"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ--৭৪//নাটক রিভিউ
আজ--২০ জ্যৈষ্ঠ্য | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | সোমবার | গ্রীষ্মকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৭৪)
- আজ--২০শজ্যৈষ্ঠ্য , ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- সোমবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ২০ মিনিট ০৬ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ১৪-ই নভেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৭৪ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিটা বনাম পুত্রগং নাটকের ৭৪ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, বাসার সাহেবের বোন এবং তার মেয়ে একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে আর তাদের কথা বলার মূল বিষয়বস্তু হয়তো বা আপনারা ইতিমধ্যে বুঝতে পেরেছেন। আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রীকে বাসায় খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না হঠাৎ করে এই সে হারিয়ে গিয়েছে আর এই ব্যাপারটা নিয়ে বাসার সাহেবের বোন অনেক বেশি চিন্তিত। বাসার সাহেবের বোন এটা ভেবেই অনেক বেশি চিন্তিত যে যদি মৌসুমী হামিদ পুলিশের কাছে গিয়ে তাদের নামে মামলা করে দেয় আর পুলিশ এসে তাদেরকে ধরে নিয়ে যাবে এটা ভেবেই বাসার সাহেবের বোন অনেক বেশি ভয় পাচ্ছে। মূলত গ্রাম গঞ্জের মানুষেরা পুলিশ দেখে যেরকম ভাবে ভয় পায় সেই ব্যাপারটাই এখানে চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। কিন্তু বাসার সাহেবের মেয়ে সে আবার একটু চালাক চতুর এটা আপনারা সকলেই জানেন যার কারণে সে পুরো ব্যাপারটা বোঝার চেষ্টা করছে আসলেই সে পুলিশের কাছে গিয়েছে নাকি অন্য কোথাও...!!
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, বাসার সাহেবের বড় ছেলে এবং আরফান একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে কিন্তু বাসার সাহেবের বড় ছেলের মনটা অনেক বেশি খারাপ। যদিও তার মন খারাপ হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে কারণ তার সাবেক প্রেমিকা অর্থাৎ শাহনাজ খুশির ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে আর এ কথা শোনার পর থেকেই বাসার সাহেবের বড় ছেলে অনেকটাই দুঃখ কষ্টের জর্জরিত হয়ে গিয়েছে। তাদের মাঝে এখন হয়তবা এক হওয়া সম্ভব নয় কিন্তু তারা দুজন দুজনের সবসময়ই মঙ্গল কামনা করে যার কারণেই বাসার সাহেবের বড় ছেলে অনেকটাই দুঃখ পাচ্ছে আর এদিকে আরফানের সঙ্গে সে এ ব্যাপারটা নিয়েই কথা বলছে। সত্যি বলতে এদিকে আরফান ও তার মনের ভেতরকার দুঃখ কষ্ট গুলো বড় ভাইয়ের সঙ্গে শেয়ার করছে। কিরকম ভাবে নাদিয়া তার সঙ্গে বেইমানি করেছে এই কথাই সে তার বড় ভাইকে বলছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, শাহনাজ খুশির ছোট ভাই এবং বাসার সাহেবের ছোট ছেলের প্রেমিকা একে অপরের সঙ্গে দেখা হয় এবং তার প্রেমিকা তার বোনের ব্যাপারে জানতে চাই। তখন সে তাকে এটাই জানায় যে সে লোকের মুখে যা শুনেছে সেটাই সত্য আর এ কথা শুনে মূলত বাসার সাহেবের ছোট ছেলের প্রেমিকা অনেকটাই দুঃখ পায় কারণ গ্রামের মধ্যে তারা শাহনাজ খুশি কে অনেক বেশি ভালোবাসে এবং সম্মান করে আর প্রিয় মানুষদের দুঃখ কষ্টে গ্রাম গঞ্জের মানুষ অনেকটাই দুঃখ কষ্ট পায় এই ব্যাপারটাই এখানে গভীরভাবে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে। এই দৃশ্যটা দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের বোন হঠাৎ করেই তার কাছে এসে উপস্থিত হয় এবং তার কাছে জানতে চাই যে তার ছোট স্ত্রী কোথায় গিয়েছে। কিন্তু বাসার সাহেব তখনও তাকে এটাই বলে যে মৌসুমী হামিদ কোথায় গিয়েছে সে এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারটা জানে না কিন্তু বাসার সাহেবের বোন সহ তার সন্তানেরা এই কথাটা কোনভাবেই বিশ্বাস করতে পারছে না। বাসার সাহেবের বোন এবং তার সন্তানেরা এটা বিশ্বাস করছে যে তার বাবা হয়তো বা মৌসুমী হামিদকে রাগের বসে মেরে ফেলেছে অথবা অন্য কোথাও লুকিয়ে ফেলেছে। এরপরে বাসার সাহেবের বোন তাকে জানাই যে এখন বাসায় পুলিশ এসে যদি আমাদেরকে ধরে নিয়ে যায় তাহলে আমরা কি করব কিন্তু বাসার সাহেবের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে সে এই ব্যাপারটা নিয়ে বিন্দুমাত্র চিন্তিত নয়। শুধুমাত্র বাসার সাহেব বাদেই তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা অনেক বেশি চিন্তিত তবে এখন পর্যন্ত এটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি যে মৌসুমী হামিদ আসলে কোথায় গিয়েছে।
