রাইস কুকারে পুডিং বানানোর রেসিপি
আসসালামু আলাইকুম
রাইস কুকারে পুডিং বানানোর রেসিপি
১.দুধ
২.ডিম
৩.লেবু
৪.চিনি
প্রথম আমি একটা কড়াইতে চিনি নিয়েছি কেরামেল তৈরি করার জন্য। চিনির ভিতরে সামান্য পানি দিয়েছি।কিছু সময় জ্বাল করার পরে যে পাত্রে পুডিং তৈরি করবো সেই পাত্রে ঢেলে নিয়েছি।
এখন দুটি ডিম নিয়েছি। তারপর ডিম ফেটিয়ে তারপর ভিতরে চিনি দিয়েছি।
আমি একটা পাতিলে আধা কেজি দুধ নিয়েছি।তারপর জ্বাল দিয়ে ঘন করে নিয়েছি। তারপর সম্পূর্ণ ঠান্ডা করে নিয়েছি।
ডিম আর চিনি ভালো করে মিশিয়ে নিয়েছি। তারপর আগে থেকে জ্বাল দেওয়া দুধ গুলো দিয়েছি।এখন ডিমের গন্ধ দূর করার জন্য একটু লেবুর রস দিয়েছি।ডিম আর দুধের মিশ্রণ ভালো করে মিশিয়ে নিয়েছি।
এখন দুধ আর ডিমের মিশ্রণটি ভালোভাবে মিশিয়ে সেকনি দিয়ে সেকে কেরামেল যুক্ত বাটিতে ঢেলে দিয়েছি। তারপর রাইস কুকারে একটু পানি দিয়ে একটা স্ট্যান্ড বসিয়ে তার উপর ডিমের বাটি বসিয়ে দিয়েছি। এখন একটা ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিয়েছি।
এখন একটা শিল দিয়ে ভাড়া দিয়ে দিয়েছি যাতে পানি ঢুকে না যায়। তারপর রাইস কুকারে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিলাম ৩০ মিনিটের জন্য। ৩০ মিনিট পর ঢাকনা খুলে একটা কাঠি দিয়ে পরীক্ষা করে নিলাম পুডিংটি হয়েছে কিনা।
এখন পুডিংটি রাইস কুকার থেকে নামিয়ে দিলাম। তারপর একটু ঠান্ডা হলে প্লেটে তুলে নেব। তারপর কেটে পরিবেশন করবো।আশাকরি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আবার দেখা হবে অন্য কোন ব্লগে অন্য কোন লেখা নিয়ে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
আমি পারুল। আমার ইউজার নেম@parul19। আমার মাতৃভাষা বাংলা। বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি।আমি ফরিদ পুর জেলায় বসবাস করি।আমার দুটি মেয়ে আছে। আমি বাংলাই লিখতে ও পড়তে ভালোবাসি। আমি নতুন নতুন রেসিপি তৈরি করতে ও ঘুরতে পছন্দ করি।এই অপরুপ বাংলার বুকে জন্ম নিয়ে নিজেকে ধন্যবাদ মনে করি।
পুডিং খুব কম খাওয়া হয় আমার। আপনি রাইস কুকারে পুডিং টা তৈরি করেছেন জেনে বেশ ভালো লাগলো। আমি এভাবে কখনো তৈরি করিনি। খেতে নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু ছিল। দেখেই লোভনীয় লাগছে। মজার এই রেসিপিটা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
জি আপু খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল, ধন্যবাদ আপু।
https://x.com/MimiRimi1683671/status/1857034937561497860?t=ypExMUM8OVZ9YWRK1VjsFg&s=19
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর ভাবে রাইস কুকারে পুডিং বানানোর রেসিপি পদ্ধতি খুবই সুন্দরভাবে শেয়ার করেছেন। আসলে এত সুন্দরভাবে ইউনিক পদ্ধতিতে রেসিপি বানালে প্রত্যেকটা মানুষের কাছে খেতে বেশ ভালো লাগবে। কিছুদিন আগে আমাদের বাড়িতে আমার আপু তৈরি করেছিল এই রেসিপি খেতে বেশ সুস্বাদু ছিল। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি শেয়ার করার জন্য।
জি ভাইয়া এই রেসিপি গুলো সবার কাছে অনেক ভালো লাগে, ধন্যবাদ আপনাকে।
হাতে বানানো পুডিং দেখে ভালো লাগলো।আপনি বাসায় রাইচ কুকার ব্যবহার করে পুডিং বানিয়েছেন। রেসিপি টা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো, ধন্যবাদ আপনাকে।
রাইস কুকার দিয়ে খুব সুন্দরভাবে পুডিং তৈরি করেছেন আপনি। আপনার চমৎকার এ পুডিং তৈরি করা দেখে খুবই ভালো লাগলো। আশা করি খুবই সুস্বাদু হয়েছে আপু আপনার এই পুডিং।
জি আপু অনেক সুস্বাদু হয়েছিল, ধন্যবাদ আপনাকে।
ফুডিং খেতে খুবই ভালো লাগে আপু। বিশেষ করে ফুডিং একটি পুষ্টিকর খাবার। আর বাচ্চারা বেশ পছন্দ করেন পুডিং। আপনি রাইস কুকারে ফুডিং কিভাবে তৈরি করেছেন সেই ধাপ সমূহ আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। একদম সহজভাবে খুব তাড়াতাড়ি হয়ে যায় রাইস কুকারে ফুডিং বানালে।
জি আপু অনেক তারাতাড়ি হয়ে যায়, ধন্যবাদ আপু।
রাইস কুকারে চমৎকার সুন্দর লোভনীয় পুষ্টিকর পুডিং রেসিপি করেছেন। চমৎকার সুন্দর হয়েছে আপনার রেসিপিটি। দেখেই লোভ লেগে গেলো আপনার রেসিপিটি দেখে। ধাপে ধাপে পুডিং তৈরি পদ্ধতি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন জন্য।
জি আপু পুডিং অনেক পুষ্টিকর খাবার, ধন্যবাদ আপু।
রাইস কুকারে নিজের হাতে বেশ দারুণভাবে পুডিং রেসিপি তৈরি করেছেন। হাতে তৈরি পুডিং দেখতে ভীষণ সুন্দর লাগছে। খুব গুছিয়ে যত্ন করে আপনি রেসিপিটি তৈরি করেছেন। পুডিং খেতে নিশ্চয়ই অনেক ভালো হয়েছিলো।সুন্দর রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
জি আপু পুডিং খেতে অনেক মজার হয়েছিল,ধন্যবাদ আপনাকে।
যেসকল বাচ্চারা সরাসরি ডিম বা দুধ খেতে চায় না, তাদের জন্য এভাবে বাড়িতে পুডিং তৈরি করে দেয়াটা বেশ ভালো বুদ্ধি! আপনি বেশ অল্প সময়ে, অল্প উপকরণ দিয়ে দারুণ পুডিং বানিয়ে শেয়ার করেছেন। আমারও হোমমেড এই পুডিং বেশ পছন্দের। লোভ লাগিয়ে দিলেন।
আপনার পছন্দ জেনে অনেক ভালো লাগলো, ধন্যবাদ আপনাকে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.