RE: দীর্ঘ কলরবের শেষ বেলায় | [ ১০% সাই-ফক্স, ৫% এবিবি-স্কুল বেনিফিশিয়ারি ]
ভীষণ সংকটপূর্ণ তাৎপর্যবাহী মূল্যায়ন বটে, 😀।
আপনি তো পোস্টটির সাথে কিছু বাস্তবিক ও সিনে দুনিয়ার সম্পর্কসূচক বিশ্লেষণ দাঁড় করালেন। ইগোর একটি মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা যা দিলেন তা সাধারণ বটে, উপরন্তু অবশ্য অহরহ ঘটে চলে।
তবে আমি ইগোর ব্যাপারটাকে ইগো না বলে ঈর্ষা বলবো, যা বন্ধুত্বের দৃশ্যমান দেয়ালে অদৃশ্য ইটের মতো। বাইরে দেখে সিমেন্ট প্লাস্টারের ঝকঝকে দেয়াল দেখা যায়, ঈর্ষা ঢাকা থাকে ভেতরে যা সময়ের বিবর্তনে ভিন্নরূপ নেয়।
আশিকি টুর সিনেমায়ই এই গল্পের মতো প্রায় কাছাকাছি ঘটনা ঘটেছে, তবে শেষকালে নায়কের পরিণতি ভিন্ন হয়ে ওঠে। কিন্তু এই গল্পে গায়ক ব্যগপত্র গুছিয়ে গান গাইবে না বলে চলে যায়। এটি কিছুটা "গুরুমারা বিদ্যার মতো"।
গায়িকা গায়ক থেকে সবকিছু শিখে গায়ককেই ছাড়িয়ে যায়, পরে গায়ক নিজেকে উন্নত করার কথা ভাবে না। নির্জনতার একটি শান্তি খোঁজ করে, আর যেখান থেকে শুরু করেছিলে সেখানে ফিরে যায়।
বন্ধুত্বের ব্যপারটাতে এটি ঘটে তাও বাস্তবিক বটে। মানুষের চরিত্রের একটি সাধারণ দিকও তা হয়ে ওঠে অনেক ক্ষেত্রে।
ধন্যবাদ আপনাকে আপু, সময় নিয়ে এত সুন্দর ব্যাখ্যা দিলেন সাথে নিজের অভিমত। শুভকামনা রইলো, 💐
আপনার সাথে সহমত। ভালো থাকবেন। আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা।