"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ--৭৬//নাটক রিভিউ
আজ--১২ আষাঢ়| ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | বুধবার | বর্ষাকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৭৬)
- আজ--১২ইআষাঢ় , ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- বুধবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৫৬ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ১৬-ই নভেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৭৬ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৭৬ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেব যে কিনা তার মৃত স্ত্রী সঙ্গে কথা বলছিল। যদিও আপনারা অনেক আগে থেকেই জানেন যে বাসার সাহেবের স্ত্রী অনেক আগেই মারা গিয়েছে এবং সে মাঝে মাঝে তার কাছে আসে এবং তাকে অনেক রকম ভাবেই ভয় দেখানোর চেষ্টা করে আর বাসার সাহেব আগে তাকে দেখে ভয় পেলেও বর্তমান সময়ে এসে তাকে দেখে বিন্দুমাত্র ভয় পায় না বরঞ্চ তার সঙ্গে সব সময় ঝগড়া করে। কথা বলার এক পর্যায়ে চঞ্চল চৌধুরী দূর থেকে তার বাবার এরকম কথা বলা দেখতে পায়, সে এটা দেখতে পায় যে তার বাবা কার সঙ্গে যেন কথা বলছে কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী তার মৃত মাকে দেখতে পায় না যার কারণে চঞ্চল চৌধুরী মনে মনে ভেবে নেয় হয়তোবা বাসার সাহেব তার দ্বিতীয় স্ত্রী হারিয়ে যাওয়ার কষ্টে একা একাই কথা বলছে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে বাসার সাহেব তার মৃত স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলছিল আর তার মৃত স্ত্রীকে একমাত্র সেই দেখতে পারে। এরকম একটা দৃশ্য দেখে চঞ্চল চৌধুরী তার ফুপুকে ডেকে নিয়ে আসে। তার ফুফুকে ডেকে নিয়ে এসে বলে যে তার ভাইয়ের কোন একটা সমস্যা হয়েছে এবং তারা দুজনেই চঞ্চল চৌধুরী এবং বাসার সাহেবের বোন বাসার সাহেবের কাছে গিয়ে পুরো ব্যাপারটা জানতে চাই কিন্তু বাসার সাহেব এ ব্যাপারে কোন কথা বলতে নারাজ পোষণ করে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে আরফান হঠাৎ করেই শাহনাজ খুশির বাসায় গিয়ে হাজির হয়। ইতোমধ্যে আপনারা সকলেই জেনে গিয়েছেন যে সাহানাজ খুশির হাসবেন্ড তাকে ডিভোর্স দিয়ে দিয়েছে আর সে তার বাবার বাড়িতে চলে এসেছে মূলত এই ব্যাপারটা নিয়েই তারা দুজন কথা বলছিল যেহেতু আরফান সাহানাজ খুশির ছোটবেলার বন্ধু যার কারণেই দুজন এই ব্যাপারটা নিয়ে কথা বলতে চাই কিন্তু শাহনাজ খুশি এ ব্যাপারটা নিয়ে কখনোই কথা বলতে রাজি হয় না। কথা বলার এক পর্যায়ে তারা বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রীর হারিয়ে যাওয়া নিয়ে কথা বলে এদিকে বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রী হারিয়ে গিয়েছে এটা জানার পর থেকে সকলেরই মন খারাপ শুধুমাত্র বাসা সাহেবের মেজ ছেলের মনটা খুব একটা বেশি খারাপ নয় কারণ সে তাকে ছোট মা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল না কিন্তু আরফানের মনটা অনেক বেশি খারাপ। এদিকে তারা এই ব্যাপারটা নিয়ে কথা বলার সময় হঠাৎ করেই যখন চঞ্চল চৌধুরীর ব্যাপারটা নিয়ে তারা কথা বলতে চায় তখন আরফান সেখান থেকে রেগে উঠে যায় মূলত আরফান চঞ্চল চৌধুরীর সম্পর্কে কোন রকম কথা শুনতে চায় না।
