শিক্ষামূলকঃ পর্ব ২২ | স্টিমিটে আমার হাজারতম দিন | কিছু অনুভূতি ও ৫টি দিকনির্দেশনা || 1000 day in steemit [10% for shy-fox]
ভূমিকাঃ
সময় কত দ্রুত চলে যায়। এই মনে হচ্ছে সেদিন যেন স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে জয়েন করলাম এবং কাজ শুরু করলাম। কিন্তু দেখতে দেখতে 1000 টি দিন কত তাড়াতাড়ি পার হয়ে গেল। আজকে হচ্ছে আমার স্টিমিট প্লাটফর্মে 1000 তম দিন। আজকে আমি আপনাদের মাঝে আমার প্রথম দিককার কাজের কিছু অভিজ্ঞতা এবং বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে আপনাদের জন্য পাঁচটি দিক নির্দেশনা শেয়ার করব।
পর্ব ২২: Steemit এ আমার ১০০০ দিনের কিছু অনুভূতি এবং অভিজ্ঞতা হতে নতুনদের জন্য ৫ টি দিকনির্দেশনা
আমার হাজার দিনের কিছু অনুভূতি ও অভিজ্ঞতাঃ
প্রথমদিকে আমি যখন স্টিমিট এ কাজ করা শুরু করি তখন আসলে আমার তেমন কোনো মেন্টর ছিল না তাই আমি নিজে থেকে সবকিছু দেখে দেখে শিখতে হয়েছিল। আর এই কারণে স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের বেসিক বিষয়গুলো আমার মাথায় খুব ভালোভাবে গেঁথে গিয়েছিল এবং যখনই কোনো সমস্যার সমাধান করতে চাইতাম তখন নিজ থেকে গুগল সার্চ করে সেগুলো খুঁজে বের করার চেষ্টা করতাম। অনেক চড়াই-উতরাই এর মধ্য দিয়ে আজকের এই অবস্থানে এসেছি।
আপনারা জানেন প্রথম দিকে আমরা যারা কাজ করতাম (প্রায় তিন বছর আগে) তখন অত বেশি পরিমাণে ভোট পাওয়া যেত না। তখন একটি ০.১০ ডলারের ভোট পেলে এটা অনেক ভালো লাগার একটি ব্যাপার ছিল। এখন যেখানে মানুষকে ১০ ডলারের ভোট দিয়েও সন্তুষ্ট করা যায় না ঠিক সে সময়ে ১০ সেন্টের ভোট পেলে অবলীলায় খুব খুশি হয়ে কাজ করেছি ও আগ্রহ পেতাম। প্রথমদিকে যখন শুরু করি তখন bid bot ছিল যেখানে ভোট কেনাবেচা করা যেত এবং পরবর্তীতে এই সিস্টেম গুলো বাতিল হয়ে অনেক অনেক পরিবর্তন এসেছে এবং অনেকগুলো হার্ডফর্ক এর সাক্ষী হয়েছি এই সময়টাতে।
বিভিন্ন সময়ে সময়ে খুটিনাটি পরিবর্তন এসেছে আর সেগুলো প্রত্যক্ষ করার অভিজ্ঞতা আছে আমরা যারা এখানে পুরাতন রয়েছি তাদের। আজকের এই অবস্থানে আসতে দেখেছি স্টিম এর দাম এর উঠানামা। কখনো নীচে নেমে যেত দাম আবার কখনো উপরে উঠে যেত এবং এই সকল চর্চার মধ্য দিয়ে সময়গুলো কেটে গিয়েছে। আমি পুরোটা সময় জুড়ে চেষ্টা করেছি ধারাবাহিক ভাবে কাজ করে যেতে। আসলে যে কোন জায়গায় কাজ করতে গেলে আমাদের সফলতা ব্যর্থতা, চড়াই-উৎরাই সবকিছু থাকবে তারপরও আমাদেরকে ধারাবাহিক ভাবে কাজ করে যেতে হবে এটা হচ্ছে আমাদের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
