রেসিপিঃ শিং মাছের ঝোল||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য||
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -১০ই, শ্রাবণ,|১৪২৯ বঙ্গাব্দ||সোমবার||বর্ষাকাল||
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।


শিং মাছের ঝোল।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
– শিং মাছঃ ২০০ গ্রাম।
– পেঁয়াজ বাটা
– আদা বাটা
– রসুন বাটা
– মরিচ গুড়া
– হলুদ গুড়া
– লবনঃ পরিমান মত
– তেল
– কাঁচা মরিচ
– পানিঃ পরিমান মত
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ

ধাপঃ-১ঃ কড়াইতে তেল গরম করে সামান্য লবন যোগে পেঁয়াজ বাটা ভেঁজে হলদে করে তাতে আদা ও রসুন বাটা দিয়েও ভেঁজে নিন।

ধাপঃ-২ঃ হাফ কাপ পানি দিয়ে দিন। আগুন মাঝারি আঁচে থাকবে।

ধাপঃ-৩ঃ মরিচ ও হলুদ গুড়া দিন। ভাল করে মিশিয়ে নিন। কষিয়ে তেল উপরে উঠাতে হবে।

ধাপঃ-৪ঃ এবার মাছ গুলো দিয়ে দিন, নাড়িয়ে মশলা মাখিয়ে নিন। আগুন অনেক কম।

ধাপঃ-৫ঃ কয়েক মিনিটের মধ্যেই এক কাপ পানি দিন, মিশিয়ে নিন এবং কিছু সময়ের জন্য ঢাকনা দিয়ে রাখুন। আগুন কমে থাকবে।

ধাপঃ-৬ঃ এই রকম দেখাবে।

ধাপঃ-৭ঃ আরো কিছু সময় পরে এমনি দেখাবে। ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন, না লাগলে ওকে বলে আগে বাড়ুন।

ধাপঃ-৮ঃ আগুন নিবিয়ে দিন, ঢাকনা দিয়ে মিনিট পাঁচ রাখুন। ব্যস, হয়ে গেল।

ধাপঃ-৯ঃ পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। আমি একটু ঝোল রেখেছি।

ধাপঃ-১০ঃ দেখুন কত কম তেল।আশাকরি আমার আজকের রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে


>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<

💞 আল্লাহ হাফেজ 💞

তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
– শিং মাছঃ ২০০ গ্রাম।
– পেঁয়াজ বাটা
– আদা বাটা
– রসুন বাটা
– মরিচ গুড়া
– হলুদ গুড়া
– লবনঃ পরিমান মত
– তেল
– কাঁচা মরিচ
– পানিঃ পরিমান মত
রান্নার প্রয়োজনীয় ধাপ |
---|
ধাপঃ-১ঃ কড়াইতে তেল গরম করে সামান্য লবন যোগে পেঁয়াজ বাটা ভেঁজে হলদে করে তাতে আদা ও রসুন বাটা দিয়েও ভেঁজে নিন।
ধাপঃ-২ঃ হাফ কাপ পানি দিয়ে দিন। আগুন মাঝারি আঁচে থাকবে।
ধাপঃ-৩ঃ মরিচ ও হলুদ গুড়া দিন। ভাল করে মিশিয়ে নিন। কষিয়ে তেল উপরে উঠাতে হবে।
ধাপঃ-৪ঃ এবার মাছ গুলো দিয়ে দিন, নাড়িয়ে মশলা মাখিয়ে নিন। আগুন অনেক কম।
ধাপঃ-৫ঃ কয়েক মিনিটের মধ্যেই এক কাপ পানি দিন, মিশিয়ে নিন এবং কিছু সময়ের জন্য ঢাকনা দিয়ে রাখুন। আগুন কমে থাকবে।
ধাপঃ-৬ঃ এই রকম দেখাবে।
ধাপঃ-৭ঃ আরো কিছু সময় পরে এমনি দেখাবে। ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন, না লাগলে ওকে বলে আগে বাড়ুন।
ধাপঃ-৮ঃ আগুন নিবিয়ে দিন, ঢাকনা দিয়ে মিনিট পাঁচ রাখুন। ব্যস, হয়ে গেল।
ধাপঃ-৯ঃ পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। আমি একটু ঝোল রেখেছি।
ধাপঃ-১০ঃ দেখুন কত কম তেল।আশাকরি আমার আজকের রেসিপি আপনাদের ভালো লাগবে।
এভাবেই স্বল্প পরিমাণ সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সামনের দিনগুলোতে এভাবেই পাব আশা করি।।
ঠিক বলেছেন ভাই আপনি একজন মানুষ খাবার না পেলে তাকে যে খাবারই দেয় না কেনো সেটা খেতে তিনি বাধ্য। যাইহোক আপনার শিং মাছের রেসিপি দেখতে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে এত সুন্দর ভাবে একটি লোভনীয় রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আমার রান্নাটা আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম এভাবে সুন্দর মতামতের মাধ্যমে পাশে থাকবেন আশা করি।।
শিং মাছ আমার খুবই প্রিয়। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে শিং মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন। দেখে মনে হচ্ছে শিং মাছের এই রেসিপি খেতে খুবই মজার হয়েছে। লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আমি তেমন রান্না করতে পারি না তবুও চেষ্টা করেছি সুন্দর করে উপস্থাপন করার।। জন্য মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।।
শিং মাছ আমার পছন্দের একটা মাছ। যা খেতে বেশ ভালো লাগে আমার কাছে। আপনি খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ ভাই এরকম সুন্দর একটি শিং মাছের ঝোলের রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
এই মাছ ভুনা খেতে আমার কাছেও অনেক ভালো লাগে।। সুগঠিত মতামতের মাধ্যমে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।।
মজাদার শিং মাছের ঝোল ঝোল রেসিপি তৈরি করেছেন ভাইয়া। যা দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। বিশেষ করে তরকারির কালারটি খুবই সুন্দর হয়েছে। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল।।
খেয়ে অনেক তৃপ্তি পেয়েছিলাম।।
কিছু প্রিয় মাছের তালিকায় শিং মাছ ও রয়েছে। আর সেই শিং মাছের খুব সুন্দরভাবে একটি রেসিপি করে আপনি আমাদের সাথে তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন সর্বদায়।
এই মাছ রান্না আমার কাছে খুবই প্রিয় গরম ভাতের সাথে খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে।।
জি ভাই আমি ও আপনার সাথে একমত,ধন্যবাদ আপনাকে ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য।
শিং মাছ আসলে খুবই উপকারী আর খেতেও বেশ মজার। যদি এভাবে রান্না করা হয় তাহলে খেতে ভালো লাগে। এছাড়াও আলু দিয়ে রান্না না করা হয় তাহলে আমার কাছে সেটাও খেতে ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে এই রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া শিং মাছ অনেক উপকারী একটা খাবার।। খেতে অনেক টেস্ট লাগে আমার কাছে।। ধন্যবাদ সুন্দর মতামতের জন্য।।
শিং মাছের মজাদার একটি রেসিপি প্রস্তুত করেছেন এ ধরনের রেসিপি আমরা খুব ফেভারিট রেসিপি প্রস্তুত প্রণালী দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে খুব মজা হয়েছিল
এই ধরনের মাছ খেলে অনেক টেস্ট লেগে থাকে ধন্যবাদ ভাইয়া শুরু করতে মতামতের জন্য।।
খুবই মজাদার একটি শিং মাছের ঝোল রান্নার রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনার এই শিং মাছের ঝোল রান্নার রেসিপি আমার কাছে অনেক বেশি লোভনীয় লেগেছে। এত মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
মাছ রান্না দেখে আপনার কাছে ভালো লেগেছে খেলে তো আমার বাসা থেকেই আপনি যেতে চাইবেন না ধন্যবাদ মতামতের জন্য।।
আমার প্রিয় মাছের মধ্যে শিং মাছ একটু বেশ আমার পছন্দের খাবার। আপনি অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এই জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
শিং মাছ সুন্দর করে রান্না করলে খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে।।।। আপনার সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ।।