AI এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।।১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।আজকে আমি AI এবং ইন্টারন্ট এর পারস্পরিক দিক গুলো নিয়ে আলোচনা করবো।আশা করি আপনাদের ভালই লাগবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের প্রাত্যহিক জীবন থেকে শুরু করে কাজের ক্ষেত্র সহ সবদিক দিয়েই ব্যাপক পরিবর্তন ঘটিয়েছে।এই পরিবর্তন আমাদের তথ্য প্রযুক্তি সহ সবদিক দিয়েই নতুন করে ভাবতে শিখিয়েছে।
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ওয়েবসাইট হলো ওপেন এ আই এর চ্যাট জিপিটি।অল্টম্যান এই কোম্পানির কর্ণধার।যদিও অল্টম্যান ও ইলন মাস্ক দুজনে মিলে প্রথমে এই সংস্থা তৈরি করেন।পরবর্তীতে এলন মাস্ক সরে দাঁড়ান এই কোম্পানি থেকে।
এই ইন্টারনেট ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একে অন্যের পরিপূরক নিঃসন্দেহে।কিন্তু AI model কে train করতে গিয়ে ইন্টারনেট থেকে তথ্য নেওয়ার ব্যাপারে অনিয়ম হচ্ছে।ব্যবহারকারীদের তথ্য ব্যাপক ভাবে অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা হচ্ছে।কিন্তু এই কাজটি কখনোই শুভকর নয়।তাই এই ইন্টারনেট ও ওপেন এ আই এর সংযুক্তি একটা সমস্যার তৈরি করছে।
ইন্টারনেট এর বিপুল তথ্য ভান্ডার একটা AI model কে train করতে ব্যবহার করা হয়।এর ফলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমইজেশনের মতো কাজ আরো সহজ হচ্ছে ইউজার এর পছন্দের কথা মাথায় রেখে।তেমনি AI এর সামগ্রিক সুবিধা এই ইন্টারনেট এর মাধ্যমে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে।
তবে ঝুঁকি কেমন আছে তেমনি উন্নয়ন তো আছেই ব্যাপক ভাবে।এখন কথা হলো কিভাবে এই ঝুঁকি কি কম করে আমরা আরো এগিয়ে যেতে পারি।আর এটা করতে পারলেই কেল্লাফতে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
এটা নিঃসন্দেহে বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ ইউজারদের তথ্য ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে পারে। তাই এই সমস্যার সমাধান দ্রুত বের করতে হবে। যাইহোক এআই এবং ইন্টারনেটের পারস্পরিক দিকগুলো নিয়ে চমৎকার আলোচনা করেছেন দাদা। সেজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রযুক্তি যত উন্নত হয় ঠিক তেমনি এর ক্ষতিকর দিক বৃদ্ধি পেতে থাকে। আমরা চ্যাট জিপিটি যে হারে ব্যবহার করি ক্ষতিকথা চিন্তা না করেই। আমাদের সবার উচিত এর ক্ষতির দিকটা কমিয়ে এনে ভালো দিকটাই বেশি ব্যবহার করা।
আসলে দাদা আজ আপনি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট নিয়ে যে কথাগুলো বললেন তা একদম সঠিক কথা। কিন্তু এই দারুণ জিনিসটার একদিকে যেমন ভালো দিক রয়েছে ঠিক অন্যদিকে রয়েছে প্রচুর খারাপ দিক। তাই আমার সবার কথা অনুরোধ আমরা সব সময় এই জিনিসটার ভালো দিকটা গ্রহণ করব।
AI এর চ্যাট জিপিটি ফিচার টা আমি মোটামুটি ইউজ করি। তবে এটা এখনও সম্পূর্ণ না বলতে হয়। অসংখ্য তথ্য ভুল দেয় আবার অনেক তথ্য এদের কাছে নেই এটাও দেখা যায়। তবে AI একটা সম্ভাবনা এবং ঝুঁকি দুইটারই বার্তা বহন করে।
সবকিছুই রোবোটিক হয়ে যাচ্ছে দাদা, স্বতন্ত্র ব্যাপারটা একদম অনেকাংশেই শেষ হয়ে যাচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে। দারুণ লাগলো লেখাটা।