আমার বাংলা ব্লগ প্রতিযোগিতা ৬৮ || শীতকালীন ফুলের ফটোগ্রাফি
প্রিয় আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা,
সমস্ত ভারতবাসী এবং বাংলাদেশের বাঙালি সহযাত্রীদের আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
আশা করি আপনারা ঈশ্বরের কৃপায় সুস্থ আছেন, সব দিক থেকে ভালোও আছেন। আপনাদের সবার ভালো থাকা কামনা করে শুরু করছি আজকের ব্লগ।
কয়েকদিন আগেই তানজিরা আপুর পোস্টে যখন দেখলাম, লন্ডনে শীতের প্রভাব বেশি থাকার ফলে আশেপাশে ফুল সেভাবে দেখতে পাওয়া যায় না। অথচ আমাদের এদিকে ও বাংলাদেশেও পর্যন্ত শীতকাল মানে ফুলের বাহার। আমার বাড়ি যেহেতু মেদিনীপুরে আপনারা অনেকেই শুনে থাকবেন বা সোশ্যাল মিডিয়াতে রিলসে দেখে থাকবেন ক্ষিরাই নামক জায়গাটিতে হাজার হাজার মেট্রিক টন শীতের ফুল চাষ হয় এবং চাষের বিশাল জমি সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হয়, তারা সেখানে যায় ছবি তোলে এবং অনেক ধরনের ফুল কিনেও আনে। এই জায়গাটিতে এবং এই সময়টিতেই চাষীরা কিছু খুচরো বিক্রি করে থাকেন। তা না হলে ফুলগুলি বেশিরভাগই বিদেশে রপ্তানি করা হয়। সেই অপূর্ব ফুলের দেশের মানুষ আমি অথচ শীতকালে এত ফুলের সমারোহ উপভোগ করতে পারিনা। তবে প্রতিবারই নভেম্বর মাসে বাড়ি থেকে আসার সময় বেশ কিছু শীতকালীন ফুলের চারা যেমন পিটুনিয়া গাঁদা ডালিয়া চন্দ্রমল্লিকা ইত্যাদি এগুলো নিয়ে আসি। তবে আনলেই বা কি বেশিরভাগই আনতে আনতে নষ্ট হয়ে যায়। তাও যতটুকু থাকে সেটাই বা কম কি। আসলে এইভাবে নিজেকে সান্তনা দিই। বাগান করার যে মস্ত শখ তাতে সামান্য পরিমাণ ভালোলাগা জাগিয়ে রাখা। ওই বলা যায় দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো।
তবে পুনেতে নার্সারি গুলোতে গিয়ে দেখলাম একটা দুটো ডালিয়া চারা, কিংবা চন্দ্রমল্লিকা, পিটুনিয়া ইত্যাদি এগুলো ভালই বিক্রি হচ্ছে। শীতকালীন ফুলের ফটোগ্রাফি করব ভেবে প্রথমেই নিজের বাগানের ছবি তুলেছি, কিন্তু বাগানে তো আর বাড়ির বাগানের মত অনেক ফুল ফোটে না, যৎ সামান্য ফুল। আর যেহেতু প্রতিযোগিতা তাই একদিন বেরিয়েই পড়লাম ফটোগ্রাফি করতে। আসলে এক সময় ফটোগ্রাফির বিরাট শখ ছিল