ফটোগ্রাফি: প্রকৃতির অপরূপ দৃশ্য।
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ২৭ জুন, বৃহস্পতিবার, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ফটোগ্রাফিকে একত্রিত করে কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আজকে আমি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি সাতটি রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে অ্যালবাম পোস্টটি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। ফটোগ্রাফি করতে কম-বেশি সবারই ভালো লাগে তাই আমিও ব্যতিক্রমী নই। সুন্দর কিছু দেখলেই ইচ্ছা করে মোবাইলে সেটা ক্যামেরাবন্দি করে রাখতে। আমার বাংলা ব্লগে যুক্ত হওয়ার আগে ফটোগ্রাফি করতে পারতাম না বললেই চলে কিন্তু এখানে যুক্ত হওয়ার পরে আস্তে আস্তে ফটোগ্রাফির প্রতি ভালোবাসাটা অনেক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। আমি বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি করেছি সেগুলো আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। তাহলে চলুন দেরি না করে আমার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আসি।
ক্যাপশন: নদীর সৌন্দর্য
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুষ্টিয়া
তারিখ: ২৫ শে জুন ২০২৪ খ্রিঃ
আমার প্রথম ফটোগ্রাফিটি নদীর সৌন্দর্যের। নদীর প্রাকৃতিক দৃশ্য আমাকে সবসময় অনেক বেশি মুগ্ধ করে। কয়েকদিন আগে বাড়ি থেকে ঢাকাতে আসতে নদী পার হওয়ার সময়ে এই ছবিটি ক্যাপচার করেছিলাম। আষাঢ় মাসে নদীতে জোয়ার আসতে শুরু করে এ সময়ে নদীর জল অনেক বৃদ্ধি পায়। সাদা মেঘের ভেলাগুলো আকাশে ভেসে ছিলো দেখতে চমৎকার লাগছিলো। নদী ও মেঘের মিতালী ভীষণ ভালো লাগে আমার কাছে
ক্যাপশন: গ্রামীণ পথের সৌন্দর্য
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুষ্টিয়া
তারিখ: ২০ ই জুন ২০২৪ খ্রিঃ
আমার দ্বিতীয় ফটোগ্রাফিটি হলো গ্রামীণ পথের সৌন্দর্য। আস্তে আস্তে যতই দিন যাচ্ছে ততই গ্রামীনে মেঠো পথগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। আমাদের বাড়ির সামনে এখনো গ্রামীন মাটির রাস্তা রয়েছে। বর্ষাকালীন সময়ে অবশ্য এই রাস্তা তে প্রচুর পরিমাণে কাদা হয় তবে অন্যান্য সময়ে মাটির রাস্তা শুকনো থাকে। বর্ষাকালে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে একটু কষ্ট হলেও অন্যান্য ঋতুগুলোতে মাটির রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে আমার কাছে বেশ ভালই লাগে। সময়ের সাথে সাথে হয়তো এই মাটির রাস্তা ও একদিন হারিয়ে যাবে।
ক্যাপশন: গরুর পাল
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: ঢাকা, বাংলাদেশ
তারিখ: ১০ ই জুন ২০২৪ খ্রিঃ
আবার তৃতীয় ফটোগ্রাফিটা হলো গরুর পালের। আমি যদি ঈদের ছুটিতে ঢাকা হতে বাড়িতে গিয়েছিলাম সেদিন আমার বাংলা ব্লগের শুভেচ্ছা বার্তা জানানোর জন্য একটি ভিডিও গ্রাফি করতে গিয়েছিলাম নদীতে। নদীতে যাওয়ার সময় গ্রামীণ মাঠের ভিতরে দেখলাম এক রাখাল গরুর পাল নিয়ে বিকালের দিকে বাড়ির দিকে যাচ্ছে। গ্রামীন এসব দৃশ্যগুলো সত্যিই চমৎকার লাগে আমার কাছে।
ক্যাপশন: স্নিগ্ধ চাঁদ
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুষ্টিয়া
তারিখ: ২৭ শে মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ
আমার চতুর্থ ফটোগ্রাফিটি রাতের স্নিগ্ধ চাঁদের। রাতের আকাশে সুন্দর চাঁদ পছন্দ করে না এমন মানুষ হয়তো পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া যাবে না। দিনের সূর্য যেমন আমাদেরকে তা প্রদান করে তেমনি রাতের চাঁদ আমাদেরকে শীতলতা প্রদান করে। পূর্ণিমার চাঁদের অপরূপ সৌন্দর্য সবসময়ই আমাকে মুগ্ধ করে।
ক্যাপশন: সূর্য উদয়ের পূর্বে
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: মোহাম্মদপুর,ঢাকা
তারিখ: ২২ শে মে ২০২৪ খ্রিঃ
আমার পঞ্চম ফটোগ্রাফিটি হলো সূর্যোদয়ের পূর্বের। অনেকদিন আগেই অবশ্য এই ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম ঢাকার বাসার ছাদ থেকে। সকালের সূর্যোদয়ের মুহূর্ত সবসময়ই অনেক বেশি সুন্দর হয়। এই ফটোগ্রাফিটি যেদিন করেছিলাম সেদিন সারারাত ছাদেই কাটিয়েছিলাম। তারপর সকালে ঘুম থেকে উঠেই চোখে পড়ে এমন সুন্দর দৃশ্য তারপরেই আমি এই ছবিটি ক্যামেরা বন্দি করে রেখেছিলাম।
