ফটোগ্রাফি পোস্ট- গ্রামের মেঠো পথ আর শীতের কুয়াশার কিছু ফটোগ্রাফি

in আমার বাংলা ব্লগ2 days ago

আসসালামু আলাইকুম

কেমন আছেন আমার প্রিয় সহযাত্রী ভাই বোনেরা? আশা করি সবাই আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমিও আপনাদের সবার দোয়ায় আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি। আশা করি সবার দিনটা ভাল কেটেছে। আজকে আপনাদের সবার মাঝে আমার আরও একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। আজ আমি একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট নিয়ে আপনাদের সবার মাঝে হাজির হয়েছি।আশা করি আপনাদের সবার কাছে অনেক ভালো লাগবে। তাহলে চলুন আজ আমার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আসি কেমন হয়েছে।

প্রিয় বন্ধুরা আজ আমি একটু অন্য ধরনের ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চলে এলাম। অনেকদিন ধরে যশোরে আসবো আসবো করে আর আসা হয়নি। আমরা চাইলেই অনেক জায়গায় যেতে পারি না। বিশেষ করে যারা ঢাকা শহরে থাকি তাদের অনেক ব্যস্ততার মাঝে কোন জায়গায় যেতে চাইলেও সময় হয়ে ওঠে না। এর সময় হয়তো ওর সময় হয় না। ঢাকায় যারা বসবাস করে তারা সবাই বেশিরভাগ চাকরিজীবী। তাই চাকরি থেকে কিন্তু সবসময় ছুটি পাওয়া যায় না। এবার ব্যস্ততার মাঝেও কিছুটা সময় করে যশোরে চলে এলাম প্রকৃতির মাঝে। যদিও চেয়েছিলাম অনেক শীত ও কুয়াশা ঘেরা প্রকৃতির মাঝে আসার জন্য কিন্তু হয়ে ওঠেনি।

তবে এবার আমাদের যশোরে আসার জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে এসেছে আর সেইটা হল খালার অসুস্থতা। হ্যাঁ আমরা আপন জন কিছু হলে তখন কিন্তু শত ব্যস্ততা হলেও কিছুটা সময়ের জন্য চলে আসতে হয় আপনজনের মাঝে। তাই আমার খালার অসুস্থতার কথা শুনে আর থাকতে পারলাম না। চলে এলাম দু-একদিনের জন্য যশোর নানু বাড়ি। যদিও নানা নানু কেউ বেঁচে নেই। কিন্তু খালা ও মামার বাড়ি আছে। আর এ বিষয়ে আস্তে আস্তে আপনাদের মাঝে আরো অনেক পোস্ট শেয়ার করব। আজ না হয় এ পর্যন্তই আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে আজ আমার প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাওয়া কিছু ফটোগ্রাফি দেখে আসি।

IMG_20250207_092514.jpg

📸 ফটোগ্রাফি- ১:

বন্ধুরা প্রথমে আমি আপনাদের জন্য যে ফটোগ্রাফিটি নিয়ে এসেছি এটি হচ্ছে প্রকৃতির অপরূপ একটি দারুন ফটোগ্রাফি । যে ফটোগ্রাফি শুরুতেই আপনাদের মন আমি আজ মুগ্ধ করে দিব। এই ফটোগ্রাফিটি হচ্ছে আমি যশোরে আসার পর যখন ঘুম থেকে উঠে নামাজ পড়ে প্রকৃতির সৌন্দর্য ও শীতের কুয়াশা দেখতে বের হয়েছি তখন দেখতে পেলাম চারিদিকে কিছুটা অন্ধকার রয়েছে পুরোপুরি সফল হয়ে ওঠেনি কিন্তু কোথাও কোন কুয়াশা দেখতে পেলাম না। তবে দূর থেকে কিছুটা হালকা হালকা কুয়াশা দেখা যাচ্ছে। আর শীতের কুয়াশা দেখা না গেলেও তাতে কি প্রকৃতিটা আমার কাছে অপূর্ব লাগছিল তাই এই ভোরের সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফিটি না করে পারলাম না একটি ফটোগ্রাফি করে নিলাম।

