০৯ , ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
২৪সেপ্টেম্বর , ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
২৭সফর , ১৪৪৩ হিজরী
শনিবার।
শরৎকাল ।
আসসালামু আলাইকুম,আমি মোঃআলী, আমার ইউজার নাম @litonali।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] এর সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনজানিয়ে আমার আজকের পোস্ট শুরু করছি
আমার বাংলা ব্লকবাসি সর্বদাই আপনাদের সুস্বাস্থ্য এবং মঙ্গল কামনা করি। কখনোই চায়না যে আমাদের পরিবারের কেউ খারাপ থাকুক খারাপ সময় অতিবাহিত করুক।। প্রতিদিনের ন্যায় আজও একটি নতুন পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হলাম।। যদিও এই পোষ্টের এক পর্ব এর আগে আপনাদের মাঝে প্রকাশ করেছিলাম আজকে তার দ্বিতীয় পর্ব।। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য গ্রাম বাংলার সৌন্দর্য নদীর সৌন্দর্য এবং গ্রাম বাংলার মানুষের আনন্দ উল্লাস করার কিছু ফটোগ্রাফি এবং কিছু কথা পূর্বে শেয়ার করেছিলাম আজ তার সাথে আরো কিছু কথা তুলে ধরার চেষ্টা করব।। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ মেলা ভ্রমণ করে অনেক আনন্দ উপভোগ করেছিলাম ।সেই আনন্দটাই আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চলছি আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।। |
যে গ্রাম বা যে অঞ্চলে যে স্থানে যখন কোন মেলার আয়োজন করা হয় তখন সে অঞ্চলে গেলে আপনার কাছে মনে হবে আপনি যেন এসেছেন এক স্বপ্নপুরীতে।। ঈদের সময় মানুষ যেমন আনন্দ উল্লাস করে ঠিক মেলার মধ্যেও তার কোন কমতি নেই।। গ্রাম বাংলার মানুষ নানাভাবে প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্ন খেলা বিভিন্ন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আনন্দটা উপভোগ করে।। যেখানে আবাল বৃদ্ধ বনিতারা সবাই অংশগ্রহণ করতে পারে সবার দেখার মতো সুযোগ থাকে। নেই কোন গ্যাঞ্জাম ফ্যাসাদ নেই কোন জ্যাম গাড়ির কালো ধোয়া শুধুই বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ আর বিশুদ্ধ অক্সিজেনের সমূহ।। |
এখনো কোনো অঞ্চলে মেলা বা নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা হলে চার দিন পাঁচ দিন আগে থেকে মাইক নিয়ে প্রচার প্রচারণা চালানো হয়। বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা হয় মেলা সম্পর্কে।। এখন চলে মেলা হলে বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ এখানে এসে একত্র হয় যেন বাঁধভাঙ্গা উল্লাস চলে সেখানে।। ফটো গুলোতে লক্ষ্য করলে আপনি দেখতে পাবেন একটা নৌকাতে অনেকগুলো মানুষ পাশাপাশি বসে নৌকা বাজছে আর অন্যপাশের লোকজন সেটার ফটোগ্রাফি করছে স্মরণীয় করে রাখার জন্য।। |
নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার অনেকগুলো আকর্ষণীয় দিক থাকে তার মধ্যে যেমন নৌকা বাইতে থাকে মাঝিমাল্লারা তার সাথে তারা বিভিন্ন সুরে ভাটিয়ালি এবং বিভিন্ন জারি সারি গান গাইতে থাকে।। এবার মেলায় গিয়ে আমি অনেক জারি গান শুনেছি তাদের মুখে সবাই মিলে যখন একসাথে গান গাইতে থাকে শুনতে এতটাই মধুময় যে প্রথম অবস্থায় কেউ শুনলে অবাক হয়ে যাবে।। |