Source: Screenshot taken from https://steemworld.org/@engrsayful
আমাদের প্রথম দিককার ভ্রমণটা খুব বেশি মসৃন ছিল না কিন্তু ধাপে ধাপে যেহেতু আমরা আমাদের কাজের মাধ্যমে আমাদের সক্ষমতা কে বৃদ্ধি করতে পেরেছিলাম তাই পরবর্তীতে আমাদের ধারাবাহিকতার কারণে অনেকেই আমাদের প্রোফাইল চিনতে শুরু করে এবং আমাদের কনটেন্ট এর প্রতি ভালো লাগা দেখায় ও ভোট দিতে থাকে। যে কারণে পরবর্তীতে কাজ করার আগ্রহ আরও বেড়ে যায়।
প্রথম প্রায় দেড় বছরের মতো আমি কোন লিকুইড টোকন উইথড্র বা ক্যাশ করিনি। আমি আসলে জানতামই না কিভাবে এটা ক্যাশ করতে হয় তাই আমি প্রথম দেড় বছর শুধুমাত্র কাজই করে গিয়েছি এবং পরবর্তীতে যখন সিস্টেম জানতে পারলাম তখন উইথড্র করেছি। তার মানে বুঝতেই পারছেন প্রায় দেড় বছরেরও বেশি সময় আমি কোন রকম টাকা পয়সা ছাড়াই ধারাবাহিক ভাবে কাজ করে গিয়েছি। এখন দেখা যায় অনেকে ২ সপ্তাহেই হতাশ হয়ে পড়েন। আজকে এই ব্যপারগুলো বলছি আপনাদেরকে যাতে আপনারা এখান থেকে কিছু জিনিস শিখে নিজেদের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে পারেন এবং এই প্ল্যাটফর্মের প্রতি আপনাদের ডেডিকেশন আরও বাড়াতে পারেন।
আজকে এই 1000 তম দিনে আমার কাছে অনেক ভালো লাগছে কারন এটি একটি মাইলস্টোন আমার জন্য কারন আমি এই অবস্থানে আসতে পারবো সেটা কখনো চিন্তা করিনি। আমার 70 এর উপরে রেপুটেশন অর্জন হবে এটা কখনোই ভাবিনি কিন্তু বর্তমানে আমার রেপুটেশন প্রায় 71 এর কাছাকাছি। এটা আমার ধারাবাহিক কাজ এবং একটা দীর্ঘ সময়ে একটানা কাজ করার ফল বলবো আমি।
আর এই দীর্ঘ পথ চলায় অনেকের কাছ থেকেই অনেক সহযোগিতা পেয়েছি তাই সবার প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। বিশেষ করে বাংলাদেশের যারা পুরাতন ব্যবহারকারী রয়েছেন যেমন @hafizullah @shuvo35 @priyanarc সহ আরো অনেকেই আছেন যাদের কাছ থেকে আমি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকম সহযোগিতা পেয়েছি এবং তাদের সান্নিধ্য পেয়ে আমি কাজ করার মোটিভেশন পেয়েছি। তাই যারা আমার এই প্লাটফর্মে কাজ করার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করেছেন, বিভিন্ন সময়ে সাপোর্ট দিয়েছেন কিংবা বিভিন্ন সময়ে উপদেশ দিয়েছেন বিভিন্ন কথা কাজের মাধ্যমে তাদের সবার প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং সবাইকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আমার অভিজ্ঞতা থেকে নতুনদের জন্য পাঁচটি দিক নির্দেশনাঃ