ক্যাপশন: গ্রামীন সৌন্দর্য
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৫ ই জুন ২০২৪ খ্রিঃ
আমার ষষ্ঠ ফটোগ্রাফিটি হলো গ্রামীণ সৌন্দর্য। গ্রামীণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আমার কাছে সব সময় অনেক বেশি ভালো লাগে। আর এই কারণেই আমি গ্রামে থাকতে সবথেকে বেশি ভালোবাসি। যদিও লেখাপড়ার খাতিরে শহরে থাকতে হয় তারপরেও সুযোগ পেলেই গ্রামে ছুটে যায়। আর গ্রামে গিয়ে আমি উপভোগ করি গ্রামীণ প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্য। আমার ইচ্ছা হয় সারাটা জীবন গ্রামে কাটিয়ে দিতে কিন্তু বাস্তবতা সবসময় গ্রাম থেকে দূরে ঠেলে দেয়। তারপরেও যতটা সম্ভব গ্রামে থাকার চেষ্টা করি সব সময়।
ক্যাপশন: মাছ ধরার নৌকা
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুষ্টিয়া
তারিখ: ১৬ ই মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ
আবার সপ্তম ফটোগ্রাফিটি হলো মাছ ধরা নৌকার। অনেকদিন আগে গ্রাম থেকে ঢাকাতে ফেরার সময়ে পদ্মা নদী হতে এ ফটোগ্রাফিটি করেছিলাম। আমি সবসময় ফটোগ্রাফি করতে ভীষণ পছন্দ করি যে কোন সুন্দর দৃশ্য দেখলেই চেষ্টা করি সেটা ক্যাপচার করে রাখার জন্য। মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করা জেলেদের জন্য অতটা সহজ নয় যতটা আমরা সহজেই কল্পনা করি। এসব জেলেদের জীবন অনেক সংগ্রামী হয়।
পোস্টের বিবরন
পোস্ট ধরন | ফটোগ্রাফি |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @aongkon |
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার সাতটি ফুলের রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে অ্যালবাম ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon
ভাইয়া গ্রামিণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এর তুলনা হয় না। আপনি অনেক সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। আসলে নদীর পাড়ে, রাখালের গরু চড়ানো দৃশ্য গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। আর প্রতিটি ফটোগ্রাফি এর পাশাপাশি সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু গ্রামীণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কোন তুলনা হয় না। আবার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। সবসময় সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
ফটোগ্রাফি ভালোবাসেনা এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায় আর সেটা যদি হয় প্রকৃতির ফটোগ্রাফি তাহলে তো কথাই নাই। আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি ই অসাধারণ হয়েছে। তবেনদীর সৌন্দর্য এর ফটোগ্রাফিটা আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। আশা করি এমন আরও অনেক ফটোগ্রাফি আপনার কাছ থেকে পাবো।
আমার প্রতিটি ফটোগ্রাফি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম আর নদীর ফটোগ্রাফিটা সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে এটা জেনে ভালো লাগলো। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।
প্রকৃতির অপরূপ দৃশ্যের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। এধরনের ফটোগ্রাফি গুলো সব সময়ই ভালো লাগে। নদী এবং নৌকার ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর করে তুলেছেন। এখন ফটোগ্রাফি করা আমাদের শখের হয়ে গিয়েছে। চোখের সামনে যা ভালো লাগে তাই ফটোগ্রাফি করতে ভালো লাগে। ভালো ছিলো আপনার ফটোগ্রাফি গুলো ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ ভাই বর্তমানে ফটোগ্রাফি আমাদের সবার শখের হয়ে গেছে। প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখলেই ইচ্ছা করে সেগুলো ফোনের ক্যামেরায় বন্দি করে রাখতে। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।
