আমার তোলা আলোকচিত্র:) আমার পালিত মুরগি।
আমার পালিত মুরগি |
---|
শুভ দুপুর #amarbanglablog পরিবার 🤗 সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে শুরু করছি আমার আজকের আয়োজন। এ সপ্তাহে বিভিন্ন ব্যাস্ততার কারনে তেমন ছবি তুলতে পারিনি, তবুও আমার পোষা দুটো মুরগির বাচ্চার বেশ কিছু ছবি তুলেছিলাম। চেষ্টা করবো সেই ছবিগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আমি ভীষণ শৌখিন মানুষ, শখের বশে বিভিন্ন নতুন নতুন জিনিস চেষ্টা করতে বেশ ভালো লাগে। গত কিছুদিন আগে দুটো মুরগির বাচ্চা কিনেছিলাম হাট থেকে, সেগুলো এখন একটু একটু করে বড় হচ্ছে। সবথেকে বড় বিষয় তাদের কোন ফিড খাওয়াই না। ভাত, ধানের কুঁড়া, ধান এবং গম তাদের প্রতিদিনের খাবার। আর একটা ব্যাপার হলো বাড়ন্ত ঘাস আর কলমি শাক ওদের ভীষণ প্রিয় খাবার। দিনের একটা সময় আমার মেয়ে ইলমা অথবা আমি ওদেরকে আমাদের ছাদ বাগানে ছেড়ে দেই। আর সেখানেই তারা বাড়ন্ত ঘাস এবং কলমি শাক খেয়ে থাকে।
ছবির অবস্থান :- ভালুকা, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ।
আমি প্রথমে ভাবতে পারিনি ছাদে এভাবে ওদের ছেড়ে দেয়া যাবে, কিন্তু ওরা সত্যিই জায়গাটাতে হেঁটে বেড়িয়ে খাবার খেতে ভীষণ পছন্দ করে। আর বিভিন্ন পোকামাকড় তো রয়েছেই। চোখের সামনে কোন পোকা দেখে ঝাঁপিয়ে পড়ে সেগুলো গোগ্রাসে গেলা শুরু করে দেয়।
ছবির অবস্থান :- ভালুকা, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ।
ওদের এই চমৎকার বিচরণ আমাদের সত্যিই আনন্দ দেয়। আমার ছেলে মেয়ে ওদের পেছনে দৌড়াতে থাকে, আর ইয়ান তো কোলে তুলে নেয়। সবথেকে বড় বিষয় মুরগির বাচ্চাগুলো ছাদটা বেশ পছন্দ করে। যখন খাঁচায় বন্দী করে রাখি তখন কেচর মেচর করতে থাকে।
ছবির অবস্থান :- ভালুকা, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ।
যতটা সময় মুরগির বাচ্চাগুলো ছাদে থাকে, ততক্ষন বেশ তোলপাড় চলে। যাইহোক আমি চেষ্টা করেছি খুব কাছ থেকে ওদের বেশ কিছু ছবি
আমি ইন্জিনিয়ার ইমরান হাসান। মেশিন নিয়ে পেশা আর ব্লগিং হলো নেশা। কাজ করি টেকনিক্যাল সাপোর্ট ইন্জিনিয়ার হিসেবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। অবসর সময়ে ব্লগিং করি নিজের মনের খোরাক আর একটু পরিবারকে ভালো রাখার জন্য। আমি আবেগী, বড্ড জেদি, নিজেই নিজের রাজ্যের রাজা। কেউ কোথাও থেমে গেলে সেখান থেকে শুরু করতে ভালোবাসি। আমার শখ ছবি তোলা, বাগান করা আর নতুন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া। মানুষকে আমি ভালোবাসি তাই মানুষ আমায় ভালোবাসে।
আপনার পালিত মুরগির ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। হাট থেকে মুরগির বাচ্চা কিনে এনে লালন পালন করছেন নিঃসন্দেহে ভালো একটি উদ্যোগ। তাছাড়া আপনি ফিড না খাইয়ে দেশিও খাবার দিচ্ছেন যা শরীরের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত। ইয়ান বাবু এই পালিত মুরগি সঙ্গে খেলা করে অনেক খুশি সেটা জেনে ভীষণ ভালো লাগলো ভাই।
আপনার পালিত মুরগির গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। আসলে ভাইয়া এভাবে কয়েকটি মুরগি পালন করলে অনেক ভালো লাগে। এতে বাচ্চারা অনেক আনন্দ পায় আবার মাংস ও খাওয়া যায়।ধন্যবাদ আপনাকে।
!
ৃ। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার আজকের পোস্ট দেখে ভালো লাগলো। আপনার বাসায় দেখছি খুব সুন্দর মুরগির বাচ্চা রয়েছে। সেগুলোকে আস্তে আস্তে বড় করে তুলছেন। আপনার পালিত এই মুরগিগুলোর ফটোগ্রাফি দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
পালিত মুরগি গুলো দেখতে অনেক কিউট। ছাদে এভাবে মাঝে মধ্যে ছেড়ে খাওয়াবেন তাহলে ওদের ভালো লাগবে। আর পাশাপাশি ইয়ান বাবু ও ভীষণ খুশি হবে। ছোট মুরগি গুলো খুব তাড়াতাড়ি বড় হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। আপনার পরিবারের জন্য দোয়া রইল।
ছোট বাচ্চারা মুরগির সাথে খেলা করতে অনেক বেশি পছন্দ করে। আপনার মুরগি গুলো বেশ এবং বড় হয়েছে। আপনি অনেক যত্ন সহকারে মুরগি গুলো পালন করছেন। আসলে শখের জিনিস গুলো মানুষ একটু যত্ন সহকারে রাখে। মুরগির ফটোগ্রাফী গুলো অসাধারন হয়েছে ভাইয়া।
বাহ আপনার বাসার পালিত মুরগির অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন ভাইয়া।আসলে এইরকম ছাদের উপরে যখন তারা হেঁটে হেঁটে খেয়ে বেড়ায় তখন সে দৃশ্য গুলো দেখতে অনেক ভালো লাগে। যাইহোক খুব সুন্দর হয়েছে ফটোগ্রাফি গুলো। ধন্যবাদ ভাই পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
বাচ্চারা আবার এগুলো দেখলে বেশ খুশি হয়। সবসময় ঐ একটু তাড়া করে বেড়ায়। তবে ভালো লাগল এটা দেখে আপনি ফিড খাওয়ান না। একেবারে সনাতন পদ্ধতিতে বড় করছেন। সেদিক থেকে এটার গুরুত্ব বেশ। এখন তো ফিড খাওয়া ছাড়া মুরগি পাওয়ায় যায় না।
আপনি বাজার থেকে আসলেই অনেক সুন্দর দুইটা মুরগির বাচ্চা কিনেছেন ভাইয়া ।মুরগিকে ধান ভাত ধানের গুঁড়ো এগুলো খেতে দিলে মুরগির মাংস খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ ভাইয়া পোস্টি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনার মুরগি তো আপনার বেশ অনুগত বলে মনে হচ্ছে ভাই। এরা তো আপনার ঘরের সদস্যই হয়ে গেছে। বেশ সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করলেন। মুরগির বাচ্চাদের নিয়ে আপনার কিন্তু বেশ সুন্দর সময় কেটে যায়। আর আপনার বাচ্চারা এদের সঙ্গে খেলা করার সঙ্গীও পেয়ে যায়। সব মিলিয়ে আপনার বেশ গুছানো সংসার কিন্তু। 🤣