ওই যে হাঁড়িগুলোতে রান্না হয় তাতে জল দেওয়া হয় না। এমনকি ভাতেও৷ এমনিই সেদ্ধ হয়৷ দারুব্রহ্ম যাকে বদলানো হয় তা মন্দিরের পেছনেই একটি জায়গায় পুঁতে দেওয়া হয়। এবং তা কিছু বছরের মধ্যেই মাটির সাথে মিশে যায়৷ যে মানুষ বা পন্ডাটি ওই ব্রহ্মপদার্থ জগন্নাথের পুরনো অবয়ব থেকে বার করেন এবং নতুন পন্ডার হাতে তুলে দেন নতুন অবয়বে স্থানান্তরিত করার জন্য সেই মানুষটি সাধারণত বৃদ্ধ হন এবং স্থানান্তরের ছ'মাসের মধ্যেই মারা যান৷
আমি ওখানের এক পুরোহিতের সাথে কথা বলেছিলাম উনি বলেছিলেন কেউ একজন নাকি দেখেছিল জিনিসটা কি তবে সাথে সাথেই অন্ধ হয়ে যান এবং কিছু মুহুর্তের মধ্যে তীব্র অসুস্থ হয়ে মারাও যান৷
অদ্ভুত বিষয় মন্দিরের মাথার ওপর দিয়ে না কোন বিমান ওড়ে না কোন পাখি।