চিংড়ি মাছের ভুনা রেসিপি।
আজ- ০৩, বৈশাখ, | ১৪২৯ , বঙ্গাব্দ | গ্রীষ্মকাল | | শনিবার |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
আজ আমি আপনাদের সাথে চিংড়ি ভুনা রেসিপি শেয়ার করব।
কেমন আছেন সকলে আশা করি ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে আমার খুবই পছন্দের একটি রেসিপি শেয়ার করতে চলেছি। আমার মত হয়তো অনেকেরি এই রেসিপিটি পছন্দের হতে পারে। কিছু কিছু খাবার রয়েছে যে আমাদের বেশিরভাগ মানুষেরই পছন্দের। যাই হোক, এখন রমজান চলছে তাই বাসায় সব সময় চেষ্টা করা হয় পছন্দের খাবারগুলো রান্না করার। আর চিংড়ি মাছটা আমার পছন্দের তালিকার শীর্ষে।
যাইহোক, কথা না বাড়িয়ে চলুন রেসিপি শুরু করা যাক -
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- পেঁয়াজ কুচি।
- মরিচের গুঁড়া।
- লবণ।
- তেল।
- জিরা বাটা।
- চিংড়ি মাছ ।
- রসুন বাটা।
- টমেটো।
- ধনিয়া পাতা।
- কাঁচা মরিচ।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
ধাপ-১ঃ
- প্রথমে চিংড়িগুলো কে গুলোকে কেটে ভালোভাবে ধুয়ে নেব।
ধাপ-২ঃ
- এরপর চিংড়ি গুলোতে হলুদের গুড়া, মরিচের গুঁড়া এবং লবন দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিব।
ধাপ-৩ঃ
- এরপর হালকা আঁচে চিংড়িগুলো কে তেলে ভেজে নিব।
ধাপ-৪ঃ
- এরপর একটি পাত্রে সরিষার তেল গরম করে দিব। তেল গরম হয়ে গেলে এরমধ্যে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ, জিরা বাটা ও রসুন বাটা দিয়ে দিব।
ধাপ-৫ঃ
- এরপর ভালোভাবে তেলের মধ্যে মসলা এবং পেঁয়াজ গুলো কষিয়ে নিব।
ধাপ-৬ঃ
- এরপর এর মধ্যে টমেটো দিয়ে দিব।
ধাপ-৭ঃ
- ভালোভাবে সবকিছু একসাথে মিশিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে নিব।
ধাপ-৮ঃ
- এরপর পূর্বের ভেজে রাখা চিংড়ি মাছ গুলোর মধ্যে দিয়ে দিব।
ধাপ-৯ঃ
- এরপর মাছগুলোকে কিছুক্ষণ রান্না করবো।
ধাপ-১০ঃ
- রান্না হয়ে গেলে ধনেপাতা কুচি দিয়ে নামিয়ে নিব।
সকলকে ধন্যবাদ।
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
চিংড়ি মাছের স্বাদের কথা কি আর বলবো। এর মধ্যে আবার টমেটো দিয়ে ভুনা। চিংড়ি আমার প্রিয় মাছের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে আছে। আপনার চিংড়ি মাছের রেসিপি দেখে যে কেউ লোভে পড়তে বাধ্য হবে। বিশেষ করে রেসিপি তৈরি করার পর এর যে একটা কালার হইছে এটা অনেক আকর্ষনীয়। অনেক ধন্যবাস ভাই আমাদের মাঝে আপনার অসাধারণ চিংড়ির ভুনা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
রোজা রেখে এই রকম মজাদার রেসিপি দেখলে কি আর ঠিক থাকা যায় ভাইয়া। আপনার রেসিপিটি সত্যিই খুব লোভনীয় হয়েছে। চিংড়ি মাছ সবারই খুব পছন্দের মাছ। চিংড়ি মাছ যেভাবে রান্না করা হোক না কেন খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আর আপনার রেসিপি দেখে তো লোভ সামলানো দায়। এত সুন্দর সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
উপপপপ😋😋
চিংড়ি মাছ গুলোর কালারটা এত সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। টমেটো দেওয়ায় চিংড়ি মাছ গুলোর কালার অনেক সুন্দর লাগছে । আর একটা দিক খুব মিল আছে আমারও চিংড়ি মাছ পছন্দের তালিকায় শীর্ষে।
টমেটোর সাথে চিংড়ি মাছটা বেশ মানায়।