00000IMG_00000_BURST20250206061920_COVER.jpg

📸 ফটোগ্রাফি- ২ :

এবার যে ফটোগ্রাফিটি আপনাদের মাঝে নিয়ে উপস্থিত হয়েছি। এই ফটোগ্রাফিতে করার পরে আমার এতটাই ভাল লেগেছে যে আমি ফটোগ্রাফির দিকে তাকিয়ে ছিলাম কিছুক্ষণ। প্রকৃতিটা এত সুন্দর লাগছিল যে কোন কিছুই অসুন্দর লাগছিল না যেটাই ফটোগ্রাফি করছিলাম সেইটাই দেখতে অসাধারণ সুন্দর লাগছিল এই ফটোগ্রাফিটি দেখেও আপনাদেরও নিশ্চয়ই হৃদয় কেড়ে নিয়েছে আমি গাছ অনেক ভালোবাসি তাই মনে করলাম গাছের ফাঁকে দিয়ে একটু আকাশের ফটোগ্রাফিটি করে নেই আর ফটোগ্রাফিটি করার পর দেখতে পেলাম গাছসহ গাছের ফাঁক দিয়ে আকাশটা অসম্ভব সুন্দর লাগছে যা সত্যি আমি অনেকখানি মুগ্ধ হয়ে গেছি। প্রথমে ভেবেছিলাম কি ফটোগ্রাফি করছি পরে দেখলাম যে প্রকৃতির মাঝে সবই সৌন্দর্য সেটাকে যদি আমরা সুন্দর করে ক্যাপচার করতে পারি তাহলে সে সৌন্দর্য আরো অসম্ভব সুন্দর হয়ে দেখা যায়।

IMG_20250206_065146.jpg

📸 ফটোগ্রাফি- ৩ :

এরপর আপনাদের সাথে যেই ফটোগ্রাফিটি শেয়ার করছি এই ফটোগ্রাফিটিও অসাধারণ হয়েছে। সকালে পাতা ঝরা একটি গ্রামের রাস্তার প্রকৃতির দৃশ্য যা আমি কখনো দেখিনি। এ প্রথম এ প্রকৃতি দেখে আমি প্রকৃতির প্রেমে পড়ে গেলাম। আর প্রেমে পড়া থেকে তুলে নিলাম কতগুলো অসাধারণ প্রকৃতির মায়া ঘেরা ফটোগ্রাফি। এই পাতা ঝরা রাস্তা ও তার সাথে প্রকৃতি ও গাছ দৃশ্যদা অনেক চমৎকার লাগছিল। আসলে এই ফটোগ্রাফির দৃশ্যগুলো যতটা সুন্দর আমি তার কিছুই বর্ণনা আপনাদের সাথে তুলে ধরতে পারছি না আসলে আমাদের এই প্রকৃতির বাংলাদেশ অসম্ভব সুন্দর তাইতো কবি বলেছেন বারবার যেন আমি ফিরে আসি এই বাংলাদেশে।

IMG_20250207_070126.jpg

📸 ফটোগ্রাফি- ৪ :

