শ্যামলী বাস হয়ে ঢাকা থেকে টেকনাফ যাওয়ার ভ্রমণ কাহিনী ১০% পে-আউট সাই-ফক্স।
হ্যালো, আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকল সদস্যবৃন্দ গণ সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন।আর ভালো থাকাটাই আমি একান্তভাবে কাম্য বোধ করি আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যবৃন্দের।আমি ও বেশ ভালো আছি আপনাদের দোয়া।
তো আজ আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো আমার অফিসিয়াল কাজে ঢাকা থেকে টেকনাফের ভ্রমণ সম্পর্কে।আসলে বলতে গেলে পুরো বাংলাদেশে ছডিয়ে ছিটিয়ে আছে আমাদের ক্লাইন্টগুলো। দেশের দক্ষিণবঙ্গে ও উত্তরবঙ্গে অর্থাৎ টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত আমাদের ক্লাইন্ট।
তো প্রায়ই আমাদের কোন না কোন আর্টিকেল স্টুডেন্টদের ঢাকার বাহিরে গিয়ে ক্লাইন্ট এর সমস্যাগুলো সমাধান করা সাথে করে বাৎসরিক অডিট রির্পোট তৈরি করে সেটা আমাদের ম্যানাজারদের মাধ্যমে চেক বা রিভিউ করিয়ে তা ফাইনাল ড্রাফট প্রিন্ট দিয়ে রির্পোট ডেলিভারি দেয়া হয়।
সেই ক্ষেত্রে আমার ও ক্লাইন্ট পড়েছে টেকনাফে।আর আমাকে এই পুরো সপ্তাহ ধরে টেকনাফে অবস্থান করতে হবে ক্লাইন্টের কাজে।তো টেকনাফে যাওয়ার জন্য আমি সর্বপ্রথম গতকালকে কলা বাগানে গিয়ে একটা শ্যামলী এসি বাসের টিকেট সংগ্রহ করলাম।আর টিকিটের দাম নিয়েছে এক হাজার চারশত টাকা।
এটি হচ্ছে আমার টিকিটের ছবি।
আর আমার সিট পড়েছে গাড়ীর বায়ের দিকে C1 সিটটি অর্থাৎ জানালার পাশের সিট।
তো আমার যাত্রা সময় হচ্ছে কলা বাগান থেকে বিকেল পাঁচটা।তাই আমি বিকেল পাঁচটা কলা বাগান শ্যামলী বাস কাউন্টারে গিয়ে বসলাম।কলা বাগান বাস কাউন্টারে প্রায় আধা-ঘন্টা অপেক্ষা করার পর মিনি বাস আসলো। সেখান থেকে শ্যামলী মিনি বাসে করে আমাকে আরামবাগে মেইন কাউন্টারে নিয়ে আসলো।আবার সেই আরামবাগে সাতটা থেকে রাত আট পর্যন্ত অর্থাৎ এক ঘন্টা অপেক্ষার পর গাড়ী আসলো।এইবার এখান থেকে টেকনাফের উদ্দেশ্য রওনা হলো বাসটি সাথে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল ও যাত্রাবাড়ীর বাস টার্মিনাল শ্যামলী বাস কাউন্টারে গিয়ে সেখান থেকে যাত্রী আহরণ করে ফাইনালভাবে টেকনাফের উদ্দেশ্যে আমরা সকল বাসের যাত্রীগণ রওনা হলাম।
এটি হচ্ছে বাসের একটি ছবি যখন বাসটি আরামবাগে সকল যাত্রীদের ভিতরে উঠিয়ে নিচ্ছেন।
আর আবশেষে আমি বাসের ভিতরে উঠে বসলাম।আর একটু রিলাস্ক করে বসে পড়লাম।
এতটুকু ছিলো ঢাকার ভিতর থেকে টেকনাফ যাওয়ার গল্প।
নোট: ঢাকা থেকে টেকনাফে যাওয়ার একমাএ উপায় হচ্ছে গ্রীণ সেন্টমার্টিন বাস আর শ্যামলী বাস।এই বাস ছাড়া আর কোন বাস সরাসরি টেকনাফে যায় না ঢাকা থেকে।আর আমি গ্রীণ সেন্টমার্টিন বাসের টিকেট না পাওয়াতে শ্যামলী বাসে যেতে বাধ্য ছিলাম। তাই আমার পোষ্টে উল্লেখিত শ্যামলী বাসের যে বারবার আমি নাম উল্লেখ করেছি তা কোন প্রকার বিঙ্গাপনের জন্য নহে।
ঢাকা থেকে টেকনাফ ওরে বাপরে এত লং জার্নিং এ যাচ্ছেন। আমরা সাধারণত কক্সবাজার কলাতলী থেকে টেকনাফ যেতে অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। আর আপনি ঢাকা থেকে।যাইহোক শ্যামলী বাস হয়ে ঢাকা থেকে টেকনাফ যাওয়ার ভ্রমণ কাহিনী বা অনুভূতি আমার সাথে শেয়ার করেছেন অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন।
জ্বি ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন অনেক বড় জার্নিং ছিলো।
শ্যামলী বাস হয়ে ঢাকা থেকে টেকনাফ যাওয়ার ভ্রমণ কাহিনী পড়ে খুবই ভালো লাগলো ভাই। আপনাকে পুরো এক সপ্তাহ ক্লায়েন্টের পুরো এক সপ্তাহ টেকনাফে অবস্থান করতে হবে। আশা করি আরো সুন্দর সুন্দর কিছু পোস্ট দেখতে পারবো। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমি ও তা আশা করছি।
মাঝে মাঝে আমাদের সবার জন্যই ভ্রমণ করা ভালো কেননা এতে আমাদের শরীরের ফিটনেস ঠিক থাকে। তবে আমার গাড়িতে জার্নি করার থেকে লঞ্চে জার্নি করতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনি তো ঢাকা থেকে টেকনাফ খুবই লং জার্নি করেছেন এটা এই গরমে এরকম জার্নি করা আসলে খুবই কষ্টের। তবে যাই হোক আপনি আপনার এই ভ্রমণ কাহিনী অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
জ্বি আপনি একেবারই যথাযর্থ বলেছেন।
শ্যামলী বাসে ঢাকা থেকে টেকনাফ যাওয়ার ভ্রমণ কাহিনী দেখে অনেক ভালো লাগলো। তাছাড়াও ভ্রমণ কাহিনীর গল্প পড়ে অনেক ভালো লাগলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমার গল্প পড়ে কমেন্ট রাখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।