এবার মেলায় দেখেছিলাম কয়েকটা বেসরকারি টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক ও এসেছিল নৌকা বাইচ মেলার বিভিন্ন দৃশ্য এবং জারি গানের দৃশ্য তারা ক্যামেরাবন্দি করল।। এবং অনেক লোকের সাথে কথা বলল তাদের সাক্ষাৎকার নিল এবং এই যে একটা আনন্দঘন মুহূর্ত এই যে মানুষের মধ্যে ভাতৃত্বের বন্ধন ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ সবকিছু তারা তাদের কথায় ফুটিয়ে তুলবে বলে গেল।। এমন একটা সময় নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে বর্ষার ঠিক শেষে শরতের আকাশে ভাসছে তুলার মত সাদা মেঘের ভেলা মাঝেমাঝে ভেসে উঠেছে নীল আকাশ।। যেমন পরিবেশ তেমন মানুষের আনন্দ।। |
গ্রামের মেলার মূল আকর্ষণে থাকে নাগরদোলা। নাগর দোলায় চড়তে আমার খুব ভালো লাগে আমরা বন্ধুরা মিলে একসাথে সবাই নাগরদোলায় চড়েছিলাম এবং অনেক আনন্দ করেছিলাম।। বিশেষ করে যখন ঘরে চোরকির মত তখন আমরা সবাই অনেক চিল্লাচিল্লি করেছিলাম।। তবে অনেকেরই দেখেছিলাম চিল্লায় কান্না করতে।। নাগরদোলা খুবই পপুলার এবং আকর্ষণীয় চলতে হলে অনেক সময় দাঁড়ায় থাকতে হয় লাইনে যে আগে আসবে সে আগে চরবে।। |
মেলা ঘুরে এটাও দেখেছি ঘুরন্ত নাগরদোলা বিভিন্ন জীবজন্তুর ছবির উপর বসে একটা নির্দিষ্ট কেন্দ্রবিন্দুকে পদক্ষণ করা।। যদিও এটাতে চড়া হয়নি তবে এটাতে বেশিরভাগ শিশু শ্রেণীর মানুষ চরে থাকে।। |
গ্রাম্য মেলাতে বিভিন্ন ধরনের খেলার আয়োজন করা থাকে বিভিন্ন নামে।। উপরের ফটোতে আপনারা যে খেলাটি দেখছেন পাটকাঠির মাথায় সুতা তার মাথায় চুরি এবং নিচে রাখা আছে স্পিডের বোতল।। এই খেলার নাম হচ্ছে বউয়ের গলায় মালা পোড়ানো । বুঝলেন না তো অনেকের কাছেই নতুন মনে হচ্ছে।। একসাথে পাঁচটা এরকম সেট থাকে নিচ থেকে চুরি টা উঠায়ে পাঠকারী সাহায্যে যে আগে বোতলে পড়াইতে পারবে সেই বোতলটা তার। এখানে কথা হচ্ছে একবার মালা পড়াইতে দোকানকে দিতে হয় ১০ টাকা আর যে আগে পড়াবে সে পাবে একটা স্পিড তার দাম ২৫ টাকা।। |
উপরের ফটোতে আপনারা যে খেলাটি দেখছেন এই খেলার নাম হচ্ছে বালা খেলা।। একটা চুকি অথবা চোরাটের উপরে বিভিন্ন ধরনের পণ্য যেমন সিগারেট সাবান টাকা বিস্কিট কেক। এ ধরনের পণ্য রাখা থাকে এবং তিন ফিট ব্যান্ড করে চারিদিকে একটি প্রাচী দেয়া থাকে দড়ির সাহায্যে।। একটা করে বালার মূল্য ২ টাকা।। বালা কিনে চৌকির উপরে ফেলতে হবে যে পণ্যের উপরে গিয়ে পড়বে সেই পণ্যটাই তার হয়ে যাবে।। আমি অবশ্য দশটা বালা ট্রাই করেছিলাম কোন কিছুই পাইনি।। তবে একটি বিষয় দেখলাম ওখানে বেনসন সিগারেটের একটা প্যাকেট ছিল ওই প্যাকেটের উপরে সবারই অনেক আকর্ষণ ছিল সবাই ওইটাকেই ইন্ডিকেট করে ভালা চলছিল।। |
