আমাদের হোলির উৎসব।।১৯ মে ২০২৪
হ্যালো বন্ধুরা,
কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।আশা করি আপনাদের খুবই ভালো লাগবে।
হোলি, রঙের উৎসব হিসাবে পরিচিত।ভারতের সবচেয়ে প্রাণবন্ত এবং আনন্দময় উদযাপনগুলির মধ্যে একটি হলো এই রঙের উৎসব।বছরের মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হয় যেটা বসন্তেই তাই হোলি উৎসব বসন্তেই।
উৎযাপন সাধারণত হোলির প্রাক্কালে হোলিকা দহন দিয়ে শুরু হয়।যেখানে অশুভ আত্মাদের পোড়ানোর জন্য বনফায়ার জ্বালানো হয়। অর্থাৎ যেটাকে আমরা ন্যাড়া পোড়া বলি ।আর তার পরের দিনই সব বয়সের মানুষ রাস্তায় নেমে আসে একে অপরকে আবির দিয়ে দেয়।
আমরা যখন ছোটো ছিলাম তখন এই হোলিতে বিশাল আনন্দ করতাম । তখনের আনন্দ আর এখনকার আনন্দ অনেক পার্থক্য। তখন নানান রকমের রং নিজেরাই বানাতাম। এবং এমন রং দিতাম যা মুখ থেকে উঠতেও সপ্তাহখানেক লেগে যেত। আর এখন তো সেই সব দিন উঠে গেছে। এখন সবাই আবির খেলে ।তারই মধ্যে যখন আবির কিনতে মার্কেটে গিয়েছিলাম তখন কিছু কিছু পিচকিরি উঠেছিল যেগুলো এখন খুব নতুনত্ব এবং বাচ্চাদের এগুলো খুব আকর্ষণ করে। এগুলো দেখে আমারও খুব ভালো লাগছিল। কারণ এখন সবকিছুই এগিয়ে এখন আর আমাদের মতন করে সেই রং খেলা আর হয় না। বাঙ্গালী যতটা পেরেছে এই দোল উৎসবকে ধরে রেখেছে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
হোলি উৎসব সত্যি অনেক আনন্দের। আমাদের ছোটবেলার অনেক স্মৃতি আছে যেগুলো এখনকার সময় থেকে অনেক আলাদা। নিজের হাতে রং তৈরি করে হোলি খেলার আনন্দ সত্যি অনেক বেশি ছিল। দাদা আপনার পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আপনি অনেক সুন্দর করে নিজের অনুভূতি তুলে ধরেছেন।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আমাদের এলাকায় এই উৎসবের কোন প্রচলন নেই, তাই এই উৎসব সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা ছিল না। অবশ্য এখানে যুক্ত হওয়ার পর থেকে এই বিষয়ে যথেষ্ট ধারণা পেয়েছি এবং আপনাদের মাধ্যমে এখনো এ বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পারছি।
এই হোলি উৎসব বাঙালির ঐতিহ্য বলা যায়। মার্চ মাসেই আপনারা বেশ সুন্দর করে হোলি উৎসব পালন করলেন পরিবারের সবার সাথে। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে আপনারা খুবই আনন্দ করেছিলেন। আমারও বেশ ভালো লাগে এত সুন্দর রং মাখার দৃশ্য গুলো দেখে। আপনি আপনার অনুভূতিগুলো ফটোগ্রাফির মাধ্যমে বিস্তারিত বর্ণনা করলেন। অনেক ভালো লেগেছে দাদা পড়ে।
দাদা ন্যাড়া পোড়ার কথা আমি শুনেছিলাম। এমনকি বিভিন্ন সিরিয়াল গুলোতে দেখেছি। হোলি উৎসবটা আমার ভীষণ ভালো লাগে। বিশেষ করে রং নিয়ে খেলার বিষয়টা আমার ভীষণ ভালো লাগে। তবে আপনাদের ছোটবেলাটা দেখছি একটু বেশি ভালো ছিল। আসলে আগেকার সময় আর এখনকার সময়ের মধ্যে অনেক তফাৎ চলে এসেছে। তাই জন্যই হয়তোবা আপনাদের আগের রং খেলা আর এখনকার রং খেলার মধ্যে পার্থক্য তৈরি হয়েছে। তবে ছবিতে আবির গুলো দেখতে ভীষণ দারুন লাগছে।
আসলে এই রং খেলা উৎসব ভারতে হয়ে থাকে। যেটা দেখি অনেক ভালো লাগে। আজকে আপনি সেই উৎসবমুখর মুহূর্তের গল্প এবং দৃশ্য পটভূমি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। যে কোন ধরনের আনন্দময় মুহূর্ত ছোটবেলার মুহূর্ত আর বর্তমান মুহূর্তের মধ্যে অনেক পার্থক্য। বর্তমান সময়ে আপনি যে আনন্দটা পাবেন তার চেয়ে বেশি আনন্দ হয়তো ছোটবেলা পেয়েছেন । ছোটবেলার অনেক আনন্দময় মুহূর্তগুলো আমরাও মিস করি।
ছোটবেলার সেই শৈশবের উৎসব সহ প্রত্যেকটা জিনিস অনেকটা আনন্দঘন এবং উৎসব মুখর ছিল। এজন্যই আমরা বয়সের ভারে বড় হয়ে এখন সেই ছোটবেলার শৈশবটাকে অনেক মিস করি। যেমন ছোটবেলায় আপনিও হোলি খেলায় অনেক আনন্দ করেছেন এমনকি নিজে থেকে রং ও বানিয়ে ছিলেন সেগুলো এখন শুধু স্বপ্ন। যাই হোক হোলি উৎসব নিয়ে সুন্দর কিছু অনুভূতির কথা শেয়ার করেছেন দাদা পড়ে ভালো লাগলো আমার কাছে। সর্বদা সুস্বাস্থ্য কামনা করছি আপনার।
দাদা আপনাদের হোলি উৎসব আমার কাছে খুব ভালো লাগে। বিশেষ করে একে অপরকে আবির দিয়ে দেয়,এই ব্যাপারটা সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। ছোটরা তো অনেক আনন্দ করে হোলি উৎসবে। এতো কালারের রং এবং অন্যান্য ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ভীষণ ভালো লাগলো দাদা। সবমিলিয়ে পোস্টটি বেশ উপভোগ করলাম। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
সম্ভবত মাস দুয়েক আগে, ছোটদিদির পোস্টের মাধ্যমে কিছুটা জানতে পেরেছিলাম, আপনারা আবির কিনতে গিয়েছিলেন। তবে এত বিস্তারিত জানতাম না ভাই। একথা ঠিকই বলেছেন ভাই, আগের থেকে এখনকার আনন্দ অনেকটাই ফ্যাকাসে হয়ে গিয়েছে। দারুণ উপভোগ করলাম ব্লগটি।
এটা একদমই ঠিক কথা দাদা, আমাদের ছোটবেলার হোলির আনন্দ এবং এখনকার হোলির আনন্দের ভেতর অনেক পার্থক্য। আমরা ছোটবেলায় যে রং খেলতাম, এখন সেটা আর নেই। হোলির দিন রং লাগালে সেই রং মুখ থেকে উঠাতে কমপক্ষে এক সপ্তাহ লাগতো। হা হা হা... 😁🤣🤣🤭, যাই হোক খুব ভালো লাগলো দাদা তোমার এই পোস্ট টি পড়ে।