নিঃসঙ্গ পথিক নাটকের রিভিউ।
আমার প্রিয় বন্ধুগন, সবাই কেমন আছেন? সবাইকে আমার আন্তরিক মোবারকবাদ এবং অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনাদেরকে জানাই শুভেচ্ছা।
নিঃসঙ্গ পথিক নাটকের রিভিউ। |
---|
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নাটকের গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য |
---|
নাটকের নাম | নিঃসঙ্গ পথিক |
---|---|
পরিচালক | জাকারিয়া সৌখিন |
অভিনয় | জিয়াউল ফারুক অপুর্ব, কেয়া পায়েল সহ আরো অনেকে |
ভাষা | বাংলা |
মুক্তির তারিখ | ০৫ অক্টোবর ২০২৪ |
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
প্রথমেই নাটকটি শুরু হয়ে যাবে এবং এখানে নায়ককে দেখানো হয়৷ নায়ক সিগারেট খাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছিল৷ সেখানে সে লাইটার খুঁজে পাচ্ছিল না৷ তখন সেখানে এসে দেখতে পায় যে একজন মানুষ সেখানে একেবারে নিজেকে ঢাকা দিয়ে বসে রয়েছে৷ সে পুরুষ নাকি মহিলা সে কিছু বুঝতে পারছিল না৷ তারপরেও শেষ পর্যন্ত নায়ক তাকে জিজ্ঞাসা করে তার কাছে কোন ধরনের লাইটার আছে কিনা৷ তখন সেই চাদর থেকে বেরিয়ে আসে নায়িকা৷ নায়ক যখন নায়িকাকে এই অবস্থায় দেখতে পায় তখন সে একেবারে অবাক হয়ে যায়৷ নায়িকা তাকে যখন লাইটার দিয়ে দেয় । তখন নায়ক বুঝতে পারছিল না যে আসলে মেয়ে মানুষেরা এখন সিগারেট খায়। মেয়ে মানুষের কাছে এখন লাইটার থাকে৷ তবে নায়িকা তার এই ভুল বোঝাবুঝি ভেঙ্গে দেয় । সে বলে যে সেখানে তার বান্ধবীদের সাথে এসেছে৷ এমন স্থানে সেফটির জন্য এটি রেখেছে৷ তাই এখন তাকে দিয়েছে৷ তখন নায়ক বুঝতে পারে যে আসলে সে অনেক ভালো মেয়ে৷ তার নিজের সেফটি বজায় রাখার জন্য সে এরকম করেছে। সেখানে নায়কও আসে। তখন নায়ক তার সামনের সিটে বসে যায় এবং নায়িকার সাথে যে সিট ফাঁকা ছিল সেখানে একটা বৃদ্ধ ব্যক্তি এসে বসে। সেখানে নায়িকার সাথে বিভিন্নভাবে এ
সে ভাব জমানোর চেষ্টা করছিল। তবে নায়িকা কোনভাবে তার সাথে ভাব জমানোর জন্য প্রস্তুত ছিল না। সেখানে নায়ক পরবর্তীতে তার সাথে কথা বলে এবং সবকিছু সে ঠিক করে নেয়। যাতে করে সে আর নায়িকাকে ডিস্টার্ব না করে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নায়িকা যে জায়গায় যাচ্ছিল সেখানে নায়কও গিয়েছিল৷ কারণ নায়িকা ও তার বান্ধবীরা সবাই মিলে তার বান্ধবী একজনের বিয়ে খাওয়ার জন্য যাচ্ছিল৷ সেখানে নায়ক একজন বন্ধুর বিয়ের অনুষ্ঠানে যাচ্ছিল৷ সে সেখানে অনেক ফেমাস ছিল৷ সে অনেক ভালো একজন গায়ক ছিল৷ যার ফলে সেখানে সেই পরিবারের সবাই তাকে অনেক পছন্দ করতেন৷ সবাই তার সুনাম সবসময়ই করত৷ তখন নায়ক সেখানে যাওয়ার পরে সবাই অনেক খুশি হয়ে যায়। তার সাথে বিভিন্ন ধরনের কথা বলতে থাকে৷ এর পরবর্তীতে নায়িকা এবং নায়িকার বান্ধবীরাও তার সাথে বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলে৷ তার সাথে অনেক ভাব জমাতে থাকে৷ পরবর্তীতে সেখানে নায়িকা এবং নায়কের মধ্যে অনেক ভালো একটা সম্পর্ক তৈরি হয়ে যায়৷ তাদের এই ভালো সম্পর্ক বৃদ্ধি পেতে থাকে। এর