হ্যালো বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভাল আছেন।আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আর আজকের রেসিপিটি হচ্ছে হ্যালন ডাল ও মাছ দিয়ে কচু রান্নার স্পেশাল রেসিপি। যেহেতু এখন বর্ষাকাল চারদিকে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি উৎপাদন হচ্ছে। আর কচু এমন একটি খাবার যা পানির ছোঁয়া পেলেই তরতর করে বেড়ে ওঠে। আমাদের বাড়ির আঙিনার চারপাশে বিভিন্ন রকমের কচু গাছ জন্মেছে। কচু আবার বিভিন্ন জাতের হয়ে থাকে। কচু খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে যা প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে। এমনকি শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে। ডাল দিয়ে এই কচু তরকারি রান্না করে খেতে ভীষণ মজা। অনেকে আবার নারকেল দিয়েও রান্না করে। যাই হোক আমার আজকের রেসিপিটির রন্ধন প্রণালী দেখে নেয়া যাক।
- কচু
- হ্যালন ডাল
- মাছ
- পেঁয়াজকুচি
- কাঁচা মরিচ কুঁচি
- হলুদের গুঁড়ো
- মরিচের গুঁড়ো
- রসুন বাটা
- আদা বাটা
- জিরার গুঁড়া
- লবণ
- তেল
- প্রথমে ডালগুলো ভেজে খোসা ছাড়িয়ে পানিতে এক ঘন্টা ভিজিয়ে রাখলাম।
- একটু পাতিলে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে তার মধ্যে পেঁয়াজকুচি ও কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে দিলাম।
- এবার সবগুলো মসলা দিয়ে কষিয়ে নিলাম।
- এবার একটি মাছ মসলার সাথে কষিয়ে নিলাম।
- এবার পানিতে ভিজিয়ে রাখা ডালগুলো মসলার সাথে কষিয়ে নিলাম।
- এবার ডালের মধ্যে কচু দিয়ে দিলাম।
- ঢাকনা দিয়ে কষানোর জন্য অপেক্ষা করলাম।
- রান্না হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে ফেললাম।
- এবার কচুগুলো পরিবেশন করে ছবি তুলে নিলাম।
🌺 আশা করি আমার আজকের রেসিপি টি আপনাদের ভালো লাগবে।ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। 🌺 |
🌺 ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি দেখার জন্য ও পড়ার জন্য🌺 |
ডাল ও মাছ দিয়ে কচু রান্নার করেছেন খুবই দুর্দান্ত হয়েছে। দেখেতো খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে আপনার রন্ধন প্রক্রিয়া বেশ অসাধারণ। চমৎকার ভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন। দেখেই মনে হচ্ছে বেশ মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে। এত চমৎকার রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
এই রেসিপিটি আসলেই খুবই দুর্দান্ত যারা খেয়েছে তারা বুঝতে পারবে এটি কত মজার একটি রেসিপি। আমার কাছে অনেক ভালো লাগে তাই আমি প্রায় সবাই রান্না করি সেজন্যই আপনাদের সাথে শেয়ার করে নিলাম।
বর্ষাকালে পানি পেয়ে শাকসবজি প্রচুর পরিমাণে উৎপন্ন হয়।
হ্যালন ডাল দিয়ে কচু আমার বেশ পছন্দ। আসলে বিভিন্ন ধরনের কচুর জাত হয়ে থাকে। আর কচুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন পাওয়া যায়। রেসিপিটি দেখে লোভ লেগে গেল কিন্তু আপু।
আসলে আপু বর্ষাকালে কচু অনেক বেশি পরিমাণ উৎপাদন হয়। আর ডাল দিয়ে রান্না করে খেতে কিন্তু অনেক মজা লাগে। সব জাতের কচু খাওয়ায় আমাদের জন্য উপকারী।
হ্যালন ডাল ও মাছ দিয়ে কচু রান্নার দারুন একটা রেসিপি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। এর আগে কোনদিন এই ধরনের রেসিপি হয়নি তাই আমার কাছে এটা একটা নতুন ধরনের রেসিপি বলে মনে হয়েছে।
ভাইয়া আমরা কিন্তু প্রায় সময় এই রেসিপিটি খেয়ে থাকি। কারণ আমার কাছে কচু রেসিপিটি অনেক মজা লাগে। সাথে যদি হেলন ডাল দেয়া হয় তাহলে আরো মজা বেশি লাগে। আপনিও রান্না করে খেয়ে দেখবেন।