এবার যে প্রকৃতির অপরূপ দৃশ্য দেখার জন্য আমার মনটা ছুটে যাচ্ছিল সেটা খুঁজতে খুঁজতে কিছুটা দূরে গিয়ে দেখতে পেলাম হালকা কিছুটা কুয়াশা ঘেরা একটি মাঠ। কুয়াশা দেখে আমার মনটা ভরে গেল। মনে হচ্ছিল এ কুয়াশার দেখা পেয়েছি। কতদিন কুয়াশা ঘেরা প্রকৃতি দেখিনা। সে ছোটবেলা আমাদের ঢাকায় কবে কুয়াশা দেখেছিল মনে পড়ছে না। তাই এই হালকা কুয়াশা ঘেরা প্রকৃতি দেখে মনে হচ্ছিল যেন না চাইতেও অনেক কিছু পেয়ে গেছি। তবে আরও বেশি কুয়াশার প্রকৃতি দেখার খুব ইচ্ছে ছিল। আসলে এখন এতটা শীত নেই তাই যশোরে ও কুয়াশা এতটা দেখা যায় নাই। কিন্তু কি আর করার যদিও চেয়েছিলাম আরো আগে যশোর ঘুরতে আসবো কিন্তু সময় করে আর আসা হয়ে ওঠেনি। তাই খারাপ অসুস্থতার কথা শুনে আর থেমে থাকতে পারলাম না চলে এলাম খালাকে দেখার পাশাপাশি যশোরের প্রকৃতি দেখার জন্য।

IMG_20250206_065340.jpg

📸 ফটোগ্রাফি- ৫ :

এবার প্রকৃতির মাঝে হাঁটতে হাঁটতে আরেকটু কাছে গেলাম সকালের প্রকৃতির আরো সৌন্দর্য দেখার জন্য তখনও সকালে সূর্যের দেখা মিলছিল না। তবে সকালে গ্রামের খালি রাস্তাটা দেখতে চমৎকার লাগছিল তাই ভাবলাম এ সৌন্দর্য দৃশ্যগুলো যদি ফটোগ্রাফি করে আপনাদের সাথে শেয়ার করা যায় তাহলে আপনাদের কাছে ভালো লাগবে আর আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পেরে আমারও ভালো লাগবে তাই এই গ্রামের প্রকৃতির ঘেরা চিকন রাস্তাটির একটি ফটোগ্রাফি করে নিলাম আর ফটোগ্রাফি করার পরে এ গ্রামের চিকন ইটের রাস্তাটিও আমার কাছে অনেক মূল্যবান লাগছিল। তাই প্রতিটা দৃশ্যের ফটোগ্রাফি না করে আমি থাকতে পারলাম না।

00000IMG_00000_BURST20250207070202_COVER.jpg

📸 ফটোগ্রাফি- ৬ :

এবারে সকালে প্রকৃতির সৌন্দর্য অনুভব করতে করতে দেখতে পেলাম আস্তে আস্তে সূর্য কিরণ নিয়ে আলো ছড়াচ্ছে তখন কিন্তু হালকা হালকা সূর্য উঠছিল দেখতে পেলাম গাছের আড়াল হয়ে সূর্যটা যেন রাস্তার মাঝে তার আলো নিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে আর এই দৃশ্যটা দেখে আমি দাঁড়িয়ে থাকতে পারছিলাম না মোবাইলটাকে হাতে তুলে নিয়ে সুন্দর একটি দৃশ্যের ফটোগ্রাফির ক্যাপচার করার চেষ্টা করলাম আমার মোবাইল। আর সাথে ছিল সকালের আরো একটি সৌন্দর্য সূর্যের কিরণের মাঝে মিশে গেছে সকালে খেটে খাওয়া গ্রামের এক ভ্যান মামা তার ভ্যান নিয়ে যাচ্ছিল তার কর্মস্থলে। আমি তখন কোন কিছুর জন্য বাদ দিতে চাচ্ছিলাম না মনে করেছি এই যশোরের প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আমি করে নিব সুন্দর হোক বা না হোক কিন্তু প্রতিটা ফটোগ্রাফি করার পর বিশ্বাস করবেন না এই সূর্যের আলোর কিরণে প্রকৃতির এই ফোটোগ্রাফিটিও এত সুন্দর লাগছিল যে নিজে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে ছিলাম সে প্রকৃতির মাঝে আর পাশাপাশি সূর্যের আলো এসে গাছে মাঝে মাঝে এক অপূর্ব সুন্দর্য সৃষ্টি করেছে।

00002IMG_00002_BURST20250207071916.jpg

📸 ফটোগ্রাফি- ৭ :

