“আমার বাংলা ব্লগ”- এখন শুধু একটি কমিউনিটির নাম না বরং সকলের নিকট জনপ্রিয় মাধ্যম, নিজের ভাষায় আবেগ, অনুভূতি ও ভালোবাসা প্রকাশের। দিন দিন যার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং শীর্ষে উঠে আসছে র্যাংকিং এ। আসলে আমার বাংলা ব্লগ এর যাত্রা শুরু হয় মাতৃভাষায় মনের ভাব প্রকাশে স্টিম ব্লকচেইন এ সুযোগ সৃষ্টি করার লক্ষ্য নিয়ে। পুরো পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা বাংলা ভাষাভাষী কমিউনিটিকে এক প্লাটফর্মে নিয়ে আসা এবং পারস্পরিক সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে ভাষার প্রতি ভালাবাসা সৃষ্টি করা এবং নিজেদের বন্ধনকে আরো মজবুত করা। আমাদের বিশ্বাস আমরা খুব দ্রুততম সময়ের মাঝে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সক্ষম হবো। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে এখন পর্যন্ত ৮২০৪ জন সদস্য হয়েছেন এবং বর্তমান এ্যাকটিভ পোষ্টের সংখ্যা ১৮২। এই সপ্তাহে হ্যাংআউটে উপস্থিতির সংখ্যা ছিলো ৬৪জন।
হ্যাংআউট-১৬২
আমার বাংলা ব্লগের এ্যাডমিন
@shuvo35 ভাই সময়ের সাথে সাথে চলে আসেন। তারপর নিজের অনুভূতি শেয়ার করেন। এরপর সকলের উদ্দেশ্যে হ্যাংআউট সম্পর্কে কিছু কথা বলেন, অনেক কথা বাকি আছে এবং অনেক কথা বলা হবে, যেহেতু পুরো সপ্তাহের আপডেট শেয়ার করা হবে। তারপর একটু অপেক্ষা করেন কমিউনিটির প্রতিষ্ঠাতার জয়েন হওয়ার আগ পর্যন্ত। তারপর কমিউনিটির নেটিভ কয়েন $PUSS নিয়ে কথা বলেন এবং বর্তমান মার্কেট নিয়ে নিজের অনুভূতি শেয়ার করেন। পুশের নিজস্ব ওয়েভসাইড হচ্ছে, সেটা সকলের সাথে শেয়ার করেন, যদিও এখনো কিছু কাজ বাকি আছে। তারপর সবাইকে অনুরোধ করেন তাকে কাংখিতভাবে সহযোগিতা করার জন্য।
এরপর কথা বলি আমি
@hafizullah, যথারীতি সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের ১৬২তম সাপ্তাহিক হ্যাংআউটে। আশা করছি সবাই ভালো আছেন। শুরুতে গেস্ট ব্লগারদের বিষয়ে বলছি, এই মুহুর্তে কমিউনিটিতে ২৩জন গেষ্ট ব্লগার আছেন তাদের মাঝে ১১জন ইনএ্যাকটিভ আর ১২জন এ্যাকটিভ আছেন, তারাও আবার নিয়মিত পোষ্ট করেন না। তবুও কোয়ালিটি অনুযায়ী ভালো পোষ্ট সমূহে সাপোর্ট দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে আপনাদেরও চেষ্টা করতে হবে যথানিয়মে কমিউনিটির নেটিভ কয়েন $PUSS হোল্ড করার।
এই সপ্তাহে যে সকল এ্যাকটিভ ইউজার আমার অধীনে ছিলেন তাদের মাঝে ৯ জনের এ্যাক্টিভিটিস ছিলো শুধুমাত্র এ্যাকটিভ তালিকায় টিকে থাকার জন্য। বাকি যারা ছিলেন তাদের মাঝে আবার অনেকের ডিসকর্ড এনগেজমেন্ট ছিলো বেশ হতাশাজনক, সাতদিনের মাঝে যদি একদিন অথবা দুইদিন মাত্র এনগেজমেন্ট থাকে সেটা কখনোই গ্রহণযোগ্য হয় না। সুতরাং এনগেজমেন্ট এর দিকে একটু মনোযোগ দেয়ার অনুরোধ থাকবে সকলের প্রতি। এছাড়া বাকিদের মাঝে হতে যোগ্যদের সুপার এ্যাকটিভ তালিকায় রাখার চেষ্টা করেছি।