চিংড়ি আমার অত্যন্ত পছন্দের একটি মাছ। আর টমাটো দিয়ে চিংড়ি ভুনা করলে এর স্বাদ তো কয়েক গুনে বেড়ে যায়। খুব ভালো লাগে খেতে। আমি সব সময় এই ধরনের তরকারি দিয়ে অনেক গুলো ভাত খেতে পারি। কারণ স্বাদে গুনে অনেক বেশি ভালো লাগে।
আমারও এধরনে তরকারি দিয়ে ভাত খেতে খুবই ভালো লাগে।
ভাইয়া আপনার চিংড়ি মাছের ভুনা রেসিপি অনেক সুন্দর হয়েছে, এবং অনেক লোভনীয় হয়েছে, রান্নার কালারটি অসম্ভব সুন্দর হয়েছে, চিংড়ি মাছ আমার খুবই প্রিয় ভাইয়া, আপনি অনেক সুন্দর করে উপস্থাপনাও করেছেন, শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
চিংড়ি রেসিপি গুলো অনেক মজাদার হয় তাছাড়া আপনার শেয়ার করা চিংড়ি ভুনা রেসিপি একটু বেশি লোভনীয় মনে হয়েছে। সারাদিন রোজা থেকে ইফতারের সময় এরকম একটা রেসিপি যদি সামনে থাকে তাহলে তো মনের তৃপ্তি মিটে যায়।
ঠিকই বলেছেন চিংড়ি দিয়ে যেকোনো রেসিপি খুবই মজা হয়। তবে চিংড়ি মাছের দোপেয়াজা কিংবা চিংড়ি ভুনা খেতে খুব ভালো লাগে।
ভাইয়া এই কথাটি আপনি একদম ঠিক কথাই বলেছেন। কিছু কিছু খাবার আছে যেগুলো সবারই পছন্দ। তেমনি চিংড়ি মাছ ভুনা এমন একটি খাবার যেটা সবার কাছে অনেক প্রিয়। চিংড়ি মাছ আমারও পছন্দের খাবারের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে। অনেক মজার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আসলে চিংড়ি মাছ দেখলে খেতে ইচ্ছে করে সব সময়। আর আপনি এত সুন্দর ভাবে এই রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি উপস্থাপন করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। দেখে মনে হচ্ছে একদম সুস্বাদু হয়েছে। অনেক মজার রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
খুবই খুশি হয়েছি রেসিপিটি আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে।
ভাইয়া আপনার তৈরি চিংড়ি মাছের ভুনা রেসিপি দেখে আমি ভাষা হারিয়ে ফেলছি। কেননা চিংড়ি মাছের ভুনা রেসিপির কালার এতটা সুন্দর এসেছে যা দেখে চোখ জুড়িয়ে যাচ্ছে। চিংড়ি মাছ ভুনার এত লোভনীয় কালার আমি এর আগে কোন রেসিপিতে দেখতে পাইনি। আপনার তৈরি চিংড়ি মাছের ভুনা রেসিপি তে সরিষার তেল এবং ধনেপাতা কুচি ব্যবহার করাতে স্বাদের মাত্রা দ্বিগুণ হয়ে গেছে। ভাইয়া চিংড়ি মাছ আপনার পছন্দের তালিকার শীর্ষে, একথা জানতে পেরে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। কারণ আমিও খুবই চিংড়ি মাছ পছন্দ করি। চিংড়ি মাছের ভুনা রেসিপি খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আর এই ভালোলাগার রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এমনিতেই আমাদের বাসায় সাধারণত যে কোন তরকারী সরিষার তেল দিয়ে রান্না করা হয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। এছাড়া যে কোন তরকারী সরিষা তেলে রান্না করলে দেখবেন খেতে অনেক মজার হয়।
চিংড়ি মাছের ভুনা এক অসাধারণ টেস্টি যা একবার খেলে স্বাদ সহজে ভোলা যায় না। এই গরমের সময় টমেটো দিলে খেতে আরো বেশি ভালো লাগে তরকারিগুলো। তবে এ ধনে পাতা উপকারী হলেও আমার তরকারিতে ভালো লাগে না, তবে আবার চপ বানিয়ে খেলে ভালো লাগে।
আপনাদের বেশিরভাগ তরকারিতে ধনিয়া পাতার ব্যবহার করা হয় শুধুমাত্র মাংস ছাড়া।
চিংড়ি মাছের ভুনা রেসিপি দেখে জিভে জল চলে আসলো। আসলে চিংড়ি মাছ আপনি খুবই সুন্দরভাবে পেঁয়াজ দিয়ে ভুনা করেছেন। সত্যিই চিংড়ি মাছের রেসিপি কালারটা দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।