পরবর্তীতে সেখানে নায়িকা এবং নায়ক তারা একে অপরকে অনেক ভালোবাসে৷ তারা এক অপরকে এত বেশি পরিমাণে ভালোবাসা যে তারা কোনভাবেই একে অপরের কাছ থেকে দূরে যেতে চায় না। তাই নায়িকার বাবার সাথে নায়ক দেখা করে। সেখানে যখন নায়কের বাবার সাথে সে কথা বলে তখন তিনি কিছুই বলেন না। এর পরবর্তীতে সেখানে নায়িকা চলে যাওয়ার পরে নায়ককে একলা ডেকে আনা হয়৷ নায়ককে তিনি অনেক থ্রেট দিতে থাকেন৷ অনেক ধরনের কথাবার্তা বলতে থাকেন। যাতে করে তার মেয়েকে সে ছেড়ে দেয়।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া।
নায়ক কোনভাবে হার মানার পাত্র ছিল না। তখন নায়িকার বাবা অনেক নিচু হয়ে যায় এবং তিনি তার কাছে অনেক ধরনের আকুতি মিনতি করতে থাকে। যার ফলে নায়ক তাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়৷ কারণ নায়িকার বাবা এখানে দুটি গেম খেলেছে৷ প্রথমে যে গেমটি ছিল যে নায়ককে ভয় দেখিয়ে তার মেয়ের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দিবে৷ তবে নায়ক তার ভালোবাসার প্রতি এতটাই পাগল ছিল যে তার জীবন দিয়ে দিলেও সে তার ভালোবাসার মানুষটিকে ছাড়তে পারবে না৷ তখনই নায়িকার বাবা আরও একটি গেম খেলেন৷ সেখানে তিনি দেখান যে তার মত ভালো মানুষ আর কেউ নেই৷ তার মেয়েকে তিনি অনেক ভালোবাসে৷ এরকম বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলে তিনি তার যে নিজ চরিত্রের বিষয়টি রয়েছে সেটি এখানে প্রকাশ করেছেন৷ এখানে তিনি এতটা নিচু হয়ে গিয়েছিলেন যে তিনি তার মেয়ের জন্য সবকিছুই করতে পারেন৷ তার মেয়েকে তিনি অনেক ভালোবাসেন এরকম অনেক ধরনের কথা বলার পাশাপাশি এখানে তিনি বলছিলেন যে তার মতো নিষ্পাপ এবং তার মতো ভালো মানুষ আর নেই৷ এখন যদি সে নায়িকাকে বিয়ে করে ফেলে তাহলে এখন তার সম্মান এবং অনেক কিছু নষ্ট হয়ে যাবে৷ এরপর নায়ক তাকে ছেড়ে দেয়৷ তবে পরবর্তীতে যখন নায়িকা একটি চিঠি লিখে রেখেছিল নায়ককে দেওয়ার জন্য। সে তার কথাগুলো যখন সে চিঠির মধ্যে লিখেছিল এবং বলছিল যে নায়ক একজন কাপুরুষ ছিল এবং সে কাপুরুষ ও তার পরিচয় দেওয়ার কারণে তার বাবার কাছ থেকে সে চলে যায় ৷ এই পরিচয় নিয়েই নায়িকা অন্য একজন ছেলেকে বিয়ে করে ফেলে৷ তবে পরবর্তীতে যখন নায়কের সাথে আবারও নায়িকার দেখা হয়ে যায় তখন সেখানে সেই চিঠির সত্যতা বেরিয়ে আসে। সেখানে দেখানো হয় যে নায়কের কোন দোষই ছিল না। সবকিছুই নায়িকার বাবার দোষ ছিল। নায়িকার বাবার কারনেই নায়ক তাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছিল। এভাবেই তাদের দুজনকে দুই দিকে চলে যেতে হয় এবং নাটকটি এভাবে শেষ হয়ে যায়।
আমার ব্যক্তিগত মতামত।