১। প্রথমতঃ আমি আপনাদেরকে বলবো যারা এই প্লাটফর্মে সফল হতে চান তারা অবশ্যই কোয়ালিটির দিকে খুব বেশি নজর দিন। আপনি অনেক বেশি পোস্ট করার চেয়ে বরং নিজের পোষ্টের কোয়ালিটিকে বৃদ্ধি করার জন্য এবং মার্কডাউনের যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে পোস্টকে সুন্দর করার জন্য চেষ্টা করুন। আপনার পোষ্টের কোয়ালিটি ভালো হলে আপনি যেখানেই কাজ করো না কেন সেখানেই আপনি খুব ভালো করতে পারবেন এবং দিনশেষে কোয়ালিটি হচ্ছে সবকিছু।
২। দ্বিতীয়তঃ আমি বলব এংগেজমেন্টের কথা অর্থাৎ আপনি যত বেশি ব্যবহারকারীর সাথে এংগেজমেন্ট বৃদ্ধি করতে পারবেন এবং দেশি-বিদেশি বিভিন্ন অঞ্চলের ব্যবহারকারীর সাথে যত বেশি এংগেজমেন্ট বাড়াতে পারবেন আপনার কমেন্টের মাধ্যমে, তাদের পোস্ট পড়ার মাধ্যমে ততো বেশি পরিমাণে আপনি জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবেন। আর স্টিম প্ল্যাটফর্ম-এ সফল হওয়ার জন্য আপনার জনপ্রিয়তা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনাকে যদি ২০ জন মানুষ চিনে তাহলে সেই ২০ জন মানুষ আপনার পোস্ট সম্বন্ধে একটা পজেটিভ ধারণা রাখবে যেখান থেকে আপনি ভোট পাবেন। তাই কমেন্ট করা এবং ভাল কমেন্ট এর মাধ্যমে এংগেজমেন্ট বৃদ্ধি করা এবং ডিসকর্ড থেকে নিজের এঙ্গেজমেন্ট বৃদ্ধি করার কাজটি আপনাকে করে যেতে হবে যদি আপনি খুব দ্রুত এবং ভালোভাবে এখানে সফল হতে চান।
৩। তৃতীয়তঃ আমি বলব ধারাবাহিকতার কথা অর্থাৎ এখানে হাল ছেড়ে দেয়া যাবে না কোনোভাবেই। হয়তো আপনি অনেকদিন কোনো ভোট পাবেন না বা অনেকদিন কোন সাপোর্ট পাবেন না তাই বলে আপনাকে হাল ছেড়ে দেওয়া কখনো ঠিক হবে না এবং এই কাজের প্রতি ধারাবাহিকভাবে (কনসিসটেন্সি) নিয়ে আপনাকে লেগে থাকতে হবে। কোন একটা কাজ দুইদিন করলাম আবার পাঁচ দিন ছেড়ে দিলাম অথবা দশ দিন করলাম এক মাস ছেড়ে দিলাম এভাবে করে না করে বরং ধারাবাহিকভাবে যখন কাজ করা হয় তখন সেটির ফলাফল সবসময়ই ভালো হয়। তাই সফল হতে হলে আপনাকে ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যেতে হবে অর্থাৎ অধ্যবসায়ী হতে হবে।
৪। চতুর্থতঃ আমি বলব শিক্ষা গ্রহণ করা। এখান সবসময় সাজেস্ট করা হয় অন্যদের পোস্ট বেশি বেশি পড়ার জন্য এতে করে আপনার মধ্যে সেই শিক্ষা অর্জিত হবে যে অন্যদের পোস্ট কত সুন্দর ভাবে সাজিয়ে করা হচ্ছে। বেসিক খুঁটিনাটি বিষয়গুলো এবং এখানকার যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো রয়েছে সেগুলো সম্বন্ধে আপনাকে একটা সম্যক ধারণা রাখতে হবে আর তাই আপনার এখানে পড়াশোনার কোনো বিকল্প নেই। যেহেতু আপনি এখানে দীর্ঘ সময়ে কাজ করবেন এবং এখান থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা নিতে চাইবেন তাই আপনার উচিত হবে এখানকার যাবতীয় বিষয়কে পড়াশোনা করে শিখে নেওয়া। যারা ট্রেন্ডিং পোর্ট করে থাকেন এবং বেসিক বিষয় নিয়ে পোষ্ট করে থাকেন তাদের সেই সকল পোস্টগুলো আপনার নিয়মিত বার বার পড়া উচিত যাতে করে আপনি আপনার নিজের দক্ষতা কে বাড়িয়ে নিয়ে কাজ করতে পারেন এবং তারা কিভাবে পোস্ট করে সে বিষয়টি শিখতে পারেন।