সবশেষে একটা কথা বলতে চাই, কমিউনিটি ভিবিন্ন সময় যে সকল ঘোষণা বা নির্দেশনা দেয় সেগুলো অবশ্যই আপনাদের মানা উচিত এবং সেগুলো মানার চেষ্টা থাকা উচিত। গত সপ্তাহ ছিলো আমার বাংলা ব্লগের নেটিভ কয়েন $PUSS সপ্তাহ, সেখানে সবাইকে অনুরোধ করা হয়েছিলো কমপক্ষে চারটি পোষ্ট করার জন্য কিন্তু অনেকেই সেটা করেন নাই, যা আমাদের হতাশ করেছে। আশা করছি পরবর্তীতে এমনটা আর হবে না, কমিউনিটির ইভেন্ট সমূহের ব্যাপারে আপনারা আরো বেশী যত্নশীল হবেন। ধন্যবাদ।
তারপর কথা বলেন আমার বাংলা ব্লগের এ্যাডমিন
@swagata দিদি, এই সপ্তাহে আমার একটিভ লিষ্ট হতে যে সকল ইউজার ছিলেন তাদের কিন্তু একেবারেই এ্যাকটিভিটি কম ছিলো। ডিসকর্ড এনগেজমেন্টও একদম ভালো ছিলো ন। তার জন্য কিন্তু সুপার এ্যাকটিভ তালিকার জন্য নাম্বার দিতে ভীষণ কষ্ট হয়েছিলো। পরের সপ্তাহে যদি এরকম এনগেজমেন্ট থাকে তাহলে পোষ্ট নমিনেশনে যাবে না।
@kibreay001 আপনার পোষ্টে কিন্তু ভেরিয়েশন আনতে হবে। আর এই সপ্তাহে কিন্তু কমেন্ট মনিটরিং রিপোর্টে প্রত্যেক ইউজারের কমেন্ট দেখে আমি পুরাই হতাশ, আগের মতো কমেন্টে বানান ভুলের সংখ্যা অনেকটা বেড়ে গেছে। আর কিছু জনের কমেন্ট তো পুরোই একই ধরনের। কমেন্টের মাঝে কোন ভেরিয়েশন ছিলো না, সব পোষ্ট দেখে যে একই ধরনের অনুভূতি হচ্ছে সেটা তো একেবারেই হয় না। তাছাড়া একই রকম কমেন্ট কেন হবে সকলের পোষ্টে। এমন কি $PUSS কয়েন নিয়ে যে ব্যানারের প্রতিযোগিতা করা হয়েছে, সেখানে ব্যানার তৈরী করতে ব্যানারের প্রথমেই ভুল। আপনারা সবাই কমেন্ট করছেন তারপরও ভুল আপনাদের চোখে পড়ছে না। এটা খুবই দুঃখজনক। তাছাড়া পরের সপ্তাহ হতে কমেন্ট করার সময় একটু খেয়াল করবেন। আশা করি সব ঠিকঠাক হবে।
এরপর কথা বলেন আমার বাংলা ব্লগের এক্সিকিউটিভ এ্যাডমিন
@winkles ভাই, এই সপ্তাহে যে সকল এ্যাকটিভ ইউজার তার অধীনে ছিলেন তাদের এ্যাকটিভিটিস মোটামুটি ভালো তবে ডিসকর্ড এবং কমেন্ট এনগেজমেন্ট খুবই খারাপ। আসলে একটা বিষয় হচ্ছে আমার অধীনে যারা আছেন তাদের একটা সমস্যা হচ্ছে তারা পোষ্ট কোয়ালিটি মোটামুটি ঠিকঠাকই করেন ডিসকর্ড এবং কমেন্ট এনগেজমেন্ট একদমই রাখেন না। তো আপনারা যদি ডিসকর্ড ও কমেন্ট এনগেজমেন্ট না রাখেন তাহলে সুপার এ্যাকটিভ তালিকা এবং বেস্ট ব্লগারে নাম দিবো কিভাবে? সেটা ভাবতে হবে তো এরপর হতে। আপনাদের প্রতি হ্যাংআউটে একই কথা বলা হয় কিন্তু আপনারা সেটা শুনেন না। আপনাদের কথা বলার কোন মানেই হয় না, যদি কথা না শুনেন। কথা না শুনলে এরপর হতে বেষ্ট ব্লগার এবং সুপার এ্যাকটিভ তালিকায় নাম দিবো না। পোষ্ট কোয়ালিটির সাথে সাথে কমেন্ট ও ডিসকর্ড এনগেজমেন্ট ঠিক রাখার পরামর্শ দেন।
এরপর কথা বলেন কমিউনিটির অ্যাডমিন (রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্স)