তখন মাঝেমধ্যেই শুধুমাত্র ফটোগ্রাফি করার জন্য বেরিয়ে পড়তাম। এবার প্রথমে গেলাম পাশের বন্ধুর বাড়ি যাদের ফ্ল্যাটের পাশে রয়েছে রিফিউজি এরিয়ার বড় ছাদ। ফলে বেশ খানিকটা ছাদ জুড়ে ওরা বাগান করে। এবং অনেকখানি রোদ আসার ফলে বাগানে ভালোই ফুল ফোটে। তারপরে গোটা কয়েক নার্সারিতে গেলাম। এখন নার্সারির দাদা যদি এমনি এমনি ফুলের ছবি তুলতে না দেয় তাই কমলা রঙের বাগান বিলাস বা বোগেনভিলিয়া ফুল খোঁজার অজুহাত সাথে নিলাম। তবে ভাগ্যই হোক বা দুর্ভাগ্য ফুলটি আমি কোথাও পাইনি ফলে দু তিনটে নার্সারি অনায়াসে ধরতে পেরেছি। একজন নার্শারির দাদা আবার খুবই সহযোগিতা করলেন। বললেন উনি সবেমাত্র জল দিয়েছেন তাই ফুলের ছবি এখনই তুলতে ফলে ফুলগুলো দেখতে ভালো লাগবে কারণ ফুলের উপর বেশ কিছু জলের ড্রপ রয়েছে। এবং উনি আমাকে গোলাপের দিকে ইশারা করলেন। এই সুযোগ কি আর হাতছাড়া করা যায় বলুন? আমি অবশ্য তৈরি হয়েই গিয়েছিলাম সাথে আমার আইফোনটি ছিল এবং ম্যাক্রো লেন্সটিও৷
ছবি তুলতে তুলতে পৌঁছে গিয়েছিলাম সরসবাগে। এখানে প্রচুর শাপলা ফুল। অনেক তুলতে না পারলেও গোটা দুই তিনেক তুলেছিলাম। আসলে বেলা হয়ে গেছিল এদিকে খাওয়ার সময় হয়ে যাচ্ছিল তাই তাড়াতাড়ি ফিরে আসার তাড়াও ছিল। যাইহোক চলুন আমার প্রতিযোগিতার জন্য তুলে নেওয়া কিছু ছবির প্রদর্শনীতে।
প্রতিটি ছবি কিন্তু আমি অল্পবিস্তর এডিট করেছি ক্রপ করেছি। কারন আমার মনে হয় শুধু ছবি তোলাই নয় ছবিকে ভালো করে প্রেজেন্টেবল করাও একজন ভালো ফটোগ্রাফারের কাজ। তাছাড়া প্রতিযোগিতা নিয়মাবলীতে যেহেতু লেখা নেই এডিট করা যাবে না তাই সুযোগের ব্যবহার করলাম। এখন আমার ছবিগুলো আসলেই কেমন হয়েছে তা আপনাদের বিচার্য।
ডালিয়া
প্রথমেই আমি আপনাদের সাথে শীতের রাজা ফুল যেটা বিরাট বড় বড় হয় এবং দেখতেও খুব সুন্দর হয় হ্যাঁ - ডালিয়া ফুলের ছবি শেয়ার করছি।
আমার বাবা বলেন ডালিয়া গাছে যখন প্রথম কুঁড়ি আসে তখন প্রথম কিছু কুঁড়ি যদি তুলে ফেলে দেয়া হয় তারপরের সমস্ত ফুলই এরকম বিশাল বড় বড় হবে। আমি জানি না এর পেছনে কি লজিক তবে বাড়িতে ভালো-মন্দ যাই হোক না কেন নার্সারি ফুল সব সময় বড় হয়। আপনারা কি বলেন?