এটি হচ্ছে চোরকি খেলা সচরাচর সবাইয়ের সাথে পরিচিত বলে মনে করছি।। এটি গ্রাম বাংলার এক ঐতিহ্যবাহী খেলা।। একটি তিন অথবা বাসের চাটাই দিয়ে তিন আকৃতির একটি শলাকা প্রস্তুত করে ঠিক মিডিল পয়েন্টে একটি ছিদ্র করে তার ভিতরে একটি তিলকাটা দিয়ে বাঁশের চোঙ এর উপর বসিয়ে দেওয়া হয়।। কাগজ অথবা সালার বস্তার উপর চারটি কোট কাটা হয় কোর্টের আবার বিভিন্ন ধরনের নাম দেওয়া হয় শাপলা পদ্মা যমুনা।। অথবা ১২৩ যার যেরকম ইচ্ছা।। ওটা টাকার পরে কোর্টের ঠিক সেন্টার পয়েন্টে বাসের চরকি গেড়ে দেওয়া হয়।। এখন কথা হচ্ছে চারটা কোর্টে অথবা সর্বনিম্ন তিনটা কোর্টে লোকজন টাকা রাখে।। শলাকার যে অংশ তীরের মত সেই অংশ গিয়ে যে কোর্টে ঠেকবে সেই কোর্টে যে টাকা রাখবে তার তিন গুণ হিসাব করে ফেরত দিতে হবে।। আর বাকি তিনটি কোটের টাকা পাবে কোর্টের মালিক।। এটিও আমি খেলেছি বেশ কয়েকবার কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে একবারও ভাগ্য সহায় হয়নি।। যাহোক এই ছিল আমার মেলা ভ্রমণের কিছু আলোকচিত্র এবং মেলায় হওয়া কিছু খেলার বর্ণনা আশা করছি আপনাদের কাছে |
ডিভাইসঃ Redmi Note 5
আসলে গ্রামাঞ্চলের হারিয়ে যাওয়া সেই নৌকা বাইচ আপনিও উপভোগ করেছেন। আসলে নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা দেখার জন্য হাজার হাজার মানুষ চলে আসে। আমিও কিছুদিন আগে দেখার জন্য গেছিলাম বড় ভাইয়ের সাথে। নৌকা বাইচের দৃশ্য গুলো দেখতে খুবই ভালো লাগলো।
ঠিকই বলেছেন আপনি গ্রাম বাংলার এই ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা দেখার জন্য দূর দূরান্ত থেকে হাজার মানুষের ঢল নামে নদীর পাড়ে ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য গ্রাম বাংলার সৌন্দর্য নদীর সৌন্দর্য। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য মানেই প্রকৃতির আবহমান দৃশ্য, যা উপভোগ করতে সবারই মন চায় এবং সবাই তা প্রান ভরে উপভোগ করে। আপনার কাটানো মুহুর্ত গুলো অসাধারন ছিল ভাইয়া, বিশেষ করে আমিও আপনার মতই গ্রাম বাংলার মেলা এবং মেলায় আনন্দনীয় কিছু খেলা দেখতে খুব ভালবাসি। যেমন ভাইয়া নৌকা বাইচ এর মুহুর্ত টা আপনি শেয়ার করলেন খুবই ভাল লাগলো, বেসিক্যালি আমারও খুব ভাল লাগে নৌকা বাইচ খেলা দেখতে, তারপর চরকিতে উঠতে এবং নানান রকম খাবার খেতে এক কথায় গ্রাম বাংলার মেলা মানেই আনন্দের কেন্দ্রবিন্দু উজ্জীবিত হওয়া। খুবই ভাল লাগে সময়গুলা। শুভকামনা ভাইয়া আপনার জন্য এবং ধন্যবাদ মুহুর্ত গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য
এই সৌন্দর্য এবং আনন্দগুলো অবশ্য শহরে থাকলে পাওয়া যায় না কখনোই।। তাইতো মাটির টানে ছুটে গিয়েছিলাম গ্রামে এই সুন্দর সময় এবং আনন্দঘন মুহূর্ত পার করার জন্য খুবই সুন্দর উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে একটি কমেন্ট আমাকে উপহার দিয়েছেন খুবই ভালো লেগেছে।।
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ অনেক দিন হলো দেখা হয়না। আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা দেখতে পেলাম। আপনার পোস্ট ভিজিট করে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমাদের গ্রামে প্রতি বছরই অনেক ধুমধাম করে বড় একটি মেলা আয়োজন করা হয় নৌকা বাইচ এর যেমন দুর্দান্ত থেকে নৌকা আসে তেমনি মানুষের ভিড় জমে যায় নদীর পাড় দিয়ে অনেক আনন্দ উপভোগ করি এবং অনেক খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করি