@rex-sumon সুমন ভাই, শুরুতেই সুপার এ্যাকটিভ তালিকা নিয়ে কথা বলেন, এখন খুব একটা চাপ নেই যারা কথা শুনেছেন অতীতে তাদের তিনটি সাপোর্ট দেয়া হচ্ছে, এটাই তাদের পুরস্কার। এ্যাডমিন মডারেটরদের যে সকল কথা আপনারা শুনেন সেগুলো কিন্তু দাদারই কথার কপি, আপনি যখন আমাদের কথা মতো কাজ করছেন এবং কথা শুনছেন পরবর্তীতে আপনারা কিন্তু সেটার পুরস্কার পাবেন। কিন্তু যাদের বার বার বলার পরও কথা শুনেন না তাদের বিষয়েও কথা বলেন তারা একটার বেশী সাপোর্ট পাবেন না। তারপর পাওয়ার আপ প্রতিযোগিতা নিয়ে কথা বলেন, খুবই অল্প সংখ্যক পার্টিসিপেন্ট ছিলো এবার। তারপর বলেন
@jamal7 টুএক্স ডলফিন এবং
@alsarzilsiam সিক্সএক্স ডলফিন ক্লাবে গিয়েছেন তাদের অভিনন্দন জানান। পুশফাই ডিসকর্ড চ্যানেল নিয়ে কথা বলেন, কিছু টুইটার লিংক শেয়ার করা হয়, সব কিন্তু শেয়অর করা হয় না নির্দিষ্ট কিছু টুইটের লিংক শেয়ার করা হয়, সেগুলোতে রিএ্যাক্ট এবং লাইক ও কমেন্ট করতে অনুরোধ করেন। তারপর বলেন, ওয়েভ সাইটের হোয়াইট পেপার পড়তে বলেন, এবং নিচের দিকে বোনাসের একটা বিষয় আছে, সে বিষয়ে বলেন এবং সবাইকে টোকেন হোল্ড করতে বলেন। ভবিষ্যতে এটা বেশ সুবিধা এনে দিবে আপনাদের।
তারপর কমিউনিটির এ্যাডমিন (উইটনেস এবং ডেভ টীম)
@moh.arif আরিফ ভাই কথা বলেন, শুরুতেই $PUSS টোকেন নিয়ে বলেন এটা যেহেতু আমাদের নেটিভ কয়েন সেহেতু এটার কিছু উপকারীতা থাকবে, এটা যেহেতু এবিবির প্রজেক্ট সেহেতু সেটাকে ভালোভাবে নিতে বলেন, একটু লাভ দেখে সেল করে দিলে অবশ্যই ভুল করবেন। দামের বিষয়ে বলছি না, দাম বাড়বে আবার কমবে, সেটা স্বাভাবিক বিষয়। ভবিষ্যতে এর অনেকগুলো উপকারীতা আসবে যেমন পোষ্ট কিউরেশনের ক্ষেত্রে ৫ হাজার টোকেন থাকতে হবে, এরপর এবিবি কিউরেশনের সময় দেখা হবে। আপনারা তো কমিউনিটি হতে ভালো আর্ন করছেন সেহেতু আপনাদের কন্টিবিউশন কতটুকু সেটা দেখা হবে। স্টিমিট কমিউনিটির অনেক কিছু পরিবর্তন হচ্ছে, ভবিষ্যতে আরো আসবে, তবে আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে তাহলে আপনারা চাইলে আমাদের জানাতে পারেন যেহেতু আমরা একটা ইউটনেস এর প্রতিনিধিত্ব করছি। সুপার এ্যাকটিভ তালিকায় যারা আছেন তারা এখন তিনটি করে সাপোর্ট পাচ্ছেন যেহেতু ইউজার সংখ্যা অনেক কম।
কমিউনিটির এ্যাডমিন (সোশ্যাল মিডিয়া এবং মার্কেটিং)
@shuvo35 শুভ ভাই কথা বলেন এরপর, এখন থেকে টুইটারে প্রতিমাসে দুটো করে $PUSS কয়েন নিয়ে ক্যাম্পেইন হবে আর দুটো হবে সাধারণ ব্লগিং ভিত্তিক। এ সপ্তাহে যদিও সাধারণ ব্লগিং পোস্ট প্রমোশন কম ছিল, তবে $PUSS কয়েন প্রমোশন ছিল একদম চোখে লাগার মত। ইউজাররা বেশ ভালোই সক্রিয় ছিল প্রমোশনের ক্ষেত্রে। আমাদের যে নতুন PUSSFI ডিসকর্ড কমিউনিটি চ্যানেল খোলা হয়েছে, আশাকরি সবাই সেখানে যুক্ত হবেন এবং আমাদের সকল কার্যক্রমের সঙ্গেই থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।
এরপর কমিউনিটির মডারেটরগণ কথা বলেন, শুরুতে মডারেটর
