"লোডশেডিংয়ে অতিষ্ট গ্রামীণ জনজীবন"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ৬ ই এপ্রিল, শনিবার, ২০২৪ খ্রিঃ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
আমি আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। ঈদের ছুটিতে ঢাকা থেকে গ্রামে আসার পর বেশ ভালো সুন্দর সময় অতিবাহিত করছি। গ্রামীন প্রকৃতিতে সময় কাটাতে আমার সবথেকে বেশি ভালো লাগে। কংক্রিটের ঢাকা শহরে একদমই মন বসে না আমার। তাই সুযোগ পেলেই ছুটে আসি গ্রামীন প্রকৃতিতে। গ্রামীণ প্রকৃতিতে দিনের বেলাতে সময় ভালো কাটালেও রাতের বেলাটা ভয়ংকর হয়ে ওঠে। এই গ্রীস্মের সময়ে আমাদের দেশে গ্রামে সব থেকে বেশি পরিমাণে লোডশেডিং দেওয়া হয়। গ্রামের দিনের বেলায় লোডশেডিং দিলে মানুষজন বাইরের প্রাকৃতিক বাতাসেই মানিয়ে নেয়। কিন্তু রাতের লোডশেডিং দিলে গ্রামের মানুষের কষ্টের আর শেষ থাকে না।
গ্রীস্মের সময়ে গ্রামে এমনিতেই প্রচন্ড পরিমাণে গরম থাকে তার উপরে যদি আবার প্রচুর পরিমাণে লোডশেডিং হয় তাহলে গ্রামের মানুষের গরমে টিকে থাকাটা কতটা কঠিন হয়ে পড়ে একবার ভেবে দেখুন! দিনের বেলায় লোডশেডিং খুব সহজেই গ্রামের মানুষ মানিয়ে নিতে পারে। কারণ গ্রামে বাড়ির আশেপাশে প্রচুর পরিমাণে গাছপালা থাকে আর এসব গাছপালার নিচে গিয়ে বসলে প্রাকৃতিক বাতাস হৃদয়কে প্রশান্তি দেয়।
প্রায় সপ্তাহখানেক হলো আমি গ্রামের বাড়িতে এসেছি দিনের বেশিরভাগ সময়টাতে থাকি আমাদের পুকুরের পাড়ের বাগানের মাচার উপরে, আমাদের বাড়ির সামনের মাচার উপরে আর না হয় আমাদের আম বাগানে। সারাদিনের অর্ধেকের বেশি সময়ে গ্রামের লোডশেডিং চলে। আর যখন লোডশেডিং হয় ঘরে থাকাটা একদম অসম্ভব হয়ে যায়। গ্রামে আসার পরে লক্ষ্য করছি যে, রাতের বেলায় প্রচুর পরিমাণে লোডশেডিং দেয় এটা সত্যি খুব বিরক্তিকর।
কারণ গ্রামের মানুষ রাতে তেমন একটা বাইরে বের হয় না ঘরেই থাকে। সৃষ্টিকর্তা রাত দিয়েছে ঘুমানোর আর দিন দিয়েছে ধর্ম ও কর্ম করার জন্য। কিন্তু প্রচন্ড লোডশেডিং এর কারণে যদি রাতের বেলায় ঘুমাতেই না পারে তাহলে সারাদিনে ধর্ম কর্ম কিভাবে করবে! গত কালকের রাতের কথায় আমি বলি। যদিও বেশ কয়েকদিন গ্রামে আসার পরে রাতের বেলায় লোডশেডিং এর জন্য ঘুমাতে পারছিনা। গতকালকে সন্ধ্যার পরে একবার প্রায় ২ ঘণ্টা আর লোডশেডিং হলো।
তারপর আবার রাত এগারোটার দিকে আবার লোডশেডিং হলো। তখনও আমরা কয়েকজন আমাদের বাড়ির সামনের মাচির উপরে বসে গল্প করছি আর প্রাকৃতিক বাতাসে গরম নিবারণ করছি। প্রায় বারোটা পর্যন্ত বিদ্যুৎ আসার অপেক্ষায় বসে গল্প করলাম। তারপরও যখন বিদ্যুৎ আসলো না তখন যার যার মত বাড়িতে চলে আসলাম। আমাদের বাড়িতে অবশ্য অনেক আগে থেকেই সৌর বিদ্যুৎ রয়েছে। আমার ঘরে সৌর বিদ্যুতের ছোট একটা ফ্যান রয়েছে।
কিন্তু এত গরমের দিনে এই ছোট ফ্যানের বাতাস একদমই কিছু হয় না। আমার পিসিমণির ছেলে দ্বীপ আর আমি এক ঘরেই থাকি। গরমের দিনে আমাদের বাড়িতে আসলে ওর ভীষণ কষ্ট হয়। কারন আমার পিসিমণির বাসায় এসির ভিতরে থেকে অভ্যাস হয়ে গিয়েছে। আর এই ছোট সৌর বিদ্যুতের ফ্যানের বাতাসে ওর কিছুই হয় না সারারাত ঘুম না পেরে ছটফট করে। আর মাঝেমধ্যে বলে দাদা আমার ভালো লাগছে না।
গ্রামের মানুষের দিনের বেলায় বিদ্যুতের তেমন একটা প্রয়োজন হয় না কিন্তু রাতের বেলায় ঘুম পাড়ার জন্য হলেও অন্তত বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়। গত কালকে রাতে ওইভাবে দুই ভাই শুয়ে পড়েছিলাম তারপরে গরমের কারণে শুয়ে থাকতে না পেরে রাত আড়াইটার দিকে একা একাই আমাদের বাড়ির সামনের উপরে সে বসে থাকলাম। আমাদের মাচার উপরে সব সময় বেশ ভালো বাতাস লাগে রাত তিনটা পর্যন্ত বসে থাকার পরে প্রায় চার ঘন্টা লোডশেডিং শেষে আবার বিদ্যুতের দেখা পেলাম।
