জেনারেল রাইটিং :- কিভাবে কথা বলতে হয় না জানলে অন্তত কিভাবে চুপ থাকতে হয় তা শিখে নাও।
হ্যালো বন্ধুরা
হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমি এখন সব সময় ভিন্ন ভিন্ন পোস্ট করার চেষ্টা করি। সেক্ষেত্রে লেখালেখির পোস্টগুলো লিখতে ভীষণ ভালো লাগে। ইতিমধ্যে সবার লেখার পোস্ট পড়ে অনেক বেশি উৎসাহ পেয়েছি। তেমনি আজকে আপনাদের সাথে একটি বিষয় শেয়ার করব।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে শিক্ষনই একটি পোস্ট শেয়ার করব আমার পোস্টটি হচ্ছে কিভাবে কথা বলতে হয় না জানলে অন্তত কিভাবে চুপ থাকতে হয় তা শিখে নাও। আমরা মানুষ তাই যে কোন কাজে ভাল মন্দ আমরা কথা বলি। কথার মধ্যে মানুষ বেঁচে থাকে। তবে অনেক মানুষ আছে কোন জায়গায় কোন ধরনের কথা বলতে হয় সেটি জানে না। আসলে কিছু কিছু মানুষের কারণে অনেক সময় কথার মাধ্যমে অনেক ঝগড়া হয়ে যায়।
তবে কিভাবে কথা বলতে হয় সেটা আগে জানতে হবে। আর কোন কথা কোন জায়গা বলতে হবে সেটাও অনুমান করে ধরে নিতে হবে। হুট করে একটি কথা বলে বিপদে ফেলার বা কারো সাথে ঝগড়া করার দরকার নেই। কিছু মানুষ আছে মনে করে যেখানে সেখানে বড় গলা কথা বলে তাদেরকে মানুষ ভালো বলে। আবার কিছু মানুষ আছে কিছু মানুষকে ছোট করতে পারলে তাদের কাছে ভালো লাগে। তবে আমার কথা হচ্ছে যদি সঠিক জায়গায় সঠিক কথা না বলতে পারেন তাহলে চুপ থাকাটাই উত্তম।
তবে কিভাবে চুপ থাকা যায় সেটিও শিখে নেওয়া দরকার। কারণ চুপ থাকলে ওইখানে কোন ঝগড়াই হবে না। যে কথা কম বলে এবং চুপ থাকে তার সাথে কারো দ্বন্দ্ব হয় না। তবে কথা যদি শেখা যায় এবং মেধা খরচ করে কোথায় কি কথা বলা যায় সেটা যদি অনুমান করতে পারে সে মানুষকে সবাই ভালো পায়। আর যে মানুষ কথা বলতে পারেনা ওলট-পালট করে তাকে কেউ ভালো পায় না। আমাদের বাড়িতে একটি মহিলা আছে সেই বাড়িতে যে কোন ঝগড়ার পিছনে তার কথা বলে সবাই। সেই হুট করে কোন না কোন কথা বলে ঝগড়া লাগিয়ে দেয়।
আবার অনেক সময় দেখা যায় কোন কথা কোন জায়গাতে বলতে হয় সেটি জানে না। যদিও লোকটিকে দেখলে অনেকের কথা বলতে চাই না। তারপরও সে নিজের ইচ্ছা কথা বলে এবং উল্টাপাল্টা করে। কোন একটি লোক যদি বিপদে পড়ে সে উল্টো ভাবে কথা বলবে গায়ে লাগার মত। আবার কোন মানুষ যদি খুশির কথা বলে। তখন বলে এত খুশি হয়ো না কপালে দুঃখ আছে। এই কারণে ওই মহিলাটিকে অনেকে পছন্দ করেন না।
যদিও মহিলাটি যদি জানতো কথা না জানলে চুপ থাকা দরকার ।তাহলে তার জন্য ভালো হতো অন্য লোকের জন্য ভালো হতো। এতে করে সঠিক জায়গা সঠিক কথা না বলতে পারলে কিভাবে চুপ থাকা যায় সেটা শিখা দরকার সবার। কারণ মুখের কথা বিষাক্ত বিষের চেয়ে ভয়ংকর। তাই আমি মনে করি কথার পাশাপাশি কিভাবে চুপ থাকা যায় সেটিও শিখা দরকার আমাদের। কারণ প্রতিটি মানুষ কোন না কোন কাজে শিক্ষা অর্জন করে। আশা করি আমার আজকের টপিক পড়ে আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।