@rupokভাই বলেন, এই মুহূর্তে লেভেল ফোরে ৫ জন মেম্বার আছেন। তবে পাঁচ জনের ভেতরে তিন জনের ব্যালেন্সে কোন পুশ ছিলো না। যে কারণে তাদের পোস্ট নমিনেশনে দিতে পারিনি। তবে আজকে চেক করে দেখেছি সেই তিনজনের ভেতরে একজন সাড়ে চার হাজার পুষ কিনেছেন। দেখুন আমরা সবসময় বলি কমিউনিটির নিয়ম মানতে হবে। কমিউনিটি থেকে যেহেতু নিয়ম করা হয়েছে পোস্ট নমিনেশনে দিতে হলে মিনিমাম তার ব্যালেন্সে পাঁচ হাজার পুশ থাকতে হবে। তাই আশা করছি যারা এখনো পুশ কয়েন কেনেনি তারা দ্রুত পাঁচ হাজার পুশ কয়েন কিনে নেবেন। আর পোস্ট কোয়ালিটি সবার মোটামুটি ভালোই আছে। আর কমেন্ট মনিটরিং নিয়ে বলতে চাই স্বাগতা দিদি আজকে যে কথাটা বলেছে সেটা খুবই যুক্তিসঙ্গত। আমিও খেয়াল করে দেখেছি আপনাদের কমেন্টের প্যাটার্ন প্রায় একই রকম হয়ে যাচ্ছে। এগুলোকে আমরা লো কোয়ালিটির কমেন্ট হিসেবে বিবেচনা করি। এ জন্য কিন্তু আপনাদের মার্কসও কম দেয়া হয়। তো আপনারা চেষ্টা করবেন এমন কমেন্ট করতে যে কমেন্টসটা পড়লে ভালো লাগে। ধন্যবাদ সকলকে।
এরপর কথা বলেন কমিউনিটির মডারেটর
@kingporos ভাই। নমস্কার। শুরুতে আমি টেম্পোরারি ইনএকটিভ লিস্ট নিয়ে কথা বলে নেবো। যেসব সদস্যরা বর্তমানে টেম্পোরারি ইনএকটিভ লিস্ট এ রয়েছেন তারা কেউ একটিভ নন। mdemaislam এবং gopiray আপনারা যখন ফের পোস্ট করা শুরু করবেন তখন কমিউনিটি এক্টিভিটি এবং ডিসকর্ড এক্টিভিটি দুটোই করবেন। নইলে আপনাদের কাউকেই একটিভ লিস্টে পাঠানো সম্ভব হবে না। সম্প্রতি লেভেল ১ এর ক্লাস করানো হয়েছে, যারা ক্লাস করেছেন তাদের বলবো আপনারা লেকচার শিট এবং প্রত্যেকটি টিউটোরিয়াল ভালো করে খুঁটিয়ে পড়বেন। আপনাদের লিখিত পরীক্ষা তাড়াতাড়ি নিয়ে নেওয়া হবে। সেই সাথে আপনাদেরকে আমার বাংলা ব্লগের অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার লিংক দেওয়া হয়েছে, আপনারা জয়েন করবেন কারণ সেখানেও প্রচুর আপডেট দেওয়া হয়।
এরপর শুভ ভাই ফিরে আসেন, তারপর কমিউনিটির মডারেটর
@tangera তানজিরা ম্যাডামের কথা লিখে প্রকাশ করতে অনুরোধ করেন। আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সকলেই ভালো আছেন। কি আর বলবো? দুই সপ্তাহ ধরে দেখছি বেশিরভাগ ইউজারদের অ্যাক্টিভিটিস অনেকটাই কমে গিয়েছে। আগের মতো কাজে তেমন মন নেই।আগের মত তেমন কেউই কমেন্টস বা পোস্ট করছেন না। এছাড়া বেস্ট ব্লগার হওয়ার যে প্রতিযোগিতাটি ছিল সেটিও অনেকটা কমে গিয়েছে। আগে যেখানে ৪-৫ জনের কমেন্টস এর পয়েন্টস ৯.০ থেকে তার উপরে থাকতো, কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে কেউই ৯.০ মার্কস পাচ্ছেন না। সকলেই চেষ্টা করবেন এক্টিভিটিস একটু ধরে রাখতে, এটিই ছিল বলার, অনেক ধন্যবাদ সকলকে।
এরপর শুভ ভাই ফিরে আসেন এবং প্রমোশনাল কথা শুরু করার আগেও আবারও $PUSS নিয়ে কিছু কথা বলেন সকলের উদ্দেশ্যে। তারপর গেষ্ট ব্লগারদের নিয়ে কথা বলেন, যথা নিয়মে তিনটি কাজ যথাযথভাবে করতে হবে, আমার বাংলা ব্লগ সাবসক্রাইব করতে হবে, বাংলা ইউটনেসকে ভোট দিতে হবে এবং আরএমইকে প্রক্সি সেট করতে হবে। তারপর এবিবি স্কুল নিয়ে কথা বলেন, যারাই স্কুলে আছেন সবাইকে এবিবি স্কুলকে ৫% বেনিফিশিয়ারি দিতে হবে এবং বাধ্যতামূলকভাবে সাইফক্সকে ১০% বেনিফিশিয়ারি দিতে হব । এরপর ডেলিগেশন সার্ভিস নিয়ে কথা বলেন, আমাদের দুটো ডেলিগেশন সার্ভিস রয়েছে। তারপর হিরোইজম নিয়ে কথা বলেন শুরুতে, কারা কারা এখান হতে সুবিধা পাচ্ছেন সেটা জানতে চান? এবিবি কিউরেশন নিয়ে কথা বলেন তারপর, নিশ্চিত সাপোর্ট পেতে চাইলে এবিবি কিউরেশন এ ডেলিগেশন করতে বলেন। নিয়মিত ডেলিগেশন বৃদ্ধি করার পরামর্শ দেন সবাইকে।