এদিকে বাসার সাহেবের মেয়ে এবং তার জামাই দুজনেই অনেক বেশি চিন্তিত কারণ তারা ইতোমধ্যে বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রীর হারিয়ে যাওয়ার ঘটনাটা শুনেছে এবং তারা এটা বুঝতে পারছে যে তার বাবা তার ছোট স্ত্রীকে হত্যা করেনি হয়তো বা কোথাও লুকিয়ে রেখেছে। আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের মেয়ে এবং তার জামাই দুজনেই অনেক বেশি চালাক এবং চতুর তারা সবসময়ই বাসা সাহেবের সম্পত্তির উপর নজর রাখে কিন্তু মেয়ে হিসেবে তারও কিছু দায়িত্ব আছে সেই দায়িত্ব থেকে এসে মোটামুটি ভাবে চাচ্ছে যে বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রীকে খুঁজে মূল ঘটনা টা কি সেটা জানতে চাচ্ছে কিন্তু এখনো পুরো ব্যাপারটা কারো সামনে আসেনি মূলত কেউ বুঝতেই পারছে না যে আসলে বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রী কোথায় গিয়েছে কার কাছে গিয়েছে।
এদিকে বাসার সাহেবের সকল সন্তানেরা একত্রে রুমের মধ্যে বসে রয়েছে মূলত তারাও অনেক বেশি চিন্তিত কারণ হঠাৎ করেই তাদের বাসা থেকে একজন মানুষ উধাও হয়ে গেল তার কোন খোঁজ খবর নেই, এরকম ঘটনা কারো সঙ্গে ঘটে গেলে সকলেই অনেক বেশি চিন্তিত থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাসার সাহেবের মেজো ছেলে বিন্দুমাত্র চিন্তিত নয় কারণ সে তাকে কখনোই ছোট মা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়নি যার কারণে সে পুরো ব্যাপারটা নিয়ে একদমই মাথা ঘামাচ্ছে না। এদিকে বাসার সাহেবের সন্তানের এটা কোনভাবে মেনে নিতে পারছে না যে তার বাবা এই বয়সে এসে কাউকে হত্যা করবে বা কাউকে লুকিয়ে রাখবে তারা সবসময়ই বাবার দিকে সাপোর্ট করছে কিন্তু বাসার সাহেবের ছোট সন্তান অনেক বেশি ভয় পাচ্ছে যে বাসায় যদি এখন পুলিশ এসে তাদের সবাইকে ধরে নিয়ে যায় তাহলে কি হবে। সত্যি বলতে বাসার ছোট সন্তানেরা যে রকম ভাবে আর কি ভয় পায় বাসা সাহেবের ছোট সন্তান ঠিক সে রকম ভাবেই ভয় পাচ্ছে আর বড় ভাইয়েরা তাকে অনেক রকম ভাবেই শান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে এখনো এখন পর্যন্ত এটা নিশ্চিত করা যায়নি যে বাসার সাহেবই তাকে লুকিয়ে রেখেছে কিনা অথবা হত্যা করেছে কিনা এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারটা পুরোপুরি কারো সামনে আসেনি।