৫। পঞ্চমতঃ আমি বলব ধৈর্যের কথা। এখানে সফলতার অন্যতম প্রধান মূলমন্ত্র হচ্ছে ধৈর্য এবং আপনাকে কখনো-ই ধৈর্য হারা হওয়া যাবে না। আপনাকে সব সময় ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং যেকোন প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও ধৈর্য ধারণ করে কাজ করতে হবে। হয়তো আপনি কিছুদিন খুব ব্যস্ত থাকবেন সেই সময় হয়তো আপনার কাছে পোস্ট করার মত সময় থাকবে না তাই বলে আপনি কপিরাইট কিংবা প্লাগারিজম করবেন না। বরং ধৈর্য ধরুন এবং আবার যখন সময় হবে সেই সময় তখন আবার ঠিক মত কাজ করা শুরু করুন। ধৈর্যের সাথে প্লাগারিজম এবং কপিরাইটের বিষয়টাকে যুক্ত করে দিলাম কারণ আপনি যত বেশি ধৈর্য ধরবেন তত বেশি সময় দিতে পারবেন এবং সময় দেওয়ার মানেই হচ্ছে আপনি কপিরাইট এবং প্লাগিয়ারিসজম এর ধারেকাছেও যাওয়ার চিন্তাভাবনা করবেন না।
শেষকথাঃ
আজকে আমার ১০০০ তম দিন তাই সবার মাঝে কিছু কথা শেয়ার করলাম। যদি আপনারা উপকৃত হতে পারেন তাহলে সেটাই হবে সার্থকতা এবং সবার জন্য শুভকামনা রইল। কোন বিষয়ে দ্বিমত বা কোন মন্তব্য থাকলে সেটা কমেন্টে জানাবেন। ধন্যবাদ।
শিক্ষামূলক সিরিজে আমার লিখা পূর্বের লিখাগুলোর লিঙ্ক নিচে দিয়ে দিলাম। ভাল লাগলে সেগুলোও চোখ বুলিয়ে আসতে পারেন। আশা করি উপকৃত হবেন। ধন্যবাদ।
শিক্ষামূলক সিরিজে আমার লিখা পূর্বের পোস্টের তালিকাঃ
আমি কেঃ
অন্যান্য মিডিয়াতে আমার সাথে যুক্ত হতে পারেনঃ
Youtube | ThreeSpeak | DTube |
এই অবস্থাটা আমার মাঝেও ছিলো, সত্যি বলতে প্রথম এক বছরতো জানতামই না কিভাবে টাকা উত্তোলন করতে হয়। তখন শুধু পাওয়ার আপ করেছি এবং নিজের একটা শক্ত অবস্থান তৈরীর চেষ্টা চালিয়েছিলাম। কিন্তু এখন নতুনরা এক দুইটা পোষ্ট না করতেই টাকা কিভাবে উঠাবে সেটা নিয়ে শুধু চিন্তা করে। পরামর্শগুলো যথার্ত ছিলো ভাই। অভিনন্দন আপনাকে।
হঠাৎ আজ ১০০০ তম দিনে সেই দিনগুলোর কথা ভাবছিলাম। একবার ৫ স্টিম কন্টেস্ট জিতেছিলাম। তা মনে হয় এখনকার ৫০ স্টিম এর মত অনুভূতি
এটা তো অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে। আপনার এই লাইনটি আমি পড়ে হতবাক হয়ে গেলাম ভাইয়া। আসলে আপনি কতটা কষ্ট করে আজকের এই পর্যায়ে এসেছেন তা শুধুমাত্র এই লাইনটা পড়েই বুঝা উচিত আমাদের।