তারপর এবিবি চ্যারিটি নিয়ে বলেন, প্রতি বুধবার সবাইকে রিমাইন্ডার দেয়া হয়, যথাসাধ্য সহযোগিতা করার আহবান জানান। এরপর এবিবি পিনড পোষ্ট নিয়ে কথা বলেন, কমিউনিটির গুরুত্বপূর্ণ সকল পোষ্ট সেখানে রয়েছে, সবাইকে সেগুলো ভালোভাবে পড়তে অনুরোধ করেন। তারপর এবিবি ফিচার্ড পোষ্ট নিয়ে কথা বলেন, মূলত আপনাদের পোষ্টগুলোকে হাইলাইট করার চেষ্টা করা হচ্ছে, আপনাদের একটু বাড়তি সাপোর্ট দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। সবাইকে কোয়ালিটি এবং ভালো পোষ্ট শেয়ার করার আহবান জানান। এরপর এবিবি ফান নিয়ে বলেন, ফান করে আর্ন করুন, এই কাজটি সবাই করার চেষ্টা করছেন বলে আশা প্রকাশ করেন। নতুনদের জন্য একটা বাড়তি সুবিধা আছে, কারো আরসি স্বল্পতার সমস্যা থাকলে আমাদের মডারেটরদের সাথে যোগাযোগ করে ডেলিগেশন সুবিধা নিতে পারবেন। তারপর এবিবি ফান অল চ্যানেল নিয়ে কথা বলেন সবাইকে সেখানে কাংখিত প্রশ্ন কিংবা অনু কবিতা জমা দেয়ার কথা বলেন। তারপর শুভ ভাই এবিবি স্টেজ শো নিয়ে কথা বলেন, খুব সুন্দরভাবে শো’টি চলছে, সিয়াম ভাই আপনাদের সাথে যোগাযোগ করবেন যারা অতিথি হয়ে আসতে চান। যারা অতিথি হিসেবে থাকবেন তাদের জন্য সম্মানীর ব্যবস্থা থাকবে। তারপর সাইফক্স সপ্তাহ নিয়ে কথা বলেন এবং সবাইকে এ বিষয়ে অবহিত করেন।
এরপর কথা বলেন আমার বাংলা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা
@rme দাদা, শুরুতেই শুভ ভাই দাদার সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। তারপর দাদা এই সপ্তাহের বেষ্ট ব্লগার অব দ্যা উইক এর নামগুলো ঘোষণা করেন। তারা হলেন,
@monira999 এবং
@mohinahmed । এছাড়াও এই সপ্তাহের ফাউন্ডার'স চয়েস বিজয়ী হলেন
@kausikchak123। এক্স (টুইটার) অব দ্যা উইক হলেন
@kibreay001। এরপর দাদা $PUSS নিয়ে কথা বলেন, এটা নিয়ে নতুন করে কি বললো? $PUSS হলো একটা ফান টোকেন। আগে এটা শুধুমাত্র ফান টোকেন ছিলো এখন এর সাথে কিছু ইউটিলিটি যোগ করে ইউটিলিটি টোকেন হিসেবে ব্যবহার করা হবে। অর্থাৎ এই টোকেন দিয়ে অনেক কিছুই করা যাবে যেটা বললাম। মাঝে মাঝে এখন এয়ারড্রপ দিচ্ছি এটাতো চলমান আছে। এই এয়ারড্রপের টোকেন আপনি সরাসরি মার্কেট এ সেল দিয়ে টাকা নিতে পারবেন।
$PUSS ব্যবহার করে আপনার মেম্বারশীপ নেয়া লাগবে পরবর্তীতে, আর যখন আপনাদের ৫ হাজার টোকেন কিনতে বলেছিলাম অনেকেই কেনেন নাই। যখন বলা হয়েছিলো কিনতে তখন ৫ হাজার টোকেনের দাম ছিলো মাত্র ৩০ সেন্ট। তখন একদমই কম দাম ছিলো। আর এখন ৫ হাজার টোকেনের দাম ২০ ডলার। দাম হিউজ বেড়ে গেছে এখন তো কিনতে গেলে পয়সা লাগবেই। আমার কথাতো তখন শুনেন নাই অনেকেই এড়িয়ে গেছেন। ৩০ সেন্ট দিয়ে ৫ হাজার টোকেন কিনে রাখলে ওয়ালেটে সেভ থাকলে তখন আমাদের কমিউনিটিতে এ্যাকটিভ মেম্বার হিসেবে তাকে গন্য করা হবে। তারপরও অনেকেই পরে ২ ডলার, আড়াই ডলার এবং পাঁচ ডলার দিয়ে কিনেছেন। এখন কথা হলো আমরা নিয়ম করেছি আমাদের নমিনেশন পেতে হলে ৫ হাজার $PUSS রাখতে হবে।