হ্যালন ডাল ও মাছ দিয়ে কখনো কচু রান্না করি নি।তবে আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। সত্যি কচু শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন। এভাবে একদিন রান্না করব অবশ্যই। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপনি যেহেতু এই রেসিপিটি এর আগেই কখনো তৈরি করে দেখেননি। আমি বলব এক সময় এভাবে তৈরি করে খেয়ে দেখতে পারেন। আশা করি আপনার ভালো লাগবে কারণ এটি খুবই মজার একটি রেসিপি।
কচুর শাক আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। বিভিন্ন রকম ডাল দিয়ে রান্না করলে খেতে ভালই লাগে। তবে হ্যালন ডাল দিয়ে কখনো রান্না করে খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনি একদম ঠিক বলেছেন কচুর শাক আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। বিভিন্ন রকম ডাল ও আমাদের শরীরের জন্য উপকারী ।তাই দুটি উপকারী খাবার একসাথে রান্না করলে খেতে অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ঠিকই বলেছেন গ্রামেগঞ্জে এখন বাড়ির আশেপাশে চারদিকে কচুশাকের ছড়াছড়ি মনে হয় । আমরা তো যারা শহরে থাকি তারাতো পাই না । ভ্যানের উপরে মাঝে মাঝে বিক্রি করতে দেখি তবে সেগুলো খেতে আমার ভালো লাগে না । কচু শাক দিয়ে এভাবে কখনো ডাল রান্না করে খাওয়া হয়নি । হ্যালন ডাল কি সেটাই তো চিনলাম না ।আর আপনি মাছ দিয়ে রান্না করেছেন আমার তো খেতেই ভয় লাগছে মনে হচ্ছে এর ভিতর কাঁটা গলায় লেগে যাবে ।
আসলেই আপু গ্রাম অঞ্চলে এখন বাড়ির আশেপাশে চারদিকে কচুর শাকের ছড়াছড়ি। আমাদের বাড়িতে তো অসংখ্য কচু গাছ জন্মেছে। এগুলো রান্না করে খেতে ভীষণ ভালো লাগে। আপনি যেহেতু এভাবে কখনো রান্না করি খান নিয়ে একসময় রান্না করে খেয়ে দেখবেন আশা করি ভালো লাগবে।
আপনার তৈরি করা হ্যালন ডাল ও মাছ দিয়ে কচু রান্নার স্পেশাল রেসিপি দেখে খুবই সুন্দর লাগছে এবং খেতে ও নিশ্চয়ই খুব সুস্বাদু হয়েছিল।অবশ্য এবারে তৈরি করে কখনও খাওয়া হয়নি।অসংখ্য ধন্যবাদ আপু, এত সুন্দর ও সুস্বাদু রেসিপিটি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হেলন ডাল মাছ ও কচু দিয়ে রান্না করে খেতে অনেক ভালো লাগে। এরকম রেসিপি আমাদের ঘরে প্রায়ই রান্না করা হয়। আশা করি আপনি পছন্দ হয়েছে রেসিপিটি। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন হ্যালন ডাল ও মাছ দিয়ে কচু রান্নার রেসিপি। হ্যালন ডাল নাম আজকে প্রথম শুনলাম। আসলে এর আগে কখনো এই নাম শুনিনি। তবে ইউনিক একটি রেসিপি সন্ধান পেলাম। রেসিপি তৈরি দেখে তো মনে হচ্ছে খেতে বেশ সুস্বাদু লাগবে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরি করে ধাপে ধাপে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
মাছ ও ডাল দিয়ে কচুর তরকারি অনেক মজা। যারা কচু খেতে চায় না তাদেরকে এভাবে রান্না করে দিলে আমি মনে করি অবশ্যই খেতে চাইবে। আপনি যেহেতু একটি ইউনিক রেসিপির সন্ধান পেয়েছেন এক সময় খেয়ে দেখবেন।
হ্যালন ডাল ও মাছ দিয়ে কচু রান্না দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে, আর রেসিপিটা আমার কাছে একদম নতুন লেগেছে। ধাপে ধাপে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ডাল ও মাছ দিয়ে কচু রান্না করলে খেতে অনেক মজা লাগে। আমাদের পরিবারের সবাই এটি অনেক পছন্দ করে ।আপনিও খেয়ে দেখবেন ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
এ জাতীয় মাছের রেসিপি গুলো আমার খুবই ভালো লাগে। অনেক সুন্দর ভাবে আপনি তৈরি করেছেন আজকের রেসিপি যেখানে ডাল আর কচুর ডাটা ব্যবহার করেছেন। রান্নার পদ্ধতিটা আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগলো।
এ জাতীয় মাছের রেসিপি গুলো আসলে অনেকেই পছন্দ করে ।যেহেতু আপনারও পছন্দ আপনি এভাবে রান্না করে খেয়ে দেখবেন আশা করি ভালো লাগবে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।