খুব সুন্দর ছিল নাটকটি। নাটকের মধ্যে যেভাবে এত সুন্দর একটি বিষয়কে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তা একেবারে অসাধারণ ছিল। একেবারে বাস্তবিক কিছু ঘটনা নাটকের মধ্যে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। নাটকের মধ্যে প্রথমে সবকিছু খুব ভালোভাবেই ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল। এখানে সবকিছু খুব সুন্দর ছিল। এখানে যখন নায়ককে দেখানো হয় সে প্রথমেই নায়িকাকে পছন্দ করে ফেলে। পরবর্তীতে যখন তাদের এই পছন্দ ধীরে ধীরে তাদের ভালোবাসায় পরিণত হয়ে যায় তখন সেটি একেবারে অন্য ধরনের মুহূর্ত ছিল। নায়িকা নায়ককে যেরকম অনেক ভালোবাসতো তেমনি নায়কও নায়িকাকে এত বেশি ভালোবাসতো যে তার জন্য সে তার জীবন দিয়ে দিতেও প্রস্তুত ছিল। পরবর্তীতে যখন নায়কের বাবার সাথে নায়ক দেখা করে এবং সেখানে নায়িকার বাবা যখন বলে যে তার মেয়েকে যেন ছেড়ে দেয়, তিনি তার মেয়েকে এরকম একটা ছেলের সাথে কোনভাবেই বিয়ে দিবেন না। তখন তিনি তাকে ভয় দেখাতে থাকে। তবে নায়ক কোন ভাবে ভয় পাওয়ার পাত্র ছিল না। এর পরবর্তীতে তিনি মাইন্ড গেমস খেলেন এবং সেখানে নায়কের সাথে তিনি এরকম ভালো একটি খেলা খেলেন যে নায়ক নায়িকাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছিল। পরবর্তীতে যখন তাদের দুজনের আবারও দেখা হয়ে যায় এবং তাদের এই আসল সত্যতা প্রকাশ পায় এখানে অনেক ভালোভাবে সবকিছু সাজিয়ে তোলা হয়েছে। এখানে যখন সবকিছু আমরা দেখতে পাই এখানে আমাদের বাস্তবে জীবনের সাথে অনেক কিছুই আমরা মিল দেখতে পাই। কারণ একজন মানুষ যখন অন্য একজন মানুষকে ভালোবাসে তাদেরকে পাওয়ার জন্য ভালোবাসা যখন কোনো না কোনো বাধার কারণে সেই প্রিয় মানুষটিকে হারিয়ে ফেলতে হয় তখন তার থেকে দুঃখের আর কিছুই হতে পারে না।
আমার ব্যক্তিগত মতামত অনুসারে নাটকের রেটিংঃ |
---|
৯.৯/১০
সমাপ্ত
ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত এখানে বিদায় নিচ্ছি।আগামিতে অন্য কোন নাটকের রিভিউ নিয়ে আবারও হাজির হবো।ভালো থাকবেন সবাই।আর কষ্ট করে রিভিউটি যারা পড়ছেন তাদেরকে মনের অন্তস্থল থেকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আজ আর নয়, আপনার নিকটতম এবং প্রিয়জনদের সাথে সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন, নিজের যত্ন নিন। আপনার দিনটি শুভ হোক।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | স্যামসাং গ্যালাক্সি |
---|---|
ধরণ | নাটক রিভিউ । |
অবস্থান | বাংলাদেশ |
আমি বাংলাদেশ থেকে ইমদাদ হোসেন নিভলু।আমার স্টিমিট আইডি হল @nevlu123।আমি আমার বাংলা ব্লগের একজন ভেরিফাইড মেম্বার।২০১৮ সালের জানুয়ারি মাস থেকে আমি স্টিমিট এ কাজ করি।আর এই প্লাটফর্মে জয়েন করি শখের বসে। আর সে থেকেই আজ অব্দি ভালোলাগা থেকেই কাজ করি।জাতিগতভাবে আমি মুসলিম। কিন্তু ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি। কারণ আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি।আমার সবচাইতে বড় শখ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করা।এ পর্যন্ত আমার তিনটি দেশ ভ্রমণ করা হয়েছে যদিও আরও ইচ্ছে রয়েছে অন্যান্য দেশ ভ্রমণ করার।যাইহোক শখের মধ্যে আরো রয়েছে গান,ভিডিও ইডিটিং, ফটোগ্রাফি, ভিডিওগ্রাফি,আর্ট এবং টুডি থ্রিডি ডিজাইন এর কাজ।