এটা একটা ইনভেস্টমেন্ট প্রোপোজাল না, ইভেন্ট ইনভেস্টমেন্ট Opportunity না, শর্টকাটে বড়লোক হওয়ার কোন কয়েন না, এটা একটা ফান টোকেন মজার জন্য কিনবেন। আর একটা কথা বলে দিচ্ছি যে ক্রিপ্টো মার্কেট অনেক বেশী রিস্কি। লস এফোর্ট করার মতো যদি আপনার অর্থনৈতিক সক্ষমতা না থাকে তাহলে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে না ঢোকাই ভালো। ধরুন আপনার মাসিক ইনকাম ৫ হাজার টাকা, তাহলে আপনি বড়জোর দশ টাকা বরাদ্দ করতে পারেন। আপনার মাসে ইনকাম হয় ৫০ হাজার টাকা তাহলে আপনি ২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। বিটকয়েন এখন যে পজিশনে পৌঁছেছে এটা একদিনে পৌঁছায়নি। ২০০৯ সালে তার যাত্রা। ২০১০ সাথে ৪০ হাজার বিটকয়েন দিয়ে দুটো পিৎজা কিনেছিলাম। যার বাজার মূল্য এখন ৩০ হাজার কোটি টাকা। দামটা কতটা বেড়েছে সেটা বুঝতে হবে। কিন্তু একদিনে দাম বাড়েনি অনেক উত্থান পতন হয়েছে। প্রায় ১৮ বার দামের বিশাল পতন হয়েছিলো। অর্থাৎ এর দাম ৯৮% পড়ে গিয়েছিলো এই রকম ইতিহাস আছে ১৪ বছরে মোট ১৮ বার মৃত হয়েছিলো।
তার মানে ক্রিপ্টো এসেটগুলো মানুষের ট্রাস্ট এবং অর্থ এসবের উপর নির্ভর করে মার্কেট উঠে যায়। এগুলো চোখে দেখা যায় না। আমাদের যে টাকাগুলো আছে এগুলো এক প্রকার বিল, বিল ছাড়া কিছুই না। এই এমাউন্টের টাকা এই কাগজখানা যার কাছে থাকবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তার কাছে ট্রান্সফার করতে বাধ্য থাকবে। এই রকম একটা আদেশ কিন্তু সেখানে লেখা থাকে। এই যে নোটটা ছাপা হলো এটা দেশের অর্থনীতির জিডিপি, দেশে সঞ্চিত গোল্ড ডলার এর ব্যাক আছে এর জন্য এর ভেল্যু আছে। বিটকয়েনসহ ক্রিপ্টো কয়েন এর রিয়েল কোন ভেল্যু নেই, কোন ব্যাক এসেট নেই। এটা মানুষের ট্রাস্ট, মানুষের জনপ্রিয়তা, এসবের উপর নির্ভর করে মার্কেট বিল্ডআপ করে। সে ক্ষেত্রে মার্কেটে একটা রিস্ক থাকে সব সময়। এখন ফানের জন্য, মজার জন্য, এটা কোন প্রবলেম হতে পারে না, কত টাকা তো আমরা উড়াই। কিন্তু ক্রিপ্টো কারেন্সি কেন এতো জনপ্রিয়, এতো পাম্প করে কেন এতো দাম বাড়ে, কারন এর কিছু সুবিধা আছে। সুবিধা বলতে কি? জিরো ট্যাক্সেশন, মাঝখানে কোন থার্ডপাটি নেই, এই বিষয়টির বিস্তারিত ব্যাখ্যা উপস্থাপন করে দাদা সকলের বুঝার সুবিধার্তে।
