গ্রামীণ মাঠের কিছু ফটোগ্রাফি।
হ্যালো..!!
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি @purnima14 বাংলাদেশী,
আজ- ২৯শে জানুয়ারি,বুধবার , ২০২৫ খ্রিঃ।
কভার ফটো
কয়েকটি ছবি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমি নিজেও ভালো আছি। আমি সবসময় চেষ্টা করি নিজেকে হাসি খুশি রাখার। আমি আপনাদের সাথে বিভিন্ন ধরনের পোস্ট শেয়ার করে থাকি। আমি "আমার বাংলা ব্লগের" মাধ্যমে আপনাদের সামনে আমার ক্রিয়েটিভিটি তুলে ধরবো।ফটোগ্রাফি করতে আমি ভীষণ পছন্দ করি। যেকোনো ধরনের ফুল এবং প্রকৃতির ফটোগ্রাফি করতে আমার বেশি ভালো লাগে।সুন্দর কিছু দেখলেই সেটা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে ক্যাপচার করে রাখি। কিছুদিন আগে মাঠে ঘুরতে গিয়েছিলাম সেখানকার কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম। আজ বাকি কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। বিভিন্ন সময় তোলা মাঠের বিভিন্ন ধরনের সচিত্র আপনাদের ভালো লাগবে। চলুন তাহলে দেরি না করে আমার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে নিই।
ফটোগ্রাফি নং-১
ডিভাইস: গুগোল পিক্সেল ৭ প্রো
ক্যামেরা: ৫০মেগাপিক্সেল
তারিখ: ১২ই জানুয়ারি২০২৫ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
আমার প্রথম ফটোগ্রাফিতে রয়েছে সরিষা ফুলের ফটোগ্রাফি। সরিষা ফুলের সৌন্দর্য সম্পর্কে আমরা সকলেই অবগত আছি। শীতকালের সৌন্দর্যের একাংশ জুড়ে সরিষা ফুল মাতিয়ে রাখে। কুয়াশা ভেজা সরিষা ফুল হোক বা রোদের ছটায় সরিষা ফুল উভয়ের সৌন্দর্য আমাদের মুগ্ধ করে দেয়। সেদিন বিকেলে অনেকগুলো সরিষা ফুলের ফটোগ্রাফি করে রেখেছিলাম। সুন্দরের ফটোগ্রাফি করতেও ভালো লাগে।এইতো সরিষা ফুলের সিজন প্রায় শেষের দিকে। আর কিছুদিন পরে সারা মাঠ খুঁজলেও আর সরিষা ফুল পাওয়া যাবে না। তাই ক্যামেরা বন্দী করে রেখে দিয়েছি।
ফটোগ্রাফি নং-২
ডিভাইস: গুগল পিক্সেল ৭প্রো
ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ১২ ই জানুয়ারি ২০২৫ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
আমার দ্বিতীয় ফটোগ্রাফি তে রয়েছে কৃষকের কাজের ব্যস্ততার চিত্র। শীতের সময় কৃষকেরা অধিকাংশ কাজে ব্যস্ত থাকে। অন্য সময়ের তুলনায় শীতের সময় কৃষকেরা কাজ করে যেমন আরাম পায় তেমনি কাজের আমেজও বেশি থাকে। চিত্রে দেখা যাচ্ছে কৃষক পেঁয়াজের চারা তুলতে ব্যস্ত। এই পেঁয়াজের চারা তুলে অন্য জমিতে পিয়াজ রোপন করা হয়। তারপর ধীরে ধীরে পেঁয়াজ বড় হয়ে যায় সেখান থেকে আমরা খাওয়ার জন্য পেঁয়াজ পেয়ে থাকি।
ফটোগ্রাফি নং-৩
ডিভাইস: গুগল পিক্সেল ৭প্রো
ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ১২ ই জানুয়ারি ২০২৫খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
আমার এই ফটোগ্রাফিতে দেখা যাচ্ছে অনেক গুলো কৃষক একসাথে কি যেন করছে। এখানে কৃষকেরা তাদের কাজে ব্যস্ত আমি পিছন থেকে ফটোগ্রাফি টি ক্যাপচার করেছি। গ্রামের সহজ সরল মানুষ গুলোর ফটোগ্রাফি করতে গেলে তারা একগাল হেসে দেয়। দেখতে বেশ ভালো লাগে। চিত্র দেখা যাচ্ছে কৃষকেরা পেঁয়াজের চারা লাগাতে ব্যস্ত। অনেকগুলো কৃষক মিলে একে একে পেঁয়াজের চারা রোপন করছে। এভাবে সবাই পেঁয়াজের চারা রোপন করে থাকে।
ফটোগ্রাফি নং-৪
ডিভাইস: গুগল পিক্সেল ৭প্রো।
ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ১২ই জানুয়ারি ২০২৫খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
আমার এই ফটোগ্রাফিতে রয়েছে সেচ মেশিন। গ্রামে মাঠগুলোতে এই সেচ মেশিন দিয়ে জল দেওয়া হয়ে থাকে। মাঠের মধ্যে খেয়াল করলে দেখা যায় কিছুদূর পরপর এরকম মেশিন বসানো। এখান থেকে কিভাবে জল সংগ্রহ করে সেটা আমার জানা নেই। তবে এখান থেকে যে জল সংগ্রহ করে সেটা ওখানকার কাকুদের থেকে জানতে পারলাম। আরো অন্য ধরনের বেশ কিছু মেশিন রয়েছে তবে এটা থেকেও নাকি জল সংগ্রহ করা যায়। দেখতে দেখা যাচ্ছে এটা একটা নলকূপ। নলকূপ থেকে জল সংগ্রহ করা যায় সেটা তো জানি। কিন্তু এখান থেকে ফিতার সাহায্যে কিভাবে মাঠে জল দেয় সেটা বুঝতে পারলাম না।
ফটোগ্রাফি নং-৫
ডিভাইস: গুগল পিক্সেল ৭ প্রো
ক্যামেরা: ৫০মেগাপিক্সেল
তারিখ: ১২ই জানুয়ারি ২০২৫ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
আমার এই ফটোগ্রাফিতে রয়েছে গ্রাম বাংলার মাঠের প্রকৃতির সাথে সূর্যের ফটোগ্রাফি। বিকেল হয়ে এলে সূর্য এরকম রক্তিম বর্ণ ধারণ করে। আমি যে সময় ফটোগ্রাফিটি ক্যাপচার করেছিলাম তখন বিকেল চারটা বাজে। এখনো সূর্যাস্তে যেতে অনেকটা সময় বাকি। এরকম রোদের তাপে মাঠের প্রকৃতি গুলো আরো বেশি ঝলমলে ওঠে। বিকেলটা দেখতে বেশি সুন্দর লাগে। সূর্য যখন হালকা ভাবে কিরণ দেয় তখন এটা যেমন উপভোগ্য হয়ে ওঠে তেমনি চারপাশের প্রকৃতি ঝলমলে ওঠে।
ফটোগ্রাফি নং-৬
ডিভাইস:গুগল পিক্সেল ৭প্রো
ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ২৪ শে জানুয়ারি২০২৫ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
এই ফটোগ্রাফি তে রয়েছে বাঁশের বেড়ার একটি চিত্র। যদিও এটি বাঁশের বেড়া সেটা বোঝা যাচ্ছে না। গ্রামের মাঠের বিভিন্ন ক্ষেতের কোনায় এরকম বাঁশ পোতা থাকে। মাঠের ধার দিয়ে লোকজন চলাচল করে। লোকজন চলাচল করার সময় যেন ফসলের ক্ষতি না হয় সেজন্য এরকম বেড়া দেওয়া হয়ে থাকে। প্রত্যেকটি কর্নারে প্রায় এরকম একটা দুইটা বাঁশ দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়। গ্রামের মাঠগুলোতে বিভিন্ন ধরনের বৈচিত্রপূর্ণ জিনিস দেখা যায়। মাঠের বৈচিত্রতা দেখতে এবং ক্যাপচার করে রাখতে আমার খুব ভালো লাগে।
ফটোগ্রাফি নং-৭
ডিভাইস: গুগল পিক্সেল ৭প্রো
ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ১২ই জানুয়ারি ২০২৫ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
আমার সর্বশেষ ফটোগ্রাফি তে রয়েছে সরিষা ফুলের রাজ্য। সরিষা ফুল হলুদ রঙের হাওয়ায় আমি এর নাম দিয়েছি হলুদ পরী। হলুদে হলুদে মাঠগুলো পরী হয়ে উঠেছে। হলুদের রাজ্যে হারিয়ে যেতেও ভালো লাগে। সেদিন তো একেবারে হারিয়ে গিয়েছিলাম হলুদের রাজ্যে। সেই কাহিনী এবং ফটোগ্রাফি গুলা আপনাদের সাথে ইতিমধ্যে শেয়ার করেছি। আরো কিছু ফটোগ্রাফি ছিল সেখান থেকে এই ফটোগ্রাফিটি নিয়েছি। সরিষা ফুলের সৌন্দর্য বলে প্রকাশ করা যাবে না। সরিষা ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ না করলে শীতের অর্ধেক সৌন্দর্য উপভোগ করা হয় না।
আজ এই পর্যন্তই।
প্রিয় বন্ধুরা,আমার আজকের ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি হলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে সবসময় পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই সুস্থ ও সুন্দর থাকবেন।
আমি কে !
