কৃষ্ণচূড়া ফুলের কয়েকটি ফটোগ্রাফি
নমস্কার বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সকলেই খুব ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি। আপনাদের সকলের সুস্থতা কামনা করেই, আমার আজকের ব্লগটি শুরু করতে চলেছি।
আজ আমি আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি কৃষ্ণাচূড়া ফুলের কয়েকটি ফটোগ্রাফি নিয়ে। ফোটোগ্রাফি ঠিক করে না করতে পারলেও আমার বাংলা ব্লগের অনেক সদস্যদের সুন্দর সুন্দর ফোটোগ্রাফি দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে এই প্রচেষ্টা। ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো আমি মিলেনিয়াম পার্কের, ভিতরে ঢুকেই একটি কৃষ্ণাচূড়া গাছ দেখতে পেয়ে সেখান থেকেই করেছিলাম। আশা করি আপনাদের খারাপ লাগবে না। চলুন তাহলে আর দেরি না করে শুরু করা যাক।
কৃষ্ণচূড়া , এটি আমাদের সকলেরই খুব প্রিয় একটি ফুল। এই ফুলগুলি সাধারণত আমি, স্টেশনের পাশগুলোতে দেখতে পাই। তবে অনেক উঁচু গাছ হওয়ার জন্য ,স্টেশনের পাশ থেকে কখনো এই ফটোগ্রাফি করতে পারিনি। তবে মিলেনিয়ান পার্কে ঢুকেই দেখলাম, অনেক বড় একটি কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছের একটি ডাল অনেকটা নিচের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। তখনই ভেবে নিলাম ,এই সুযোগ মিস করা যাবে না, হি হি হি। তখনই দ্রুত গিয়ে কয়েকটি কৃষ্ণচূড়া ফুলের ফটোগ্রাফি করে নিয়েছিলাম।
পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায়, এই কৃষ্ণচূড়া ফুল ফোটার সময় ভিন্ন ভিন্ন। যেমন, ভারতবর্ষে এই ফুল ফোটার সময় এপ্রিল থেকে জুন এবং বাংলাদেশে বসন্তকালে এই ফুল ফুটে থাকে। এই ফুলের গাছ সাধারণত উষ্ণ বা গ্রীষ্মমণ্ডলীয় জলবায়ুতে খুব ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে। এটি মূলত উজ্জ্বল লাল রঙের ফুল। তবে এটি কমলা, হলুদ প্রভৃতি রঙেরও হয়ে থাকে।শীতে এই গাছের পাতা, অন্যান্য গাছের মতন প্রায় সবই ঝরে যায়।
এই ফুল মুলত চারটি বড় পাপড়ি বিশিষ্ট হয়ে থাকে। উজ্জল পাপড়ি বিশিষ্ট এই ফুল, সৌন্দর্য বর্ধন করতে খুবই কার্যকরী। এছাড়াও গ্রীষ্মকালে ছায়া প্রদানকারী গাছ হিসেবেও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। কৃষ্ণচূড়া মূলত একটি বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ। এই উদ্ভিদ গুলমোহর নামেও পরিচিত। এছাড়াও এর বৈজ্ঞানিক নাম হল ডেলোনিক্স রেজিয়া।
সত্যি বলতে ,কৃষ্ণচূড়া ফুল অনেক পছন্দের হলেও শুধুমাত্র দূর থেকেই একে দেখার সুযোগ হতো। কারণ অনেক উঁচু কাছে তো, হাত পাওয়ার বা কাছ থেকে দেখার কোন সুযোগই হতো না । তবে এই প্রথমবারের মতো এত কাছ থেকে কৃষ্ণচূড়া ফুল দেখে এবং ফটোগ্রাফি করার সুযোগ পেয়ে, সত্যিই আমি খুব খুশি হয়েছিলাম।
ডিভাইস | realme 8i |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @pujaghosh |
লোকেশন | কলকাতা, মিলেনিয়াম পার্ক |
আজ আর নয় । আজ এই পর্যন্তই শেষ করছি, ভালো থাকবেন সকলে আর সুস্থ থাকবেন। দেখা হবে পরবর্তীতে, আবারও নতুন কোন পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব।
কৃষ্ণচূড়া ফুলের কয়েকটি ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হলাম।সত্যি অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন। যা আমার খুবি ভালো লেগেছে।
কৃষ্ণচূড়া ফুলের ফটোগ্রাফি গুলি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে, অনেক খুশি হলাম ভাই ।ধন্যবাদ আপনাকে।
এই সময়টাতে কৃষ্ণচূড়া ফুল মোটামুটি সব জায়গাতেই দেখা যায়। বেশ কিছুদিন আগে আমি গঙ্গার ঘাটে যাওয়ার সময় মিলেনিয়াম পার্কের ভিতরে এই কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছ দেখেছিলাম। বেশ ভালো লাগছে তোমার ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে।
