও আমার কাছে স্বপ্নের মতো মনে হয়। মনে হয় মেঘের রাজ্যে অবস্থান করেছি।স্ব চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা অসম্ভব। ভাই আপনি অনেক সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন বিষয় টা পড়ে ভালো লাগলো।
আপনার ঘুরতে যাওয়ার ছবি গুলো দেখে মনে হচ্ছে যেন আমিও পাখির মত উড়ে গিয়ে সেই জায়গাগুলোতে ঘুরে আসি। আপনার ফটোগ্রাফি ও আপনার লেখনীর মাঝে মিশে আছে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য। আপনার ছবিগুলো দেখে উপলব্ধি করতে পারছি প্রকৃতি তার চারপাশ কি অপরূপ সাজে সাজিয়ে রেখেছে। আপনার ছবিগুলো দেখে আমার মন ভেসে বেড়াচ্ছে সেই মেঘের রাজ্যের মাঝে। আপনার ফটোগ্রাফিগুলোর মাঝে ফুটে উঠেছে কল্পনার মেঘের রাজ্য। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ @rex-sumon ভাইয়া এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। তবে আপনার পোস্টটি দেখে বান্দারবান ঘুরতে যাওয়ার লোভ আরো বেড়ে গেল।
বাংলাদেশকে প্রকৃতির সুরম্য লিলানিকেতন বললে ভুল হবে না। আপনার প্রকৃতির ছবি গুলিতে সেই গুলো ফুটে উঠেছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে দাদা