আলু ও টমেটো দিয়ে কাঁকড়া রান্না করার রেসিপি।
আসসালামু আলাইকুম
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে এসেছি। প্রতিদিন আমার বাংলা ব্লগে পোস্ট করতে আমার অনেক ভালো লাগে। বিভিন্ন ধরনের রেসিপি রান্না করতেও আমার অনেক ভালো লাগে। আজকে আমি রান্না করেছিলাম কাঁকড়া।কাঁকড়া খেতে আমার অনেক ভালো লাগে।বেশ অনেকদিন আগে কুয়াকাটা গিয়ে কাকড়া খেয়েছিলাম । কয়েকদিন আগে ফেসবুকে একটি রেসিপি দেখলাম কাঁকড়ার দেখে খেতে ইচ্ছে করলো। এইজন্য কাঁকড়া কিনে রান্না করলাম। আশা করি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে। চলুন তাহলে শুরু করা যাক মূল রেসিপি।
🥣রেসিপি তৈরির প্রয়োজনীয় উপকরণ🥣
বড় কাঁকড়া
আলু
পেঁয়াজ কুঁচি
আদা বাঁটা
রসুন বাটা
শুকনা মরিচ
টমেটো
হলুদের গুঁড়া
মরিচের গুঁড়া
ধনিয়া গুঁড়া
জিরা গুঁড়া
কাঁচামরিচ
🫕 প্রস্তুত প্রণালী 🫕
প্রথমে কাঁকড়া গুলো ভালোভাবে ধুয়ে কেটে নিতে হবে।
এবার হলুদের গুড়া, লবণ, দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিতে হবে।এবং একটি কড়াইতে পরিবারের মতো তেল নিয়ে ভেজে নিতে হবে।
এবার মাথাগুলো ভেজে নিতে হবে।একসাথে সবগুলো ভাজতে গেলে মাথার ঘিলু বেরিয়ে আসতো এইজন্য আলাদা ভাবে ভাজতে হবে। আলু গুলো ভেজে নিয়েছি।
এবার পরিমাণ মতো তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুচি ভেজে নিতে হবে। পেঁয়াজ কুচি হালকা ভাজতে হবে। ভাজা হয়ে গেলে আদা রসুন বাটা দিয়ে দিতে হবে।
এবার তেজপাতা, শুকনা মরিচ, ও টমেটো দিয়ে দিতে হবে।
এবার ধরনের মসলা দিয়ে ভালোভাবে কষিয়ে নিতে হবে।
এবার আলু ও কাঁচা মরিচ দিয়ে দিতে হবে । এবার পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিতে হবে।
এবার আগের থেকে ভেজে রাখা কাঁকড়া গুলো দিয়ে দিতে হবে। বেশ কিছুক্ষণ রান্না করলেই হয়ে যাবে।
আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের কাছে খুবই ভালো লাগবে। আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরে আমারও খুবই ভালো লাগলো।
ফটোগ্রাফার | @mithila19 |
---|---|
ডিভাইস | samsang A6+ |
আমি মিথিলা ইসলাম।আমি একজন 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩। বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ।❤️ আমার স্টিমিট একাউন্ট @mithila19
আলু এবং টমেটো দিয়ে কাকরা রান্নার খুব দারুন এবং লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি।খুবই চমৎকার লাগছে দেখতে আর বেশ সুন্দর ভাবে গুছিয়ে প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন করেছেন শুভ কামনা রইলো।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
বাহ আপু আপনাদেরই তো সুবিধা কেননা আপনারা যখন যেটা মন চায় রান্না করে খেতে পারেন। কিন্তু আমাদের ছেলেদের বড়ই যন্ত্রনা। মনে নানা রকম রেসিপি খেতে চাইলেও নিরুপায় আমরা। যেমন কাঁকড়া খাওয়ার কথা মনে উঠতেই কিনে এনে চমৎকারভাবে একটি সুস্বাদু রেসিপি তৈরি করে ফেলেছেন। জিভিটি দেখতে যেমন লোভনীয় এবং চমৎকার দেখাচ্ছে মনে হচ্ছে টেস্টি এবং স্বাদেও হয়েছিল অতুলনীয়। সুন্দর একটা রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
রেসিপি দেখে কাকড়া রান্না করুন। চেষ্টা করলে নিশ্চয়ই রান্না করতে পারবেন। ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য এবং এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আলু ও টমেটো দিয়ে কাঁকড়া রান্নার রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখতে তো বেশ লোভনীয় লাগছে তবে এই রেসিপি কখনো খাওয়া হয়নি। এই রেসিপি কিভাবে তৈরি করতে হয় সেটা পর্যায়ক্রমে উপস্থাপন করেছেন লোভনীয় ছিল আপু শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপু আপনি আজকে আমাদের বাসায় শেয়ার করেছেন আলু ও টমেটো দিয়ে কাঁকড়া রান্না করার রেসিপি। আসলে এই রেসিপি আমি জীবনে একবার খেয়েছি তবে খেতে কিন্তু বেশ সুস্বাদু লাগে। আসলে কাঁকড়া খেতে মহিষের মাংসের মত কিছুটা টেস্ট লাগে। এত সুন্দর ভাবে কাঁকড়ার রান্নার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
আমার কাছে তো কাকড়া চিংড়ি মাছের মত লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য এবং এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
বাহ বেশ লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরি করেছেন আপু।দেখেই মনে হচ্ছে খেতে বেশ টেস্টি হয়েছিল। আলু টমেটো দিয়ে কাঁকড়া রেসিপি দেখে আমারও অনেক খেতে ইচ্ছে করছে। তবে ইচ্ছে করলেও পাওয়া যাবে না আমাদের এখানে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
আপনার কমেন্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য।
আলু ও টমেটো দিয়ে কাঁকড়া রান্না করার রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। তবে আমি কখনোই কাঁকড়ার রেসিপি তৈরি করিনি। তাই আপনার রেসিপি পরিবেশন আমার অসাধারণ লেগেছে।
ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
কাঁকড়া খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আজকে আপনি খুব সুন্দর করে আলু এবং কাঁকড়া দিয়ে চমৎকার রেসিপি করেছেন। তবে আমাদের এইদিকে কাঁকড়া অনেক পাওয়া যায়। যদিও অনেকের কাঁকড়া খাই না। তবে আপনার কাঁকড়া রেসিপি দেখে আমার খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। খুব সুন্দর করে রেসিপিটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
আমাদের এখানে কাঁকড়া পাওয়া যায় খুবই কম। বাজারে গিয়ে অনেক খোঁজাখুঁজি করার পর পাওয়া গিয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোষ্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
কাঁকড়া দিয়ে তৈরি করা কোন রেসিপি যে লাস্ট কবে খেয়েছি তা মনে পড়ছে না আপু। কাঁকড়া দিয়ে এই ধরনের রেসিপি তৈরি করে খেতে অত্যন্ত ভালো লাগে। আমাদের এইখানে এই কাঁকড়া গুলো খুব বেশি পাওয়া যায় না, সেজন্য আমাদের বাড়িতে এই রেসিপিটি এখন আর হয় না। যাইহোক, আপনার কাছ থেকে এই রেসিপি তৈরির পদ্ধতিটি শিখতে পেরে অনেক ভালো লাগলো আমার।
কাঁকড়া খেতে আপনার ভালো লাগে জেনে ভালো লাগলো আপু। যদিও কাঁকড়া কখনো খাওয়া হয়নি। তবে আপনার তৈরি করা রেসিপি দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে। মনে হচ্ছে খেতে ভালো হয়েছিল। ধন্যবাদ আপনাকে দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।