অপূর্ব নাটক আমি আগে থেকেই দেখতাম অল নাটক গুলো আমার অনেক ভালো লাগে। তবে নিঃসঙ্গ পথিক এখনো দেখা হয়নি আপনার পোস্টটি পড়ে দেখার আগ্রহ জাগলো। বাস্তবে এরকম ঘটনা এখন অহরহ ঘটছে। সামান্য ভুল বোঝাবুঝির কারণে অনেক ভালোবাসা দূরে সরে যাচ্ছে। যাই হোক বেশ চমৎকারভাবে নাটকটি বর্ণনা করেছেন।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
নিঃসঙ্গ পথিক নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন। অপূর্ব ভাইয়ের নাটক গুলো আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনার নাটক রিভিউটি পড়ে মনে হচ্ছিল যেন আমি নাটকটি সরাসরি দেখতেছি। যাইহোক এতো সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করেছেন এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি তো দেখছি আজকে আমার খুবই পছন্দের নায়ক নায়িকার নাটকের রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছেন। এই নায়ক এবং নায়িকা আমার অনেক বেশি পছন্দের। তাদের বেশিরভাগ নাটকই আমার দেখা হয়েছিল। তবে এখন আর ব্যস্ততার জন্য তাদের নাটক খুব একটা দেখা হয় না। কিন্তু আজকে আপনি এত সুন্দর করে তাদের এত সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন দেখে আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে পড়তে। পুরো কাহিনীটাকে খুব সুন্দর করে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন।
কেয়া পায়েল এর নাটক গুলো আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। কেয়া পায়েল ছোট ছোট করে দ্রুত কথা বলেন । নিঃসঙ্গ পথিক নাটকটি এর আগে আমি দেখিনি। আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে দেখতে পেলাম। নাটকের রিভিউটা পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। অবশ্যই নাটকটি দেখার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ ভাইয়া।
আজকে আপনি বেশি দারুন একটি নাটক রিভিউ করে দেখিয়েছেন আমাদের। চমৎকার এ নাটকটা রিভিউ করতে দেখে অনেক ভালো লাগলো। সুন্দর একটি নাটক ছিল এটা। নাটকের অভিনয়গুলো বেশ দারুন। ভিন্ন ভিন্ন ভিডিও ক্লিপসের ভিন্ন ভিন্ন অভিনয়। আপনি বেশি দারুণভাবে রিভিউ করেছেন।
চমৎকার একটি নাটক আমাদের সাথে শেয়ার করে নিয়েছেন ভাইয়া। একটা মানুষ আরেকটা মানুষকে ভালবাসলে তার জন্য কত কিনা করতে পারে সেই বিষয়টি স্পষ্ট এই নাটকের মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে। এই চমৎকার নাটকটি আমার দেখা হয়নি। তবে নাটকের রিভিউ করে বেশ ভালো লাগলো। পরে কখন আর সময় হলে অবশ্যই দেখব। চমৎকার নাটকের রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
https://x.com/Nevlu123/status/1882631073101926814
যে কোন নাটকের এইরকম সমাপ্তি গুলো সত্যিই অনেক কষ্টদায়ক। যদিও বা নায়িকার বাবার কারণেই অপূর্ব পায়েলকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। কিছু কিছু বাবার জন্যই এরকম নিঃস্বার্থ ভালোবাসা গুলি ধূলিসাৎ হয়ে যায়। এরকম ভালোবাসা কারোর জীবনে না আসুক কেননা এরকম ভালোবাসা গুলি ভীষণ কষ্টদায়ক। নিঃসঙ্গ পথিক নামক নাটকটি আমাদের মাঝে রিভিউ করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাই। আপনার রিভিউটি দুর্দান্ত হয়েছে।