এবার আরও দারুণ একটি জিনিস দেখতে পেলাম অবশ্যই এই দৃশ্যগুলো এর আগেও আমি একবার দেখেছি তবে গরম হইছে জানি আরো অনেক ফটোগ্রাফি ভিডিওগ্রাফি করেছিলাম কিন্তু মোবাইল চুরি হয়ে যাওয়াতে সেগুলো সব হারিয়ে গিয়েছে। বাঁশ গাছ আমার অনেক পছন্দ খালেদের বাসায় এসে এই বাঁশ গাছের কত ভিডিও ও ফটোগ্রাফি করেছিলাম তার হিসাব নেই। আমাদের খালাতের প্রচুর জায়গা আছে সে জায়গাগুলো মানুষকে দিয়ে রেখেছে সে জায়গাগুলোতে খালাদের বাড়ির আশেপাশের মানুষজন বাঁশ গাছ লাগায় আসে বাসগুলো এক একটা অনেক দামে বিক্রি করে। এবার গেছে সৌন্দর্য আমার কাছে দারুন লাগে আমি অনেকগুলো বাঁশ গাছের ভিডিও ও ফটোগ্রাফি করে রেখেছি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব বলে।

IMG_20250207_092423.jpg

📸 ফটোগ্রাফি- ৮ :

এবার শেষ যে ফটোগ্রাফিটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি এটি হলো আমার খালাতো ভাইয়ের ছেলে। আর গরমের ছেলে মানে তো বুঝতে পেরেছেন ওরা গাছে চড়ে অনেক অভিজ্ঞ যেখানে যেভাবে যে গাছে উঠতে বলবেন ওরা উঠে যাবে। গ্রামের ছেলে ও মেয়েদের প্রচুর সাহস থাকে আর ওরা সব কাজেই অনেক পারদর্শী অনেক পরিশ্রম করতে পারে ওরা।তাই ওকে দেখলাম বাঁশ গাছে উঠলো একটি কঞ্চি কাটার জন্য। তখন আমি আর আপু মিলে দু তিনটা ফটোগ্রাফি করে নিলাম এ সুন্দর দৃশ্যটির। আসলে এ সুন্দর প্রকৃতি ও সুন্দর সুন্দর দৃশ্যগুলো দেখ সত্যি মনটা আমার ভরে গিয়েছিল। আর আমার কাছে যা ভালো লাগে তা সবার মাঝে শেয়ার করতেও আমার ভালো লাগে আজ এই অপূর্ব প্রকৃতির কিছুটা ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পেরে আমার ভীষণ ভালো লাগছে। আমি জানিনা আপনাদের কার কার কাছে আমার এই মন মুগ্ধকর প্রকৃতির ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের কেমন লাগবে তবে আমার কাছে কিন্তু প্রকৃতি মানে গাছ ফুল রাস্তাঘাট নদী নালা খালবিল আর প্রকৃতির মাঝে যাই দেখি তাই আমার ভীষণ ভালো লাগে।

IMG_20250207_092514.jpg

আর এভাবে শেষ করে নিলাম আমার আজকের অতি চমৎকার ও আকর্ষণীয় হৃদয় কারা কতগুলো ফটোগ্রাফি। আশা করছি আমার আজকের ফটোগ্রাফিগুলো আপনাদের মন কেড়ে নিয়েছে। আগামীতেও আরো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার চেষ্টা করব। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকেন। আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি ।আল্লাহ হাফেজ।

device : vivo y 202s

লোকেশন

আমার পরিচিতি

আমি মাহফুজা আক্তার নীলা । আমার ইউজার নাম @mahfuzanila। আমি একজন বাংলাদেশী ইউজার। আমি স্টিমিট প্লাটফর্মে যোগদান করি ২০২২ সালের মার্চ মাসে। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে যোগদান করে আমি অরেনেক বিষয় শিখেছি। আগামীতে আরও ভালো কিছু শেখার ইচ্ছে আছে। আমি পছন্দ করি ভ্রমন করতে, ছবি আঁকতে, বিভিন্ন ধরনের মজার মাজার গল্পের বই পড়তে, ফটোগ্রাফি করতে, ডাই প্রজেক্ট বানাতে ও আর্ট করতে। এছাড়াও আমি বেশী পছন্দ করি মজার রেসিপি করতে। মন খারাপ থাকলে গান শুনি। তবে সব কিছুর পাশাপাশি আমি ঘুমাতে কিন্তু একটু বেশীই পছন্দ করি।