পিটুনিয়া
বেশিরভাগ পিটুনিয়াই কিন্তু আমার ব্যালকনি বাগানের। তবে এতগুলো রং এর মধ্যে আমার সবথেকে পছন্দের রং লাল। কিন্তু সেই লাল পিটুনিয়া ফুলের ছবি তোলার আগে এই ফুলগুলো অনেক শুকিয়ে গেছে এবং নতুন ফুল এখনো আসেনি। ফলে লাল পিটুনিয়ার ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারলাম না। আর ডুয়াল কালারের যে পিটুনিয়া দেখছেন, সেটা আমাদের সোসাইটির একটি রো হাউসের নিজস্ব ব্যাক ইয়ার্ড বাগানে হয়েছে। আমি ওনাদের থেকে অনুমতি নিয়ে তুলেছি৷ আর সব শেষে যে জোড়া পিটুনিয়াটি রয়েছে তা গতবছরের। শিফটিং এর সময় গাছটি প্রতিবেশী দিদিকে দিয়ে এসেছি৷
গোলাপ
সামান্য ভালোবাসা দিলেই গোলাপ সারা বছর ফোটে। গোলাপ ফোটার জন্য বিশেষ কোনো ঋতুর প্রয়োজন নেই স্রেফ প্রেমের প্রয়োজন। দুঃখের বিষয় আমি খুব একটা ভালো গোলাপ ফোটাতে পারিনা। এত বেশি যত্ন লাগে অত যত্ন করার ধৈর্য আমার থাকে না। তাই অকপটে স্বীকার করছি প্রত্যেকটা ছবি নার্সারি থেকে নেওয়া। এত সুন্দর গোলাপ ফোটাতে পারলে তাহলে তো আমি মালি হয়ে যেতাম। হা হা হা। সকাল সকাল সেই উদ্দেশ্যেই পৌঁছেছি নার্সারিতে। আর তখনই লোকটি জল দিচ্ছিল। ব্যাস সুযোগ পেয়ে গেলাম। জলের বিন্দু সমেত গোলাপগুলো কি যে অপূর্ব লাগছিল দেখতে। আমি তো শুধুমাত্র ছবিটা ক্লিক করে সামান্য একটু ফটোশপ করে দিয়েছি যাতে আরো বেশি আকর্ষণীয় লাগে দেখতে। নিজের প্রশংসা কোনদিন করতে পছন্দ করি না বরং নিজের প্রতিটা কাজের খুঁত সবার আগে নিজেই তুলে ধরি। তাও বিশ্বাস করুন এই ফুলের ছবিগুলো দেখে আমি নিজেই মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি। ও হ্যাঁ হলুদ গোলাপটা আমার হাতের। তবে পুরনো ফুল। অনেক আগে ফুটেছিল। এখন বাগানে কোন গোলাপ নেই৷
গাঁদা
প্রথম দুটি গাঁদা ফুলের ছবি ছাড়া বাকি সবগুলোই কিন্তু বন্ধুর বাড়ির ছাদে। ওদের ছাদে শুধু প্রজাপতি নয় ছোট ছোট নানান ধরনের পাখি আসে। খোলা ছাদ তো তাই। জুম লেন্স থাকলে পাখিগুলোর ছবি অনায়াসে তোলা যেত। তবে এই প্রজাপতির ছবিটা তুলতে আমার বেশ সময় লেগেছে এবং খুবই কষ্ট হয়েছে কারণ প্রজাপতি তো আর এক জায়গায় চুপ করে বসে থাকার জিনিস নয়। সে আমার থেকেও বেশি চঞ্চল। তবে শেষমেষ ছবিটা যে তুলতে পেরেছিলাম বেশ কয়েকটা শট নেওয়ার পর সেটাই আমার কাছে আনন্দের।
বোগেনভিলিয়া
সেদিনটা প্রচুর কুয়াশা হয়েছিল। সম্ভবত রবিবার। তাই হাতেও খানিকটা সময় ছিল। নিজের গাছ থেকে বেশ কিছু বোগেনভেলিয়ার ছবি তুলে নিয়েছিলাম। ব্যাকগ্রাউন্ডটা যেহেতু কুয়াশাচ্ছন্ন তাই ফুলগুলো অদ্ভুত মায়াবী লাগছে দেখতে। তাই না?
জবা
জবা ফুলগুলো তুলেছিলাম এবার কেরালা বেড়াতে গিয়ে তিরুবনন্তপুরম জু তে। ওখানে বেশ কিছু ভালো ভালো ফুল পেয়েছিলাম। কিছু ছবিও তুলেছি। ভেবেছিলাম ভ্রমণ পর্ব যখন শুরু করব তখন আস্তে আস্তে করে শেয়ার করব। কিন্তু প্রতিযোগিতা চলে এলো বলে আজই শেয়ার করে দিলাম। প্রথমের ফুলটা জবা নয়, স্থল পদ্ম।
গ্যাজেনিয়া
এই ফুলগুলিও আমি নার্সারি থেকে তুলেছিলাম। দেখতে তো ভালো লেগেই ছিল আরো বেশ কয়েকটা রঙ ছিল। কিন্তু ছবি তোলা হয়ে যাচ্ছিল বলে, আর তুললাম না। আচ্ছা মানুষের সুযোগ দিয়েছে বলে কি নিংড়ে ব্যবহার করব?
শাপলা
সরসবাগে তোলা এই দুটো শাপলা ফুলের ছবি। এখানে সারা বছর প্রচুর শাপলা ফুল হয়। মানে একটা বড় জায়গা জুড়ে লাগিয়ে রাখা হয়েছে। যার মাঝে গণেশের মন্দিরে আছে। আগে একদিন গিয়েছিলাম তবে সেটা রাত্রিতে তাই খুব একটা ভালো ছবি তুলতে পারিনি। এখানে অনেক রঙের শাপলা ফুল রয়েছে। আমি দুটো তুলেছি মাত্র। আসলে ফুলগুলো এতটাই দূরে দূরে যে মোবাইল ক্যামেরাতে কতখানি জুম হচ্ছিল না। আর মোটামুটি আয়ত্তের মধ্যে যেগুলো ছিল তার রঙ বেশিরভাগই সাদা এবং গোলাপি।
হরেক রকমের ফুল
মুরগী জটা
চিনি গোলাপ
লিলি
শিউলি
কসমস
জিনিয়া
ডায়ান্থাস
পর্তুলিকা
জিনিয়া, লিলি, চিনি গোলাপ, ডায়ান্থাস ও পর্তুলিকা ছাড়া বাকি সব ফুলই রাস্তা ঘাটে তুলেছি। আমাদের ফ্ল্যাটেরই আসেপাশে। আসলে যাদের বাংলো বাড়ি আছে তারা নানান ধরণের ফুলগাছ লাগিয়ে রাখেন। যখন ভালো লাগে ছবি তুলতে হানা দিই।
বন্ধুরা, প্রতিযোগিতার জন্য আজকের ফটোগ্রাফি পোস্ট এখানেই শেষ করছি। আশা করি আপনারা উপভোগ করবেন আমার প্রতিটা ছবিই।
আবার কাল আসব অন্য কোন পোস্ট নিয়ে। আজ এ পর্যন্তই।
টা টা।
পোস্টের ধরণ | ফটোগ্রাফি পোস্ট |
---|---|
ছবিওয়ালা | নীলম সামন্ত |
মাধ্যম | স্যামসাং এফ ৫৪, আইফোন ১৪, ওয়াইড অ্যাঙ্গল লেন্স উইথ ১৫ এক্স ম্যাক্রো |
লোকেশন | পুনে, ভারতবর্ষ |
ব্যবহৃত অ্যাপ | ক্যানভা, অনুলিপি |
১০% বেনেফিশিয়ারি লাজুকখ্যাঁককে
~লেখক পরিচিতি~
আমি নীলম সামন্ত। বেশ কিছু বছর কবিতা যাপনের পর মুক্তগদ্য, মুক্তপদ্য, পত্রসাহিত্য ইত্যাদিতে মনোনিবেশ করেছি৷ বর্তমানে 'কবিতার আলো' নামক ট্যাবলয়েডের ব্লগজিন ও প্রিন্টেড উভয় জায়গাতেই সহসম্পাদনার কাজে নিজের শাখা-প্রশাখা মেলে ধরেছি। কিছু গবেষণাধর্মী প্রবন্ধেরও কাজ করছি। পশ্চিমবঙ্গের নানান লিটিল ম্যাগাজিনে লিখে কবিতা জীবন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি৷ ভারতবর্ষের পুনে-তে থাকি৷ যেখানে বাংলার কোন ছোঁয়াই নেই৷ তাও মনে প্রাণে বাংলাকে ধরে আনন্দেই বাঁচি৷ আমার প্রকাশিত একক কাব্যগ্রন্থ হল মোমবাতির কার্ণিশ ও ইক্যুয়াল টু অ্যাপল আর প্রকাশিতব্য গদ্য সিরিজ জোনাক সভ্যতা।
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সব্বাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন৷ ভালো থাকুন বন্ধুরা। সৃষ্টিতে থাকুন।
https://x.com/neelamsama92551/status/1882051416182944200?t=10aLM2-qyAL3z7MOkqu2KQ&s=19
নিঃসন্দেহে অসাধারণ সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। প্রত্যেকটি শীতকালীন ফুলের ফটোগ্রাফির খুবই চমৎকার বর্ণন উপস্থাপন করেছেন। খুবই ভালো লাগলো আপনার ফটোগ্রাফির পোস্টটি পড়ে।
অনেক ধন্যবাদ আপনি আমার ফটোগ্রাফি পোস্ট দেখে সুন্দর মন্তব্য করলেন। এবং আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমিও খুশি হলাম।