আমার মনে হয় আমরা যারা আমার বাংলা ব্লগের ইউজার তারা সবাই কিন্তু ফটোগ্রাফি বেশ ভালোবাসি। আপনি কিন্তু বেশ দারুন করে আজকের ফটোগ্রাফি গুলো করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি দেখে তো বেশ মুগ্ধ হয়ে গেলাম। ধন্যাবাদ এমন সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু আমার বাংলা ব্লগে যারা কাজ করি আমরা সবাই ফটোগ্রাফি অনেক বেশি ভালোবাসি। আমার ফটোগ্রাফি গুলা আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম আপু। সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রাকৃতিক পরিবেশের সৌন্দর্য আজকে আপনি ক্যামেরাবন্দী করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। যেখানে আকাশের অপরূপ দৃশ্য দেখতে পারলাম, প্রাকৃতিক পরিবেশের চিত্র দেখতে পারলাম, এদিকে গরুসহ আরো অনেক কিছু দেখার সুযোগ হলো। বেশ ভালো লাগলো সব মিলে।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় দৃশ্য দেখলে ইচ্ছা করে ফোনের ক্যামেরায় বন্দি করে রাখতে। আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আসলে আপনি ঠিক বলেছেন আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে যুক্ত হওয়ার পর থেকে ফটোগ্রাফি করা আমাদের সবারই শখের হয়ে গিয়েছে। তাছাড়া প্রাকৃতিক দৃশ্যের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আমার কাছে বরাবরই ভীষণ ভালো লাগে। আপনি চমৎকার ভাবে প্রকৃতির কিছু ফটোগ্ৰাফি ক্যাপচার করেছেন। প্রতিটা ফটোগ্ৰাফি দেখে রিতিমতো মুগ্ধ হয়ে গেলাম। ধন্যবাদ সবমিলিয়ে এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য।
হ্যাঁ ভাই প্রাকৃতিক দৃশ্য এর ফটোগ্রাফি করতে সব সময়ই ভালো লাগে। প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখলে মুগ্ধ হয়ে যাওয়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। সুন্দর মন্তব্য করে সবসময় পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনি একদম ঠিক বললেন আমার বাংলা ব্লগে যখন কাজ করতাম না তখন ফটোগ্রাফি কি তা বুঝতাম না। কোথায় বের হলে কয়েকটি ছবি নিয়ে নিতাম সেগুলো মোবাইলে দেখতাম। কিন্তু এখন কত ফটোগ্রাফি নিচ্ছি সেগুলো শেয়ার করতেছি আবার ফোন থেকে ডিলিট করে দিচ্ছি। বেশ ভালো লাগে নতুন নতুন ফটোগ্রাফি নিতে এবং সবার সাথে শেয়ার করতে। আপনার শেয়ার করা প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি অনেক ভালো লেগেছে। বিশেষ করে আকাশের ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ভালো লাগলো। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপু আমার বাংলা ব্লগে কাজ করার আগে ফটোগ্রাফি সম্পর্কে কিছুই জানতাম না আর বুঝতামও না কিন্তু আস্তে আস্তে যত দিন যাচ্ছে ততই ফটোগ্রাফি সম্পর্কে জানতে পারছি। আমাদের ফোনের মেমোরি কার্ডের ফটোগ্রাফি নষ্ট হয়ে গেলেও স্টিমিট ব্লকচেইনে ফটোগ্রাফি গুলো আজীবন থেকে যাবে। আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো ঢুকেছে জেনে অনেক খুশি হলাম। সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
বাহ ভাইয়া আপনি তো অপরূপ সৌন্দর্যের চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু অসাধারণ হয়। তবে আপনার সবগুলো ফটোগ্রাফি আমার কাছে অসম্ভব ভালো লাগলো। বিশেষ করে গ্রামীণ পরিবেশ এর ফটোগ্রাফিটি বেশি ভালো লেগেছে। সবগুলো ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর করে বর্ণনা দিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
আপনিও গ্রামীণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনেক পছন্দ করেন জেনে ভালো লাগলো। যখনই সময় পাই গ্রামে গিয়ে এসব সৌন্দর্য উপভোগ করার চেষ্টা করি। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
এখন তো গ্রামীন মেঠোপথ দেখাই যায় না। সব জায়গাই পিচঢালা হয়ে গিয়েছে। চমৎকার ছিল আপনার ফটোগ্রাফি গুলো ভাই। নদী, গ্রামের সুন্দর সবুজ প্রকৃতি মাছ ধরার নৌকা সবগুলো ফটোগ্রাফি বেশ চমৎকার করেছেন। বেশ দারুণ। ধন্যবাদ আমাদের সাথে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
হ্যাঁ ভাই যতই দিন যাচ্ছে ততই এসব গ্রামীণ মেঠো পথগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। আমার ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য প্রকাশ করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।