ঘুচে যাক বৈষম্য
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমাদের সমাজে আমরা সব সময় এটাই বলি যে, বৈষম্য বিরোধী সমাজ কিন্তু যাই বলি না কেনো! দিন শেষে দেখা যায় যে আমাদের সমাজ হলো সবচেয়ে বড় বৈষম্যের ঘাটি। অর্থাৎ আমরা মুখে যতো বড় বড় কথাই বলি না কেনো। অর্থাৎ সত্যি কথা হলো, আমরা সত্যিই মুখে অনেক বড় বড় কথা বলি। কিন্তু এটাই সত্যি কথা হলো, আমাদের সমাজ হলো সবচেয়ে বড় বৈষম্যের শিকার।
কিন্তু আমি মনেপ্রাণে চাই এই বৈষম্য যেনো আমাদের সমাজ থেকে ঘুঁচে যায় কারণ যতোদিন পর্যন্ত আমাদের সমাজ থেকে ঘুঁচে যাবে না ততোদিন পর্যন্ত আমাদের সমাজের সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি কিছুই ফিরে আসবে না। আর যেটা সবচেয়ে বেশি দরকারি। সেটা হলো, সমাজের মধ্যে শান্তি বজায় থাকা। যেটা বৈষম্য থাকলে কখনোই সম্ভব নয়।
কারণ একই বয়সের দুটি বাচ্চা যখন দুটি লাইফের স্টাইলে বড় হয়ে ওঠে এবং একজনের কাছে জীবন মানে যখন স্বর্গ এবং আরেকজনের কাছে জীবন মানে যখন নরক হয়ে যায়। তখন আর যাই হোক না কেনো, একতাবদ্ধ, বন্ধন এসব ব্যাপার গুলো একেবারে ধোপে টিপে না। তাই আমাদের যদি একটি সুন্দর সমাজ গড়ে তুলতে হয়। তাহলে আমাদের বৈষম্য ঘোচাতে হবে এবং তার জন্য অবশ্যই সরকার ব্যবস্থা বদলাতে হবে।
কারণ আমাদের সমাজের আসলে যে নিয়ম। সেটা হলো, অবশ্যই কঠোর পদক্ষেপ না নেওয়া পর্যন্ত কোনো কিছুই ঠিক হয় না। তাই সরকার যদি এ বিষয়গুলোতে কঠোর পদক্ষেপ নেয়। বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে। তাহলে আমি মনে করি কিছুটা হলেও গোড়া থেকে বৈষম্য দূর হবে। আমি শিক্ষার্থীদের কথা এখানে মেনশন করলাম। কারণ আমাদের জীবনের শুরুটা যখন হয় স্কুল থেকে। তাই যদি প্রতিটি ভালো কাজ আমাদের ওই স্কুল লাইফ থেকে শুরু হয়। তাহলে আমি মনে করি তাহলে সেটা সকলের জন্যই মঙ্গলজনক।