বাসার সাহেবের সন্তানেরা এবং বাসার সাহেবের জামাইসহ সকলেই একটা জায়গায় বসে চিন্তা ভাবনা করছে যে মৌসুমী হামিদ আসলে কোথায় গেল। কিন্তু তারা ভেবেচিন্তে কোন কিছুই পারছেনা আর এদিকে আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের জামাই বরাবরই একজন অসৎ প্রকৃতির মানুষ সে সব সময়ই তার নিজের বুদ্ধি মাত্রা কাজে লাগিয়ে অনেক কিছুই নিজের করে নিতে চায়। একে তো মৌসুমী হামিদকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না আর অন্যদিকে বাসার সাহেবের জামাই তার সন্তানদেরকে অনেক বেশি ভয় দেখাচ্ছে যে এখন যদি মৌসুমী হামিদকে খুঁজে না পাওয়া যায় তাহলে তাদের বাসায় পুলিশ এসে তাদের সকলকে ধরে নিয়ে যাবে এবং তাদের সকলের ফাঁসি হয়ে যাবে আর এ কথা শুনেই বাসার সাহেবের সন্তানেরা অনেক বেশি ভয় পাচ্ছে। এদিকে আসলে মৌসুমী হামিদ কে কেউই খোঁজাখুঁজি করছেন আবার পুলিশের কাছে গিয়ে পুরো ব্যাপারটা জানাচ্ছে না সকলেই কেমন যেন একটা ভয়ের মধ্যে দিন অতিবাহিত করছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের বাড়ির সব থেকে বুদ্ধিমান তিনজন ব্যক্তি অর্থাৎ চঞ্চল চৌধুরী বাসার সাহেবের মেয়ে এবং তার জামাই একে অপরের সঙ্গে বুদ্ধি পরামর্শ করছে মূলত তারা এটাই এখন পর্যন্ত বুঝতে পারছে না যে আসলে বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী কোথায় গেল। এদিকে বাসার সাহেবের জামাই এখন পর্যন্ত চঞ্চল চৌধুরীকে ভয় দেখিয়ে যাচ্ছে আর চঞ্চল চৌধুরী যতই চালাক চতুর টাইপের মানুষ হোক কিন্তু সে প্রকৃতপক্ষে অনেক বেশি ভীতু। যখনই বাসার সাহেবের জামাই পুলিশের কথা বলেছে আর বলে সে বাসা থেকে চলে যেতে যাচ্ছে ঠিক তখনই চঞ্চল চৌধুরী তাকে রিকোয়েস্ট করে যে তাদেরকে একা ফেলে চলে না যেতে কিন্তু এদিকে বাসার সাহেবের মেয়ে কিছুটা সাহসী সে তাকে নিরুৎসাহিত না করে পুরো ব্যাপারটা নিজেই ম্যানেজ করে নেবে বলে কথা দিচ্ছে। এখন এটাই দেখার বিষয় যে মৌসুমী আমি হঠাৎ করেই কোথায় উধাও হয়ে গেল, সে কি আর কখনো ফিরে আসবেনা...??
নাটকটা এ পর্যায়ে এসে মনে হচ্ছে অনেকটাই জমজমাট কারণ হঠাৎ করেই মৌসুমী হামিদ বাসা থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে। আর সকলেই ভাবছে বাসার সাহেব তাকে মেরে ফেলেছে অথবা বাসা থেকে সরিয়ে ফেলেছে। আবার অনেকেই ভাবছে যে কিছুক্ষণের মধ্যেই বাসায় পরিশেষে সকলকে ধরে নিয়ে গিয়ে ফাঁসিতে ঝুলাবে। কিন্তু পরবর্তী পর্ব না দেখা পর্যন্ত এখন ও কিছু বোঝা যাচ্ছে না। যাইহোক এটাই ছিল আমার আজকের নাটক রিভিউ। আশা করছি এই রিভিউটি আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সবাইকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৭৪ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
নাটক যদি ও খুব একটা দেখা হয় না। আর যদিও দেখি তবে বাংলাদেশের নাটকগুলোই খুব বেশি ভালো লাগে। প্রতি সপ্তাহে একটি করে নাটক রিভিউ এর জন্য নাটক দেখায় লাগে। আপনি আজকে খুব সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার রিভিউ আর নাটকটির নামটি বেশ ভালো লেগেছে আমার। নাটকের চরিত্র এবং কার্যকলাপও সুন্দরভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
দেখতে দেখতে পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার ৭৪ টা পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। এই নাটকের কাহিনী আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আমি সবসময় চেষ্টা করি আপনার রিভিউর মাধ্যমে নাটকটার পুরো কাহিনী পড়ার জন্য। এই নাটকের মধ্য থেকে শিখার জন্য ও কিছু বিষয় রয়েছে। অনেকে অনেক কিছু শিখতে পারবে এখান থেকে। আগের দিনে আসলেই বয়স হয়ে গেলেও ছেলেদেরকে বিয়ে দিতে চাইতো না বাবা-মা। তাদের জন্য এটা দেখাও গুরুত্বপূর্ণ।
অনেকদিন ধরে আপনি এই নাটকটা আমাদের মাঝে রিভিউ করে চলেছেন ভাইয়া। আপনার ভিডিও করা নাটকটা আমার কাছে অনেক অনেক ভালো লাগে। বেশ সুন্দর ছিল আজকের এই পর্বটা রিভিউ করা। এত সুন্দর একটি নাটকী করে দেখানোর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
নাটকটি রিভিউ পড়ে যা বুঝতে পারলাম এটি মূলত কমেডি টাইপের একটা নাটক যেখানে সাংসারিক কিছু বিষয়েই এর উপর ভিত্তি করে নাটকটি তৈরি করা হয়েছে। নাটকটি এর পূর্বে আমি কখনো দেখিনি তবে মোটামুটি আমার কাছে বেশ ভালই লাগলো । ধন্যবাদ আপনাকে এমন সুন্দর একটি নাটক করার জন্য।