আকাশের স্বপ্ন পূরণ ( চতুর্থ পর্ব)
আকাশ আশেপাশে তাকিয়ে কাউকে না পেয়ে নিজেই ছেলেটাকে গাড়ি থেকে টেনে বের করলো। গাড়ি থেকে বের করার পর ছেলেটার অবস্থা দেখে বুঝতে পারলো। এই ছেলেকে তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিতে না পারলে সে বেশিক্ষণ বাঁচবে না। তাই আকাশ ছেলেটাকে নিয়ে একটা রিকশায় উঠে হাসপাতালের দিকে রওনা দিলো। হাসপাতালে দিকে যাওয়ার পথে আকাশ চিন্তা করতে লাগলো ছেলেটার বাড়িতে খবর পাঠানো দরকার। কারণ এই ছেলেকে হাসপাতালে নিয়ে এর ট্রিটমেন্ট ভালোভাবে করাতে হবে।
আকাশ তখন ছেলেটার প্যান্টের পকেটে হাত দিয়ে মোবাইল পেলো। কিন্তু সেই মোবাইলটা ছিল প্যাটার্ন লক দিয়ে লক করা। আকাশ ফোনটার লক খুলতে না পারার কারণে কাউকে ফোন করতে পারল না। আকাশ রিকশাওয়ালা কে বারবার বলছিলো দ্রুত চালাতে। শেষ পর্যন্ত যখন সে হাসপাতালে ছেলেটাকে নিয়ে পৌঁছাল। তখন সে ছেলেটাকে কোলে নিয়ে দৌড়ে সরাসরি ইমারজেন্সিতে ঢুকে গেলো। সেখানে ঢোকার পরেই ডাক্তাররা ছেলেটাকে দেখে বলল এর অবস্থা খুবই খারাপ। তাড়াতাড়ি অপারেশন করতে হবে।(চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
হ্যালো বন্ধু, চমৎকার পোস্ট, খুব আকর্ষণীয় এবং আরো কন্টেন্ট তৈরি করতে অনুপ্রাণিত. শুভেচ্ছা ও আশীর্বাদ
আকাশ একেবারে উচিত কাজটাই করেছে। ছেলেটাকে তাড়াতাড়ি হসপিটালে নিয়ে না গেলে, হয়তোবা রাস্তার মধ্যেই ছেলেটা মারা যেতো। এখন হয়তোবা ছেলেটা বেঁচে যাবে। আকাশের মনটা আসলেই খুব বড়। যাইহোক পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।