খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন আপনি। ডেঙ্গু মারাত্মক আকার ধারণ করছে বছর কে বছর। প্রতিরোধ যোগ্য একটা রোগ হওয়া সত্ত্বেও আমরা এর থেকে পরিত্রাণ পাচ্ছি না। প্রপার অথোরিটিই এ জন্যে বেশী দায়ী। এজন্যে আমাদেরকে ব্যক্তিগত পর্যায়েই সচেতনতা অবলম্বন করা জরুরী।
ধন্যবাদ আপনাকে আবার।
ক্ষুদে স্বাস্থ্যবার্তা
প্রতিবছর প্রতি ১০০ জনে ১১ জন মহিলা প্রশ্রাবের ইনফেকশানে ভোগেন। তাদের মধ্যে আবার ২৫% রুগী পরবর্তী ৬ মাসের মধ্যে আবার একই রোগে আক্রান্ত হন (প্রশ্রাবের ইনফেকশান)। মুলকথা হচ্ছে, বারবার প্রশ্রাবের ইনফেকশান এর বিষয়টা মহিলাদের জন্যে খুবই সচারচর ঘটে থাকে। সাধারণত, এটা ঠেকানো জন্যে ডাক্তাররা লম্বা সময়ের জন্যে এন্টিবায়োটিক দিয়ে থাকেন। এই লম্বা সময় এন্টিবায়োটিক খাওয়ার জন্যে ঐ ওষুধের কিছু জটিলতা দেখা যেতে পারে। তাহলে উপায়?
স্পেনের Inmunotek S.L. কোম্পানি একটা ভ্যাক্সিন তৈরী করছে। তারা এটার নাম দিয়েছে Uromune । মজার ব্যাপার হচ্ছে এটা কোন ইনজেকশান না (সুইয়ের ভয় নাই)। এটা একটা স্প্রে। স্প্রে নিতে হবে জিহ্ববার নিচে দিন দুই বার করে মোট ৩ মাস। এটার কার্যকারিতা নিয়ে করা স্ট্যাডিগুলো খুবই আশাব্যঞ্জক রেজাল্ট দিচ্ছে। এটা অলরেডি ২৬ টা দেশে পরীক্ষামূলক ভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আরো জানতে এই স্ট্যাডিটা পড়তে পারেন।
স্পেনের Inmunotek S.L. কোম্পানি একটা ভ্যাক্সিন তৈরী করছে। তারা এটার নাম দিয়েছে Uromune । মজার ব্যাপার হচ্ছে এটা কোন ইনজেকশান না (সুইয়ের ভয় নাই)। এটা একটা স্প্রে। স্প্রে নিতে হবে জিহ্ববার নিচে দিন দুই বার করে মোট ৩ মাস। এটার কার্যকারিতা নিয়ে করা স্ট্যাডিগুলো খুবই আশাব্যঞ্জক রেজাল্ট দিচ্ছে। এটা অলরেডি ২৬ টা দেশে পরীক্ষামূলক ভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আরো জানতে এই স্ট্যাডিটা পড়তে পারেন।
ঠিক বলেছেন। প্রপার অথোরিটি ঠিকভাবে কাজ করছে না বলে প্রতি বছর ডেঙ্গু ভয়াবহ আকার ধারন করছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।