আমি পূর্ণিমা বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @purnima14। আমি আমার মাতা-পিতা এবং নিজের মাতৃভূমি ও মাতৃভাষাকে ভালবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে সিভিল টেকনোলজিতে ডিপ্লোমা ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, কবিতা লিখতে ও আবৃত্তি করতে, গান শুনতে, যেকোনো ধরনের রেসিপি তৈরি করতে ও প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি করতে অনেক পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে কাজ করতে পেরে আমি গর্বিত।
@purnima14
Daily task
গ্রামের দারুন মাঠের আড়ালে সুন্দর প্রকৃতির চিত্র আজ আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখতে পেলাম। দুর্দান্ত কতগুলো ফটোগ্রাফি আজ আপনি আমাদের উপহার দিলেন। আজ আপনার গ্রামের মাঠের ফটোগ্রাফিতে প্রতিটা মাঠে ফটোগ্রাফি জাস্ট অসাধারণ হয়েছে।
ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো। গ্রামের এই অপরূপ সৌন্দর্য গুলো আমি ক্যামেরাবন্দি করে খুবই খুশি হয়েছিলাম। আপনাদের সাথে শেয়ার করে নিতে পেরে আরো বেশি ভালো লাগলো। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
সৌন্দর্য সব জায়গায় থাকে৷ আর যদি আমরা প্রকৃত সৌন্দর্য দেখতে চাই তাহলে গ্রামে চলে যেতে হবে৷ আজকে আপনি গ্রামের এরকম সৌন্দর্যকে যেভাবে আপনার এই ফটোগ্রাফি পোস্টের মাধ্যমে সাজিয়ে তুলেছেন একেবারে অসাধারণ হয়েছে। এখানে এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন যা একটি থেকে একটি অনেক চমৎকার হয়েছে৷ এখানে ফটোগ্রাফিগুলোর সাথে খুব সুন্দর কিছু কথাও লিখেছেন৷
সবসময় নিজেকে হাসিখুশি রাখার নিজের দায়িত্ব। আজকে অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। তোমার প্রত্যেকটা ক্যাপচারের মাঝে আলাদা আলাদা অনুভূতি বর্ণনা করেছেন। সত্যি আস্তে খুবই ভালো ফটোগ্রাফি করতে শিখে যাচ্ছ। প্রতিটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য তোমাকে অনেক ধন্যবাদ। এভাবেই এগিয়ে যাও।
হ্যাঁ ঠিক বলেছেন, মানুষটা যেহেতু আমি আমার খুশির দায়িত্বটাও আমার। ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো। আসলে মানুষ সবকিছু আস্তে আস্তে শিখে। এ প্লাটফর্মে এসে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। আশা করছি আরও অনেক কিছু শিখতে পারবো। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
নিজেকে হাসিখুশি রাখতে হলে প্রকৃতির তুলনা হয়না। যত বেশি প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানো যাবে ততই মন মানসিকতা ভালো থাকবে। আপনি মাঠে ঘুরতে গিয়ে বেশ চমৎকার সব দৃশ্য ক্যামেরা বন্দি করেছেন। প্রকৃতির এই দৃশ্য দেখতে খুব ভালো লাগে। মাঠে কৃষক মনের আনন্দে কাজ করে এই দৃশ্য দেখতে আরও বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু এত চমৎকার সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু ঠিকই বলেছেন, প্রকৃতি আমাদের মনকে শান্ত করে দেয়। সেজন্যই তো প্রকৃতির মধ্যে ঘুরতে খুব ভালোবাসি। প্রকৃতির ফটোগ্রাফি গুলো ধারণ করতেও অনেক ভালো লাগে। চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