তারপরে রাত তিনটার দিকে ঘরে গিয়ে একটু শান্তিতে ঘুমাতে পারলাম। আমি জানিনা আজকে রাতে কি হবে কিন্তু এভাবে রাতে প্রচুর পরিমাণে লোডশেডিং চলতে থাকলে অসুস্থ হয়ে যাওয়া লাগবে। প্রতিটা রাত যদি গ্রামের মানুষের এইভাবে লোডশেডিং এর ভেতর দিয়ে যায় তাহলে তাদের জীবন কতটা কষ্টে আছে ভাবতেই অবাক লাগে।
আমার কাছে মনে হয় যারা বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রণ করে তারা হয়তো ভাবে যে, গ্রামের মানুষ আসলে মানুষ না। তাদেরকে যদি লোডশেডিং এর একটি রাত গ্রামে থাকতে দেয়া হয় তাহলে তারা গ্রামের মানুষের কষ্টটা বুঝতে পারবে। বর্তমানে গ্রামের প্রতিটা মানুষ লোডশেডিং এর জন্য অতিষ্ঠ হয়ে গেছে।
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon


শহরের তুলনায় গ্ৰামে লোড শোডিং এর চাপ একটু বেশি। কয়েকদিন আগে এতো বেশি লোড শোডিং ছিল না। কিন্তু ইদানিং লোড শোডিং এর চাপ অনেক বেড়ে গিয়েছে।গ্ৰামের মানুষেরা অনেক বেশি অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে এই লোড শোডিং এর কারণে।গ্ৰামীন জনজীবন খুবই কষ্টকর হয়ে পড়েছে। রাতের বেলা লোড শোডিং এর কারণে গ্ৰামের মানুষেরা ঠিক ভাবে ঘুমাতে পারছে না। এটা আসলেই আমাদের জন্য খুবই দুর্ভাগ্যজনক।
বর্তমানে লোডশেডিং এর কারণে গ্রামীণ জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। রাতের বেলায় গ্রামের লোকজন ঠিকমত ঘুমাতে পারছে না লোডশেডিং এর কারণে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
গ্রামীন পরিবেশে গরমের সময় দেখা যায় প্রচুর লোডশেডিং । আধা ঘন্টা পর পর লোডশেডিং তখন একমাত্র আশ্রয়স্থল থাকে গাছের ছায়াতলে। সেটা এবার বন্ধুদের সাথে যেখানে ঠান্ডা পরিবেশ সেরকম একটি জায়গায় গিয়ে আড্ডা দিয়ে থাকি। আপনি লোডশেডিং বিষয়ে অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন। কিছুই করার নেই গ্রামীন পরিবেশে যারা বসবাস করে তাদের সবসময় কষ্টের মধ্য দিয়ে যেতে হয়।
হ্যাঁ বন্ধু গ্রামীণ পরিবেশে যারা বসবাস করে তাদের সব সময় কষ্টের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় আমিও সেটাই লক্ষ্য করি। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু।
আসলে ভাই এখানে তাদের দোষ নেই। গরমের কারণে বিদ্যুৎ এর চাহিদা বেড়েছে। এবং চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম। তাহলে সমন্বয় করার জন্য এলাকা ভিওিক তো লোডশেডিং দেওয়াই লাগবে কিছু করার নেই। এখানে শুধু তারা এটা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটা তাদের খেয়াল খুশি মতো তারা করে ব্যাপার টা সেটা না। তবে হ্যা গ্রামের দিকে লোডশেডিং বেশি হয়। গ্রামের লোকের ভোগান্তি অনেক বেশি।
হ্যাঁ ভাই এটা সত্য যে গরমের কারণে বিদ্যুতের চাহিদা অনেক বেশি থাকে আর উৎপাদন কম থাকে আর সেই কারণেই প্রচুর পরিমাণে লোডশেডিং হয়। তবে আমি শুনেছিলাম যাহারা নাকি বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রণ করে তারা বেশি পরিমাণে লোডশেডিং দেয়ার জন্য নাকি তাহারা পুরস্কার পায় 😎 সুন্দর মন্তব্য ও প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
গ্রীস্মে লোডশেডিং এর কথা আর বইলেন না ভাই। রমজান মাসে লোডশেডিং এর কারণে সব থেকে বেশি খারাপ লাগে ইফতারির সময়, তারাবিহ নামাজের সময় ও সেহরি খাওয়ার সময় যখন কারেন্ট চলে যায়। এই কয়েকদিনে লোডশেডিং এর কারণে জনজীবন এক্কেবারে দুর্বিষহ করে তুলেছে।