এসব কারনে ক্রিপ্টো কারেন্সি এতো জনপ্রিয়। আমাদের অতীত ইতিহাস থেকে শুরু করে আজ অব্দি আমরা কখেনো আমাদের নিজের কোন এসেট নিজের বলে দাবী করতে পারি নাই। সবটাই শাসকের আন্ডারে থাকে। অতীতে যখন ছিলো তখন জমিদারের আন্ডারে থাকতো, রাজা বাদশাহের আন্ডারে থাকতো। জমি আমরা ব্যবহার করি, জমির খাজনা দেয়া লাগে অর্থাৎ জমি কিন্তু আমরা না জমি সরকারের। একমাত্র ক্রিপ্টো কারেন্সিতেই বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে যে, নিজের টাকা নিজেরই এটা কেউ নিতে পারবে না। কেউ হ্যাক করে নেয় বা কাউকে না দেয়া হয় তাহলে ঐ টাকা কারো নেয়ার সাধ্য নেই। এরপর দাদা এর সিকিউরিটি সিস্টেম নিয়ে কথা বলেন। আর $PUSS যেহেতু আমাদের ফান টোকেন আর যার ভেল্যু এখন আছে বাংলাদেশের মুদ্রায় পঞ্চাশ কোটি টাকার উপরে মার্কেট ক্যাপ, সেক্ষেত্রে বলা যায় এটা কিছুটা জনপ্রিয় হয়েছে। এখন আমরা পরবর্তীতে আমাদের টার্গেট হচ্ছে কয়েকটা CEX এ লিস্টিং করা। তারপর আমার কাজ শেষ, আমি তখন আর $PUSS প্রজেক্ট চালাবো না।
$PUSS এর যারা টীম মেম্বার আছে তারা চালাবে। অনেক দিন ধরেই টিকে থাকবে কারণ স্ট্রং সাপোর্ট আছে। আমাদের বাইব্যাকও সাপোর্ট আছে প্লাস এটার দাম এতো দ্রুত বাড়বে সেটা আমিও আশা করিনি। এখন আমার হিসেব মতে এর দাম ০.০০৭/৮ থাকার কথা। যাইহোক অনেক কিছু বললাম, যা কিছু করবেন ভাবনা চিন্তা করবেন, মিনিয়াম হোল্ড করবেন তাতে কিছু ফান্ডও করবেন, ট্রান্সফারও করবেন । এটা ইউটিলিটি টোকেন আমরা ইউটিলিটিস হিসেবে ব্যবহার করতে চাচ্ছি। অনেকগুলো অপশন থাকবে, স্টেকিং এর উপর রিওয়ার্ডস দেয়া, এবিবি কিউরেশন হতে আপ টু ১৫% বোনাস ভোট। আজকের প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বিজয়ীকে পুশ কয়েন দেয়া হবে। এই রকম চলতে থাকবে এটা আমরা ইউজ করবো। আমাদের টোকেনটা থাকবে তার ভেল্যুটা থাকবে। ব্যবহার থাকবে, সেটা দিয়ে অর্থনৈতিকভাবে উন্নয়ন করা সম্ভব। বাই-সেল করে করে আপনি প্রফিট করতে পারবেন।
এরপর শুভ ভাই ফিরে আসেন এবং আশা প্রকাশ করেন দাদা যা কিছু বলেছেন সবাই ঠিকঠাক বুঝতে পেরেছেন। এরপর শুভ ভাই $PUSS ব্যানার নিয়ে কমিউনিটির চলমান প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা করেন এবং বিজয়ীদের অনুভূতি শেয়ার করার সুযোগ দেন। এরপর কুইজ সেগমেন্টটি পরিচালনা করতে কমিউনিটির এ্যাডমিন আরিফ ভাইকে আহবান জানান। আর তাকে সহযোগিতা করেন মডারেটর রুপক ভাই, এ্যাডমিন সুমন ভাই এবং আমি। যেহেতু কুইজ পর্বের নিয়মগুলো একই রয়েছে তাই দ্রুত কুইজ শুরু করা হয়। পর পর চারটি কুইজ শেয়ার করা হয় এবং পরবর্তীতে বিজয়ীদের রিওয়ার্ডস পাঠিয়ে দেয়া হবে বলে জানানো হয়। এরপর দাদার পক্ষ হতে ৪টি কুইজ শেয়অর করা হয় এবং তাদের সাথে সাথে রিওয়ার্ডস দেয়া হয়। এরপর শুভ ভাই সুপার এ্যাকটিভ তালিকা প্রকাশ করেন এবং সবাইকে কাংখিতভাবে এ্যাকটিভ থাকার আহবান জানান।
বরাবরের মতো এই সপ্তাহেও আপনি সাপ্তাহিক হ্যাংআউট রিপোর্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। সারা সপ্তাহে জুড়ে এই একটি দিনের জন্য অপেক্ষা করে থাকি।সাপ্তাহিক হ্যাংআউটে আমরা বিভিন্ন ধরনের আলোচনা উপভোগ করতে পারি।আপনি দারুণ ভাবে রিপোর্ট টি শেয়ার করছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