স্পেশালি আপনার ফটোগ্রাফি গুলো আমার অনেক ভালো লাগে। গ্রামের দৃশ্যগুলো তো সবসময় আমার প্রিয়। শহরে থাকি বিদায়ের দৃশ্যগুলো থেকে সবসময় দূরে থাকি অনেক মিস করি সব সময়। অনেক ভালো লেগেছে আপনার শেয়ার করা গ্রামের মাঠের এত সুন্দর সুন্দর সবুজ দৃশ্যের ফটোগ্রাফি গুলো। ভীষণ ভালো লাগলো আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লাগে জেনে ভালো লাগলো আপু। আমিও শহরে আসলে গ্রামের এই দৃশ্য গুলো খুব মিস করি। গ্রামের সৌন্দর্যের মধ্যে আলাদা একটা ব্যাপার আছে। চমৎকার মন্তব্য পেয়ে অনেক ভালো লাগলো আপু।
আপনি দিদি আজ চমৎকার ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফির ক্যাপচার দারুন হয়েছে। আপনি প্রতিটি ফটোগ্রাফির সাথে চমৎকার বর্ননা তুলে ধরেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লেগেছে জেনে খুবই ভালো লাগলো আপু। সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
গ্রামের প্রকৃতিটা দেখতে এমনিতে অনেক সুন্দর। আপু আপনি বিকেল বেলা সরিষা খেতে গিয়ে দারুন সব ফটোগ্রাফি ধারন করেছেন। বিকেলবেলা এমন ভাবে প্রকৃতির মধ্যে ঘোরাঘুরি করতে ভীষণ ভালো লাগে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপু।
হ্যাঁ আপু বিকেলে সরিষা ক্ষেত এবং মাঠের মধ্যে ঘুরতে অনেক ভালো লাগছিলো।বিকেলে মাঠের দৃশ্য চমৎকার লাগে দেখতে। আমার উপভোগ করা মুহূর্তগুলো ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো।
গ্রামীণ মাঠের চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন আপু। গ্রামীনের দৃশ্যগুলো দেখলে মনে একটা প্রশান্তি কাজ করে। সরিষা ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু গ্রামীন প্রকৃতি দেখলেই মনের মধ্যে প্রশান্তি কাজ করে। গ্রামের প্রত্যেকটি দৃশ্যই যেন সুন্দর। গ্রামের মাঠ দেখতে সব সময় বেশি ভালো লাগে। ফটোগ্রাফিগুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো। চমৎকার মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ জানাই।
নিজেকে হাসিখুশি রাখতে পারাটা অনেক বড় ব্যাপার। আপনি প্রতিনিয়ত চমৎকার সব ছবি উপহার দিয়ে যাচ্ছেন। আজকের ছবিগুলো চোখ ধাঁধানো সুন্দর ছিল। আর বেশ গুছিয়ে মন্তব্য করেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য।
নিজের খেয়াল নিজেকেই রাখতে হয়। ছবিগুলো ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো ভাইয়া। চমৎকার মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
গ্রাম অঞ্চলের মাঠের প্রকৃতি দেখতে সব সময় অপরূপ সুন্দরই লাগে। যাহোক আপনি গ্রামের মাঠের অনেক সুন্দর সুন্দর দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার তোলা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফির সুন্দর বর্ণনা গুলো পড়ে এবং ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে।
গ্রাম অঞ্চলের মাঠের মধ্যে প্রশান্তি থাকে। অনেকদিন পর গ্রামের মাঠে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে চমৎকার ফটোগ্রাফি গুলো ক্যামেরাবন্দি করতে খুব ভালো লাগছে না। চমৎকার মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ জানাই।