যেহেতু আমি আপনাদের অনেক আগেই বলেছিলাম যে বাসার সাহেবের মেয়ে অনেক বেশি চালাক এবং চতুর সে মূলত তার বাবার সম্পত্তি এবং তার মায়ের গহনার উপরে চোখ দিয়েছে। যার কারণে বাসা সাহেবের মেয়ে তার কাছে গিয়ে অনেক রকম ভাবেই কথা বলার চেষ্টা করেন মূলত সে যাচ্ছে যে তার বাবার কাছ থেকে আলমারির চাবিটা নিতে কিন্তু সে সরাসরি এ কথা বলতে পারছে না যার কারণে সে তার বাবার কাছে গিয়ে অনেক রকম ভাবেই তাকে বোঝানোর চেষ্টা করে যে তার ছোট স্ত্রী যেখানে গিয়েছে সে যেন কোন রকম চিন্তা না করে কিন্তু বাসার সাহেবের দিক থেকে অনেকটাই চালাক এবং চতুর। সে বোঝা যায় যে তার মেয়ে তার কাছে কেন এসেছে সরাসরি সে তাকে বলে দেয় তুমি যে উদ্দেশ্যে আমার কাছে এসেছো সেটা কখনোই পূরণ হবে না। এরপরে তার মেয়ে তার কাছে জিজ্ঞেস করে যে গহনার চাবি সে তাকে দিয়ে গিয়েছে নাকি সাথে করে নিয়ে গিয়েছে এ ব্যাপারে বাসার সাহেব তার সঙ্গে কোন রকম কথা না বলে সেখান থেকে বের হয়ে যেতে বলে।
একথা শুনে বাসায় সাহেবের মেয়ে আর কোন কথা না বলে সেখান থেকে বের হয়ে আসে মূলত বাসা সাহেবের প্রত্যেকটা সন্তানের নিজেদের স্বার্থ হাসিল করাই অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে উঠেছে। এদিকে বাবার খোঁজ খবর কেউ রাখে না আসলে নির্দিষ্ট একটা সময় পরে সন্তানেরা অনেকটাই বেপরোয়া হয়ে ওঠে আর বাবা যদি এরকম হয় তাহলে সন্তানেরা বেপরোয়া হবে এটাই স্বাভাবিক। আমি মনে করি বাসা সাহেবের সন্তানদের এরকম বেপরোয়া হয়ে ওঠার পেছনের কারণ বাসার সাহেব নিজেই।
বাস্তবিকভাবে আমরা যদি লক্ষ করি তাহলে দেখতে পাই যে কিছু কিছু সময় সন্তানেরা ব্যবহার অনেক বেশি অবাধ্য হয়ে ওঠে। যদিও এই অবাধ্য হয়ে ওঠার পেছনে সন্তানদের যতটুকু আমি দায়ী করবো ঠিক তেমনিভাবে পিতা-মাতা কেউ দায়ী করব কারণ সন্তানেরা যখন প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে যায় তখন তাদেরকে বিয়ে দিয়ে দিতে হয়। তেমন অনেক পরিবার আছে যে পরিবারগুলো কখনোই তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে চায় না অথবা তাদেরকে সবসময়ই অবিবাহিত রাখতে চায় কিন্তু পিতা-মাতা এটা কখনোই বুঝতে পারে না যে নির্দিষ্ট একটা সময় পরে কেউই আর একা থাকতে চায় না সকলেরই সঙ্গীর প্রয়োজন হয়। যখনই তারা সঙ্গী পায় না ঠিক তখনই তারা পিতা-মাতার অবাধ্য হয়ে ওঠে বাসার সাহেবের ক্ষেত্রে ঠিক তেমনটাই ঘটেছে।
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৭৬ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
এই নাটক আরও কয়েকজন ইউজারকে শেয়ার করতে দেখেছি কিন্তু কখনও এই নাটক দেখা হয়নি। তবে আপনাদের রিভিউ পড়ে খুব ভালো লেগেছে। আপনাদের সবার এত এত রিভিউ পড়ে এই নাটক দেখার খুব আগ্ৰহ জেগেছে। অবশ্যই সময় পেলে দেখবো। আপনি খুব সুন্দর ভাবে সম্পূর্ণ রিভিউ তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর নাটক রিভিউ দেওয়ার জন্য।
চঞ্চল চৌধুরী একজন জাত অভিনেতা বটে,অভিনয় দারুণ হওয়ার কারনে সবসময়ই ভালো দর্শকপ্রিয়তা পান৷ আর এ নাটকটির মতো অন্যান্য গ্রাম্য নাটকগুলোও নান্দনিক ও দেখার মতোই।
আপনার রিভিউ করা নাটকটি এখনো দেখা হয় নি, বরাবরের মতোই ধারাবাহিক নাটক দেখার মতো ধৈর্য্য আমার আগে থেকেই কম আছে। তবে সময় পেলে দেখবো, একটি ভালো রিভিউ দিলেন।