খুবই চমৎকারভাবে আপনি আমাদের মাঝে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার কিছু সুন্দর মুহূর্তের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এবছর বাসায় গিয়ে আমিও নৌকা বাইচ মেলা দেখেছি তবে ফাইনাল খেলাটা দেখতে পারিনি। নৌকা বাইচ মেলার উপস্থাপনা এবং ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আসলে এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা আমাদের গ্রামের একটি ঐতিহ্য এবং বাৎসরিক উৎসব বুঝতে পারি সবগুলো ফটোগ্রাফি আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করে সাথে থাকার জন্য
আপনি নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা মাধ্যমে বেশ আনন্দ উপভোগ করেছেন ।আসলে এটি হচ্ছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। অতি প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্ন জেলায় এই ধরনের অংশগ্রহণমূলক অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। কিন্তু আমি সচরাচর কখনো নৌকা বাইচ দেখিনি। তবে টিভিতে দেখেছি নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার সময় তারা জারি গান শাড়ি গান গেয়ে আনন্দ বাড়িয়ে তোলে। তাছাড়া মেলার উপলক্ষে নাগরদোলা চরকি বিভিন্ন খেলায় নিশ্চয়ই অনেক আনন্দ মেতেছিল পুরো গ্রাম।
ঠিকই বলেছেন আপনি নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা গ্রাম বাংলার একটি ঐতিহ্য যা আবহমান কাল থেকে চলে আসছে।। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে গ্রাম বাংলার মানুষ একত্র হয়ে অনেক আনন্দ উদযাপন উল্লাসী করে আমার কাছেও খুব ভালো লাগে
গ্রাম বাংলার এই ঐতিহ্যবাহী খেলা ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে। সত্যি বলতে আমি নিজেও কখনো নৌকাবাইচ দেখিনি এবং নৌকাবাইচের মেলায় যায়নি। আমাদের বাড়ির আশপাশে হয় না কোথাও। তবে ভিডিও তে যতটা দেখেছি নৌকা বাইচের সময় মাঝিদের অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য যে গান গাওয়া হয় এটা বেশ দারুণ লাগে। বেশ দারুণ একটা পোস্ট ছিল ভাই। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
ঠিকই বলেছেন এই গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে একসময় হয়তো বিলীন হয়ে যাবে তবে এখনো জায়গা বিশেষ এটি রয়েছে যেমন আমাদের অঞ্চলে এটি প্রতি বছরই হয়ে থাকে এতে অনেক আনন্দ উপভোগ করি আমরা বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা সহ অনেক খাবার-দাবারের ব্যবস্থা থাকে
অনেকদিন হলো নৌকা বাইচ দেখা হয় না, ছোটবেলায় মামাবাড়ি গিয়ে দেখতাম।মাঝিমাল্লাদের ভাটিয়ালি গান শুনতে আমার ও খুবই ভালো লাগে।আমি অবাক হয়েছি আপনার মাধ্যমে গ্রাম বাংলার নতুন নতুন খেলার নাম জেনে,মনে হয় আমাদের এখানে আলাদা নাম এগুলির।তবে বালা খেলাটি বেশি আকর্ষণীয় লেগেছে, শেষটি ও ভালো ছিল কিন্তু ঠিকভাবে বুঝতে পারিনি।যাইহোক আমি কিন্তু সাবান টার্গেট করতাম☺️, ধন্যবাদ ভাইয়া।
মেলার প্রধান আকর্ষণ নৌকা বাইসার দ্বিতীয় আকর্ষণে থাকে জারি সারি আর ভাটিয়ালি গানের আয়োজন যেটি শোনার জন্য মানুষ দীর্ঘক্ষন অপেক্ষা করে থাকে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে এবারও অনেক আনন্দ উপভোগ করেছি এই মেলার মাধ্যমে।।