আমার নাম আকলিমা আক্তার মুনিয়া। আর আমার ইউজারনাম@bdwomen আমি বাংলাদেশে বসবাস করি। বাংলা ভাষা হল আমাদের মাতৃভাষা আর আমি মাতৃভাষা বলতে পারি বলেই অনেক গর্বিত। আমি বিভিন্ন ধরনের ছবি এবং পেইন্টিং আঁকতে খুবই পছন্দ করি। তার পাশাপাশি কবিতা আর গল্প লিখতেও আমার অনেক ভালো লাগে। আমি প্রায় সময় বিভিন্ন ধরনের পেইন্টিং এঁকে থাকি। আবার রঙিন পেপার এবং বিভিন্ন রকমের জিনিস দিয়ে নানা ধরনের কারুকাজ তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে। আবার নিজের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে ছবি তুলতে খুবই ভালো লাগে। আমি চেষ্টা করি সব ধরনের জিনিস কখনো না কখনো একবার করে করার জন্য। আবার বিভিন্ন ধরনের আইডিয়া মাথায় আসলে সেগুলো ও করার চেষ্টা করি।
https://x.com/bdwomen2/status/1862075984369029263?t=DXi-GApdKwiazMr9R8KiyQ&s=19
You've got a free upvote from witness fuli.
Peace & Love!
এই ধরনের লোকজনের জন্যই সর্বত্র অশান্তি লেগেই থাকে। স্থান,কাল না বুঝেই কথা বলে ফেলবে আর ঝামেলা ভোগ করতে হবে বাকিদের। আপনার পোস্টটি অনেক ভাল লাগল।ধন্যবাদ আপু আপনার সুশ্চিন্তিত মতামত শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন এখনো এই ধরনের মানুষ অনেক আছে যারা এরকম কাজ করে
ঠিক বলেছেন আপু কথা শোনতে নয় চুপ থাকতে শিখতে হয়। আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। বেশ ভালো লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
বেশ ভালো লাগলো আমার পোস্টে আপনি খুব সুন্দর ভাবে পড়েছেন দেখে
আপনি কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় নিয়ে পোস্ট করেছেন। মানুষ মুখের দোষে মরে এ কথা সত্য। তাই নিজের ভালোর জন্য শান্তির জন্য কিছু শিক্ষা প্রয়োজন রয়েছে। তারমধ্যে চুপ থাকা কম কথা বলা বুঝে শুনে কথা বলা এই সমস্ত বিষয়গুলো সবার মধ্যে কম বেশি ধারণা রাখতে হবে। এতে নিজের জন্যই মঙ্গল হবে।
কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেগুলো আমরা নিজেদের কাছেও অজানা থেকে যায় সব সময়
এমন অনেক মানুষ আছে যারা কোথায় কি কথা বলতে হয় যায় না। হুট করে একটি কথা বলে ফেলে। তার ফলে দেখা যায় আর একজন মনে কষ্ট পায় বা ঝগড়াও লেগে যেতে পারে। একদম বাস্তবসম্মত একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন আপু। আপনার লেখাটি পড়ে ভালো লাগলো।
সত্যি বলতে কিছু মানুষের কারণে অনেক জনের মধ্যে এরকম ভাবেই দ্বন্দ্ব লেগে যায়