❤️❤️ধন্যবাদ সকলকে❤️❤️

1000028235.png

1000028233.gif

image.png

Sort:  
 2 days ago 

গ্রামের মেঠো পথ গুলো দেখতে খুবই সুন্দর হয় ।তাছাড়া শীতের সময়ের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে আরো বেশি ভালো লাগে। আপনি সেটাই ফটোগ্রাফির মধ্যে ফুটিয়ে তুলেছেন। ছোট্ট বাচ্চাটি বাশের উপর উঠেছে দারুণ ছিল বিষয়টি।

 19 hours ago 

ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মন্তব্যের জন্য।

 2 days ago 

image.png

 2 days ago 

গ্রামীণ পরিবেশ মানেই অন্য রকমের সৌন্দর্য। এই দৃশ্যগুলো দেখতেও অনেক ভালো লাগে। গ্রামের মেঠো পথ আর শীতের কুয়াশার সৌন্দর্য দেখে সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি। দারুন হয়েছে আপু।

 19 hours ago 

ধন্যবাদ আপু আপনার মন্তব্যের জন্য।

 2 days ago 

ফটোগ্রাফি দেখে তো মনে হচ্ছে যে বেশ ভালোই সময় কাটাচ্ছেন। যাই হোক দারুন সময় কাটিয়েছেন। আর সেই সাথে দারুন কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আমি তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম। ধন্যবাদ এমন সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।

 19 hours ago 

ধন্যবাদ আপু এমন সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

 2 days ago 

আজকে আপনার তোলা সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যি আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আসলে গ্রামের দৃশ্যের এরকম ফটোগ্রাফিগুলো বরাবরই আমার কাছে খুবই প্রিয়। অনেক সুন্দর বর্ণনা উপস্থাপন করার মাধ্যমে দারুন একটি ফটোগ্রাফির পোস্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 19 hours ago (edited)

ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

 2 days ago 

শীতের অবহে প্রত্যেকটি ছবি ভীষণ সুন্দর তুলে আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন। প্রত্যেকটি ছবির মধ্যে একটি মাদকতা পেলাম। অসাধারণ ছবিগুলি থেকে শীতের আবহাওয়া সম্বন্ধে বিশ্বাস একটি ধারণা পাওয়া যাচ্ছে। প্রকৃতির এমন ছবি দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। এমন সুন্দর একটি এলবাম আমাদের সঙ্গে শেয়ার করবার জন্য ধন্যবাদ।

 19 hours ago 

ধন্যবাদ দাদা মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য।

 21 hours ago 

খালার অসুস্থতার জন্য যশোরে এসে আপনি দেখছি সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করছেন যেগুলো দেখতে আসলেই অনেক চমৎকার লাগছে ।ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ।

 19 hours ago 

ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

 9 hours ago 

এককথায় অসাধারণ ছিল আপু। আপনার কয়েকটা ফটোগ্রাফি জাস্ট আমাকে মুগ্ধ করে দিয়েছে। আহ কী অসাধারণ গ্রাম বাংলার এই সৌন্দর্য। কী চমৎকার সব দৃশ্য। অসাধারণ ছিল ফটোগ্রাফি গুলো। তবে ঐ ছেলেটা বাঁশ বাগানে অতো উপরে উঠে কী করছে।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.25
JST 0.035
BTC 98041.60
ETH 2705.47
SBD 3.50