প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি একদম চোখ জুড়ানো। আমি তো এক একটা ছবি থেকে চোখ ফেরাতে পারছিলাম না। অভাবনীয় সুন্দর এক একটা ছবি হয়েছে আপনার হাতের দক্ষতাকে প্রশংসা না করে আমি থাকতে পারছি না। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অভিনন্দন আপু।অনেকগুলো ফুলের নাম জানিনা তবে দেখতে আপনার বর্ণনার মাধ্যমে জানতে পারলাম কিছুটা।
ফটোগ্রাফি তো শখে করি আসলে বেশ কয়েক বছর আগে ইনস্টাগ্রামে প্রোফাইল খুলেছিলাম তখন দেখতাম সবাই চমৎকার দেখতে সব ফটোগ্রাফি পোস্ট করে। বিশেষ করে বিদেশীরা। তো তাদের ফটোগ্রাফি দেখে দেখেই কিছু কিছু জিনিস শিখেছি যেগুলো বর্তমানে আমি নিজেও প্রয়োগ করি। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হয়েছি আপু। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
অনেক সুন্দর সুন্দর ফুলের ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। আপনার চমৎকার এই ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ফুলগুলো দেখে মুগ্ধ হলাম। অসাধারণ ভাবে আপনি ক্যামেরাবন্দি করেছেন সব।
ধন্যবাদ আপু। আপনার মন্তব্যে আনন্দিত হলাম। চেষ্টা করেছি আপু৷
দিদি কি ফটো শেয়ার করলেন? চোখ তো অন্য থেকে ফিরছেই না। এখন যে কি করি। অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দিদি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
হা হা হা, আপনি তবে উপভোগ করেছেন। আমি ভাবছিলাম অনেক ছবি দেখে বোর হয়ে যাবে সকলে দেখতে দেখতে৷ যাইহোক ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি খুবই দুর্দান্ত ছিলো । ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যি অনেক বেশি ভালো লাগছে। ফুলের সৌন্দর্য হৃদয় ছুঁয়ে যায়। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
ধন্যবাদ আজিম ভাই। আপনার পোস্টটিও আমার খুব ভালো লেগেছে। কত ফুলের ছবি তুলেছেন৷
ফুলের সৌন্দর্য দেখে হারিয়ে গেলাম আমি। ফুলের বেশ চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি। গোলাপ ফুল দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। আসলে ফুলের সৌরভ এবং সৌন্দর্য আমাদেরকে মুগ্ধ করে। এত চমৎকার শীতকালীন ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
হা হা হা। তাই তো। এক পোস্ট দুবার কমেন্ট হয়ে যায়। গতকাল আমারও হচ্ছিল একই ভুল। তবে কমেন্ট চেক করলাম যখন দেখি আগেই করেছি তাই কমেন্টটা আর পোস্ট করিনি।
আপনি কিন্তু অনেক সুন্দর সুন্দর ফটো ধারণ করেছেন। বেশ দুর্দান্ত ছিল আপনার ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো। তবে বৃষ্টিভেজা গোলাপ ফুল টা আমার কাছে এতটা ভালো লেগেছে। মনে হল যেন ফুলটা দেখে আমি প্রেমে পড়ে গেলাম। দারুন ফটো করেছেন আপনি।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকলেন৷ দাদা ওটা বৃষ্টি ভেজা গোলাপ না৷ নার্সারির মালি তার ঝিরিঝিরি পাইপ দিয়ে জল দিয়েছিলেন৷ আমি সেটাই তুলেছি।
শীতকালীন অসাধারণ কিছু ফুলের ফটোগ্রাফি করেছেন। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে অনেক ভালো লাগলো। এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য। ভালো থাকবেন ভাই।