বরাবরের মতো হ্যাংআউট রিপোর্ট দেখে অনেক ভালো লাগলো। যদিও হ্যাংআউট এ উপস্থিত ছিলাম কিন্তু সব কিছু মনযোগ দিয়ে শোনতে পারিনি। আপনার পোস্ট পড়ে সব কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে পুরো রিপোর্ট সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাংআউট এ অংশগ্রহণ না করেও মাঝে মাঝে এখান থেকে তথ্য নিতে পারি। ধারাবাহিকভাবে আপনার কঠোর পরিশ্রমের জন্য সত্যিই আপনি প্রশংসার দাবিদার। ভালো লাগলো রিপোর্ট পড়ে। তবে সব সময় চেষ্টা করছি অতিথি ব্লগার হয়েও ভালো মানের পোস্ট শেয়ার করার জন্য। আপনার সু - নজর সব সময় আমাদেরকে আনন্দিত ও উচ্ছ্বাসিত করে।
প্রতি সপ্তাহের মতো এই সপ্তাহে হ্যাং আউট রিপোর্ট পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। পুশ কয়েন যেভাবে এগোচ্ছে আশা করা যায় এটার ভবিষ্যৎ খুবই ভালো হবে।কারন ট্রন বেসে কয়েন গুলো খুবই শক্ত সাপোর্ট থাকে।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য।
সাপ্তাহিক হ্যাংআউট রিপোর্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া। অনেক সুন্দর করে প্রতিটি বিষয় উপস্থাপন করেছেন। গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া।
এই সপ্তাহের হ্যাংআউট রিপোর্ট দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ব্যস্ততার মাঝেও প্রতিনিয়ত হ্যাংআউটে উপস্থিত থাকার জন্য চেষ্টা করি। পুরো সময়টা অনেক ভালোভাবেই উপভোগ করেছিলাম। এত সুন্দর করে রিপোর্টটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন, এজন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমার বাংলা ব্লগের হ্যাংআউটের রিপোর্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। এই রিপোর্টের মাধ্যমে হ্যাংআউটের সকল বিষয় আবারও ভালভাবে জানতে পারলাম। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
পুরো সপ্তাহ জুড়ে অপেক্ষায় থাকি হ্যাংআউট শোনার জন্য। শ্রদ্ধেয় দাদাসহ সকলের কথা হ্যাংআউটের মাধ্যমে শুনতে পেলে খুব ভালো লাগলো। হ্যাংআউটের প্রতিটি পর্ব বেশ সুন্দর ভাবে অতিবাহিত করেছি। আপনার পোস্টের মাধ্যমে পুরো সাপ্তাহিক হ্যাংআউট রিপোর্ট দেখে খুব ভালো লাগলো। এতো সুন্দর করে রিপোর্টটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
বরাবরের মতো এই সপ্তাহের হ্যাংআউট বেশ উপভোগ করেছি। বিশেষ করে দাদার কথাগুলো বেশ মনযোগ সহকারে শুনেছিলাম। দাদা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা শেয়ার করেছেন আমাদের সাথে। যাইহোক এই রিপোর্টটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
সাপ্তাহিক হ্যাংআউট এর রিপোর্ট দেখে অনেক ভালো লাগলো। এই সপ্তাহে ব্যস্ততার জন্য হ্যাংআউট শুনা হয়নি আর সেজন্য আমার কাছে এই রিপোর্ট পড়ে খুব ভালো লাগলো। অনেক সময় দেখা যায় নেটের সমস্যার জন্য ঠিক মতো সবার কথা শুনা যায় না। তারজন্য এই রিপোর্ট পড়লে সবকিছু জানা যায়। ধন্যবাদ সুন্দর ভাবে এই রিপোর্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।