আমাদের দেশে গ্রীষ্মকালে সব থেকে বেশি পরিমাণে লোডশেডিং হয়। রমজান মাসে অতিরিক্ত লোডশেডিং হলে সত্যি সেটা মেনে নেওয়া যায় না। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আসলে গরমে বেশি কারেন্ট খরচ হচ্ছে কিন্তু দুঃখের বিষয় প্রয়োজন অনুযায়ী বিদ্যুৎ দিতে পারছে না।সত্যি এভাবে কারেন্ট যেতে থাকলে বেশির ভাগ মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়বে।ধন্যবাদ আপনাকে।
আমাদের দেশে এত বড় বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র করার পরেও যদি এই সমস্যাটা থেকে যায় তাহলে সেটা খুবই দুঃখজনক। আমরা মুখে উন্নয়ন দেখছি কিন্তু কাজে কোন উন্নয়ন দেখছি না। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য।
একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া দিনের বেলা লোডশেডিং হলে সেটা মেনে নেওয়া যায় । আর গ্রামে হলে তো ভালোই আশেপাশে গাছপালা ভিতরে থেকে বাতাস উপভোগ করা যায় । আর আপনি পুকুর পাড়ে মাচার উপর বসে সুন্দর সময় কাটাচ্ছেন । কিন্তু রাতের বেলা যদি কারেন্ট চলে যায় তাহলে তো সত্যি ভোগান্তির শেষ থাকে না । বিশেষ করে ঘুমের ভেতরে কারেন্ট গেলে তখন খুবই কষ্ট হয় । আর যারা এসিতে থেকে অভ্যস্ত তাদের তো সত্যি আরো বেশি কষ্ট হয় । লোডশেডিং হলে আসলে মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই ।
হ্যাঁ আপু ঘুমের ভেতর লোডশেডিং হলে সত্যিই ভীষণ খারাপ লাগে। আর যারা সবসময় এসিতে থাকে লোডশেডিং হলে তাদের কষ্টের আর কোন শেষ থাকেনা। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
খুব সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনি৷ আসলেই এখন লোডিং এর যে অবস্থা তা শহরের থেকে গ্রামের দিকে একটু বেশি সমস্যা করে৷ শহরে অনেক সময় বিদ্যুৎ থাকতে দেখা যায়৷ তবে গ্রামের মধ্যে এক ঘণ্টা বিদ্যুৎ দেওয়ার পরে দুই তিন ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকেনা৷ যার ফলে এই গরমে অতিষ্ঠ আমাদের জীবন৷ গ্রামে যখন আমরা ঠান্ডা পরিবেশ উপভোগ করি সেই পরিবেশ শহরের মানুষ আবার পায় না৷ এই দিক থেকে আমাদের জন্য একটু ভালো৷ তবে যাই হোক না কেন গ্রামীন পরিবেশে থাকা মানুষগুলো সবসময়ই অনেক কষ্টের মধ্যে তাদের জীবন পার করে৷
প্রচুর পরিমাণে লোডশেডিং হলে এ গ্রামীণ মানুষদের অনেক সমস্যা হয়। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
গ্রামের দিকটাতে এমনিও লোডশেডিং অনেক বেশি হয়। তবে রাতের বেলা অন্তত কারেন্ট আসাটা জরুরি। আর যারা এসির ভিতর থাকে তারা এমনিতেই ফ্যানের নিচে থাকতে পারে না। তার উপর যদি আবার লোডশেডিং এর মধ্যে তাদের রাখা হয়, তাহলে তো তাদের অস্বস্তি হবেই । তবে আপনি যে রাতের বেলা আম বাগানে মাচার উপর বসে মোটামুটি একটু স্বস্তি পান, এটাই ভালো ব্যাপার। তাছাড়া আপনাদের বাড়িতে যেহেতু সৌর বিদ্যুৎ রয়েছে তাহলে ওইটুকুতে যা হয়, সেটা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকেন ভাই। হা হা হা...
এসির ভেতরে যারা একবার থাকতে শিখে যায় তাদের ফ্যানের বাতাসে কিছুই হয় না। এটা সত্যি বলেছেন দাদা সৌর বিদ্যুতে যতটুকু সুবিধা পাওয়া যায় ততটুকু নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হবে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
এটা খুব ভালো ব্যাপার ভাই, এখন অন্তত লোডশেডিং এর বিপদ থেকে কিছুটা রক্ষা পাবেন।