করোনাকালীন সময়ে ঘুরতে যাওয়া
করোনা ভাইরাস। চলছে লকডাউন।ভাইরাসের প্রকপ অনেক বেশি হওয়া সত্তেও লোকজন মানছে না।দিব্বি ঘুরে বেরায় তাদের জীবিকার তাগিদে।পেটের চাহিদা তাদের বাহিরে নিয়ে আসে। এই নিন্ম মধবিত্ত দেশের মানুষ বুঝে গেছে যে ঘরে বসে থাকলে তাদের পেটে খাবার জুটবে না। তাদের বউ বাচ্চা না খায়ে থাকবে।আজকে আমিও বাহিরে ঘুরতে বাড়িয়েছি,তবে তা জীবীকার তাগিদে না। নিজের শখ এর বসে আসছি। আগেই বলেছি ঘুরাঘুরি করা আমার শখ গুলার মাঝে অনতম। শুধু শখ বললে ভুল হবে।এটা আমার এক প্রকার নেশা ও বটে।শখ বা নেশা যেটাই হোক না কেন ঘুরাঘুরি করা করে বিনোদন লাভ করাটাই প্রধান উদ্দেশ্য। তবে স্থান টাও হতে হবে জাঁকজমকপূর্ণ ও সুন্দর।
আজকে আমার ঘুরতে যাওয়ার স্থান তাও ছিল একটা বিনোদনময়। স্থান হিসেবে ছিল বগুড়ার কলনীর একটি ফাস্টফুড রেস্তরা।
রেস্তোরার নাম দি টি গার্ডেন। বগুড়ার প্রধান শহর থেকে একটু বাহিরে।রেস্তোরা হিসাবে এটি বেছে নেয়ারপ্রধান কারণ ছিল নিরিবিলি ও কোলাহল মুক্ত। আজকের ঘুরতে যাওয়ার সঙী হিসেবে ছিল বন্ধু শাকিল ও ওর পরিচিত কয়েকজন।
ওরা হল মেঘলা, রুহি ও নাম না জানা আরও একজন।চিকেন চাওমিন ও চা ছিল আমাদের খাবারের আইটেম। প্রধানত ঘোরাঘুরির জন্যই যাওয়া।অনেকদিন পর আজকে একটা সুন্দর দিন কাটালাম।প্রতিদিন এর টিউশনময় একঘেয়েমি জীবন থেকে বেরিয়ে সুন্দর একটা দিন কাটালাম। দিনটা সত্যি উপভোগ করার মত। কাল থেকে আবার এক নিয়মে চলতে হবে।আজ আপাতত এতটুকুই।
একদিন পৃথিবী শান্ত হবে, একদিন প্রিয়তমোর সঙ্গে ঘুরতে যাব এরকম সুন্দর কোনো রেস্তোরাঁয় সেই অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার প্রিয় মুহূর্ত আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
ভাই সাবধানে চলাফেরা করবেন।
অনেক সুন্দর লিখেছেন।
আশা করি, এভাবে আমাদের জন্যে সুন্দর সুন্দর লেখা উপহার দিবেন।
যদিও এখনও পরিস্থিতি আগের থেকে কিছুটা হলেও স্বাভাবিক হয়েছে তবে এখন ইকোনমি ঠিক রাখার জন্য মানুষ অনেক ভাবেই তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখছে তবে যাই বলুন সাবধানে থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই কামনায় করি ভাল ছিল আপনার ছবিগুলো ।