আসলেই আমরা খুব বেশি অধৈর্য্য এটা ঠিক ভাইয়া।
বিশ্বাস ছিল মনে টাকা একদিন আসবে ঘরে।
ভাইয়া আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক বেশি ভালো লাগলো। আপনি আপনার কঠোর পরিশ্রম এবং সততার জোরে আজ এই পর্যন্ত আসতে পেরেছেন। প্রতিটি মানুষকেই তার কাজে সততা এবং নিষ্ঠার সাথে এগিয়ে যাওয়া উচিত। ধৈর্য্য সফলতার মূল চাবিকাঠি এই কথাটি মেনে আমাদেরকে পথ চলা উচিত। অনেক ভালো লাগলো আজ আপনি আপনার স্টিমিট জার্নিতে 1000 তম দিন পার করছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা এবং শুভেচ্ছা রইল।
জি। আপনাকেও ধন্যবাদ
আমি আগে থেকেই বুঝতে পেরেছি স্টিমিট প্লাটফর্ম নিয়ে অগাদ ধারনা না থাকলে কেউ প্রতিনিয়ত এমন পোস্ট করতে পারেনা। আমি আপনার সব গুলো পোস্ট মনোযোগ দিয়ে পড়ি কারণ আমি শিখতে চাই, জানতে চাই, বুঝতে চাই। আসলেই ধৈর্য না থাককে কোনো কাজেই সফল হওয়া যায়না। আপনার পোস্ট পরে অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া এমন পোস্টের অপেক্ষায় রইল সাথে ১০০০ তম দিনের জন্য অভিনন্দন জানাই আপনাকে।
ধন্যবাদ আপু
অভিনন্দন আপনার ১০০০ দিনের ব্লকচেইন জার্নি এর সাথে।
আগামী দিনগুলো সুন্দর কাটুক সে প্রত্যাশায় এবং অনেক অনেক দোয়া রইল।
তবে আপনার অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের মাঝে যে সকল দিক নির্দেশনা গুলো দিয়েছেন সেগুলো সত্যিই আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোয়ালিটি সম্পন্ন পোস্ট এঙ্গেজমেন্ট এবং ধৈর্যধারণ সম্পর্কিত তথ্যগুলো খুব ভালো লেগেছে
অভিনন্দন আপনাকে ভাইয়া, এভাবেই এগিয়ে যান স্টিমিটে আপনার হাজারতম দিন | কিছু অনুভূতি ও ৫টি দিকনির্দেশনা দিয়েছেন পড়ে অনেক ভালো লাগলো। এবং আমি শিক্ষা অর্জন করলাম। অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। পাশে আছি সবসময়। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার জন্য শুভকামনা রইলো
আপনাকে অনেক অনেক শুভকামনা ভাই। আপনার কথাগুলো আমাদের মতো ইউজারদের জন্য শিক্ষা। ১০০০ তম দিন এটা অনেক বড় একটা অর্জন আপনার এই প্লাটফর্মে। এবং আপনার থেকে এই প্লাটফর্ম সম্পর্কে অনেক জ্ঞান লাভ করেছি। আপনাকে ধন্যবাদ। এবং স্টিম প্লাটফর্মে আপনার আগামির পথ চলা শুভ হোক।
আমিও যখন এই প্লাটফর্মে আসলাম তখন কিছুই বুঝি না। সব বুঝে উঠতেই অনেক বেশি সময় চলে গেছিলো।
কিন্তু নতুন ইউজাররা এসেই দেখতেছে ১০/১৫$ এর ভোট এজন্যই ধৈর্য্য ধরতে পারতেছেন।সবাই আবার না।
ধন্যবাদ ভাইয়া মোটিভেট হওয়ার জন্য পোস্ট টি যথেষ্ট । ইনশাআল্লাহ ধৈর্য ধারণ করে লেগে থাকব ।