দাদা আপনার ধৈর্য্য আছে মানতেই হবে। তাইতো নিজেই একেবারে ডাব চিংড়ি তৈরি করে ফেললেন। আজকে যদি বৌদি থাকতো তাহলে আর একা একা ডাব চিংড়ি তৈরি করতে হত না। দুজনে মিলে একেবারে ঝগড়া করতে করতে রান্না করে ফেলতেন। এই রেসিপিগুলো তৈরি করা অনেক বেশি ঝামেলার। বিশেষ করে ভালো ডাব খুঁজে পাওয়া অনেক বেশি মুশকিল। অনলাইন থেকে অর্ডার দিয়ে ভালোই করেছেন। তাই তো খুব সহজেই ডাব পেয়ে গিয়েছেন। এই চিংড়ি মাছগুলো যেভাবেই রান্না করা হোক না কেন খেতে অনেক ভালো লাগে। তবে যাই বলুন না কেন যদি কোন খাবার খেতে ইচ্ছে করে তাহলে সেই খাবারটি তৈরি করতে ভালো লাগে।দাদা আপনি অনেক ধৈর্য সহকারে এই ডাব চিংড়ি রেসিপি তৈরি করেছেন আর রেসিপি তৈরির প্রক্রিয়া তুলে ধরেছেন দেখে ভালো লাগলো।