এলোমেলো ফটোগ্রাফি।।২৯ জুন ২০২৪
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।আজকে আমি একটি ফটোগ্রাফি মূলক পোস্ট লিখতে চলেছি।আশা করি আপনাদের খুবই ভালো লাগবে।অনেকদিন পর গিয়েছিলাম ব্যারাকপুরের গঙ্গার ঘাটে। বারাকপুর আমাদের বাড়ি থেকে খুব একটা দূর নয় বরং কাছেই বলা যেতে পারে।কিন্তু বেশি কখনোই যাওয়া হয় না।সেইদিক বিবেচনা করলে বাগবাজারের ঘাট বেশ খানিকটা দূরে হলেও মাঝে মধ্যেই যাওয়া হয়।
আসলে প্ল্যান করে যাওয়া হয়নি গঙ্গার ঘাটে।একটা ব্যাংকিং কাজে গিয়েছিলাম সাজির হাটের বোট ঘরের কাছে।সেখানে কাজটা শেষ করতে অনেকটা সময় লেগে গেছিলো।কিন্তু সামনেই ছিলো নবনির্মিত কল্যানী হাইওয়ে আর এই কল্যানী হাইওয়ে দিয়ে সহজেই বারাকপুর চলে যাওয়া যায়।যেহেতু অনেক বছর ব্যারাকপুরের গঙ্গার ঘাটে যাওয়া হয় না তাই তাৎক্ষনিক ডিসিশন নিলাম যে যাবো।
মোটামুটি ১৫ মিনিটের মধ্যে আমরা বারাকপুর সিটি ঢুকে গেলাম আর আর ৫ মিনিটে পৌঁছে গেলাম গঙ্গার ঘাটে।এই ঘাট টি পার্ক সংলগ্ন তাই ৫০ টাকা মাথাপিছু টিকিটের বিনিময়ে আমি আর স্বাগতা ঢুকলাম।আগে যখন শেষ বারের মত এসেছিলাম তখন টিকিট লাগতো না।
ঢুকেই বেশ ভালো লাগলো।কারণ চারিদিকে প্রচুর গাছপালা আর বেশ হাওয়া দিচ্ছিলো তখন।মনটা হঠাৎ করে আরো ভালো হয়ে গেলো।আমরা ঝটপট কয়েকটি ফটোগ্রাফি করে নিলাম সাথে মা গঙ্গার কয়েকটি ফটো।এরপর পাশে একটা রেস্তোরাঁয় বসলাম আর গরম গরম খেয়ে নিলাম ফিশ ফিঙ্গার আর মোজিত।এরপর বাড়ি ফেরার পালা।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
বর্তমানে সব জায়গাতেই টিকিটের সিস্টেম করা হয়েছে দাদা। যেই জায়গাগুলোতে যেতে সবাই পছন্দ করে সেই জায়গাগুলোই পরবর্তীতে টিকিটের আওতায় আনা হচ্ছে। জায়গাটি আপনাদের ভালো লেগেছে আর অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো দাদা। ধন্যবাদ আপনাকে দারুন সব ফটোগ্রাফি গুলো সবার মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার লেগেছে দাদা গঙ্গার ঘাটের ফটোগ্রাফি গুলো বেশি সুন্দর লেগেছে। নদীতে জল পুরোপুরি ভর্তি যার কারণে ছবিতে আরো বেশি সুন্দর এসেছে।
আমি সময় পেলেই ব্যারাকপুরের ঘাটে গিয়ে বসে থাকি। নয় ধোবিঘাট বা মঙ্গল পান্ডে ঘাট আমার খুব পছন্দের গন্তব্য। আপনার পোস্টে সেই ঘাটের ছবি দেখে খুব ভালো লাগলো। ছবিগুলো তুলেছেনও অসম্ভব সুন্দর। ছবির অ্যাঙ্গেল এবং গঙ্গার সৌন্দর্য অসাধারণ ভাবে ফুটে উঠেছে।
প্রয়োজনীয় কাজ সেরে গঙ্গার ঘাটে গিয়ে চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভালো লাগলো খুব।এমন স্বচ্ছ টলটলে পানি আর সবুজ প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভালো লাগার কথাই।এরপর দিদিকে নিয়ে হালকা কিছু খেয়ে নিলেন।অনুভূতি গুলো পড়ে খুব ভালো লাগলো দাদা।ধন্যবাদ জানাচ্ছি চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
আপনার এলোমেলো ফটোগ্রাফি গুলো বেশ ভাল ছিল দাদা। ক্যামেরা ভাল হয় ফটোগুলো খুব সুন্দর ভাবে ধারণ করতে পেরেছেন। আর পাশাপাশি তার বর্ণনা তুলে ধরেছেন দেখে আরো ভালো লাগলো। বিভিন্ন মাধ্যমে ব্যারাকপুর গঙ্গার স্থানের কথা জানতে পারি কিন্তু স্বচক্ষে আজও দেখার সুযোগ হলো না আমাদের। জানিনা কখনও এই সমস্ত জায়গায় যেতে পারব কিনা।
জায়গাটায় যেনো একটা শীতলতা আছে। দেখলেই মনটা শান্তি শান্তি লাগে।
ব্যারাকপুরের গঙ্গার ঘাটে মনে হয় আজ থেকে বেশ কয়েক বছর আগে আমি শেষবারের মতো গিয়েছিলাম। তখন এখানে ঢুকতে টাকা লাগত না। তবে এখন টাকা লাগছে শুনে বেশ অবাক হলাম। যদিও অনেক বছর পরে জায়গাটা বেশ খানিকটা পরিবর্তন হয়েছে মনে হচ্ছে। খুব সুন্দর হয়েছে দাদা তোমার শেয়ার করা প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি।
বাহ্! দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দাদা। ব্যারাকপুরের গঙ্গার ঘাট তো দেখছি খুবই সুন্দর। আপনার শেয়ার করা পাঁচটি ফটোগ্রাফি দেখে আসলেই খুব ভালো লাগলো। ফটোগ্রাফি গুলো দারুণভাবে ক্যাপচার করেছেন। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
খোলামেলা নির্মল প্রকৃতির মাঝে সময়টা আপনারা যে দারুণ উপভোগ করেছেন, তা কিন্তু ছবি দেখেই বুঝতে পেরেছি ভাই। বেশ ভালো লাগলো ব্যারাকপুরের গঙ্গার ঘাটের ছবি গুলো।