আমার তোলা কৃষ্ণাচূড়া ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো তোমার কাছে ভালো লেগেছে জেনে,অনেক খুশি হলাম। অনেক ধন্যবাদ তোমাকে।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন কৃষ্ণচূড়া ফুলের কয়েকটি ফটোগ্রাফি। আপনি শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আসলে প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি ছিল অসাধারণ। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমার তোলা ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ভাই।ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন কৃষ্ণচূড়া ফুলের কয়েকটি ফটোগ্রাফি। আপনি শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আসলে প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি ছিল অসাধারণ। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
দিদি অনেক সুন্দর কৃষ্ণচূড়া ফুলের ফটোগ্রাফি করলেন। খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে আপনার করা কৃষ্ণচূড়া ফুলের ফটোগ্রাফি দেখতে। কৃষ্ণচূড়া ফুল আমার খুবই পছন্দের। আর কৃষ্ণচূড়া ফুলের ফটোগ্রাফি করলে অনেক আকর্ষণীয় লাগে তা দেখতে। আপনি কিন্তু খুব সুন্দর ভাবে কৃষ্ণচূড়া ফুলের ফটোগ্রাফি করে সবার মাঝে ভাগ করে নিলেন দেখে ভালো লাগলো।
কৃষ্ণাচূড়া ফুল আপনার অনেক পছন্দের আর আমার তোলা এই ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে, অনেক খুশি হলাম ভাই।ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন কৃষ্ণচূড়া ফুলের কয়েকটি ফটোগ্রাফি। আপনি শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আসলে প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি ছিল অসাধারণ। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু কৃষ্ণচূড়া ফুল আমার পছন্দ। খুবই সুন্দর লাগে লাল রঙের টুকটুকে এই ফুলটি। আপনি ঠিক বলেছেন এ ফুলটা খুব সুন্দর হলেও কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য সবার হয় না। কারণ এই ফুল অনেক উঁচুতে থাকে এবং নিচে পড়লেও দেখতে খুব একটা সুন্দর থাকে না নষ্ট হয়ে যায়। মাঝে মাঝে গাছের ডাল ভেঙে পড়লে তখন দেখা যায় 🙂। ভালোই ফটোগ্রাফি করেছেন আপু আপনি খুব সুন্দর হয়েছে।
ঠিকই বলেছেন আপু, এই ফুল অনেক উচুঁতে থাকার কারণে, সব সময় কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য হয় না। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
কৃষ্ণচূড়া খুব সুন্দর একটি ফুল। যখন ফুল ফোটে তখন গাছে পাতা দেখাই যায় না বলে বেশ সুন্দর লাগে। আজ আপনি ফটোগ্রাফির পাশাপাশি বেশ তথ্যসহ দিয়েছেন কৃষ্ণচূড়া গাছ সম্পর্কে।বেশ কিছু জানলাম আপনার পোস্টের মাধ্যমে। অনেক ধন্যবাদ আপু।
আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে, আপনি কৃষ্ণচূড়া ফুল সম্পর্কে অনেক কিছু জানলেন জেনে অনেক খুশি হলাম আপু ।ধন্যবাদ আপনাকে।
আমি আজও মাঝেমধ্যে মিস করে থাকি আমাদের বাড়ির পাশের কৃষ্ণচূড়া গাছ। রাস্তার পাশ দিয়ে বেশ কিছু কৃষ্ণচূড়া গাছ ছিল বর্ষার সময় ফুলগুলো ফুটতো কিন্তু কিছু খারাপ লোকে গাছগুলোকে কেটে শেষ করেছে। আজ মিস করি আপনাদের এই সমস্ত ফটোগ্রাফি গুলো দেখে। মনে পড়ে যায় বারবার সেই ১০-১১ সালের স্মৃতিগুলো। কতইনা মন মুগ্ধকর কৃষ্ণচূড়া ফুল, যেখানে বন্ধুরা একসাথে একত্রিত হতাম বিকেল টাইমে। ভালো লাগলো আপনার এই সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো।
আপনার তো তাহলে ,কৃষ্ণচূড়া ফুল নিয়ে বন্ধুদের সাথে ছোটবেলায় কাটানো অনেক সুন্দর মুহূর্ত রয়েছে। আসলেই ছোটবেলার মুহূর্ত গুলো মিস করার মতই।